মারুফ ইসলাম
ভারতের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের সভাপতি পদে আজ সোমবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের নির্বাচনটি নানা কারণে চায়ের কাপে ঝড় তুলেছে। প্রথমত, এই নির্বাচনে গান্ধী পরিবারের কেউই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। দ্বিতীয়ত, দীর্ঘ ২২ বছর পর সভাপতি পদে নির্বাচন হচ্ছে। তৃতীয়ত, ১৯৯৭ সালের পর গান্ধী পরিবারের বাইরে থেকে কেউ একজন কংগ্রেসের সভাপতি হতে যাচ্ছেন।
কে হতে যাচ্ছেন কংগ্রেসের সভাপতি, তা জানা যাবে আগামী বুধবার। আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দিল্লিতে কংগ্রেসের সদর দপ্তর ছাড়াও সারা ভারতের ৬৫টি ভোট কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভোটগ্রহণ শেষ হয়ে গেলে সিল করা ভোটবাক্সগুলো আগামীকাল মঙ্গলবার দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া হবে এবং খোলার আগে দিল্লিতে দলের সদর দপ্তরে একটি ‘স্ট্রং রুমে’ রাখা হবে। এরপর বুধবার ভোট গণনা শুরু হবে। ওই দিনই ভোটের ফলাফল জানা যাবে। যিনি ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পাবেন, তিনি কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হবেন।
কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন করেন দলের রাজ্যের প্রতিনিধিরা। সারা ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে ৯ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি রয়েছেন। তাঁরাই আজ গোপন ব্যালটের মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচন করবেন।
সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন দলের দুই জ্যেষ্ঠ রাজনীতিক মল্লিকার্জুন খাড়গে ও শশী থারুর। দলের মধ্যে দুজনেরই ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। সুতরাং সভাপতি হওয়ার দৌড়ে কে এগিয়ে আছেন, তা নিশ্চিত করে বলা কঠিন। তবে কিছুটা ইঙ্গিত তো পাওয়াই যায়। যেমন, গান্ধী পরিবার কার প্রতি কৃপাদৃষ্টি দিচ্ছে কিংবা দলের নেতা-কর্মীরা কাকে নিয়ে বেশি আলোচনা করছেন, সে গুঞ্জনে কান পাতলেই কিছুটা আন্দাজ পাওয়া যায়।
সোনিয়া গান্ধী ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রায় ২০ বছর কংগ্রেসের সভানেত্রী ছিলেন। তার আগে ১৯৯৭ সালে দলের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন গান্ধী পরিবারের বাইরের একজন। ওই বছর সীতারাম কেশরী, শারদ পাওয়ার এবং রাজেশ পাইলটের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। ওই নির্বাচনে সীতারাম কেশরী সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন।
সীতারাম কেশরীর পর আবারও একজন গান্ধী পরিবারের বাইরে থেকে কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। তিনি হতে পারেন মল্লিকার্জুন খাড়গে অথবা শশী থারুর।
ইতিমধ্যে মল্লিকার্জুন খাড়গেকে নিয়ে গুঞ্জন তীব্র হয়েছে। বিভিন্ন ইঙ্গিত জানান দিচ্ছে, সভাপতির দৌড়ে তিনিই এগিয়ে আছেন। কারণ ৮০ বছর বয়সী খাড়গে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। গত শনিবারেও তাঁকে বেলারিতে রাহুল গান্ধীর পাশে হেঁটে হেঁটে প্রচারণা চালাতে দেখা গেছে। তিনি প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও বিশ্বস্ত। তাই তাঁর প্রতি দলের শীর্ষ নেতাদের আস্থা একটু বেশি।
