
বাবার বাড়ির এলাকা থেকে চোর ভাড়া করেন বেদেনা আক্তার। গত শনিবার রাতে ভাড়া করা চোরদের নিয়ে ষাঁড় চুরি করছিলেন তিনি। কিন্তু চুরির ঘটনা টের পেয়ে যান বেদেনার স্বামী হেলাল উদ্দিন। তিনি ষাঁড় চুরিতে বাধা দিতে গেলে স্ত্রীসহ পাঁচজন মিলে হেলালকে মুখ ও হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করেন।

কাজী আরমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল রাতে খবর পেয়ে আরামবাগ করিম ভিলা, ৯৮/১ নম্বর বাড়ির চতুর্থ ও পঞ্চম তলার মাঝের সিঁড়ি থেকে ওই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁর দুই হাত, পা পিঠসহ পুরো দেহে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় গরু চুরি করে পালানোর সময় চোরদের ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে রঘুনাথপুর ইউনিয়নের সিলনা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আজ বুধবার গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।

চোরের চরিত্রই হলো চুরি করা। যার যেটা স্বভাব বা পেশা তারা সেটা করবেই। কিন্তু চুরি রোধ করার দায়িত্ব যাদের, তারা যদি যথাযথ ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ কমবে না, বরং বাড়বে। এখানে কোনো ব্যক্তি চোরের কথা বলা হচ্ছে না। ২৫ নভেম্বর দেশের কয়েকটি মোবাইল কোম্পানির বিরুদ্ধে গুরুতর...