নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের লালখান বাজার এলাকার ফ্লাইওভারের নিচ থেকে তরুণীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধারের ঘটনায় এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের তদন্ত ব্যুরো (পিবিআই)। তাঁর নাম নয়ন বড়ুয়া (২৯)।
পিবিআই বলছে, নিহত জোৎস্না বেগম (২৭) নামের ওই তরুণী ও গ্রেপ্তার নয়ন একই পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। সেখানে পরচিয়সূত্রে তাঁদের বন্ধুত্ব হয়। নয়ন বিবাহিত। বন্ধুত্বের একপর্যায়ে নয়ন ও জোৎস্না বাসাভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ওই নারী বিয়ের জন্য চাপ দিলে তাঁকে গলা টিপে হত্যা করেন নয়ন।
আজ সোমবার দুপুরে নগরের পাহাড়তলী বার কোয়ার্টারসংলগ্ন পিবিআই কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের তদন্ত সংস্থা এসব তথ্য জানিয়েছে। গ্রেপ্তার নয়ন বড়ুয়া রাউজান পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম গহিরা এলাকার জয় কুমার বাড়ির মিলন বড়ুয়ার ছেলে। তিনি শিল্প গ্রুপ কেডিএস গার্মেন্টেসের একজন সুপারভাইজার।
হত্যার শিকার জোৎস্না বেগম একই পোশাক কারখানার শ্রমিক ছিলেন। তাঁর বাড়ি নোয়াখালী জেলার কবিরহাট উপজেলার নলুয়ারচর গ্রামে।
গত শনিবার সন্ধ্যায় নগরীর খুলশী থানার লালখান বাজারে ফ্লাইওভারের নিচ থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় জোৎস্না বেগমের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পর দিন রোববার সকালে নগরের খুলশী থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন তাঁর বড় বোন তৈয়বা বেগম। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় পিবিআই। ওই দিন বিকেলে অভিযুক্ত নয়ন বড়ুয়াকে নগরের চান্দগাঁও মোহরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পিবিআই চট্টমেট্রোর পুলিশ সুপার (এসপি) নাইমা সুলতানা বলেন, নিহত জোৎস্না বেগম ও আসামি নয়ন বড়ুয়া দুজন চট্টগ্রাম কাপ্তাই রাস্তার মাথায় কেডিএস গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। কর্মস্থলে পরিচয়সূত্রে তাঁরা প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে যান। গত ফেব্রুয়ারিতে নগরের ইপিজেড থানার বন্দরটিলা এলাকায় স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া করে থাকতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ওই নারী নয়ন বড়ুয়াকে ধর্মান্তরিত হয়ে বিয়ে করার জন্য চাপ দিলে নয়ন বড়ুয়া তাতে অস্বীকৃতি জানান।
এসপি নাইমা সুলতানা বলেন, গত শনিবার সকালে অনৈতিক সম্পর্কের পর বিয়ের বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে নয়ন উত্তেজিত হয়ে জোৎস্নাকে গলা টিপে হত্যা করেন। পরে তাঁর লাশ কম্বল মুড়িয়ে একটি প্লাস্টিকের বস্তায় ভরেন নয়ন। ইপিজেডের বাসা থেকে বস্তায় ভরা লাশ রিকশা ও অটোরিকশা করে লালখান বাজারের ফ্লাইওভারের নিচে রেখে পালিয়ে যান তিনি। অভিযুক্ত নয়ন বড়ুয়া বিবাহিত। সন্তানসহ তাঁর স্ত্রী রাউজানে গ্রামের বাড়িতে থাকেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পরিদর্শক মো. মোস্তাফিজুর বলেন, চট্টগ্রাম মহানগর চতুর্থ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তফার আদালতে আসামি নয়ন বড়ুয়া হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে তাঁকে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পুলিশ নয়নকে কারাগারে পাঠিয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরের লালখান বাজার এলাকার ফ্লাইওভারের নিচ থেকে তরুণীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধারের ঘটনায় এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের তদন্ত ব্যুরো (পিবিআই)। তাঁর নাম নয়ন বড়ুয়া (২৯)।
