নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘অতীতের মতো কোনো নির্বাচন আর হবে না। সরকারি কোনো সংস্থা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচনকে প্রভাবিত করার সুযোগ পাবে না। আমরা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্দেশনা দিয়েছি। কমিশন ঐতিহাসিক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন উপহার দেবে।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে শনিবার বরিশাল সার্কিট হাউসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সিইসি সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।
সিইসি আরও বলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রোজার আগে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি কমিশন নিয়ে রেখেছে। সে হিসেবে চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। তিনি বলেন, ‘দেশের জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আমরা যে প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছি এবং ভোটারদের যেভাবে আশ্বস্ত করেছি, তাতে নিষিদ্ধঘোষিত কোনো দলের (কার্যক্রম) নির্বাচনে অংশ না নেওয়া বা তাদের সমর্থকদের ভোট না দেওয়ায় নির্বাচনে কোনো প্রকার প্রভাব পড়বে না।’
নির্বাচনের সময় যেকোনো ধরনের গুজবের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার জন্য সিইসি সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সব ধরনের চ্যালেঞ্জ হাসিমুখে মোকাবিলা করে জাতিকে একটি স্বচ্ছ, সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেব। জাতির প্রতি প্রধান উপদেষ্টার প্রতিশ্রুতি ও কমিশনের শপথ অনুযায়ী নির্বাচনের জন্য করণীয় সবই করব।’
এনসিপির শাপলা প্রতীক বরাদ্দের বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে সিইসি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের সব শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি। কিন্তু তাদের চাওয়া শাপলা প্রতীক ইসির সংশ্লিষ্ট বিধিমালায় নেই। কোনো দল যদি নিবন্ধন পায়; আমাদের যে নির্ধারিত প্রতীক আছে, সেখান থেকে একটা নিতে হয়। এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই, তাই দিতে পারিনি।’
বিভাগীয় কমিশনার মো. রায়হান কাওছারের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বরিশাল বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, আনসারসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘অতীতের মতো কোনো নির্বাচন আর হবে না। সরকারি কোনো সংস্থা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচনকে প্রভাবিত করার সুযোগ পাবে না। আমরা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্দেশনা দিয়েছি। কমিশন ঐতিহাসিক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন উপহার দেবে।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে শনিবার বরিশাল সার্কিট হাউসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সিইসি সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।
সিইসি আরও বলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রোজার আগে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি কমিশন নিয়ে রেখেছে। সে হিসেবে চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। তিনি বলেন, ‘দেশের জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আমরা যে প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছি এবং ভোটারদের যেভাবে আশ্বস্ত করেছি, তাতে নিষিদ্ধঘোষিত কোনো দলের (কার্যক্রম) নির্বাচনে অংশ না নেওয়া বা তাদের সমর্থকদের ভোট না দেওয়ায় নির্বাচনে কোনো প্রকার প্রভাব পড়বে না।’
নির্বাচনের সময় যেকোনো ধরনের গুজবের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার জন্য সিইসি সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সব ধরনের চ্যালেঞ্জ হাসিমুখে মোকাবিলা করে জাতিকে একটি স্বচ্ছ, সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেব। জাতির প্রতি প্রধান উপদেষ্টার প্রতিশ্রুতি ও কমিশনের শপথ অনুযায়ী নির্বাচনের জন্য করণীয় সবই করব।’
