ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহীনা নাছরিন বলেন, আজ বিকেলে বজ্রপাতে উপজেলায় তিনজন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গরু আনতে গিয়ে উপজেলার গোকর্ণ ভাঙা ব্রিজ এলাকার শামছুল হুদা, টেকানগর এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে আব্দুর রাজ্জাক এবং উঠানে খেলা করার সময় ভলাকুটের দুর্গাপুর গ্রামে জাকিয়া বেগম (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় একই গ্রামের হামিদা বেগম (৪৫) নামের এক নারী বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বিকেলে নাসিরনগরে ঝোড়ো বাতাস ও বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এ সময় উপজেলার সদর ইউনিয়নের টেকানগর গ্রামের কাছে হাওরে ধান কাটছিলেন কৃষক আব্দুর রাজ্জাক। তিনি প্রতিদিনই পাশের সরাইল উপজেলা থেকে নাসিরনগরে এসে কৃষিজমিতে ধান কাটতেন। ধান কাটার একপর্যায়ে বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন। সেখানে থাকা অন্য কৃষকেরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে আজ বিকেলে উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের বেড়িবাঁধের কাছে বজ্রপাতের সময় শামসুল হুদা নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়।
এ ছাড়া ভলাকুট ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল আট বছরের শিশু জাকিয়া। সেখানে বাড়ির উঠানে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলার সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তার। ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া গ্রামের হামিদা বেগম নামের এক নারীও বজ্রপাতে আহত হয়েছেন।
এদিকে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন জানান, উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের রুটি নূরপুর এলাকায় জমিতে কাজ করার সময় মো. সেলিম মিয়া (৬৪) নামের এক বৃদ্ধ এবং একই ইউনিয়নের বনগজ গ্রামের মো. জমির খান (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। এ সময় দুটি গরুও মরেছে।
আখাউড়ায় বজ্রপাতে প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে আজ বেলা ৩টার দিকে। মৃত শেখ সেলিম মিয়া রুটি উত্তরপাড়া শেখ বাড়ির বাসিন্দা। তিনি কৃষক ছিলেন। জানা গেছে, তিনি নিজ জমিতে ধান কাটার পর খড় শুকিয়ে গুছিয়ে রাখছিলেন। এ সময় আকস্মিক বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
সেলিম মিয়ার ছেলে রুবেল শেখ বলেন, ‘বাবা প্রতিদিনের মতো মাঠে কাজ করছিলেন। হঠাৎ ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। আমরা ভাবছিলাম, বাবা ঘরে ফিরে আসবেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর জানতে পারি, বজ্রপাতে বাবা মারা গেছেন।’ ধরখার ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য শাহিনুর বেগম ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। একই দিনে দুপুরে ধরখার ইউনিয়নের বনগজ এলাকায় বজ্রপাতের আরেকটি ঘটনায় মো. জমির খান (২২) নামের এক তরুণ মারা গেছেন। তিনি স্থানীয় মদন খানের ছেলে। জানা গেছে, ঘটনার সময় তিনি জমির খান গরু চরাচ্ছিলেন। হঠাৎ বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল আলীম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আরও এক নারী আহত হন। আজ রোববার (১১ মে) জেলার নাসিরনগর ও আখাউড়ার বিভিন্ন গ্রামে তাঁদের মৃত্যু হয়।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন শামছুল হুদা (৬৫), আব্দুর রাজ্জাক (৪০), জাকিয়া বেগম (৮), মো. সেলিম মিয়া (৬৪) ও মো. জমির খান (২২)।