বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনা প্রেসক্লাবে আটকে রেখে মারধরে নিহত সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ হত্যা মামলায় সাত আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার জেলার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে মামলার আটজন আসামি হাজির হয়ে জামিন চান। তাঁদের মধ্যে আদালত সাতজনের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। কোর্ট পুলিশের ইন্সপেক্টর অশোক কুমার এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
আসামিদের পক্ষে জামিন আবেদন করেন আইনজীবী আবদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘তালুকদার মাসউদ হত্যা মামলার আসামিদের মধ্যে মোট আটজন বরগুনা মুখ্য বিচারিক হাকিম হারুন অর রশীদের আদালতে জামিন চান। তাঁদের মধ্যে এজাহারের ১৩ নম্বর আসামি মো. জাফর হোসেন হাওলাদারের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।’
আইনজীবী আবদুর রহমান আরও বলেন, ‘কারাগারে যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন মামলার ১ নম্বর আসামি আ স ম হাফিজ আল আসাদ, ২ নম্বর আসামি আরিফুল ইসলাম মুরাদ, ৩ নম্বর আসামি কাশেম হাওলাদার, ৪ নম্বর আসামি সাইফুল ইসলাম মিরাজ, ৮ নম্বর আসামি ওয়ালি উল্লাহ ইমরান, ৯ নম্বর আসামি জাহিদুল ইসলাম মেহেদি ও ১০ নম্বর আসামি সোহাগ হাওলাদার।’
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বরগুনা প্রেসক্লাবে আটকে রেখে মারধরের পর ২ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ। তিনি দৈনিক ভোরের ডাক নামের একটি পত্রিকার বরগুনা প্রতিনিধি ও নলটোনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ছিলেন।
সাংবাদিক মাসউদের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মার্চ তাঁর স্ত্রী সাজেদা বাদী হয়ে বরগুনা সদর থানায় ১৩ জনের নামে ও অজ্ঞাত ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন। আসামিদের মধ্যে সোহেল হাফিজ এনটিভি, সাইফুল ইসলাম মিরাজ সময়, ফেরদৌস খান ইমন যমুনা, মালেক মিঠু ডিবিসি নিউজ, জাহিদুল ইসলাম মেহেদি বাংলা নিউজ, ওয়ালি উল্লাহ ইমরান দৈনিক আজকের দর্পণ ও কাশেম হাওলাদার অনলাইন পোর্টাল সংবাদ প্রকাশের বরগুনা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত।
এ বিষয়ে আইনজীবী আবদুর রহমান বলেন, ‘নথি হাতে পাওয়ার পর আমরা আদালতে জামিন আবেদন করব।’
মামলার বাদী ও নিহতের স্ত্রী সাজেদা বলেন, ‘মামলার আসামিদের প্রেসক্লাবের সদস্যপদ ও মিডিয়া থেকেও বহিষ্কার করা হয়নি। আমি ন্যায়বিচার নিয়ে শঙ্কিত। এমনিতেই আসামিদের সহযোগীরা মামলাটি বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। আমাকে চাপ প্রয়োগ করে আসা হচ্ছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার ও ন্যায়বিচারের দাবি জানাই।’
বরগুনা প্রেসক্লাবে আটকে রেখে মারধরে নিহত সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ হত্যা মামলায় সাত আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার জেলার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে মামলার আটজন আসামি হাজির হয়ে জামিন চান। তাঁদের মধ্যে আদালত সাতজনের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। কোর্ট পুলিশের ইন্সপেক্টর অশোক কুমার এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
আসামিদের পক্ষে জামিন আবেদন করেন আইনজীবী আবদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘তালুকদার মাসউদ হত্যা মামলার আসামিদের মধ্যে মোট আটজন বরগুনা মুখ্য বিচারিক হাকিম হারুন অর রশীদের আদালতে জামিন চান। তাঁদের মধ্যে এজাহারের ১৩ নম্বর আসামি মো. জাফর হোসেন হাওলাদারের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।’
আইনজীবী আবদুর রহমান আরও বলেন, ‘কারাগারে যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন মামলার ১ নম্বর আসামি আ স ম হাফিজ আল আসাদ, ২ নম্বর আসামি আরিফুল ইসলাম মুরাদ, ৩ নম্বর আসামি কাশেম হাওলাদার, ৪ নম্বর আসামি সাইফুল ইসলাম মিরাজ, ৮ নম্বর আসামি ওয়ালি উল্লাহ ইমরান, ৯ নম্বর আসামি জাহিদুল ইসলাম মেহেদি ও ১০ নম্বর আসামি সোহাগ হাওলাদার।’
গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বরগুনা প্রেসক্লাবে আটকে রেখে মারধরের পর ২ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সাংবাদিক তালুকদার মাসউদ। তিনি দৈনিক ভোরের ডাক নামের একটি পত্রিকার বরগুনা প্রতিনিধি ও নলটোনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ছিলেন।
সাংবাদিক মাসউদের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মার্চ তাঁর স্ত্রী সাজেদা বাদী হয়ে বরগুনা সদর থানায় ১৩ জনের নামে ও অজ্ঞাত ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন। আসামিদের মধ্যে সোহেল হাফিজ এনটিভি, সাইফুল ইসলাম মিরাজ সময়, ফেরদৌস খান ইমন যমুনা, মালেক মিঠু ডিবিসি নিউজ, জাহিদুল ইসলাম মেহেদি বাংলা নিউজ, ওয়ালি উল্লাহ ইমরান দৈনিক আজকের দর্পণ ও কাশেম হাওলাদার অনলাইন পোর্টাল সংবাদ প্রকাশের বরগুনা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত।
এ বিষয়ে আইনজীবী আবদুর রহমান বলেন, ‘নথি হাতে পাওয়ার পর আমরা আদালতে জামিন আবেদন করব।’
মামলার বাদী ও নিহতের স্ত্রী সাজেদা বলেন, ‘মামলার আসামিদের প্রেসক্লাবের সদস্যপদ ও মিডিয়া থেকেও বহিষ্কার করা হয়নি। আমি ন্যায়বিচার নিয়ে শঙ্কিত। এমনিতেই আসামিদের সহযোগীরা মামলাটি বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। আমাকে চাপ প্রয়োগ করে আসা হচ্ছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার ও ন্যায়বিচারের দাবি জানাই।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৩ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৩ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে