নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বিএনপি যাঁকে নির্বাচনের জন্য প্রতীক বরাদ্দ দেবে, তাঁর সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আপনারা সবাই কাজ করবেন। এমন আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি আহসান হাবিব। তিনি বলেন, ‘বিএনপি বৃহত্তর একটি দল। দল-মত-গ্রুপ থাকতেই পারে। দল যাঁকে নির্বাচনের জন্য প্রতীক বরাদ্দ দেবে, তাঁর সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আপনারা সবাই কাজ করবেন।’
গতকাল রোববার চট্টগ্রামের দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা ইউনিয়ন পরিষদে স্থানীয় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদল নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। আজ (সোমবার) সেই বক্তব্যের একটি ভিডিওটি ভাইরাল হয়। পরে যদিও ওসি আহসান হাবিব তাঁর বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বলেছেন ‘বিষয়টি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।’
৬ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের ভিডিওতে ওসি আহসান হাবিবকে বলতে শোনা যায়, ‘বীর সন্তান শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে আমি আমার বক্তব্য শুরু করছি। আমার কথা হলো, বিএনপি বৃহত্তর একটি দল। দল-মত-গ্রুপ থাকতেই পারে। দল যাঁকে নির্বাচনের জন্য প্রতীক বরাদ্দ দেবে, তাঁর সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আপনারা সবাই কাজ করবেন। আরেকটি কথা, বিএনপি ১৬ বছর সরকারের বাইরে ছিল। চুরি, ছিনতাই, ধর্ষণ—এগুলোতে ছিল না।’
আওয়ামী লীগের আমলে বিশ্বে ধর্ষণে নজির তৈরি হয়েছে দাবি করে ওসি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সময়ে ধর্ষণ হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণ হয়েছে। বিশ্বের নজির ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে হয়েছে। যারা সাধারণ মানুষকে ১৬ বছর ঘরছাড়া করেছিল, নির্যাতন করছিল।’
বিএনপির নেতা-কর্মীদের মামলায় সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়ে আহসান হাবিব বলেন, ‘আমার এক ভাই বলেছে, মামলা নিচ্ছে না পুলিশ। আমার সাথে যোগাযোগ করলে আমি একটা সঠিক পরামর্শ দেব। প্রয়োজনবোধে কোর্টে আলাপ করব মামলাটি কীভাবে এস্টাবলিশড করা যায়। তার জন্য আমি চেষ্টা করব।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গণপিটুনি দিয়ে থানায় সোপর্দের আহ্বান জানিয়ে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘৫ আগস্টের আগে যারা চাঁদাবাজি করছে, হামলা করছে, তাদের গণধোলাই দিয়ে থানায় নিয়ে আসবেন। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কোনো ঠাঁই নেই। তাদের গণধোলাই দেবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশেষ করে একটি কথা বলতে চাই, যারা ৫ আগস্টের আগে বিভিন্ন মানুষের বাড়িঘর ভাঙচুর করেছে, মারপিট করছে, তাদের দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়ার মধ্যে গণধোলাই দিয়া থানায় নিয়ে আসবেন; বিশেষ করে ছাত্রলীগ ঠাঁই পাবে না। আপনাদের এই পর্যায়ে যদি আওয়ামী লীগ থাকত, আপনাদের ঠ্যাং-ঠোং (হাত-পা) ল্যাংড়া হয়ে যেত।’
বিএনপি যাঁকে নির্বাচনের জন্য প্রতীক বরাদ্দ দেবে, তাঁর সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আপনারা সবাই কাজ করবেন। এমন আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি আহসান হাবিব। তিনি বলেন, ‘বিএনপি বৃহত্তর একটি দল। দল-মত-গ্রুপ থাকতেই পারে। দল যাঁকে নির্বাচনের জন্য প্রতীক বরাদ্দ দেবে, তাঁর সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আপনারা সবাই কাজ করবেন।’
গতকাল রোববার চট্টগ্রামের দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা ইউনিয়ন পরিষদে স্থানীয় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদল নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। আজ (সোমবার) সেই বক্তব্যের একটি ভিডিওটি ভাইরাল হয়। পরে যদিও ওসি আহসান হাবিব তাঁর বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বলেছেন ‘বিষয়টি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।’
৬ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের ভিডিওতে ওসি আহসান হাবিবকে বলতে শোনা যায়, ‘বীর সন্তান শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে আমি আমার বক্তব্য শুরু করছি। আমার কথা হলো, বিএনপি বৃহত্তর একটি দল। দল-মত-গ্রুপ থাকতেই পারে। দল যাঁকে নির্বাচনের জন্য প্রতীক বরাদ্দ দেবে, তাঁর সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আপনারা সবাই কাজ করবেন। আরেকটি কথা, বিএনপি ১৬ বছর সরকারের বাইরে ছিল। চুরি, ছিনতাই, ধর্ষণ—এগুলোতে ছিল না।’
আওয়ামী লীগের আমলে বিশ্বে ধর্ষণে নজির তৈরি হয়েছে দাবি করে ওসি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সময়ে ধর্ষণ হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণ হয়েছে। বিশ্বের নজির ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে হয়েছে। যারা সাধারণ মানুষকে ১৬ বছর ঘরছাড়া করেছিল, নির্যাতন করছিল।’
বিএনপির নেতা-কর্মীদের মামলায় সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়ে আহসান হাবিব বলেন, ‘আমার এক ভাই বলেছে, মামলা নিচ্ছে না পুলিশ। আমার সাথে যোগাযোগ করলে আমি একটা সঠিক পরামর্শ দেব। প্রয়োজনবোধে কোর্টে আলাপ করব মামলাটি কীভাবে এস্টাবলিশড করা যায়। তার জন্য আমি চেষ্টা করব।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গণপিটুনি দিয়ে থানায় সোপর্দের আহ্বান জানিয়ে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘৫ আগস্টের আগে যারা চাঁদাবাজি করছে, হামলা করছে, তাদের গণধোলাই দিয়ে থানায় নিয়ে আসবেন। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কোনো ঠাঁই নেই। তাদের গণধোলাই দেবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশেষ করে একটি কথা বলতে চাই, যারা ৫ আগস্টের আগে বিভিন্ন মানুষের বাড়িঘর ভাঙচুর করেছে, মারপিট করছে, তাদের দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়ার মধ্যে গণধোলাই দিয়া থানায় নিয়ে আসবেন; বিশেষ করে ছাত্রলীগ ঠাঁই পাবে না। আপনাদের এই পর্যায়ে যদি আওয়ামী লীগ থাকত, আপনাদের ঠ্যাং-ঠোং (হাত-পা) ল্যাংড়া হয়ে যেত।’
জমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১৭ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
২০ মিনিট আগে