নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
১৫ বছর পালিয়ে থেকেও রক্ষা পেলেন না বরিশালের আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামি। গতকাল বুধবার রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সংশ্লিষ্ট আদালতের মাধ্যমে তাকে মৃত্যুদণ্ড পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম শামীম, তিনি বরিশাল নগরীর দপ্তরখানা এলাকার মো. আলীর ছেলে। নিজের মা ও অন্তঃসত্ত্বা ভাবিকে হত্যার দায়ে ২০১১ সালে তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন আদালত। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানার (ওসি) মো. মিজানুর রহমান গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২০ ডিসেম্বর রাতে নগরীর দপ্তরখানা সড়কে শামীম তার মা সুফিয়া বেগম (৬৫) ও বড় ভাইয়ের স্ত্রী সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা সিমুকে (২২) শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যান। সিমুর স্বামী রিমন রাত ১১টায় বাসায় ফিরে মায়ের মৃতদেহ খাটের ওপর ও স্ত্রীর মৃতদেহ মেঝেতে দেখতে পান।
এই ঘটনায় সিমুর বাবা আজিজ মল্লিক বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে পুলিশ রিমনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তদন্তে নিশ্চিত হওয়া যায় পারিবারিক কলহের জেরে শামীম প্রথমে তার মাকে হত্যা করে। ভাবি এ ঘটনা দেখে ফেলায় তাকেও হত্যা করে পালিয়ে যায়।
২০১১ সালে আদালতের দেওয়া রায়ে শামীমকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়েছিল। শামীম নগরের দপ্তরখানা এলাকার মো. আলীর ছেলে।
১৫ বছর পালিয়ে থেকেও রক্ষা পেলেন না বরিশালের আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামি। গতকাল বুধবার রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সংশ্লিষ্ট আদালতের মাধ্যমে তাকে মৃত্যুদণ্ড পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম শামীম, তিনি বরিশাল নগরীর দপ্তরখানা এলাকার মো. আলীর ছেলে। নিজের মা ও অন্তঃসত্ত্বা ভাবিকে হত্যার দায়ে ২০১১ সালে তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন আদালত। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানার (ওসি) মো. মিজানুর রহমান গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২০ ডিসেম্বর রাতে নগরীর দপ্তরখানা সড়কে শামীম তার মা সুফিয়া বেগম (৬৫) ও বড় ভাইয়ের স্ত্রী সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা সিমুকে (২২) শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যান। সিমুর স্বামী রিমন রাত ১১টায় বাসায় ফিরে মায়ের মৃতদেহ খাটের ওপর ও স্ত্রীর মৃতদেহ মেঝেতে দেখতে পান।
এই ঘটনায় সিমুর বাবা আজিজ মল্লিক বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে পুলিশ রিমনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তদন্তে নিশ্চিত হওয়া যায় পারিবারিক কলহের জেরে শামীম প্রথমে তার মাকে হত্যা করে। ভাবি এ ঘটনা দেখে ফেলায় তাকেও হত্যা করে পালিয়ে যায়।
২০১১ সালে আদালতের দেওয়া রায়ে শামীমকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়েছিল। শামীম নগরের দপ্তরখানা এলাকার মো. আলীর ছেলে।
ইঞ্জিনের হেডলাইট নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তালশহর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ৮ কিলোমিটার পথ মোবাইল ফোনের টর্চের আলোতে পাড়ি দিয়েছে তিতাস কমিউটার ট্রেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) রাতে এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাসেম আলী (৩৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের হোসেনাবাদ গোড়ের পাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৪ মিনিট আগেসম্প্রতি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে নিয়োগের বিষয়ে নাহিদ রাব্বি নামের একজন চাকরি পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ১০ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। বিষয়টি নিয়ে ২ মিনিট ৩৮ সেকেন্ডের একটি কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে ঘুষ লেনদেনের কথা স্পষ্টভাবে উঠে আসে।
৩২ মিনিট আগেময়মনসিংহের তারাকান্দায় নিয়ন্ত্রণ হারানো একটি বাসে অটোরিকশা, পিকআপ ভ্যান ও লরিসহ চারটি গাড়ির ধাক্কায় তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।
১ ঘণ্টা আগে