এনসিপির শাপলা প্রতীক বরাদ্দের বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে সিইসি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের সব শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি। কিন্তু তাদের চাওয়া শাপলা প্রতীক ইসির সংশ্লিষ্ট বিধিমালায় নেই। কোনো দল যদি নিবন্ধন পায়; আমাদের যে নির্ধারিত প্রতীক আছে, সেখান থেকে একটা নিতে হয়। এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই, তাই দিতে পারিনি।’
বিভাগীয় কমিশনার মো. রায়হান কাওছারের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বরিশাল বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, আনসারসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘অতীতের মতো কোনো নির্বাচন আর হবে না। সরকারি কোনো সংস্থা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচনকে প্রভাবিত করার সুযোগ পাবে না। আমরা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্দেশনা দিয়েছি। কমিশন ঐতিহাসিক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন উপহার দেবে।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে শনিবার বরিশাল সার্কিট হাউসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সিইসি সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।
সিইসি আরও বলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রোজার আগে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি কমিশন নিয়ে রেখেছে। সে হিসেবে চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। তিনি বলেন, ‘দেশের জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আমরা যে প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছি এবং ভোটারদের যেভাবে আশ্বস্ত করেছি, তাতে নিষিদ্ধঘোষিত কোনো দলের (কার্যক্রম) নির্বাচনে অংশ না নেওয়া বা তাদের সমর্থকদের ভোট না দেওয়ায় নির্বাচনে কোনো প্রকার প্রভাব পড়বে না।’
নির্বাচনের সময় যেকোনো ধরনের গুজবের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার জন্য সিইসি সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সব ধরনের চ্যালেঞ্জ হাসিমুখে মোকাবিলা করে জাতিকে একটি স্বচ্ছ, সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেব। জাতির প্রতি প্রধান উপদেষ্টার প্রতিশ্রুতি ও কমিশনের শপথ অনুযায়ী নির্বাচনের জন্য করণীয় সবই করব।’
এনসিপির শাপলা প্রতীক বরাদ্দের বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে সিইসি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের সব শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি। কিন্তু তাদের চাওয়া শাপলা প্রতীক ইসির সংশ্লিষ্ট বিধিমালায় নেই। কোনো দল যদি নিবন্ধন পায়; আমাদের যে নির্ধারিত প্রতীক আছে, সেখান থেকে একটা নিতে হয়। এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই, তাই দিতে পারিনি।’
বিভাগীয় কমিশনার মো. রায়হান কাওছারের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বরিশাল বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, আনসারসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘অতীতের মতো কোনো নির্বাচন আর হবে না। সরকারি কোনো সংস্থা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচনকে প্রভাবিত করার সুযোগ পাবে না। আমরা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্দেশনা দিয়েছি। কমিশন ঐতিহাসিক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন উপহার দেবে।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে শনিবার বরিশাল সার্কিট হাউসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সিইসি সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।
সিইসি আরও বলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রোজার আগে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি কমিশন নিয়ে রেখেছে। সে হিসেবে চলতি বছরের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। তিনি বলেন, ‘দেশের জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আমরা যে প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছি এবং ভোটারদের যেভাবে আশ্বস্ত করেছি, তাতে নিষিদ্ধঘোষিত কোনো দলের (কার্যক্রম) নির্বাচনে অংশ না নেওয়া বা তাদের সমর্থকদের ভোট না দেওয়ায় নির্বাচনে কোনো প্রকার প্রভাব পড়বে না।’
নির্বাচনের সময় যেকোনো ধরনের গুজবের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার জন্য সিইসি সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘সব ধরনের চ্যালেঞ্জ হাসিমুখে মোকাবিলা করে জাতিকে একটি স্বচ্ছ, সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেব। জাতির প্রতি প্রধান উপদেষ্টার প্রতিশ্রুতি ও কমিশনের শপথ অনুযায়ী নির্বাচনের জন্য করণীয় সবই করব।’
এনসিপির শাপলা প্রতীক বরাদ্দের বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে সিইসি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের সব শর্ত পূরণ করেছে এনসিপি। কিন্তু তাদের চাওয়া শাপলা প্রতীক ইসির সংশ্লিষ্ট বিধিমালায় নেই। কোনো দল যদি নিবন্ধন পায়; আমাদের যে নির্ধারিত প্রতীক আছে, সেখান থেকে একটা নিতে হয়। এনসিপির চাওয়া প্রতীক আমাদের নির্ধারিত তালিকায় নেই, তাই দিতে পারিনি।’
বিভাগীয় কমিশনার মো. রায়হান কাওছারের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বরিশাল বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, আনসারসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২৫ মিনিট আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগেমাহেরাব্বিন সানভী, চুয়াডাঙ্গা
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না থাকায় হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারের পূর্ণাঙ্গ সেবা থেকে বঞ্চিত সাধারণ মানুষ। বিকল্প হিসেবে অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের একজন মেডিকেল অফিসার বা সহকারী সার্জনকে এনে সাময়িকভাবে ব্যবস্থা করে চালানো হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ২০০৩ সালে ৫০ শয্যা হাসপাতালটি ১০০ শয্যায় উন্নীত হয়। খাতাকলমে ১০০ শয্যায় রূপ নিলেও শুধু খাবার এবং ওষুধ বরাদ্দ দেওয়া হয়। এখনো সেই ৫০ শয্যার জনবল দিয়ে কোনোরকমে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে হাসপাতালটি। ২০১৮ সালের ২৮ অক্টোবর তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম চুয়াডাঙ্গায় ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট ৬ তলা ভবনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এতে ব্যয় ধরা হয় সাড়ে ৩০ কোটি টাকা। উদ্বোধনের ৭ বছর পার হলেও চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ২৫০ শয্যার কার্যক্রম চালু হয়নি। ৫০ শয্যার জনবল দিয়েই এ বিশাল চাপ প্রতিনিয়ত সামলাতে হচ্ছে। এর মধ্যে ৫০ শয্যার জনবলেও সংকট রয়েছে। হাসপাতালের সিনিয়র চক্ষু কনসালট্যান্ট, সিনিয়র ও জুনিয়র অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট, সিনিয়র শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র মেডিসিন কনসালট্যান্ট, জুনিয়র ইএনটি কনসালট্যান্ট, জুনিয়র রেডিওলজিস্টসহ একজন মেডিকেল অফিসার, ডেন্টাল সার্জনের পদসহ মোট ৯ জন চিকিৎসকের পদ শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ২০টি পদ ফাঁকা। সম্প্রতি জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন আ স ম মোস্তফা কামাল ডেপুটেশনে সদর হাসপাতালে যোগ দিয়েছেন। অ্যানেসথেসিয়া কোর্স সম্পন্ন থাকায় আপাতত তাঁর মাধ্যমেই অপারেশন থিয়েটার চালানো হচ্ছে।
হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডের অর্থোপেডিক জোনে ভর্তি রোগী উজির আলী বলেন, ‘প্রায় এক মাস হয়ে গেল ভর্তি আছি। ডাক্তার বলেছেন, সোমবার অপারেশন হবে, কিন্তু এখনো নিশ্চিত নয়। গরিব মানুষের মৃত্যুতেও শান্তি নেই।’
সেলিনা খাতুন নামের এক রোগী বলেন, ‘১৫ দিন হয়ে গেল ভর্তি আছি। প্রথমে তারিখ দিয়েছিল, পরে পরিবর্তন করেছে। এখন আর বিশ্বাস করতে পারি না কবে হবে অপারেশন।’
হাসপাতালের জুনিয়র সার্জারি কনসালট্যান্ট এহসানুল হক তন্ময় বলেন, ‘জানুয়ারিতে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট বদলি হওয়ার পর অপারেশন থিয়েটার কার্যত বন্ধ হয়ে যায়। কয়েক দিন পর বিকল্প ব্যবস্থায় পুনরায় চালু করা হয়। গত ১৫ সেপ্টেম্বর ডেপুটেশনের মাধ্যমে একজন সহকারী সার্জন হাসপাতালে যোগদান করে অ্যানেসথেসিয়া দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে জানতে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা হয়। কিন্তু তিনি কিছুই বলতে রাজি হননি। তবে ভোগান্তির কথা স্বীকার করেন হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ওয়াহেদ মাহমুদ রবিন। তিনি বলেন, হাসপাতালটি মাত্র ১০০ শয্যার, কিন্তু জনবল ৫০ শয্যার। রোগী ভর্তি থাকে ৩৫০ শয্যার মতো। দুর্ভোগ চরমে পৌঁছায় একমাত্র জুনিয়র কনসালট্যান্টকে (অ্যানেসথেসিয়া) অন্যত্র বদলি করার পর। এরপর থেকে অপারেশন থিয়েটারের কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে। বিকল্প উপায়ে সাধারণ কিছু অপারেশন হলেও উপায় না থাকায় গুরুতর রোগীদের অন্যত্র রেফার করা হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না থাকায় হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারের পূর্ণাঙ্গ সেবা থেকে বঞ্চিত সাধারণ মানুষ। বিকল্প হিসেবে অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের একজন মেডিকেল অফিসার বা সহকারী সার্জনকে এনে সাময়িকভাবে ব্যবস্থা করে চালানো হচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ২০০৩ সালে ৫০ শয্যা হাসপাতালটি ১০০ শয্যায় উন্নীত হয়। খাতাকলমে ১০০ শয্যায় রূপ নিলেও শুধু খাবার এবং ওষুধ বরাদ্দ দেওয়া হয়। এখনো সেই ৫০ শয্যার জনবল দিয়ে কোনোরকমে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে হাসপাতালটি। ২০১৮ সালের ২৮ অক্টোবর তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম চুয়াডাঙ্গায় ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট ৬ তলা ভবনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এতে ব্যয় ধরা হয় সাড়ে ৩০ কোটি টাকা। উদ্বোধনের ৭ বছর পার হলেও চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ২৫০ শয্যার কার্যক্রম চালু হয়নি। ৫০ শয্যার জনবল দিয়েই এ বিশাল চাপ প্রতিনিয়ত সামলাতে হচ্ছে। এর মধ্যে ৫০ শয্যার জনবলেও সংকট রয়েছে। হাসপাতালের সিনিয়র চক্ষু কনসালট্যান্ট, সিনিয়র ও জুনিয়র অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট, সিনিয়র শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র মেডিসিন কনসালট্যান্ট, জুনিয়র ইএনটি কনসালট্যান্ট, জুনিয়র রেডিওলজিস্টসহ একজন মেডিকেল অফিসার, ডেন্টাল সার্জনের পদসহ মোট ৯ জন চিকিৎসকের পদ শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ২০টি পদ ফাঁকা। সম্প্রতি জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন আ স ম মোস্তফা কামাল ডেপুটেশনে সদর হাসপাতালে যোগ দিয়েছেন। অ্যানেসথেসিয়া কোর্স সম্পন্ন থাকায় আপাতত তাঁর মাধ্যমেই অপারেশন থিয়েটার চালানো হচ্ছে।
হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডের অর্থোপেডিক জোনে ভর্তি রোগী উজির আলী বলেন, ‘প্রায় এক মাস হয়ে গেল ভর্তি আছি। ডাক্তার বলেছেন, সোমবার অপারেশন হবে, কিন্তু এখনো নিশ্চিত নয়। গরিব মানুষের মৃত্যুতেও শান্তি নেই।’
সেলিনা খাতুন নামের এক রোগী বলেন, ‘১৫ দিন হয়ে গেল ভর্তি আছি। প্রথমে তারিখ দিয়েছিল, পরে পরিবর্তন করেছে। এখন আর বিশ্বাস করতে পারি না কবে হবে অপারেশন।’
হাসপাতালের জুনিয়র সার্জারি কনসালট্যান্ট এহসানুল হক তন্ময় বলেন, ‘জানুয়ারিতে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট বদলি হওয়ার পর অপারেশন থিয়েটার কার্যত বন্ধ হয়ে যায়। কয়েক দিন পর বিকল্প ব্যবস্থায় পুনরায় চালু করা হয়। গত ১৫ সেপ্টেম্বর ডেপুটেশনের মাধ্যমে একজন সহকারী সার্জন হাসপাতালে যোগদান করে অ্যানেসথেসিয়া দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে জানতে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা হয়। কিন্তু তিনি কিছুই বলতে রাজি হননি। তবে ভোগান্তির কথা স্বীকার করেন হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ওয়াহেদ মাহমুদ রবিন। তিনি বলেন, হাসপাতালটি মাত্র ১০০ শয্যার, কিন্তু জনবল ৫০ শয্যার। রোগী ভর্তি থাকে ৩৫০ শয্যার মতো। দুর্ভোগ চরমে পৌঁছায় একমাত্র জুনিয়র কনসালট্যান্টকে (অ্যানেসথেসিয়া) অন্যত্র বদলি করার পর। এরপর থেকে অপারেশন থিয়েটারের কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে। বিকল্প উপায়ে সাধারণ কিছু অপারেশন হলেও উপায় না থাকায় গুরুতর রোগীদের অন্যত্র রেফার করা হচ্ছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘অতীতের মতো কোনো নির্বাচন আর হবে না। সরকারি কোনো সংস্থা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচনকে প্রভাবিত করার সুযোগ পাবে না। আমরা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্দেশনা দিয়েছি।’ আজ শনিবার বরিশাল সার্কিট হাউসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়
৭ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগেআয়শা সিদ্দিকা আকাশী, মাদারীপুর
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
প্রায় ছয় বছর আগে জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরা নিশ্চিত করতে বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিন বসানো হয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে স্থাপন করা এসব যন্ত্রে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় এক দিনের জন্যও ব্যবহার করা সম্ভব হয়নি।
জানা গেছে, সদর উপজেলার ২০২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব কটিতে মেশিন বসানো হয়। এ ছাড়া জেলার অন্যান্য উপজেলাতেও কিছু বিদ্যালয়ে একইভাবে মেশিন স্থাপন করা হয়েছিল। বিদ্যালয়ের উন্নয়ন বরাদ্দ থেকে প্রতিটি মেশিন প্রায় ১৫ হাজার টাকা দরে কেনা হয়। কিন্তু যন্ত্রগুলো বসানোর পর কোম্পানি আর কোনো খোঁজ নেয়নি। ফলে বিদ্যালয়গুলোর দেয়ালে বা টিনের বেড়ায় ঝুলে থাকা মেশিনগুলো বছরের পর বছর অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। কোথাও কোথাও মেশিন হারিয়েও গেছে।
সরেজমিনে সদর উপজেলার চরমুগরিয়া এলাকার ২ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পৌর এলাকার রিজিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৭৫ নম্বর কলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১০১ নম্বর দত্তকেন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ে ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে।
জানতে চাইলে রিজিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুন নাহার বলেন, ‘শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বায়োমেট্রিক মেশিন বসানো হয়েছিল, কিন্তু এক দিনও তা ব্যবহার করা হয়নি। ছয় বছর ধরে স্কুলের দেয়ালে এভাবেই পড়ে আছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়ের উন্নয়নের নামে এই প্রকল্প করে সরকারি অর্থ লুটপাট করা হয়েছে। লাখ লাখ টাকা ব্যয় হলেও শিক্ষার কোনো উন্নয়ন হয়নি। এই মেশিনগুলো চালু থাকলে শিক্ষকদের নিয়মিত আসা নিশ্চিত হতো।
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শরীফ মুহাম্মদ ইমারত হোসেন বলেন, ‘মেশিনগুলো কেন ব্যবহার হচ্ছে না, বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি, পুরোনো নথিপত্র দেখে বিস্তারিত বলতে পারব।’
মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াদিয়া শাবাব আজকের পত্রিকাকে বলেন, যন্ত্রগুলো কেনার সময় কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিক্ষকদের হাজিরা নিশ্চিত করার জন্য এগুলো কেনা হয়েছিল—এটা সরকারের ভালো উদ্যোগ ছিল।
তাই পুনরায় চালুর দিকেও উদ্যোগ নেওয়া হবে।
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
প্রায় ছয় বছর আগে জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরা নিশ্চিত করতে বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিন বসানো হয়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে স্থাপন করা এসব যন্ত্রে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় এক দিনের জন্যও ব্যবহার করা সম্ভব হয়নি।
জানা গেছে, সদর উপজেলার ২০২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব কটিতে মেশিন বসানো হয়। এ ছাড়া জেলার অন্যান্য উপজেলাতেও কিছু বিদ্যালয়ে একইভাবে মেশিন স্থাপন করা হয়েছিল। বিদ্যালয়ের উন্নয়ন বরাদ্দ থেকে প্রতিটি মেশিন প্রায় ১৫ হাজার টাকা দরে কেনা হয়। কিন্তু যন্ত্রগুলো বসানোর পর কোম্পানি আর কোনো খোঁজ নেয়নি। ফলে বিদ্যালয়গুলোর দেয়ালে বা টিনের বেড়ায় ঝুলে থাকা মেশিনগুলো বছরের পর বছর অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। কোথাও কোথাও মেশিন হারিয়েও গেছে।
সরেজমিনে সদর উপজেলার চরমুগরিয়া এলাকার ২ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পৌর এলাকার রিজিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৭৫ নম্বর কলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১০১ নম্বর দত্তকেন্দুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ে ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে।