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহীনা নাছরিন বলেন, আজ বিকেলে বজ্রপাতে উপজেলায় তিনজন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে গরু আনতে গিয়ে উপজেলার গোকর্ণ ভাঙা ব্রিজ এলাকার শামছুল হুদা, টেকানগর এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে আব্দুর রাজ্জাক এবং উঠানে খেলা করার সময় ভলাকুটের দুর্গাপুর গ্রামে জাকিয়া বেগম (৮) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ সময় একই গ্রামের হামিদা বেগম (৪৫) নামের এক নারী বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বিকেলে নাসিরনগরে ঝোড়ো বাতাস ও বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এ সময় উপজেলার সদর ইউনিয়নের টেকানগর গ্রামের কাছে হাওরে ধান কাটছিলেন কৃষক আব্দুর রাজ্জাক। তিনি প্রতিদিনই পাশের সরাইল উপজেলা থেকে নাসিরনগরে এসে কৃষিজমিতে ধান কাটতেন। ধান কাটার একপর্যায়ে বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন। সেখানে থাকা অন্য কৃষকেরা তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে আজ বিকেলে উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের বেড়িবাঁধের কাছে বজ্রপাতের সময় শামসুল হুদা নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়।
এ ছাড়া ভলাকুট ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল আট বছরের শিশু জাকিয়া। সেখানে বাড়ির উঠানে অন্য শিশুদের সঙ্গে খেলার সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তার। ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া গ্রামের হামিদা বেগম নামের এক নারীও বজ্রপাতে আহত হয়েছেন।
এদিকে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন জানান, উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের রুটি নূরপুর এলাকায় জমিতে কাজ করার সময় মো. সেলিম মিয়া (৬৪) নামের এক বৃদ্ধ এবং একই ইউনিয়নের বনগজ গ্রামের মো. জমির খান (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। এ সময় দুটি গরুও মরেছে।
আখাউড়ায় বজ্রপাতে প্রথম মৃত্যুর ঘটনাটি ঘটে আজ বেলা ৩টার দিকে। মৃত শেখ সেলিম মিয়া রুটি উত্তরপাড়া শেখ বাড়ির বাসিন্দা। তিনি কৃষক ছিলেন। জানা গেছে, তিনি নিজ জমিতে ধান কাটার পর খড় শুকিয়ে গুছিয়ে রাখছিলেন। এ সময় আকস্মিক বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
সেলিম মিয়ার ছেলে রুবেল শেখ বলেন, ‘বাবা প্রতিদিনের মতো মাঠে কাজ করছিলেন। হঠাৎ ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। আমরা ভাবছিলাম, বাবা ঘরে ফিরে আসবেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পর জানতে পারি, বজ্রপাতে বাবা মারা গেছেন।’ ধরখার ইউনিয়নের ১, ২ ও ৩ নম্বর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য শাহিনুর বেগম ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। একই দিনে দুপুরে ধরখার ইউনিয়নের বনগজ এলাকায় বজ্রপাতের আরেকটি ঘটনায় মো. জমির খান (২২) নামের এক তরুণ মারা গেছেন। তিনি স্থানীয় মদন খানের ছেলে। জানা গেছে, ঘটনার সময় তিনি জমির খান গরু চরাচ্ছিলেন। হঠাৎ বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আবদুল আলীম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গুলশানারা মাসুদা টাওয়ার নামের ওই ভবনটিতে যেসব গাড়ি পাওয়া গেছে তার মধ্যে সংসদ সদস্যের লোগো সংবলিত একটি গাড়ি ছিল। বাড়িটির ম্যানেজার গাড়িগুলো সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য দিতে পারেননি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলতে রাজি হননি।
১৬ মিনিট আগেলালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় বিদ্যুতায়িত হওয়া ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। এসময় আহত হয়েছেন আরেক ভাই ও তাদের চাচা। রোববার সকালে উপজেলার চলবলা ইউনিয়নের দুহুলী বাকালিটারী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে ‘ফেমাস কেমিক্যাল লিমিটেড’ নামক রাসায়নিক গুদামে আগুনের ঘটনায় এ পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের তিনজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা জোনের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে টঙ্গী পূর্ব থানায় আজ রোববার একটি মামলা দায়ের করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেনন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির দাবিতে সচিবালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অনশন কর্মসূচি পালন করছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। অনশন কর্মসূচিতে আনুমানিক ১৫ থেকে ২০ জন শিক্ষক রয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘটনাস্থলে পুলিশসহ প্রশাসনের কর্মকর্তাও রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে