Ajker Patrika

নোয়া হারারির নিবন্ধ

যে কারণে রাশিয়া নয়, যুদ্ধে জিতবে ইউক্রেনই

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ০৭ অক্টোবর ২০২৫, ১৫: ৩৫
নোয়া হারারি মনে করেন, পুতিনের রাশিয়া নয়, যুদ্ধে জিতবে জেলেনস্কির ইউক্রেন। ছবি: এফটির সৌজন্যে
নোয়া হারারি মনে করেন, পুতিনের রাশিয়া নয়, যুদ্ধে জিতবে জেলেনস্কির ইউক্রেন। ছবি: এফটির সৌজন্যে

রুশ প্রচারণা যেসব দাবি ছড়াচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে, বাস্তবে তার উল্টো ছবি দেখা যাচ্ছে রণক্ষেত্রে। ইউক্রেন এখন পর্যন্ত লড়াইয়ে এগিয়ে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও এবার স্বীকার করেছেন, ইউক্রেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তায় ‘লড়াই চালিয়ে যেতে এবং জয়লাভ করতে সক্ষম।’ অথচ চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতেই তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে বলেছিলেন, রাশিয়ার দাবির কাছে নতি স্বীকার করতে হবে, কারণ ইউক্রেনের হাতে কোনো ‘তুরুপের তাস’ নেই।

তবে এই যুদ্ধের শুরু আসলে ২০২২ সালে নয়, ২০১৪ সালে। তখন রাশিয়ার আগ্রাসনের মুখে ইউক্রেন ছিল অসহায়। খুব সহজেই রাশিয়া দখল করে নেয় ক্রিমিয়া ও পূর্ব ইউক্রেনের কিছু অঞ্চল। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি নতুন করে যুদ্ধ তীব্র হয়। রাশিয়া সর্বাত্মক হামলা চালিয়ে পুরো ইউক্রেনকে দখলে নিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে এর অস্তিত্ব মুছে দিতে চেয়েছিল।

তখন রাশিয়ার শীর্ষ নেতৃত্বসহ সারা বিশ্বের অনেক পর্যবেক্ষকই ভেবেছিলেন, কয়েক দিনের মধ্যেই রাশিয়া কিয়েভ দখল করবে এবং ইউক্রেনের সেনাবাহিনী গুঁড়িয়ে দেবে। ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররাও বিশ্বাস করছিলেন না যে, ইউক্রেন টিকতে পারবে। তাঁরা জেলেনস্কিকে সরিয়ে নিয়ে গিয়ে বিদেশে নির্বাসিত সরকার গঠনের প্রস্তাব দেন।

কিন্তু জেলেনস্কি কিয়েভ ছেড়ে যাননি। তিনি মার্কিনিদের উদ্দেশে বলেছিলেন, ‘আমার দেশ ছাড়ার প্রয়োজন নেই, আমার দরকার গোলাবারুদ।’ এরপর ইউক্রেনীয় সেনারা বিশ্বকে চমকে দেয়। তারা কিয়েভের দিকে রুশ অগ্রযাত্রা ঠেকিয়ে দেয়। এরপর ২০২২ সালের গ্রীষ্মের শেষ দিকে ইউক্রেন পাল্টা আক্রমণে নামে। খারকিভ ও খেরসন অঞ্চলে বড় জয় পায়। রাশিয়া প্রথম পর্যায়ে যেসব এলাকা দখল করেছিল, তার বড় অংশ মুক্ত করে ইউক্রেন।

এরপর থেকে যুদ্ধের মোর্চায় বড় কোনো পরিবর্তন নেই। দুই পক্ষই সীমিত কিছু অগ্রগতি করেছে। রাশিয়া প্রচারণা চালাচ্ছে—তারা ক্রমেই অগ্রসর হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে ২০২২ সালের বসন্তের পর থেকে তারা কিয়েভ, খারকিভ বা খেরসনের মতো কোনো কৌশলগত শহর দখল করতে পারেনি।

২০২৫ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার সেনাবাহিনী ২ লাখ থেকে ৩ লাখ জনের মৃত্যু ও আহতের খেসারত দিয়ে মাত্র সীমান্ত এলাকার একটি সরু অংশ নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে। নির্ভরযোগ্য হিসেবে যেসব তথ্য পাওয়া যায়, তাতে এই অংশ ইউক্রেনের মোট ভূখণ্ডের মাত্র দশমিক ৬ শতাংশ। চলতি হারে এগোতে থাকলে রাশিয়ার বাকি ইউক্রেন দখলে নিতে ১০০ বছর লাগবে এবং প্রাণ হারাতে হবে কোটি কোটি সেনাকে। বাস্তবতা হলো, ২০২৫ সালের আগস্টে রাশিয়ার দখল ছিল ২০২২ সালের আগস্টের চেয়েও কম।

এই পরিস্থিতি অনেকটা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বিখ্যাত ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট বা পশ্চিম রণাঙ্গনের মতো। তখন হাজার হাজার সৈন্য বলি দিয়ে কয়েক কিলোমিটার ধ্বংসস্তূপ দখল করা হতো। দেশপ্রেমিক সংবাদপত্রগুলো এসব ‘অগ্রগতির’ ছবি ছাপত বড় পরিসরে। কিন্তু মানচিত্রের স্কেলই বলে দিত, আসল অর্জন কতটা সামান্য। ইতিহাসবিদ টবি থ্যাকার লিখেছেন, সেই মানচিত্রগুলোর সূক্ষ্ম ভৌগোলিক তথ্য সংবাদপত্রের দাবি করা ‘অগ্রগতিকেই’ খণ্ডন করত। এখনকার রুশ সেনাদের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা।

ইউক্রেনের জন্য কৌশলগত পিছু হটা যৌক্তিক। এতে সেনাদের জীবন রক্ষা হয়, শক্তি সঞ্চয় করা যায়। আর রুশ সেনারা নগণ্য অগ্রগতির জন্য রক্তক্ষয়ী হামলা চালাতে গিয়ে ধীরে ধীরে ভেঙে পড়ছে। সত্যি বলতে, ইউক্রেন রাশিয়াকে অচলাবস্থায় আটকে দিয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল মিক রায়ান সম্প্রতি লিখেছেন, ‘ধরুন ২০০৩ সালে মার্কিন সেনারা ইরাক আক্রমণ করার তিন বছর পরও যদি কেবল ২০ শতাংশ ভূখণ্ড দখল করতে পারত, আর তাতে ১০ লাখ সেনা নিহত বা আহত হতো—তাহলে কি একে আমেরিকার জয় বলা যেত?’

জলপথের লড়াইয়েও ইউক্রেন অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছে। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি কৃষ্ণসাগরে রাশিয়ার পূর্ণ আধিপত্য ছিল। ইউক্রেনের কোনো জবাবদিহির উপায় নেই মনে হচ্ছিল। ওই দিনই বিখ্যাত হয়ে যায় স্নেক আইল্যান্ডের ঘটনা। রাশিয়ার ব্ল্যাক সি ফ্লিটের ফ্ল্যাগশিপ ক্রুজার ‘মস্কোভা’ দ্বীপের ছোট্ট সেনাঘাঁটিকে আত্মসমর্পণের আহ্বান জানায়। উত্তরে ইউক্রেনীয় সেনারা বার্তা পাঠায়—‘রুশ যুদ্ধজাহাজ, তোমাকে গোনায় ধরি না।’

অবশ্য কিছুক্ষণের মধ্যেই রাশিয়া দ্বীপটি দখল করে নেয়। তবে ২০২২ সালের জুন শেষে ইউক্রেন দ্বীপটি পুনর্দখল করে। তত দিনে মস্কোভাসহ অসংখ্য রুশ যুদ্ধজাহাজ কৃষ্ণসাগরের তলায়। ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ব্যবহারে ইউক্রেন নতুন কৌশল দেখায়। এতে রাশিয়ার নৌ-শক্তি ভেঙে পড়ে। রুশ নৌবহরের যা অবশিষ্ট ছিল, তা আশ্রয় নেয় দূরের নিরাপদ বন্দরগুলোতে।

আকাশযুদ্ধেও রাশিয়া ব্যর্থ। তুলনা করলে দেখা যায়, ২০২৫ সালের জুনে মাত্র ১২ দিনের যুদ্ধেই ইসরায়েল ইরানের আকাশ দখল করে নেয়। মাত্র ৩৬ ঘণ্টায়, কোনো যুদ্ধবিমান হারানো ছাড়াই। অথচ রাশিয়া এখনো ইউক্রেনের আকাশ নিয়ন্ত্রণে নিতে পারেনি, বরং ইউক্রেনীয় হামলায় রাশিয়ার কৌশলগত বোমারু বিমানবহর ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

অসহায় হয়ে রাশিয়া এখন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনের শহরগুলোতে সন্ত্রাস চালাচ্ছে। ইউক্রেন পাল্টা বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণ এড়িয়ে চলছে। তবে তারা ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার ভেতরে শত শত কিলোমিটার দূরের বিমানঘাঁটি ও তেল শোধনাগারে হামলা চালাচ্ছে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এই সাফল্য ইউক্রেন অর্জন করেছে বাইরের কোনো দেশের সরাসরি সামরিক হস্তক্ষেপ ছাড়াই। এখন পর্যন্ত শুধু উত্তর কোরিয়া সরাসরি রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করছে, তারা ১০ হাজারের বেশি সেনা পাঠিয়েছে। ন্যাটো দেশগুলো ইউক্রেনকে অস্ত্র ও অন্যান্য সহায়তা দিয়েছে বটে, কিন্তু কোনো ন্যাটো সেনা এখনো সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেয়নি।

ইতিহাস বলে, ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়ার হামলার আগে এবং দীর্ঘ সময় পরেও ন্যাটো দেশগুলো ইউক্রেনকে উন্নত ভারী অস্ত্র দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এমনকি দেওয়া কিছু অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রেও নানা সীমাবদ্ধতা আরোপ করে। এর কিছু বিধিনিষেধ এখনো বহাল আছে। তাই ২০২২ সালে খারকিভ ও খেরসনে যে বড় জয় ইউক্রেন পায়, তা অর্জিত হয় সীমিত অস্ত্র দিয়েই। যদি শুরু থেকেই পূর্ণ সমর্থন পেত, তবে ইউক্রেন হয়তো ২০২২ সালের শেষেই কিংবা ২০২৩ সালের গ্রীষ্মের আগেই যুদ্ধ জিতে যেত, রাশিয়া তার সেনাবাহিনী ও যুদ্ধ অর্থনীতি পুনর্গঠন করার সুযোগ পেত না।

২০২৫ সালে এসে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষার সবচেয়ে দুর্বল দিকটি রয়েছে তাদের পশ্চিমা বন্ধুদের মানসিকতায়। রাশিয়া আকাশ ও সমুদ্রের নিয়ন্ত্রণ নিতে ব্যর্থ হয়েছে, স্থলযুদ্ধে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা ভাঙতেও পারেনি। তাই রাশিয়ার কৌশল এখন সরাসরি যুদ্ধক্ষেত্রের বাইরে গিয়ে আমেরিকা ও ইউরোপীয়দের মনোবল আক্রমণ করা।

রাশিয়ার প্রচারণায় বলা হচ্ছে, তাদের জয় অনিবার্য। এর মাধ্যমে তারা চায়, আমেরিকা ও ইউরোপের জনগণ আশা হারাক, ইউক্রেনকে সমর্থন দেওয়া বন্ধ করুক এবং তাকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করুক। এই ফাঁদে পা দিলে ক্ষতি শুধু ইউক্রেনের হবে না, ন্যাটো দেশগুলোকেও বড় মূল্য দিতে হবে। তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা কমে যাবে, আর রাশিয়ার হুমকির বিরুদ্ধে সবচেয়ে কার্যকর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও দুর্বল হয়ে পড়বে।

রাশিয়া তার সামরিক বাহিনী ও যুদ্ধ অর্থনীতি আরও বড় করছে। এর মধ্যে ইউরোপ নতুন করে অস্ত্র মজুতের চেষ্টা করছে। কিন্তু বাস্তবে রুশ সেনাবাহিনী আর ওয়ারশ, বার্লিন বা প্যারিসের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে ইউক্রেনের সেনারা। পোল্যান্ড, জার্মানি ও ফ্রান্সের প্রতিটি সেনাবাহিনীতে গড়ে দুই লাখ করে সৈন্য আছে, যাদের বেশির ভাগ কখনো যুদ্ধে নামেনি। অন্যদিকে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীতে প্রায় ১০ লাখ সৈন্য, যাদের বড় অংশই যুদ্ধের অভিজ্ঞ যোদ্ধা।

গত দুই সপ্তাহে রাশিয়ার যুদ্ধবিমান এস্তোনিয়ার আকাশে প্রবেশ করেছে, ড্রোন উড়েছে পোল্যান্ড, রোমানিয়া আর সম্ভবত ডেনমার্কের আকাশেও। এসব ঘটনার পর ইউরোপীয়দের ভাবা উচিত—যদি আগামীকাল রাশিয়া ইউরোপে আক্রমণ করে আর যুক্তরাষ্ট্র লড়াইয়ে না নামে, তবে ইউরোপের সবচেয়ে বড় সামরিক শক্তি হবে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর জন্যও ইউক্রেনের যুদ্ধ অভিজ্ঞতা থেকে শেখার অনেক কিছু আছে। বিশেষ করে ড্রোন যুদ্ধের ক্ষেত্রে ইউক্রেন এখন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশ। দেশটির উদ্ভাবন, ডেটা ও অভিজ্ঞতা যুক্তরাষ্ট্রকেও উপকৃত করছে। সম্ভবত এই কারণেই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সাম্প্রতিক সময়ে ইউক্রেনকে আরও বেশি সমর্থন করছেন। তিনি সব সময় জয়ী পক্ষকে সমর্থন করতে পছন্দ করেন।

যুদ্ধ কীভাবে এগোবে তা বলা অসম্ভব। কারণ, এর ওপর নির্ভর করছে—ভবিষ্যতের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। তবে একটি বিষয়ে ইউক্রেন ইতিমধ্যেই অপরিবর্তনীয় জয় পেয়েছে। যুদ্ধ আসলে রাজনীতিরই অন্য রূপ। বেশি জমি দখল করা, শহর ধ্বংস করা বা শত্রুপক্ষকে হত্যা করাই জয় নয়। জয় হলো রাজনৈতিক লক্ষ্য পূরণ করা। আর এখানে স্পষ্ট যে পুতিন তার প্রধান লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছেন—ইউক্রেন নামের জাতিকে ধ্বংস করা।

পুতিন তাঁর বহু বক্তৃতা ও লেখায় দাবি করেছেন, ইউক্রেন আসলে কোনো জাতি নয়। ২০২১ সালের জুলাইয়ে প্রকাশিত তার দীর্ঘ প্রবন্ধ ‘রাশিয়ান ও ইউক্রেনীয়দের ঐতিহাসিক ঐক্য নিয়ে’ লেখা হয়েছিল এই যুক্তি দাঁড় করাতে। তাঁর মতে, ইউক্রেন একটি ভুয়া সত্তা, যা বিদেশি শক্তিগুলো রাশিয়াকে দুর্বল করার জন্য বানিয়েছে। এই যুদ্ধ তিনি শুরু করেছিলেন বিশ্বকে প্রমাণ করার জন্য যে ইউক্রেন নামের কোনো জাতি নেই, ইউক্রেনীয়রা আসলে রুশ, আর সুযোগ পেলেই তারা আনন্দের সঙ্গে মিশে যাবে ‘মাদার রাশিয়া’র সঙ্গে।

পুতিনের এই ভ্রান্তি ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার কারণে আর কত মানুষ প্রাণ হারাবে, তা কেউ জানে না। তবে যে বিষয়টি সারা দুনিয়ার কাছে একেবারে পরিষ্কার হয়ে গেছে তা হলো—ইউক্রেন একটি প্রকৃত জাতি। আর লাখ লাখ ইউক্রেনীয় রাশিয়ার অংশ হতে চায় না, বরং স্বাধীনতার জন্য প্রাণপণ লড়াই করতে প্রস্তুত। জাতি শুধু মাটির টুকরো বা রক্তের ফোঁটা দিয়ে গঠিত হয় না। জাতি গঠিত হয় মানুষের মনে থাকা গল্প, স্মৃতি আর ছবির মাধ্যমে। আগামী মাসগুলোতে যুদ্ধ যেভাবেই চলুক না কেন, রুশ আগ্রাসনের স্মৃতি, তাদের বর্বরতা আর ইউক্রেনীয়দের ত্যাগ দেশের দেশপ্রেমকে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে টিকিয়ে রাখবে।

ফিন্যান্সিয়াল টাইমস থেকে অনুবাদ করেছেন আজকের পত্রিকার সহসম্পাদক আব্দুর রহমান

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

প্রতি রাতে সাপ হয়ে দংশন করেন স্ত্রী, প্রশাসনে অভিযোগ স্বামীর

চমকে দিয়ে বিসিবির সহসভাপতি হওয়া কে এই শাখাওয়াত

বিসিবির পরিচালক হলেন রুবাবা দৌলা

লন্ডন বৈঠকে ড. ইউনূসের সঙ্গে কী আলাপ হয়েছে—বিবিসি বাংলাকে যা বললেন তারেক রহমান

স্বৈরাচারকে আশ্রয় দিয়ে ভারত বাংলাদেশের মানুষের বিরাগভাজন হলে ‘আমাদের কিছু করার নেই’

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত