রাশিয়ার সঙ্গে তুমুল লড়াই চলছে ইউক্রেনের। সময় যত যাচ্ছে এই যুদ্ধের ভয়াবহতা আরও বাড়ছে। এই যুদ্ধ থামার বেশ কয়েকটি উপায় তুলে ধরেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
সেই দিকগুলো হলো
১. সংক্ষিপ্ত যুদ্ধ
বিবিসি বলছে, রাশিয়া বিধ্বংসী হামলার সঙ্গে তার সামরিক অভিযান জোরদার করেছে। এতে হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে। কিয়েভের পতন হলে যদি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট নিহত বা পালিয়ে যায় তাহলে রাশিয়া মস্কোপন্থী পুতুল শাসন প্রতিষ্ঠা করবে। এতে দ্রুত শেষ হতে পারে এই যুদ্ধ। তবে এটি একটি অস্থিতিশীল ফলাফল তৈরি করবে। এটি ইউক্রেনের ভবিষ্যতের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হবে।
২. দীর্ঘ যুদ্ধ
রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধে এমন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এমন পরিস্থিতিতে নিম্ন মনোবল এবং দুর্বল রসদসহ রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনে আটকে যেতে পারে। এমনটি হলে তাদের শহর দখলে বিলম্ব হবে। এই সুযোগে পশ্চিমাদের অস্ত্র পেয়ে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে। হয়তো বেশি দিন যুদ্ধ চললে রাশিয়া এই যুদ্ধ থামিয়ে দেবে।
৩. ইউরোপিয়ান যুদ্ধ
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ মোল্দোভা এবং জর্জিয়ায় সেনা পাঠাতে পারে রাশিয়া। কারণ এই দেশগুলো ন্যাটোর অংশ নয়। পুতিন ঘোষণা করতে পারেন যে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহ করা একটি পশ্চিমা আগ্রাসনের অংশ। এতে ন্যাটোভুক্ত ইউরোপিয়ান দেশে হামলা চালানোর ঝুঁকি নিতে পারেন পুতিন। এতে ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধ বেধে যেতে পারে।
৪. কূটনৈতিক সমাধান
ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ শেষ করতে এরই মধ্যে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু হয়েছে। যদিও এতে কোনো ফল আসেনি। পুতিন অন্তত আলোচনার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা মেনে নিয়েছেন বলে মনে হচ্ছে। যদি যুদ্ধ পুতিনের জন্য খারাপ হয় তাহলে এটিকে নেতৃত্বের জন্য বড় হুমকির মনে করতে পারে। আর এতে করে তিনি যুদ্ধ থামিয়ে দিতে পারেন।
৫.পুতিনকে উৎখাত
এটি অসম্ভব বলে মনে হতে পারে। তবে বিশ্ব পরিবর্তন হয়েছে। যদি এই যুদ্ধ রাশিয়ার জন্য ক্ষতির হয় তাহলে রুশ নাগরিকদের অভ্যুত্থান দেখা যেতে পারে। যারা পুতিনের কাছ থেকে এত দিন উপকৃত হয়েছে তারা যদি মনে করে যে তিনি তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে পারবেন না, তাহলে এই ধরনের পরিণতি হতেই পারে।
রাশিয়ার সঙ্গে তুমুল লড়াই চলছে ইউক্রেনের। সময় যত যাচ্ছে এই যুদ্ধের ভয়াবহতা আরও বাড়ছে। এই যুদ্ধ থামার বেশ কয়েকটি উপায় তুলে ধরেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
সেই দিকগুলো হলো
১. সংক্ষিপ্ত যুদ্ধ
বিবিসি বলছে, রাশিয়া বিধ্বংসী হামলার সঙ্গে তার সামরিক অভিযান জোরদার করেছে। এতে হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে। কিয়েভের পতন হলে যদি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট নিহত বা পালিয়ে যায় তাহলে রাশিয়া মস্কোপন্থী পুতুল শাসন প্রতিষ্ঠা করবে। এতে দ্রুত শেষ হতে পারে এই যুদ্ধ। তবে এটি একটি অস্থিতিশীল ফলাফল তৈরি করবে। এটি ইউক্রেনের ভবিষ্যতের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হবে।
২. দীর্ঘ যুদ্ধ
রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধে এমন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এমন পরিস্থিতিতে নিম্ন মনোবল এবং দুর্বল রসদসহ রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনে আটকে যেতে পারে। এমনটি হলে তাদের শহর দখলে বিলম্ব হবে। এই সুযোগে পশ্চিমাদের অস্ত্র পেয়ে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে। হয়তো বেশি দিন যুদ্ধ চললে রাশিয়া এই যুদ্ধ থামিয়ে দেবে।
৩. ইউরোপিয়ান যুদ্ধ
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ মোল্দোভা এবং জর্জিয়ায় সেনা পাঠাতে পারে রাশিয়া। কারণ এই দেশগুলো ন্যাটোর অংশ নয়। পুতিন ঘোষণা করতে পারেন যে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহ করা একটি পশ্চিমা আগ্রাসনের অংশ। এতে ন্যাটোভুক্ত ইউরোপিয়ান দেশে হামলা চালানোর ঝুঁকি নিতে পারেন পুতিন। এতে ন্যাটোর সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধ বেধে যেতে পারে।
৪. কূটনৈতিক সমাধান
ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ শেষ করতে এরই মধ্যে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু হয়েছে। যদিও এতে কোনো ফল আসেনি। পুতিন অন্তত আলোচনার মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা মেনে নিয়েছেন বলে মনে হচ্ছে। যদি যুদ্ধ পুতিনের জন্য খারাপ হয় তাহলে এটিকে নেতৃত্বের জন্য বড় হুমকির মনে করতে পারে। আর এতে করে তিনি যুদ্ধ থামিয়ে দিতে পারেন।
৫.পুতিনকে উৎখাত
এটি অসম্ভব বলে মনে হতে পারে। তবে বিশ্ব পরিবর্তন হয়েছে। যদি এই যুদ্ধ রাশিয়ার জন্য ক্ষতির হয় তাহলে রুশ নাগরিকদের অভ্যুত্থান দেখা যেতে পারে। যারা পুতিনের কাছ থেকে এত দিন উপকৃত হয়েছে তারা যদি মনে করে যে তিনি তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে পারবেন না, তাহলে এই ধরনের পরিণতি হতেই পারে।
কিন্তু আরাকান আর্মি এখনো সেই অর্থে সিতওয়ে ও কায়াকফিউতে পূর্ণমাত্রার আক্রমণ চালায়নি। কিন্তু কেন? এর পেছনে রয়েছে তিনটি কৌশলগত কারণ—কায়াকফিউতে চীনের বড় বিনিয়োগ, সিতওয়েতে ভারতের বিনিয়োগ এবং স্থানীয় জনগণের কাছে রাজনৈতিক বৈধতা ও শাসন কাঠামো গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এএ–এর অগ্রাধিকার।
৭ ঘণ্টা আগেআগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৬ সালের এপ্রিল-মে মাসে পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনের আগেই নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহচর অমিত শাহ পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সাংগঠনিক কাঠামোতে নীরবে বড়সড় পরিবর্তন এনেছেন। আগের তুলনায় বিজেপির নির্বাচনী রণনীতি এবার অনেকটাই ভিন্ন।
১০ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক রাজনীতিতে পশ্চিমা বিশ্বে লবিস্ট নিয়োগের ঘটনা নতুন নয়। বিশেষ করে বিশ্বের অন্য দেশগুলো নিজ স্বার্থ উদ্ধারে মার্কিন প্রশাসনকে প্রভাবিত করতে প্রায়ই লবিং ফার্ম নিয়োগ দেয়। সাম্প্রতিক সময়ে খবর এসেছে, বাংলাদেশের দুই প্রতিবেশী মিয়ানমার ও ভারত ওয়াশিংটনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের প্রচেষ্টায় বিপুল...
১২ ঘণ্টা আগেবিগত পাঁচ বছর চীনকে প্রতিপক্ষ হিসেবেই দেখেছে ভারত। এমনকি গত মে মাস পর্যন্ত চীনকে কার্যত প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখেছে। কারণ, ভারতনিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার পর চার দিনের যুদ্ধে পাকিস্তান চীনা প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ব্যবহার করেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে