চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা খাইরুল আলম জেমকে কুপিয়ে হত্যা মামলার মূল আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। জেলা যুব মহিলা লীগ ও জেলা আওয়ামী মহিলা লীগের কর্মীদের আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, রোজা রাখা অবস্থায় দিনের বেলায় কুপিয়ে হত্যা করা হয় শিবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর খাইরুল আলম জেমকে। এরপর থানায় মামলা হলে পুলিশ কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাঁরা শহরের বখাটে। কিন্তু পুলিশ হত্যা মামলার প্রধান আসামি চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর মেয়র মোখলেসুর রহমানসহ অন্যদের গ্রেপ্তার করেনি। তাঁরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
বক্তারা আরও বলেন, জেমকে হত্যার পর জেলা শহরের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। শহরে নারীরা নিরাপদে চলাফেরা করতে পারছে না। হত্যার পরিকল্পনাকারী ও প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার না করায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করা না হলে আগামীতে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
ওই হত্যা মামলায় ১৪ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম সাহিদ। তিনি বলেন, ‘বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গ্রেপ্তার আসামিদের বিভিন্ন মেয়াদে আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। রিমান্ডে আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন হবে বলে আশা করছি।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিনা বেগম, জেলা মহিলা লীগের দপ্তর সম্পাদক সুলেখা বেগম, জেলা যুব মহিলা লীগের প্রচার সম্পাদক বিউটি আক্তার, সদস্য এমালি খাতুন, জুলেখা বেগম, রোজি খাতুন, শাহনাজ খাতুন, সদর থানা যুব মহিলা লীগের সম্পাদিকা রোকেয়া বেগম রাখি, পৌর যুব মহিলা লীগের সভাপতি জুঁই আক্তারসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মীরা।
১৯ এপ্রিল চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদয়নমোড় এলাকায় ইফতারির বাজার করার সময় দুর্বৃত্তরা খায়রুল আলম জেমকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেন। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার সময় তাঁর মৃত্যু হয়। পরদিন হত্যার বিচার দাবিতে মরদেহ নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও মহাসড়ক অবরোধ করেন স্বজনেরা।
হত্যাকাণ্ডের তিন দিন পর গত রোববার রাত ২টার দিকে খাইরুল আলম জেমের বড় ভাই মনিরুল ইসলাম বাদী হয়ে সদর মডেল থানায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র, দুই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ ৪৮ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা খাইরুল আলম জেমকে কুপিয়ে হত্যা মামলার মূল আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। জেলা যুব মহিলা লীগ ও জেলা আওয়ামী মহিলা লীগের কর্মীদের আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, রোজা রাখা অবস্থায় দিনের বেলায় কুপিয়ে হত্যা করা হয় শিবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর খাইরুল আলম জেমকে। এরপর থানায় মামলা হলে পুলিশ কয়েকজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাঁরা শহরের বখাটে। কিন্তু পুলিশ হত্যা মামলার প্রধান আসামি চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর মেয়র মোখলেসুর রহমানসহ অন্যদের গ্রেপ্তার করেনি। তাঁরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
বক্তারা আরও বলেন, জেমকে হত্যার পর জেলা শহরের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। শহরে নারীরা নিরাপদে চলাফেরা করতে পারছে না। হত্যার পরিকল্পনাকারী ও প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার না করায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করা না হলে আগামীতে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
ওই হত্যা মামলায় ১৪ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম সাহিদ। তিনি বলেন, ‘বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গ্রেপ্তার আসামিদের বিভিন্ন মেয়াদে আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। রিমান্ডে আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন হবে বলে আশা করছি।’
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিনা বেগম, জেলা মহিলা লীগের দপ্তর সম্পাদক সুলেখা বেগম, জেলা যুব মহিলা লীগের প্রচার সম্পাদক বিউটি আক্তার, সদস্য এমালি খাতুন, জুলেখা বেগম, রোজি খাতুন, শাহনাজ খাতুন, সদর থানা যুব মহিলা লীগের সম্পাদিকা রোকেয়া বেগম রাখি, পৌর যুব মহিলা লীগের সভাপতি জুঁই আক্তারসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মীরা।
১৯ এপ্রিল চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদয়নমোড় এলাকায় ইফতারির বাজার করার সময় দুর্বৃত্তরা খায়রুল আলম জেমকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেন। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার সময় তাঁর মৃত্যু হয়। পরদিন হত্যার বিচার দাবিতে মরদেহ নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও মহাসড়ক অবরোধ করেন স্বজনেরা।
হত্যাকাণ্ডের তিন দিন পর গত রোববার রাত ২টার দিকে খাইরুল আলম জেমের বড় ভাই মনিরুল ইসলাম বাদী হয়ে সদর মডেল থানায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র, দুই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ ৪৮ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
খাগড়াছড়িতে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) সমর্থিত দুই সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও নারী সংগঠন হিল উইমেন্স ফেডারেশনের ডাকা আধাবেলা সড়ক অবরোধ চলছে। আজ বুধবার সকাল থেকে জেলায় দূরপালার যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। জেলার কোথাও বড় ধরনের কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের বাগোয়ান কান্দিপাড়া এলাকায় মন্ডল গ্রুপ ও সর্দার গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। এতে সর্দার গ্রুপের দুজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন।
১ ঘণ্টা আগেটইটুম্বুর রাঙামাটির কাপ্তাই লেক। লেকের পানির উচ্চতা নিয়ন্ত্রণে না আসায় গতকাল দিবাগত রাত থেকে সাড়ে ৩ ফুট করে পানি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের (কপাবিক) ১৬টি জলকপাট দিয়ে। এতে প্রতি সেকেন্ডে ৬৩ হাজার কিউসেক পানি কাপ্তাই লেক হতে কর্ণফুলী নদীতে নিষ্কাশন হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন পুর্নবহালের দাবিতে জেলা জুড়ে টানা দুইদিনের হরতাল ও সড়কপথ অবরোধ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) হরতালের প্রথমদিন সকাল ৬টা থেকে বিভিন্ন সড়কে আগুন জ্বালিয়ে ও গাছের গুড়ি ফেলে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা কর্মীরা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ছয়টা পর্যন্ত...
২ ঘণ্টা আগে