হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেছেন, ‘ফিলিস্তিনের গাজায় হাসপাতালে হামলা চালিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থনপুষ্ট ইসরায়েল সরকারের শত শত বেসামরিক নাগরিককে হত্যার ঘটনায় আমরা বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছি। আমরা এই বর্বরোচিত হামলার কঠোর নিন্দা এবং হতাহত মজলুমদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি।’
আজ বুধবার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে হেফাজতের আমির এসব মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি নিষ্ঠুর এই অপরাধের বিচার চেয়ে বাংলাদেশের সব আলেম-ওলামা ও তৌহিদি জনতা মহান আল্লাহর দরবারে দুই হাত তুলে ফরিয়াদ জানাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন।
বিবৃতিতে হেফাজত আমির বলেন, ‘শত বছরের নিষ্ঠুরতার শিকার ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতিবাদের শেষ আশ্রয়স্থল গাজা ছিটমহলের দিকে আমি দেশবাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। ৭৫ বছর ধরে মজলুম ফিলিস্তিনিদের ওপর ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েল যে গণহত্যা চলাচ্ছে, তা আজ কেন্দ্রীভূত হয়েছে গাজা উপত্যকায়। নির্বিচারে লক্ষ লক্ষ মিসাইল ছোড়া হচ্ছে শিশু, নারী, বৃদ্ধ ও পঙ্গু বেসামরিক মানুষের পর। পশ্চিমা সভ্যতার নামে যারা বিশ্ব শাসন করছে, তাদের প্রত্যক্ষ সমর্থনে ২৩ লাখ গাজাবাসীর ওপর চলছে নিষ্ঠুর গণহত্যা।’
বিশ্ববাসীর চোখের সামনে চলমান এই পৈশাচিকতা, বর্বরতা, গণহত্যা অবিলম্বে বন্ধের দাবি জানিয়ে বাবুনগরী আরও বলেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রতিটি সদস্য ও সমর্থক তীব্র ভাষায় এর নিন্দা ও প্রতিবাদ করে। এটা মানবতাবিরোধী অপরাধ। দুনিয়ার বুকে এই গণহত্যার বিচার হতে হবে।
হেফাজত আমির বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিশ্ব দরবারে মানব নিধনের এই জঘন্য ঘটনার সম্মিলিত প্রতিবাদ জানান। ভেদাভেদ ভুলে সব রাজনৈতিক দল ও সব ধর্মীয় সংগঠনকে নিয়ে এক রাষ্ট্রীয় সভার আয়োজন করুন। সেখানে সবার বক্তব্য শুনে সম্মিলিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে বিশ্বসভাকে জানিয়ে দিন, বাংলাদেশ এই গণহত্যার অবসান চায়, বাংলাদেশ এই গণহত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চায়।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেছেন, ‘ফিলিস্তিনের গাজায় হাসপাতালে হামলা চালিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থনপুষ্ট ইসরায়েল সরকারের শত শত বেসামরিক নাগরিককে হত্যার ঘটনায় আমরা বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছি। আমরা এই বর্বরোচিত হামলার কঠোর নিন্দা এবং হতাহত মজলুমদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করছি।’
আজ বুধবার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে হেফাজতের আমির এসব মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি নিষ্ঠুর এই অপরাধের বিচার চেয়ে বাংলাদেশের সব আলেম-ওলামা ও তৌহিদি জনতা মহান আল্লাহর দরবারে দুই হাত তুলে ফরিয়াদ জানাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন।
বিবৃতিতে হেফাজত আমির বলেন, ‘শত বছরের নিষ্ঠুরতার শিকার ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতিবাদের শেষ আশ্রয়স্থল গাজা ছিটমহলের দিকে আমি দেশবাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। ৭৫ বছর ধরে মজলুম ফিলিস্তিনিদের ওপর ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েল যে গণহত্যা চলাচ্ছে, তা আজ কেন্দ্রীভূত হয়েছে গাজা উপত্যকায়। নির্বিচারে লক্ষ লক্ষ মিসাইল ছোড়া হচ্ছে শিশু, নারী, বৃদ্ধ ও পঙ্গু বেসামরিক মানুষের পর। পশ্চিমা সভ্যতার নামে যারা বিশ্ব শাসন করছে, তাদের প্রত্যক্ষ সমর্থনে ২৩ লাখ গাজাবাসীর ওপর চলছে নিষ্ঠুর গণহত্যা।’
বিশ্ববাসীর চোখের সামনে চলমান এই পৈশাচিকতা, বর্বরতা, গণহত্যা অবিলম্বে বন্ধের দাবি জানিয়ে বাবুনগরী আরও বলেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রতিটি সদস্য ও সমর্থক তীব্র ভাষায় এর নিন্দা ও প্রতিবাদ করে। এটা মানবতাবিরোধী অপরাধ। দুনিয়ার বুকে এই গণহত্যার বিচার হতে হবে।
হেফাজত আমির বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বিশ্ব দরবারে মানব নিধনের এই জঘন্য ঘটনার সম্মিলিত প্রতিবাদ জানান। ভেদাভেদ ভুলে সব রাজনৈতিক দল ও সব ধর্মীয় সংগঠনকে নিয়ে এক রাষ্ট্রীয় সভার আয়োজন করুন। সেখানে সবার বক্তব্য শুনে সম্মিলিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে বিশ্বসভাকে জানিয়ে দিন, বাংলাদেশ এই গণহত্যার অবসান চায়, বাংলাদেশ এই গণহত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চায়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে