তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার তালতলীতে বাল্যবিবাহ দেওয়ার অপরাধে কনের বাবা, ছেলের ভাই ও ঘটককে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় গ্রাম্য ইমামকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী হাকিম সিফাত আনোয়ার তুমপা উপজেলার তাঁতীপাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন। দণ্ডিতরা হলেন কনের বাবা সরোয়ার খান (৩৫), ঘটক সেন্টু মৃধা (৫০) ও বরের ভাই ছাব্বির হোসেন (৩০)।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার তাঁতীপাড়া এলাকায় অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া একটি মেয়ের সঙ্গে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নিজাম নাজিরের ছেলে রাব্বির (২২) বিয়ের আয়োজন চলছিল ঘটক সেন্টু মৃধার বাড়িতে। বাল্যবিবাহের খবর পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত সেখানে অভিযান চালান। ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে বরসহ বিয়ের আয়োজকেরা পালিয়ে যান। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ কনের বাবা, বরের ভাই ও ঘটককে আটক করেন।
পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক সিফাত আনোয়ার তুমপা ঘটক সেন্টুকে এক মাস, কনের বাবা সরোয়ার খান ও ছেলের ভাই ছাব্বিরকে সাত দিন করে কারাদণ্ডের আদেশ দেন। সেই সঙ্গে হরিণখোলা দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক আবুল কাশেমকে বিয়ে পড়ানোর দায়ে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এদিকে গতকালই রাত ১০টার দিকে উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া এলাকায় বাল্যবিবাহের আয়োজন চলাকালে অভিযান চালানো হয়। এ সময় কনের বাবা সিদ্দিক হাওলাদারকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ‘ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা বলেন, ‘গোপন সংবাদ পাই বাল্যবিয়ের আয়োজন হচ্ছে। পরে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’
বরগুনার তালতলীতে বাল্যবিবাহ দেওয়ার অপরাধে কনের বাবা, ছেলের ভাই ও ঘটককে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় গ্রাম্য ইমামকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী হাকিম সিফাত আনোয়ার তুমপা উপজেলার তাঁতীপাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন। দণ্ডিতরা হলেন কনের বাবা সরোয়ার খান (৩৫), ঘটক সেন্টু মৃধা (৫০) ও বরের ভাই ছাব্বির হোসেন (৩০)।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার তাঁতীপাড়া এলাকায় অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া একটি মেয়ের সঙ্গে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার নিজাম নাজিরের ছেলে রাব্বির (২২) বিয়ের আয়োজন চলছিল ঘটক সেন্টু মৃধার বাড়িতে। বাল্যবিবাহের খবর পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত সেখানে অভিযান চালান। ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে বরসহ বিয়ের আয়োজকেরা পালিয়ে যান। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ কনের বাবা, বরের ভাই ও ঘটককে আটক করেন।
পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক সিফাত আনোয়ার তুমপা ঘটক সেন্টুকে এক মাস, কনের বাবা সরোয়ার খান ও ছেলের ভাই ছাব্বিরকে সাত দিন করে কারাদণ্ডের আদেশ দেন। সেই সঙ্গে হরিণখোলা দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক আবুল কাশেমকে বিয়ে পড়ানোর দায়ে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এদিকে গতকালই রাত ১০টার দিকে উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া এলাকায় বাল্যবিবাহের আয়োজন চলাকালে অভিযান চালানো হয়। এ সময় কনের বাবা সিদ্দিক হাওলাদারকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ‘ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা বলেন, ‘গোপন সংবাদ পাই বাল্যবিয়ের আয়োজন হচ্ছে। পরে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’
পাবনার ঈশ্বরদীর পদ্মা নদী এলাকায় মানুষের জানমাল রক্ষায় কাকন বাহিনীর প্রধানসহ অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্যসচিব মেহেদী হাসান। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার সাঁড়া ইউনিয়নের পদ্মা নদীর ঘাটে সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি এ দাবি জানান তিনি...
৩ মিনিট আগেশেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের নামে বরিশাল বিভাগের পাঁচটি কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। আজ রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত নোটিশ জারি করেছে বলে জানায় বরিশাল শিক্ষা বোর্ড।
৬ মিনিট আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
৩৯ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
১ ঘণ্টা আগে