শখ ছিল, বিশাল একটা পরিবারের। ছেলেমেয়ে-নাতিপুতি নিয়ে ভরপুর সংসার থাকবে তাঁর। একটু দেরিতে হলেও সেই ইচ্ছা পূর্ণ হলো যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার বাসিন্দা মার্গারিট কোলারের। চতুর্থ প্রজন্মের শততম সদস্যকে অভ্যর্থনা জানালেন ৯৯ বছর বয়সী মার্গারিট।
১১ সন্তানের জননী মার্গারিটের জন্ম ১৯২২ সালে। আর কয়েক মাসের মধ্যে শততম জন্মদিন উদ্যাপন করবেন তিনি। ছেলেমেয়ে, নাতি-নাতনি ও তাঁদের সন্তান নিয়ে উদ্যাপনের পরিকল্পনা তাঁর। এ মাসের শুরুতে পরিবারের সদস্যদের দীর্ঘ তালিকাতে শততম সংযোজন কোলার উইলিয়াম বলস্টার। নাতনির সন্তান এই সদ্যোজাতের নামের সঙ্গে মার্গারিট কোলারের নাম যুক্ত করা হয়েছে। রয়েছে তাঁর প্রয়াত স্বামী উইলিয়ামের নামও।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমকে এক সাক্ষাৎকারে মার্গারিট কোলার বলেন, ‘আমি সব সময়ই বড় পরিবার চেয়েছিলাম। আমি মনে করি, একমাত্র সন্তান হওয়া কঠিন—এটা বড় একাকিত্বের জীবন।’ মার্গারিটের ১১ জন সন্তান, ৫৬ জন নাতি-নাতনি। এর পর তার পরবর্তী প্রজন্ম। সব মিলিয়ে ‘সেঞ্চুরি পরিবার’।
মার্গারিট অবশ্য একসময়ে ‘নান’ হতে চেয়েছিলেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, হবু স্বামী-ই সেই সময় বুঝিয়ে মত বদলান মার্গারিটের। আর এখন নাতি-নাতনির পরের প্রজন্ম নিয়ে আনন্দ করে সংসার করছেন তিনি।
এত বড় পরিবার যে এক টেবিলে বসার জায়গা হয় না। কিন্তু যেকোনো উৎসবে সকলে মিলে জমিয়ে আনন্দ করেন, এমনটা জানান ক্রিস্টিন বলস্টার। সম্পর্কে কোলারের নাতনি তিনি এবং পরিবারের শততম সদস্যের মা।
পরিবারের ১০০ তম সদস্য কে হবে, এই নিয়ে ক্রিস্টিনের সঙ্গে তাঁরই কাজিন কলিনের মজার প্রতিযোগিতা চলছিল। দুজনেই একসঙ্গে সন্তানসম্ভবা হন। তবে প্রসবের সম্ভাব্য তারিখের আগেই জন্মায় কলিনের সন্তান, অর্থাৎ সে পরিবারের ৯৯ তম সদস্য। আর এর কয়েক দিন পরে জন্ম নেওয়া কোলার উইলিয়াম বলস্টার হয় ১০০ তম সদস্য। দুই শিশুই সুস্থ আছে। আর মার্গারিট কোলার ও তাঁর পরিবারের বাকি সদস্যদের উদ্যাপন তো চলছেই।
শখ ছিল, বিশাল একটা পরিবারের। ছেলেমেয়ে-নাতিপুতি নিয়ে ভরপুর সংসার থাকবে তাঁর। একটু দেরিতে হলেও সেই ইচ্ছা পূর্ণ হলো যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার বাসিন্দা মার্গারিট কোলারের। চতুর্থ প্রজন্মের শততম সদস্যকে অভ্যর্থনা জানালেন ৯৯ বছর বয়সী মার্গারিট।
১১ সন্তানের জননী মার্গারিটের জন্ম ১৯২২ সালে। আর কয়েক মাসের মধ্যে শততম জন্মদিন উদ্যাপন করবেন তিনি। ছেলেমেয়ে, নাতি-নাতনি ও তাঁদের সন্তান নিয়ে উদ্যাপনের পরিকল্পনা তাঁর। এ মাসের শুরুতে পরিবারের সদস্যদের দীর্ঘ তালিকাতে শততম সংযোজন কোলার উইলিয়াম বলস্টার। নাতনির সন্তান এই সদ্যোজাতের নামের সঙ্গে মার্গারিট কোলারের নাম যুক্ত করা হয়েছে। রয়েছে তাঁর প্রয়াত স্বামী উইলিয়ামের নামও।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমকে এক সাক্ষাৎকারে মার্গারিট কোলার বলেন, ‘আমি সব সময়ই বড় পরিবার চেয়েছিলাম। আমি মনে করি, একমাত্র সন্তান হওয়া কঠিন—এটা বড় একাকিত্বের জীবন।’ মার্গারিটের ১১ জন সন্তান, ৫৬ জন নাতি-নাতনি। এর পর তার পরবর্তী প্রজন্ম। সব মিলিয়ে ‘সেঞ্চুরি পরিবার’।
মার্গারিট অবশ্য একসময়ে ‘নান’ হতে চেয়েছিলেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, হবু স্বামী-ই সেই সময় বুঝিয়ে মত বদলান মার্গারিটের। আর এখন নাতি-নাতনির পরের প্রজন্ম নিয়ে আনন্দ করে সংসার করছেন তিনি।
এত বড় পরিবার যে এক টেবিলে বসার জায়গা হয় না। কিন্তু যেকোনো উৎসবে সকলে মিলে জমিয়ে আনন্দ করেন, এমনটা জানান ক্রিস্টিন বলস্টার। সম্পর্কে কোলারের নাতনি তিনি এবং পরিবারের শততম সদস্যের মা।
পরিবারের ১০০ তম সদস্য কে হবে, এই নিয়ে ক্রিস্টিনের সঙ্গে তাঁরই কাজিন কলিনের মজার প্রতিযোগিতা চলছিল। দুজনেই একসঙ্গে সন্তানসম্ভবা হন। তবে প্রসবের সম্ভাব্য তারিখের আগেই জন্মায় কলিনের সন্তান, অর্থাৎ সে পরিবারের ৯৯ তম সদস্য। আর এর কয়েক দিন পরে জন্ম নেওয়া কোলার উইলিয়াম বলস্টার হয় ১০০ তম সদস্য। দুই শিশুই সুস্থ আছে। আর মার্গারিট কোলার ও তাঁর পরিবারের বাকি সদস্যদের উদ্যাপন তো চলছেই।
তবে এটি মোটেও শখ করে বাজানো হয় না। বরং, নতুন এই ফ্যাশন গরুকে আরামদায়ক রাখার চেষ্টার পাশাপাশি দুধের মান এবং উৎপাদন বাড়ানোর নতুন উপায় হিসেবেও দেখা হচ্ছে। এই প্রবণতা টিকটকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং কোটি কোটি দর্শক এর ভিডিও দেখে মুগ্ধ হয়েছেন।
১ দিন আগেগত ১৫ বছরে ব্রিটেনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে একমাত্র স্থিতিশীলতার প্রতীক ল্যারি—ডাউনিং স্ট্রিটের বিখ্যাত বিড়াল। এই ট্যাবি বিড়াল এরই মধ্যে পাঁচ প্রধানমন্ত্রীর ‘অধীনে’ ডাউনিং স্ট্রিটের ‘চিফ মাউজার’ বা প্রধান ইঁদুর শিকারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে ফেলেছে। বর্তমানে সে ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীর অধীনে দায়িত্ব
২ দিন আগেডেনমার্কের একটি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ সেখানকার মাংসাশী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে ছোট পোষা প্রাণী দান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
৩ দিন আগেচীনের ঐতিহ্যবাহী শাওলিন মঠে নতুন বিধিনিষেধ চালু হওয়ার পর ৩০ জনেরও বেশি সন্ন্যাসী ও কর্মচারী মঠ ছেড়ে চলে গেছেন। নতুন নিযুক্ত মঠাধ্যক্ষ শি ইয়েইনলে কঠোর নিয়ম চালু করায় এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। নতুন নিয়মে মোবাইল ব্যবহারের সময় কমানো, কঠোর খাদ্যাভ্যাস এবং দীর্ঘ কর্মঘণ্টা বাধ্যতামূলক করা...
৩ দিন আগে