মাত্র ২৮ বছর বয়সে ফ্রিল্যান্সিং জগতে শক্ত অবস্থান গড়েছেন মো. ফারুক হোসেন। কোরআনে হাফেজ এই তরুণ বর্তমানে মাসে গড়ে ১০ লাখ টাকা আয় করেন। শুধু তা-ই নয়, প্রায় ৫ হাজার মানুষকে ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়েছেন তিনি, যাঁদের মধ্যে ৩ হাজার এরই মধ্যে আয় করছেন।
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার আলগী বাজার উচ্চবিদ্যালয়ের গণিত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক মো. আরিফুল ইসলাম। শিক্ষকতার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে দারুণ সফল এই তরুণ শিক্ষক। ফাইবার ও আপওয়ার্কে তিনি টপ রেটেড সেলার। প্রতি মাসে তাঁর আয় ১ লাখ ৭৭ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে।
একসময় ফ্রিল্যান্সিং অথবা অনলাইন আয় বলতে আমরা বুঝতাম কম্পিউটারে টাইপিং, ডেটা এন্ট্রি, ওয়েব ডিজাইন কিংবা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের মতো জটিল কাজ। কিন্তু প্রযুক্তির গতিপথ বদলে দিয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই।
দুই বছর আগে ফেনী পৌরসভার সুমাইয়া হোসেন আনিকা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে ফ্রিল্যান্সিং ও গ্রাফিক ডিজাইনের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। এরপর বিভিন্ন অনলাইন প্রতিষ্ঠানে চাকরির চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন স্বামীর অনলাইন ব্যবসা দেখাশোনা করছেন। আনিকা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ পেয়েছি, কিন্তু কাজের সুযোগ খুবই কম।’ আনিকার