পিবিআই বলছে, নিহত জোৎস্না বেগম (২৭) নামের ওই তরুণী ও গ্রেপ্তার নয়ন একই পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। সেখানে পরচিয়সূত্রে তাঁদের বন্ধুত্ব হয়। নয়ন বিবাহিত। বন্ধুত্বের একপর্যায়ে নয়ন ও জোৎস্না বাসাভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ওই নারী বিয়ের জন্য চাপ দিলে তাঁকে গলা টিপে হত্যা করেন নয়ন।
আজ সোমবার দুপুরে নগরের পাহাড়তলী বার কোয়ার্টারসংলগ্ন পিবিআই কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের তদন্ত সংস্থা এসব তথ্য জানিয়েছে। গ্রেপ্তার নয়ন বড়ুয়া রাউজান পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম গহিরা এলাকার জয় কুমার বাড়ির মিলন বড়ুয়ার ছেলে। তিনি শিল্প গ্রুপ কেডিএস গার্মেন্টেসের একজন সুপারভাইজার।
হত্যার শিকার জোৎস্না বেগম একই পোশাক কারখানার শ্রমিক ছিলেন। তাঁর বাড়ি নোয়াখালী জেলার কবিরহাট উপজেলার নলুয়ারচর গ্রামে।
গত শনিবার সন্ধ্যায় নগরীর খুলশী থানার লালখান বাজারে ফ্লাইওভারের নিচ থেকে বস্তাবন্দী অবস্থায় জোৎস্না বেগমের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। পর দিন রোববার সকালে নগরের খুলশী থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন তাঁর বড় বোন তৈয়বা বেগম। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় পিবিআই। ওই দিন বিকেলে অভিযুক্ত নয়ন বড়ুয়াকে নগরের চান্দগাঁও মোহরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পিবিআই চট্টমেট্রোর পুলিশ সুপার (এসপি) নাইমা সুলতানা বলেন, নিহত জোৎস্না বেগম ও আসামি নয়ন বড়ুয়া দুজন চট্টগ্রাম কাপ্তাই রাস্তার মাথায় কেডিএস গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। কর্মস্থলে পরিচয়সূত্রে তাঁরা প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে যান। গত ফেব্রুয়ারিতে নগরের ইপিজেড থানার বন্দরটিলা এলাকায় স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া করে থাকতে শুরু করেন। একপর্যায়ে ওই নারী নয়ন বড়ুয়াকে ধর্মান্তরিত হয়ে বিয়ে করার জন্য চাপ দিলে নয়ন বড়ুয়া তাতে অস্বীকৃতি জানান।
এসপি নাইমা সুলতানা বলেন, গত শনিবার সকালে অনৈতিক সম্পর্কের পর বিয়ের বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে নয়ন উত্তেজিত হয়ে জোৎস্নাকে গলা টিপে হত্যা করেন। পরে তাঁর লাশ কম্বল মুড়িয়ে একটি প্লাস্টিকের বস্তায় ভরেন নয়ন। ইপিজেডের বাসা থেকে বস্তায় ভরা লাশ রিকশা ও অটোরিকশা করে লালখান বাজারের ফ্লাইওভারের নিচে রেখে পালিয়ে যান তিনি। অভিযুক্ত নয়ন বড়ুয়া বিবাহিত। সন্তানসহ তাঁর স্ত্রী রাউজানে গ্রামের বাড়িতে থাকেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পরিদর্শক মো. মোস্তাফিজুর বলেন, চট্টগ্রাম মহানগর চতুর্থ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোস্তফার আদালতে আসামি নয়ন বড়ুয়া হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে তাঁকে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পুলিশ নয়নকে কারাগারে পাঠিয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে