ফিচার ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নারীদের মধ্যে কর্মজীবন থেকে সরে দাঁড়ানোর প্রবণতা বাড়ছে। সাংবাদিক ইসি ল্যাপওস্কি ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এ প্রকাশিত তাঁর একটি প্রতিবেদনে এ প্রবণতাকে আখ্যা দিয়েছেন ‘পাওয়ার পজ’ নামে।
মার্কিন সরকারের সর্বশেষ চাকরির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ের মধ্যে ২ লাখ ১২ হাজার নারী কর্মক্ষেত্র ছেড়ে দিয়েছেন। ঠিক এ সময়ের মধ্যে ৪৪ হাজার পুরুষ নতুনভাবে কর্মজীবনে প্রবেশ করেছেন। অর্থনৈতিক তথ্য বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে সব সময় একাধিক কারণ থাকে। তবে নারী ও পুরুষের এই বিপরীতমুখী প্রবণতা বড় কিছুর ইঙ্গিত দেয়। বিষয়টি বিশেষভাবে চোখে পড়ে। কারণ, এখন অনেক উচ্চশিক্ষিত ও পেশাগতভাবে সফল নারী তাঁদের কর্মজীবন নিয়ে নতুন করে ভাবছেন। দীর্ঘ সময় ধরে ক্যারিয়ারে এগিয়ে চলা অনেক নারী এখন খণ্ডকালীন চাকরি করছেন কিংবা একেবারেই ছেড়ে দিচ্ছেন।
কোভিড-১৯-এর পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, চাকরি ছাড়ার বা অফিসে সময় কমিয়ে দেওয়ার কথা ভাবছেন, এমন নারীর সংখ্যা বেড়েছে। ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এ প্রকাশিত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে ‘বিবিসি’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাংবাদিক ইসি ল্যাপওস্কি এই পাওয়ার পজ নিয়ে কথা বলেন। নারীদের কর্মক্ষেত্র ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয় ইসির কাছে। তিনি বলেন, কেউ সন্তানকে সময় দিতে চেয়েছেন, কেউ নিজের বস হতে চেয়েছেন, কেউ আবার সম্পূর্ণ নতুন কিছু করতে চেয়েছেন। তবে অনেকে ছাঁটাইয়ের মতো বাধ্যবাধকতায় কাজ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
ইসি ল্যাপওস্কি আরও বলেন, কেউ কেউ আবার মা নন, তবু চাকরি ছেড়েছেন। কারণ, তাঁদের অগ্রাধিকার বদলেছে। ইসি উল্লেখ করেন, নারীরা করোনার সময় ঘরে থেকে সন্তানের সঙ্গে সময় কাটিয়ে উপলব্ধি করেছেন, বিষয়টি সুখের। সেই অভিজ্ঞতা অনেক নারীর মধ্যে একটা পরিবর্তনের বীজ বপন করেছে বলে উল্লেখ করেন ইসি।
পাওয়ার পজ নেওয়ার ক্ষেত্রে ইসি বিশেষ করে করোনা-পরবর্তী সময়ে মানুষের মনোজগৎ বদলে যাওয়ার কথা উল্লেখ করেন। তিনি আরও বলেন, ‘মহামারির পর আমাদের সবার মধ্যে, বিশেষ করে নারীদের মধ্যে, এক নতুন ধরনের অগ্রাধিকারের বোধ সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এখন ভাবছি, কাজের পাশাপাশি জীবনে আর কোন কোন বিষয় আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’ মহামারির পর দেখা গেছে, অনেক নারী স্বেচ্ছায় ‘স্টে অ্যাট হোম মম’ হয়েছেন। অনেকে খণ্ডকালীন বা বাসা থেকে কাজ করার পথ বেছে নিয়েছেন।
ইসি ল্যাপওস্কি তাঁর দেওয়া সাক্ষাৎকারে ম্যাকেঞ্জি ও লিন ইন নামের দুটি বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের যৌথভাবে করা বার্ষিক গবেষণা প্রতিবেদন ‘উইমেন ইন দ্য ওয়ার্ক প্লেস’-এর কথা উল্লেখ করেন। সেখানে দেখা গেছে, সন্তান থাকুক বা না থাকুক, নেতৃত্বে থাকা নারীদের মধ্যে চাকরি ছাড়ার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
সূত্র: বিবিসি
যুক্তরাষ্ট্রের নারীদের মধ্যে কর্মজীবন থেকে সরে দাঁড়ানোর প্রবণতা বাড়ছে। সাংবাদিক ইসি ল্যাপওস্কি ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এ প্রকাশিত তাঁর একটি প্রতিবেদনে এ প্রবণতাকে আখ্যা দিয়েছেন ‘পাওয়ার পজ’ নামে।
মার্কিন সরকারের সর্বশেষ চাকরির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ের মধ্যে ২ লাখ ১২ হাজার নারী কর্মক্ষেত্র ছেড়ে দিয়েছেন। ঠিক এ সময়ের মধ্যে ৪৪ হাজার পুরুষ নতুনভাবে কর্মজীবনে প্রবেশ করেছেন। অর্থনৈতিক তথ্য বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে সব সময় একাধিক কারণ থাকে। তবে নারী ও পুরুষের এই বিপরীতমুখী প্রবণতা বড় কিছুর ইঙ্গিত দেয়। বিষয়টি বিশেষভাবে চোখে পড়ে। কারণ, এখন অনেক উচ্চশিক্ষিত ও পেশাগতভাবে সফল নারী তাঁদের কর্মজীবন নিয়ে নতুন করে ভাবছেন। দীর্ঘ সময় ধরে ক্যারিয়ারে এগিয়ে চলা অনেক নারী এখন খণ্ডকালীন চাকরি করছেন কিংবা একেবারেই ছেড়ে দিচ্ছেন।
কোভিড-১৯-এর পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, চাকরি ছাড়ার বা অফিসে সময় কমিয়ে দেওয়ার কথা ভাবছেন, এমন নারীর সংখ্যা বেড়েছে। ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এ প্রকাশিত প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে ‘বিবিসি’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাংবাদিক ইসি ল্যাপওস্কি এই পাওয়ার পজ নিয়ে কথা বলেন। নারীদের কর্মক্ষেত্র ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয় ইসির কাছে। তিনি বলেন, কেউ সন্তানকে সময় দিতে চেয়েছেন, কেউ নিজের বস হতে চেয়েছেন, কেউ আবার সম্পূর্ণ নতুন কিছু করতে চেয়েছেন। তবে অনেকে ছাঁটাইয়ের মতো বাধ্যবাধকতায় কাজ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
ইসি ল্যাপওস্কি আরও বলেন, কেউ কেউ আবার মা নন, তবু চাকরি ছেড়েছেন। কারণ, তাঁদের অগ্রাধিকার বদলেছে। ইসি উল্লেখ করেন, নারীরা করোনার সময় ঘরে থেকে সন্তানের সঙ্গে সময় কাটিয়ে উপলব্ধি করেছেন, বিষয়টি সুখের। সেই অভিজ্ঞতা অনেক নারীর মধ্যে একটা পরিবর্তনের বীজ বপন করেছে বলে উল্লেখ করেন ইসি।
পাওয়ার পজ নেওয়ার ক্ষেত্রে ইসি বিশেষ করে করোনা-পরবর্তী সময়ে মানুষের মনোজগৎ বদলে যাওয়ার কথা উল্লেখ করেন। তিনি আরও বলেন, ‘মহামারির পর আমাদের সবার মধ্যে, বিশেষ করে নারীদের মধ্যে, এক নতুন ধরনের অগ্রাধিকারের বোধ সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এখন ভাবছি, কাজের পাশাপাশি জীবনে আর কোন কোন বিষয় আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’ মহামারির পর দেখা গেছে, অনেক নারী স্বেচ্ছায় ‘স্টে অ্যাট হোম মম’ হয়েছেন। অনেকে খণ্ডকালীন বা বাসা থেকে কাজ করার পথ বেছে নিয়েছেন।
ইসি ল্যাপওস্কি তাঁর দেওয়া সাক্ষাৎকারে ম্যাকেঞ্জি ও লিন ইন নামের দুটি বিখ্যাত প্রতিষ্ঠানের যৌথভাবে করা বার্ষিক গবেষণা প্রতিবেদন ‘উইমেন ইন দ্য ওয়ার্ক প্লেস’-এর কথা উল্লেখ করেন। সেখানে দেখা গেছে, সন্তান থাকুক বা না থাকুক, নেতৃত্বে থাকা নারীদের মধ্যে চাকরি ছাড়ার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
সূত্র: বিবিসি
‘২০২৪ সালের মর্যাদাপূর্ণ এশিয়ান এক্সিলেন্স অ্যাচিভার্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন করায় অ্যাকসেস এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের সাবেক শিক্ষার্থী নুজহাত তাবাসসুম জাফরিনকে শুভেচ্ছা!’ এভাবেই ঢাকার যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস অভিনন্দন জানিয়েছিল তাঁকে।
২ ঘণ্টা আগেমারা যাওয়ার আগে আমাদের দুই বোনের নামে পেনশন নমিনি লিখে দিয়েছিলেন বাবা। আইন অনুযায়ী সন্তানদের পেনশন ১৫ বছর পর্যন্ত দেওয়া হয়। কিন্তু সন্তানদের বিবাহ হলে পেনশন পাওয়ার অধিকার থাকে না।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী নারীর শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণ এখন আর শুধু অর্থনৈতিক বিষয় নয়, এটি একটি দেশের সামাজিক অগ্রগতির পরিমাপকও বটে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবং ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্টের তথ্য বলছে, বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে নারীরা বিভিন্ন খাতে যুক্ত হয়ে জাতীয় উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
৪ ঘণ্টা আগেচীনের পূর্বাঞ্চলীয় ঝেজিয়াং প্রদেশের একটি গ্রামীণ কটেজ। নাম ‘কেকের কাল্পনিক দুনিয়া।’ ভেতরে কফির মগ নিয়ে হাসতে হাসতে একধরনের ইনডোর গেম খেলছেন কয়েকজন নারী। এটি এমন এক বাড়ি, যেখানে কেবল নারীরাই আসেন। কিছুদিন থাকেন। নিজের মতো করে সময় কাটান। চীনজুড়ে এমন আবাসিক ক্লাব ধরনের কটেজের চাহিদা বেশ বাড়ছে।
২ দিন আগে