অন্যদিকে ৬৬ বছর বয়সী শশী থারুর সংস্কারবাদী। তিনি পরিবর্তনে বিশ্বাসী। তাই দলের তরুণ নেতা-কর্মীদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা তুলনামূলক বেশি। তিনি বিভিন্ন সময়ে নির্বাচনী প্রচারণাকালে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নেই বলে অভিযোগও করেছেন।
তবে দুই প্রার্থীই বলেছেন, গান্ধী পরিবার নিরপেক্ষ। তাদের কোনো ‘নিজস্ব প্রার্থী’ নেই।
শশী থারুর যে পরিবর্তনবাদী নেতা, তার প্রমাণ গতকালও রেখেছেন। রোববার লক্ষ্ণৌতে প্রচারণাকালে তিনি বলেছেন, ‘বিকেন্দ্রীকরণের ওপর জোর দিতে হবে, যাতে সমস্ত সিদ্ধান্ত দিল্লি থেকে না আসে।’ আবার উত্তর প্রদেশে কংগ্রেসের সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনে কেউ জিতবে, কেউ হারবে। খাড়গে সাহেব জিতুক বা আমি জিতি, আমি মনে করি কংগ্রেসই বিজয়ী হবে।’
দলের ভেতর অনেকেই ‘নেতাগিরি’ করছে বলেও অভিযোগ করেছেন থারুর। তিনি বলেছেন, ‘যারা নেতাগিরি করছেন, তারা কি জানেন না, সোনিয়া গান্ধী কাকে চান? তিনি স্পষ্ট করে আমাকে বলেছেন, আপনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুন। গান্ধী পরিবার নিরপেক্ষ থাকবে।’
এই মুহূর্তে ‘ভারত জোড়ো’ আন্দোলন করতে কর্ণাটকে রয়েছেন রাহুল গান্ধী। কর্ণাটক মল্লিকার্জুন খাড়গের নিজ রাজ্য। গতকাল খাড়গে বলেছেন, ‘গান্ধী পরিবারের পরামর্শ নেওয়ার মধ্যে কোনো লজ্জা নেই। তারা এই দেশের ভালোর জন্য অনেক কিছু করেছেন। আমি অবশ্যই তাদের পরামর্শ ও সমর্থন চাইব। এর মধ্যে লজ্জার কিছু নেই।’
সম্প্রতি শশী থারুর এক সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘পার্টি কর্মীদের ক্ষমতায়ন করা উচিত, তাদের সম্মান দেওয়া উচিত। কর্মীদের মনে করা উচিত যে, দল তাদের মতামত শুনতে ইচ্ছুক। এই মুহূর্তে দলের মধ্যে এমন একটি ধারণা রয়েছে যে, সমস্ত সিদ্ধান্ত দিল্লির শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরা গ্রহণ করেন। এই ধারণার পরিবর্তন হওয়া উচিত।’ থারুর আরও বলেছেন, ‘বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য কংগ্রেসের কর্মপদ্ধতির সংস্কার করা অতীব জরুরি। দলে তরুণদের সম্পৃক্ততা বাড়ানো দরকার।’
বোঝাই যাচ্ছে, মল্লিকার্জুন খাড়গে নিজের অভিজ্ঞতা ও গান্ধী পরিবারের প্রচ্ছন্ন সমর্থনকে দলের প্রতিনিধিদের সামনে তুলে ধরছেন। অন্যদিকে, শশী থারুর দলের ভেতর সংস্কার ও পরিবর্তনের কথা বলছেন। শেষ পর্যন্ত কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা কাকে বেছে নেবেন, তা জানতে অপেক্ষা করতেই হচ্ছে পরশুদিন পর্যন্ত।
তথ্যসূত্র: দ্য হিন্দু, এনডিটিভি ও ইন্ডিয়া টুডে
ভারতের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের সভাপতি পদে আজ সোমবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের নির্বাচনটি নানা কারণে চায়ের কাপে ঝড় তুলেছে। প্রথমত, এই নির্বাচনে গান্ধী পরিবারের কেউই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না। দ্বিতীয়ত, দীর্ঘ ২২ বছর পর সভাপতি পদে নির্বাচন হচ্ছে। তৃতীয়ত, ১৯৯৭ সালের পর গান্ধী পরিবারের বাইরে থেকে কেউ একজন কংগ্রেসের সভাপতি হতে যাচ্ছেন।
কে হতে যাচ্ছেন কংগ্রেসের সভাপতি, তা জানা যাবে আগামী বুধবার। আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দিল্লিতে কংগ্রেসের সদর দপ্তর ছাড়াও সারা ভারতের ৬৫টি ভোট কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভোটগ্রহণ শেষ হয়ে গেলে সিল করা ভোটবাক্সগুলো আগামীকাল মঙ্গলবার দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া হবে এবং খোলার আগে দিল্লিতে দলের সদর দপ্তরে একটি ‘স্ট্রং রুমে’ রাখা হবে। এরপর বুধবার ভোট গণনা শুরু হবে। ওই দিনই ভোটের ফলাফল জানা যাবে। যিনি ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পাবেন, তিনি কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হবেন।
কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচন করেন দলের রাজ্যের প্রতিনিধিরা। সারা ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে ৯ হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি রয়েছেন। তাঁরাই আজ গোপন ব্যালটের মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচন করবেন।
সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন দলের দুই জ্যেষ্ঠ রাজনীতিক মল্লিকার্জুন খাড়গে ও শশী থারুর। দলের মধ্যে দুজনেরই ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। সুতরাং সভাপতি হওয়ার দৌড়ে কে এগিয়ে আছেন, তা নিশ্চিত করে বলা কঠিন। তবে কিছুটা ইঙ্গিত তো পাওয়াই যায়। যেমন, গান্ধী পরিবার কার প্রতি কৃপাদৃষ্টি দিচ্ছে কিংবা দলের নেতা-কর্মীরা কাকে নিয়ে বেশি আলোচনা করছেন, সে গুঞ্জনে কান পাতলেই কিছুটা আন্দাজ পাওয়া যায়।
সোনিয়া গান্ধী ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রায় ২০ বছর কংগ্রেসের সভানেত্রী ছিলেন। তার আগে ১৯৯৭ সালে দলের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন গান্ধী পরিবারের বাইরের একজন। ওই বছর সীতারাম কেশরী, শারদ পাওয়ার এবং রাজেশ পাইলটের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। ওই নির্বাচনে সীতারাম কেশরী সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন।
সীতারাম কেশরীর পর আবারও একজন গান্ধী পরিবারের বাইরে থেকে কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। তিনি হতে পারেন মল্লিকার্জুন খাড়গে অথবা শশী থারুর।
ইতিমধ্যে মল্লিকার্জুন খাড়গেকে নিয়ে গুঞ্জন তীব্র হয়েছে। বিভিন্ন ইঙ্গিত জানান দিচ্ছে, সভাপতির দৌড়ে তিনিই এগিয়ে আছেন। কারণ ৮০ বছর বয়সী খাড়গে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। গত শনিবারেও তাঁকে বেলারিতে রাহুল গান্ধীর পাশে হেঁটে হেঁটে প্রচারণা চালাতে দেখা গেছে। তিনি প্রাজ্ঞ, অভিজ্ঞ ও বিশ্বস্ত। তাই তাঁর প্রতি দলের শীর্ষ নেতাদের আস্থা একটু বেশি।
অন্যদিকে ৬৬ বছর বয়সী শশী থারুর সংস্কারবাদী। তিনি পরিবর্তনে বিশ্বাসী। তাই দলের তরুণ নেতা-কর্মীদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা তুলনামূলক বেশি। তিনি বিভিন্ন সময়ে নির্বাচনী প্রচারণাকালে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নেই বলে অভিযোগও করেছেন।
তবে দুই প্রার্থীই বলেছেন, গান্ধী পরিবার নিরপেক্ষ। তাদের কোনো ‘নিজস্ব প্রার্থী’ নেই।
শশী থারুর যে পরিবর্তনবাদী নেতা, তার প্রমাণ গতকালও রেখেছেন। রোববার লক্ষ্ণৌতে প্রচারণাকালে তিনি বলেছেন, ‘বিকেন্দ্রীকরণের ওপর জোর দিতে হবে, যাতে সমস্ত সিদ্ধান্ত দিল্লি থেকে না আসে।’ আবার উত্তর প্রদেশে কংগ্রেসের সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনে কেউ জিতবে, কেউ হারবে। খাড়গে সাহেব জিতুক বা আমি জিতি, আমি মনে করি কংগ্রেসই বিজয়ী হবে।’
দলের ভেতর অনেকেই ‘নেতাগিরি’ করছে বলেও অভিযোগ করেছেন থারুর। তিনি বলেছেন, ‘যারা নেতাগিরি করছেন, তারা কি জানেন না, সোনিয়া গান্ধী কাকে চান? তিনি স্পষ্ট করে আমাকে বলেছেন, আপনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুন। গান্ধী পরিবার নিরপেক্ষ থাকবে।’
এই মুহূর্তে ‘ভারত জোড়ো’ আন্দোলন করতে কর্ণাটকে রয়েছেন রাহুল গান্ধী। কর্ণাটক মল্লিকার্জুন খাড়গের নিজ রাজ্য। গতকাল খাড়গে বলেছেন, ‘গান্ধী পরিবারের পরামর্শ নেওয়ার মধ্যে কোনো লজ্জা নেই। তারা এই দেশের ভালোর জন্য অনেক কিছু করেছেন। আমি অবশ্যই তাদের পরামর্শ ও সমর্থন চাইব। এর মধ্যে লজ্জার কিছু নেই।’
সম্প্রতি শশী থারুর এক সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘পার্টি কর্মীদের ক্ষমতায়ন করা উচিত, তাদের সম্মান দেওয়া উচিত। কর্মীদের মনে করা উচিত যে, দল তাদের মতামত শুনতে ইচ্ছুক। এই মুহূর্তে দলের মধ্যে এমন একটি ধারণা রয়েছে যে, সমস্ত সিদ্ধান্ত দিল্লির শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরা গ্রহণ করেন। এই ধারণার পরিবর্তন হওয়া উচিত।’ থারুর আরও বলেছেন, ‘বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য কংগ্রেসের কর্মপদ্ধতির সংস্কার করা অতীব জরুরি। দলে তরুণদের সম্পৃক্ততা বাড়ানো দরকার।’
বোঝাই যাচ্ছে, মল্লিকার্জুন খাড়গে নিজের অভিজ্ঞতা ও গান্ধী পরিবারের প্রচ্ছন্ন সমর্থনকে দলের প্রতিনিধিদের সামনে তুলে ধরছেন। অন্যদিকে, শশী থারুর দলের ভেতর সংস্কার ও পরিবর্তনের কথা বলছেন। শেষ পর্যন্ত কংগ্রেসের প্রতিনিধিরা কাকে বেছে নেবেন, তা জানতে অপেক্ষা করতেই হচ্ছে পরশুদিন পর্যন্ত।
তথ্যসূত্র: দ্য হিন্দু, এনডিটিভি ও ইন্ডিয়া টুডে
বিশ্বজুড়েই ছাত্র ইউনিয়নগুলো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা ইস্যুতে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগকারী গোষ্ঠী হিসেবে কাজ করে। ইতিহাস বলে, এই ছাত্ররাই সরকারকে দায়বদ্ধ করে তোলে এবং তরুণদের অধিকার রক্ষা করে। বাংলাদেশে অনেক ছাত্র নেতা পরবর্তীকালে মূলধারার রাজনীতিতে প্রবেশ...
১৩ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার পতনের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন ও বাংলাদেশের এক নতুন ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতির আশায় হাজারো মানুষ গত সপ্তাহে ঢাকায় জড়ো হয়েছিলেন। বর্ষাস্নাত দিনটিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে নেতা, অধিকারকর্মীদের উপস্থিতিতে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক ‘নয়া বাংলাদেশের’ ঘোষণাপত্র উন্মোচন করেছেন।
১ দিন আগেমিয়ানমারে জান্তা বাহিনী ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে। সেই ঘটনার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে গত ২৪ জুলাই মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর...
২ দিন আগে১৫৮ বছর আগে মাত্র ৭২ লাখ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আলাস্কা বিক্রি করে দিয়েছিল রাশিয়া। আর ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধানসূত্র খুঁজতে সেখানেই বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন ট্রাম্প-পুতিন। মার্কিন মুল্লুকের এত সব জৌলুস এলাকা বাদ দিয়ে কেন এই হিমশীতল অঙ্গরাজ্য আলাস্কাকে বেছে নেওয়া হলো? এর পেছনে রহস্য কী?
২ দিন আগে