জানতে চাইলে রিজিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুন নাহার বলেন, ‘শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বায়োমেট্রিক মেশিন বসানো হয়েছিল, কিন্তু এক দিনও তা ব্যবহার করা হয়নি। ছয় বছর ধরে স্কুলের দেয়ালে এভাবেই পড়ে আছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষক বলেন, বিদ্যালয়ের উন্নয়নের নামে এই প্রকল্প করে সরকারি অর্থ লুটপাট করা হয়েছে। লাখ লাখ টাকা ব্যয় হলেও শিক্ষার কোনো উন্নয়ন হয়নি। এই মেশিনগুলো চালু থাকলে শিক্ষকদের নিয়মিত আসা নিশ্চিত হতো।
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শরীফ মুহাম্মদ ইমারত হোসেন বলেন, ‘মেশিনগুলো কেন ব্যবহার হচ্ছে না, বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি, পুরোনো নথিপত্র দেখে বিস্তারিত বলতে পারব।’
মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াদিয়া শাবাব আজকের পত্রিকাকে বলেন, যন্ত্রগুলো কেনার সময় কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শিক্ষকদের হাজিরা নিশ্চিত করার জন্য এগুলো কেনা হয়েছিল—এটা সরকারের ভালো উদ্যোগ ছিল।
তাই পুনরায় চালুর দিকেও উদ্যোগ নেওয়া হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘অতীতের মতো কোনো নির্বাচন আর হবে না। সরকারি কোনো সংস্থা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচনকে প্রভাবিত করার সুযোগ পাবে না। আমরা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্দেশনা দিয়েছি।’ আজ শনিবার বরিশাল সার্কিট হাউসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়
৭ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২৫ মিনিট আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম। গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনাকে সমর্থন দেওয়া এসব শিক্ষকের পদোন্নতি ঠেকাতে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ইতিমধ্যে উপাচার্যকে চিঠি দিয়েছে। এর মধ্যে আজ রোববার থেকে বসছে সিলেকশন বোর্ড।
চিঠিতে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, ‘আমরা ববির ফ্যাসিস্টবিরোধী শিক্ষার্থীরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯তম সিন্ডিকেটে জুলাই আন্দোলনে বিরোধিতাকারী আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের পুনর্বাসনের জন্য পদোন্নতি বোর্ড বসানো হচ্ছে। অথচ শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে এসব ফ্যাসিস্টের বিচার দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। সাবেক উপাচার্য শুচিতা শরমিন ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে আঁতাত করায় আন্দোলনের চাপে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন।’
অভিযোগ রয়েছে, যোগদানের পাঁচ মাসেও উপাচার্য আগের বিতর্কিত নিয়োগ বোর্ডের সদস্য পরিবর্তন করেননি। ৫০-এর কাছাকাছি পদ শূন্য থাকা সত্ত্বেও প্রভাষকসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগ না দিয়ে অধ্যাপক পদে আপগ্রেডেশনে পদোন্নতি দিচ্ছেন। তড়িঘড়ি করে এক দিনে দুই বিভাগের বোর্ড বসিয়েছেন এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অবাঞ্ছিত শিক্ষক দিয়ে নিয়োগ বোর্ড গঠন করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের ছাত্র আন্দোলন ও পরিকল্পনা সম্পাদক মোকাব্বেল শেখ বলেন, ‘ইউজিসির অনাপত্তি ছাড়াই রোববার থেকে ২৩ জনকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে বোর্ড বসানোর ঘোষণা দিয়েছেন উপাচার্য। এদের মধ্যে অনেকেই জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতা করেছেন। বিচারের আগে তাঁদের পদোন্নতি চান না শিক্ষার্থীরা।’
শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রেজা শরিফ বলেন, ‘এই ভিসি আসার পর দাবি ছিল, যাঁরা শেখ হাসিনাকে সমর্থন করেছেন, তাঁদের বিচার করতে হবে। কিন্তু উনি কিছু করেননি। অথচ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিচার হয়েছে।’
জুলাই আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ওই সময়ে তাঁদের বিরোধিতা করা অন্তত ৭ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতির পাঁয়তারা চালাচ্ছেন উপাচার্য। এর মধ্যে ইতিহাস, মার্কেটিং, লোকপ্রশাসন, মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক রয়েছেন। অধ্যাপক পদে পদোন্নতিতে এক জোট হয়ে জোর তৎপরতা চালাচ্ছেন শিক্ষকেরা। এর মধ্যে মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ড. জামাল উদ্দিন পদোন্নতি না দিলে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মুহসিন উদ্দীন বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ভিসিকে চিঠি দিয়েছেন বলে শুনেছি। এবারের সিন্ডিকেটে জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে ক্ষমতা অর্পণ করেছে সিন্ডিকেট। উপাচার্য কমিটি করে কিংবা যেকোনো উপায়ে কারা ফ্যাসিস্ট তা চিহ্নিত করবেন। এর আগে এ বিষয়ে কমিটি করা হলেও তা কার্যকর হয়নি। উপাচার্য এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নিয়েছেন কি না তা জানা নেই।’ রেজিস্ট্রার বলেন, ‘আমরা অপরাধীর বিচার চাই, নিরপরাধীর নয়।’
মুহসিন উদ্দীন স্বীকার করেন, রোববার থেকে ২৩ জনের বেশি অধ্যাপক পদে পদোন্নতির জন্য বোর্ড বসছে। তবে অধ্যাপক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ইউজিসির অনাপত্তি দরকার আছে কি না, তা জানা নেই।
এ বিষয়ে জানতে উপাচার্য তৌফিক আলমকে ফোন দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। হোয়াটসঅ্যাপে কল দিলেও সাড়া দেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক ফয়সাল মাহমুদ রুমি বলেন, ‘ভিসি স্যার এই মুহূর্তে কোথায় আছেন তা জানি না। তবে ভিসি স্যারকে বিষয়টি অবহিত করা হবে।’
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম। গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনাকে সমর্থন দেওয়া এসব শিক্ষকের পদোন্নতি ঠেকাতে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ইতিমধ্যে উপাচার্যকে চিঠি দিয়েছে। এর মধ্যে আজ রোববার থেকে বসছে সিলেকশন বোর্ড।
চিঠিতে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, ‘আমরা ববির ফ্যাসিস্টবিরোধী শিক্ষার্থীরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯তম সিন্ডিকেটে জুলাই আন্দোলনে বিরোধিতাকারী আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শিক্ষকদের পুনর্বাসনের জন্য পদোন্নতি বোর্ড বসানো হচ্ছে। অথচ শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে এসব ফ্যাসিস্টের বিচার দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। সাবেক উপাচার্য শুচিতা শরমিন ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে আঁতাত করায় আন্দোলনের চাপে পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন।’
অভিযোগ রয়েছে, যোগদানের পাঁচ মাসেও উপাচার্য আগের বিতর্কিত নিয়োগ বোর্ডের সদস্য পরিবর্তন করেননি। ৫০-এর কাছাকাছি পদ শূন্য থাকা সত্ত্বেও প্রভাষকসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগ না দিয়ে অধ্যাপক পদে আপগ্রেডেশনে পদোন্নতি দিচ্ছেন। তড়িঘড়ি করে এক দিনে দুই বিভাগের বোর্ড বসিয়েছেন এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অবাঞ্ছিত শিক্ষক দিয়ে নিয়োগ বোর্ড গঠন করেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের ছাত্র আন্দোলন ও পরিকল্পনা সম্পাদক মোকাব্বেল শেখ বলেন, ‘ইউজিসির অনাপত্তি ছাড়াই রোববার থেকে ২৩ জনকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে বোর্ড বসানোর ঘোষণা দিয়েছেন উপাচার্য। এদের মধ্যে অনেকেই জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতা করেছেন। বিচারের আগে তাঁদের পদোন্নতি চান না শিক্ষার্থীরা।’
শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রেজা শরিফ বলেন, ‘এই ভিসি আসার পর দাবি ছিল, যাঁরা শেখ হাসিনাকে সমর্থন করেছেন, তাঁদের বিচার করতে হবে। কিন্তু উনি কিছু করেননি। অথচ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিচার হয়েছে।’
জুলাই আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ওই সময়ে তাঁদের বিরোধিতা করা অন্তত ৭ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতির পাঁয়তারা চালাচ্ছেন উপাচার্য। এর মধ্যে ইতিহাস, মার্কেটিং, লোকপ্রশাসন, মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক রয়েছেন। অধ্যাপক পদে পদোন্নতিতে এক জোট হয়ে জোর তৎপরতা চালাচ্ছেন শিক্ষকেরা। এর মধ্যে মৃত্তিকা ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ড. জামাল উদ্দিন পদোন্নতি না দিলে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মুহসিন উদ্দীন বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ভিসিকে চিঠি দিয়েছেন বলে শুনেছি। এবারের সিন্ডিকেটে জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উপাচার্যকে ক্ষমতা অর্পণ করেছে সিন্ডিকেট। উপাচার্য কমিটি করে কিংবা যেকোনো উপায়ে কারা ফ্যাসিস্ট তা চিহ্নিত করবেন। এর আগে এ বিষয়ে কমিটি করা হলেও তা কার্যকর হয়নি। উপাচার্য এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নিয়েছেন কি না তা জানা নেই।’ রেজিস্ট্রার বলেন, ‘আমরা অপরাধীর বিচার চাই, নিরপরাধীর নয়।’
মুহসিন উদ্দীন স্বীকার করেন, রোববার থেকে ২৩ জনের বেশি অধ্যাপক পদে পদোন্নতির জন্য বোর্ড বসছে। তবে অধ্যাপক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে ইউজিসির অনাপত্তি দরকার আছে কি না, তা জানা নেই।
এ বিষয়ে জানতে উপাচার্য তৌফিক আলমকে ফোন দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। হোয়াটসঅ্যাপে কল দিলেও সাড়া দেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক ফয়সাল মাহমুদ রুমি বলেন, ‘ভিসি স্যার এই মুহূর্তে কোথায় আছেন তা জানি না। তবে ভিসি স্যারকে বিষয়টি অবহিত করা হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘অতীতের মতো কোনো নির্বাচন আর হবে না। সরকারি কোনো সংস্থা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচনকে প্রভাবিত করার সুযোগ পাবে না। আমরা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্দেশনা দিয়েছি।’ আজ শনিবার বরিশাল সার্কিট হাউসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়
৭ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২৫ মিনিট আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগেউত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটসংলগ্ন আমদানি কার্গো ভিলেজ হাউসে শনিবার (১৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এর পর থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কার্গো ভিলেজটি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানান, কোনো একটি দুর্ঘটনা ঘটলে অনেকেই সেখানে ছুটে আসেন। কেউ সহযোগিতার জন্য আসেন। আবার কেউ নিজেদের স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে আসেন। আবার কেউ কেউ চুরি করতে, কেউ পকেট মারতে আসেন।
কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি ছাড়া কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে চারপাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছেন।
এদিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি স্টেশনের ৩৬টি ইউনিট কাজ করেছে। এ ছাড়া বিমানবাহিনীর অগ্নিনির্বাপণ দলও এসেছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটসংলগ্ন আমদানি কার্গো ভিলেজ হাউসে শনিবার (১৮ অক্টোবর) বেলা আড়াইটায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এর পর থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কার্গো ভিলেজটি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা জানান, কোনো একটি দুর্ঘটনা ঘটলে অনেকেই সেখানে ছুটে আসেন। কেউ সহযোগিতার জন্য আসেন। আবার কেউ নিজেদের স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে আসেন। আবার কেউ কেউ চুরি করতে, কেউ পকেট মারতে আসেন।
কর্তব্যরত পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি ছাড়া কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে চারপাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছেন।
এদিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি স্টেশনের ৩৬টি ইউনিট কাজ করেছে। এ ছাড়া বিমানবাহিনীর অগ্নিনির্বাপণ দলও এসেছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ‘অতীতের মতো কোনো নির্বাচন আর হবে না। সরকারি কোনো সংস্থা ও রাজনৈতিক দল নির্বাচনকে প্রভাবিত করার সুযোগ পাবে না। আমরা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণের নির্দেশনা দিয়েছি।’ আজ শনিবার বরিশাল সার্কিট হাউসে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়
৭ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
২৫ মিনিট আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগে