আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই পৌর কর্তৃপক্ষ ঈদগাহ সংলগ্ন বাজার উঠিয়ে দেওয়ায় পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের আমতলী একে স্কুল পয়েন্টে হাট বসতে শুরু করেছে। এতে সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। সেই সঙ্গে মহাসড়কের পাশে হওয়ায় যে কোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী। তাই সাপ্তাহিক হাট বসানো বন্ধের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার সরেজমিনে দেখা যায়, ক্রেতারা মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মালামাল কিনছেন। মহাসড়ক লাগোয়া হওয়ায় সড়কে দাঁড়িয়ে জিনিসপত্র দেখছেন এবং কিনছেন।
স্থানীয়রা বলছে, গত ৫ বছর ধরে আমতলী পৌর শহরের ঈদগাহ ময়দান সংলগ্ন স্থানে সাপ্তাহিক হাটে মুদি-মনোহরদী, কাঁচা বাজার ও মাছের শতাধিক দোকান বসছে। কোনো নোটিশ ছাড়াই সাপ্তাহিক হাটে দোকান বসা বন্ধ করে দেয় পৌর কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকেই ওই দোকানগুলো প্রতি বুধবার পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের আমতলী একে স্কুল পয়েন্টে বসতে শুরু করেছে। ওই দিন সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় এবং দুর্ঘটনার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘কোনো নোটিশ ছাড়াই পৌর কর্তৃপক্ষ ঈদগাহ ময়দান সংলগ্ন হাট বন্ধ করে দিয়ে মহাসড়কের পাশে সাপ্তাহিক হাট বসিয়ে দিয়েছে। এতে আমাদের বেশ সমস্যা হচ্ছে। কোন সময় কোন দুর্ঘটনা ঘটে, কে জানে!’
মুদি ব্যবসায়ী মাকসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দূরের মানুষ। ভাসমান ব্যবসা করি। কর্তৃপক্ষ যেখানে বসাবে, সেখানেই বসতে হবে। ক্রেতারা এখন মহাসড়কের পাশে জীবনের ঝুঁকি দাঁড়িয়ে মালামাল কিনছে। আমরা আগের জায়গায় ভালো ছিলাম।’
গাড়িচালক ইব্রাহিম বলেন, ‘হঠাৎ করে মহাসড়কে হাট বসায় বেশ সমস্যায় পড়তে হয়েছে। এতটা যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে, গাড়ি চালানো খুবই সমস্যা।’
তিনি আরও বলেন, ‘একে তো চিকন রাস্তা, তারপর দুই পাশে দোকান বসেছে। মানুষ সড়কের ওপরে এপার-ওপার করছে। এতে কখন কী দুর্ঘটনা ঘটে যায়!’
সড়কের পাশে কেনাকাটা করতে আসা তহমিনা নামে একজন নারী ক্রেতা বলেন, ‘মহাসড়কের পাশে হাট বসায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেনাকাটা করতে হচ্ছে। দ্রুত মহাসড়কের পাশ থেকে হাট বসানো বন্ধের দাবি জানাই।’
এ বিষয়ে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহাসড়কের পাশে কোনোক্রমেই হাট বসতে পারবে না। দ্রুত হাট বসানো বন্ধ করা হবে।’
তবে কেন পৌর কর্তৃপক্ষ ঈদগাহ ময়দান সংলগ্ন হাট বন্ধ করে দিয়েছে এ বিষয়ে জানতে পৌর মেয়রের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই পৌর কর্তৃপক্ষ ঈদগাহ সংলগ্ন বাজার উঠিয়ে দেওয়ায় পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের আমতলী একে স্কুল পয়েন্টে হাট বসতে শুরু করেছে। এতে সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। সেই সঙ্গে মহাসড়কের পাশে হওয়ায় যে কোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী। তাই সাপ্তাহিক হাট বসানো বন্ধের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার সরেজমিনে দেখা যায়, ক্রেতারা মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মালামাল কিনছেন। মহাসড়ক লাগোয়া হওয়ায় সড়কে দাঁড়িয়ে জিনিসপত্র দেখছেন এবং কিনছেন।
স্থানীয়রা বলছে, গত ৫ বছর ধরে আমতলী পৌর শহরের ঈদগাহ ময়দান সংলগ্ন স্থানে সাপ্তাহিক হাটে মুদি-মনোহরদী, কাঁচা বাজার ও মাছের শতাধিক দোকান বসছে। কোনো নোটিশ ছাড়াই সাপ্তাহিক হাটে দোকান বসা বন্ধ করে দেয় পৌর কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকেই ওই দোকানগুলো প্রতি বুধবার পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের আমতলী একে স্কুল পয়েন্টে বসতে শুরু করেছে। ওই দিন সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় এবং দুর্ঘটনার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘কোনো নোটিশ ছাড়াই পৌর কর্তৃপক্ষ ঈদগাহ ময়দান সংলগ্ন হাট বন্ধ করে দিয়ে মহাসড়কের পাশে সাপ্তাহিক হাট বসিয়ে দিয়েছে। এতে আমাদের বেশ সমস্যা হচ্ছে। কোন সময় কোন দুর্ঘটনা ঘটে, কে জানে!’
মুদি ব্যবসায়ী মাকসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দূরের মানুষ। ভাসমান ব্যবসা করি। কর্তৃপক্ষ যেখানে বসাবে, সেখানেই বসতে হবে। ক্রেতারা এখন মহাসড়কের পাশে জীবনের ঝুঁকি দাঁড়িয়ে মালামাল কিনছে। আমরা আগের জায়গায় ভালো ছিলাম।’
গাড়িচালক ইব্রাহিম বলেন, ‘হঠাৎ করে মহাসড়কে হাট বসায় বেশ সমস্যায় পড়তে হয়েছে। এতটা যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে, গাড়ি চালানো খুবই সমস্যা।’
তিনি আরও বলেন, ‘একে তো চিকন রাস্তা, তারপর দুই পাশে দোকান বসেছে। মানুষ সড়কের ওপরে এপার-ওপার করছে। এতে কখন কী দুর্ঘটনা ঘটে যায়!’
সড়কের পাশে কেনাকাটা করতে আসা তহমিনা নামে একজন নারী ক্রেতা বলেন, ‘মহাসড়কের পাশে হাট বসায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেনাকাটা করতে হচ্ছে। দ্রুত মহাসড়কের পাশ থেকে হাট বসানো বন্ধের দাবি জানাই।’
এ বিষয়ে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মহাসড়কের পাশে কোনোক্রমেই হাট বসতে পারবে না। দ্রুত হাট বসানো বন্ধ করা হবে।’
তবে কেন পৌর কর্তৃপক্ষ ঈদগাহ ময়দান সংলগ্ন হাট বন্ধ করে দিয়েছে এ বিষয়ে জানতে পৌর মেয়রের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১২ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগে