
জামদানি শাড়ির নিপুণ কারিগরি এবং এর পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা গল্প যেন এক জীবন্ত শিল্পকর্ম। এটি একজন চলচ্চিত্র নির্মাতার কাছেও এক দারুণ অভিজ্ঞতা। ভারতের জাতীয় কারুশিল্প জাদুঘর ও হস্তকলা একাডেমিতে আয়োজিত ‘সেলিব্রিটিং জামদানি: অ্যা লিভিং হেরিটেজ ফ্রম বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে এসে এমনটাই জানালেন..

ইসরায়েলি নাগরিক ইয়ানিভ কোহেন দাবি করেছেন—এই তিন চিত্রকর্ম তিনি তাঁর স্ত্রীর দাদির কাছ থেকে পেয়েছেন। দাদি ইভা লেভান্দো সোভিয়েত আমলে ওডেসার হিসাবরক্ষক বাবার কাছ থেকে এগুলো উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছিলেন। এর মধ্যে একটি চিত্রকর্ম তাঁর বাবা কিনেছিলেন এবং বাকি দুটি কাজের বিনিময়ে পেয়েছিলেন। ১৯৯০ সালে ইসরায়েল

প্রতারক ও জালিয়াতদের কাছে বছরের পর বছর ধরে বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন ছিলেন এফবিআই-এর বিশেষ আর্ট ক্রাইম টিমের সদস্য রনি ওয়াকার। তবে তাঁর আসল পরিচয় ছিল গোপন। তিনি ছিলেন ছদ্মবেশী এক গোয়েন্দা।

সিএনএন জানিয়েছে, নিলাম থেকে প্রায় ১ কোটি ৭২ লাখ ৮০ হাজার ডলার আয় হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২০১ কোটি টাকা। নিলামে আইটেম সংখ্যার বিবেচনায় বিক্রির হার ছিল ৬৭ শতাংশ। তবে মূল্য বিবেচনায় বিক্রি হয়েছে ৭৪ শতাংশ। আর ক্রেতাদের মধ্যে তিন ভাগের এক ভাগই ছিলেন সৌদি আরবের।