পল্লব শাহরিয়ার
একসময় ফ্রিল্যান্সিং অথবা অনলাইন আয় বলতে আমরা বুঝতাম কম্পিউটারে টাইপিং, ডেটা এন্ট্রি, ওয়েব ডিজাইন কিংবা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের মতো জটিল কাজ। কিন্তু প্রযুক্তির গতিপথ বদলে দিয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই। আজকে একজন সাধারণ মানুষ, যাঁর উন্নত প্রোগ্রামিং জ্ঞান নেই, তিনিও ঘরে বসে এআইভিত্তিক কাজ করে আয় করতে পারছেন। শুধু সঠিকভাবে শেখা আর প্রয়োগ করার মনোভাব থাকলেই এআই হতে পারে নতুন কর্মজীবনের দরজা।
এআই আসলে মানুষের কাজ কেড়ে নেয়নি; বরং কাজের ধরন বদলে দিয়েছে। একজন ডিজাইনারকে এখন হয়তো আর শূন্য থেকে ছবি আঁকতে হচ্ছে না; বরং তিনি এআই দিয়ে বেসিক ডিজাইন তৈরি করে সেটিকে নিজের সৃজনশীলতায় পরিমার্জন করছেন। এতে সময় বাঁচছে, প্রজেক্ট বেশি নেওয়া যাচ্ছে, আয়ও বাড়ছে।
বাংলাদেশে এআইভিত্তিক আয়ের সম্ভাবনা
আইসিটি ডিভিশন সূত্রে জানা যায়, দেশে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা এখন প্রায় সাড়ে ৬ লাখ। এ সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। আগে বেশির ভাগ কাজ ছিল ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কিংবা গ্রাফিক ডিজাইনকেন্দ্রিক। কিন্তু এখন এআইয়ের কারণে নতুন নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। যেমন—
এসব কাজের জন্য দরকার শুধু ইন্টারনেট সংযোগ, কিছুটা প্র্যাকটিস, আর সঠিক মার্কেটপ্লেসে উপস্থিতি।
বাস্তবে যে কাজগুলো শুরু করা যায় এখনই
এআই দিয়ে কনটেন্ট রাইটিং
ইন্টারনেটে কনটেন্টের চাহিদা কখনো কমে না—হোক তা ব্লগ, ই-কমার্স ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া পেজ বা নিউজপোর্টাল। আগে একজন কনটেন্ট রাইটারকে প্রতিটি লেখার জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা গবেষণা ও টাইপিং করতে হতো। এখন চ্যাটজিপিটি কিংবা জিমিনির মতো টুল কয়েক মিনিটে খসড়া লিখে দিতে পারে।
এআই গ্রাফিক ডিজাইন
দৃশ্যমান কনটেন্টের গুরুত্ব যেকোনো অনলাইন ব্যবসায় অপরিসীম। আগে একজন ডিজাইনারকে ফটোশপ অথবা ইলাস্ট্রেটরের মতো সফটওয়্যারে দীর্ঘ সময় কাজ করতে হতো। এখন বিভিন্ন এআই টুল কয়েক মিনিটে দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন বানিয়ে দিতে পারে।
এআই ভিডিও এডিটিং
ভিডিও কনটেন্ট এখন সবচেয়ে বেশি দেখা হয় সোশ্যাল মিডিয়া ও ইউটিউবে। গ্রাফিকসের মতো বিভিন্ন এআই টুল দিয়ে ভিডিও কাটিং, ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ, ভয়েস সিঙ্ক, এমনকি টেক্সট থেকে ভিডিও পর্যন্ত বানানো সম্ভব।
এআই ভয়েসওভার ও ডাবিং
পেশাদার ভয়েসওভার রেকর্ডিং করতে আগে ছিল স্টুডিও, মাইক্রোফোন ও ভয়েস আর্টিস্টের দরকার। এখন এআই ভয়েস জেনারেটর দিয়ে খুব সহজে পাওয়া যায় মানুষের মতো হুবহু কণ্ঠস্বর।
এআই অনুবাদ ও লোকালাইজেশন
গ্লোবাল মার্কেটে ভাষার প্রতিবন্ধকতা দূর করার দ্রুত উপায় হলো এআই ট্রান্সলেশন। যদিও সম্পাদনা দরকার হয়, তবু এআই অনুবাদে সময় ও খরচ কমে যায়।
কাজ কোথায় পাওয়া যায়
শুরু করার ধাপ
সতর্ক থাকার বিষয়
এআই এখন আর দূরের জিনিস নয়; একেবারে হাতের নাগালের সরঞ্জাম। যাঁরা শেখার জন্য প্রস্তুত, তাঁরা ঘরে বসে নতুন কর্মক্ষেত্র গড়ে তুলতে পারেন।
একসময় ফ্রিল্যান্সিং অথবা অনলাইন আয় বলতে আমরা বুঝতাম কম্পিউটারে টাইপিং, ডেটা এন্ট্রি, ওয়েব ডিজাইন কিংবা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের মতো জটিল কাজ। কিন্তু প্রযুক্তির গতিপথ বদলে দিয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই। আজকে একজন সাধারণ মানুষ, যাঁর উন্নত প্রোগ্রামিং জ্ঞান নেই, তিনিও ঘরে বসে এআইভিত্তিক কাজ করে আয় করতে পারছেন। শুধু সঠিকভাবে শেখা আর প্রয়োগ করার মনোভাব থাকলেই এআই হতে পারে নতুন কর্মজীবনের দরজা।
এআই আসলে মানুষের কাজ কেড়ে নেয়নি; বরং কাজের ধরন বদলে দিয়েছে। একজন ডিজাইনারকে এখন হয়তো আর শূন্য থেকে ছবি আঁকতে হচ্ছে না; বরং তিনি এআই দিয়ে বেসিক ডিজাইন তৈরি করে সেটিকে নিজের সৃজনশীলতায় পরিমার্জন করছেন। এতে সময় বাঁচছে, প্রজেক্ট বেশি নেওয়া যাচ্ছে, আয়ও বাড়ছে।
বাংলাদেশে এআইভিত্তিক আয়ের সম্ভাবনা
আইসিটি ডিভিশন সূত্রে জানা যায়, দেশে ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা এখন প্রায় সাড়ে ৬ লাখ। এ সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। আগে বেশির ভাগ কাজ ছিল ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কিংবা গ্রাফিক ডিজাইনকেন্দ্রিক। কিন্তু এখন এআইয়ের কারণে নতুন নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। যেমন—
এসব কাজের জন্য দরকার শুধু ইন্টারনেট সংযোগ, কিছুটা প্র্যাকটিস, আর সঠিক মার্কেটপ্লেসে উপস্থিতি।
বাস্তবে যে কাজগুলো শুরু করা যায় এখনই
এআই দিয়ে কনটেন্ট রাইটিং
ইন্টারনেটে কনটেন্টের চাহিদা কখনো কমে না—হোক তা ব্লগ, ই-কমার্স ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া পেজ বা নিউজপোর্টাল। আগে একজন কনটেন্ট রাইটারকে প্রতিটি লেখার জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা গবেষণা ও টাইপিং করতে হতো। এখন চ্যাটজিপিটি কিংবা জিমিনির মতো টুল কয়েক মিনিটে খসড়া লিখে দিতে পারে।
এআই গ্রাফিক ডিজাইন
দৃশ্যমান কনটেন্টের গুরুত্ব যেকোনো অনলাইন ব্যবসায় অপরিসীম। আগে একজন ডিজাইনারকে ফটোশপ অথবা ইলাস্ট্রেটরের মতো সফটওয়্যারে দীর্ঘ সময় কাজ করতে হতো। এখন বিভিন্ন এআই টুল কয়েক মিনিটে দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন বানিয়ে দিতে পারে।
এআই ভিডিও এডিটিং
ভিডিও কনটেন্ট এখন সবচেয়ে বেশি দেখা হয় সোশ্যাল মিডিয়া ও ইউটিউবে। গ্রাফিকসের মতো বিভিন্ন এআই টুল দিয়ে ভিডিও কাটিং, ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ, ভয়েস সিঙ্ক, এমনকি টেক্সট থেকে ভিডিও পর্যন্ত বানানো সম্ভব।
এআই ভয়েসওভার ও ডাবিং
পেশাদার ভয়েসওভার রেকর্ডিং করতে আগে ছিল স্টুডিও, মাইক্রোফোন ও ভয়েস আর্টিস্টের দরকার। এখন এআই ভয়েস জেনারেটর দিয়ে খুব সহজে পাওয়া যায় মানুষের মতো হুবহু কণ্ঠস্বর।
এআই অনুবাদ ও লোকালাইজেশন
গ্লোবাল মার্কেটে ভাষার প্রতিবন্ধকতা দূর করার দ্রুত উপায় হলো এআই ট্রান্সলেশন। যদিও সম্পাদনা দরকার হয়, তবু এআই অনুবাদে সময় ও খরচ কমে যায়।
কাজ কোথায় পাওয়া যায়
শুরু করার ধাপ
সতর্ক থাকার বিষয়
এআই এখন আর দূরের জিনিস নয়; একেবারে হাতের নাগালের সরঞ্জাম। যাঁরা শেখার জন্য প্রস্তুত, তাঁরা ঘরে বসে নতুন কর্মক্ষেত্র গড়ে তুলতে পারেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির কেন্দ্রস্থল যেন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার অ্যাশবার্ন। ডালাস বিমানবন্দরে নামার আগে জানালার পাশে বসে থাকা যাত্রীরা দেখতে পারেন সারি সারি সাদা ছাদওয়ালা বাক্সসদৃশ ভবন। এগুলো আসলে ডেটা সেন্টার, যেগুলো নিয়ে গঠিত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডেটা ক্লাস্টার। শুধু গত বছরই এগুলো
১৮ মিনিট আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান পারপ্লেক্সিটি। এর নেতৃত্বে আছেন অরবিন্দ শ্রীনিবাস। ২০২২ সালে বাজারে আসা এই নবীন প্রতিষ্ঠান হঠাৎ ঘোষণা দেয়, তারা ৩৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারে ক্রোম ব্রাউজার কিনতে চায়! সংস্থাটি মাত্র তিন বছর আগে তৈরি হলেও বর্তমানে বাজারে এর মূল্য ১৮ বিলিয়ন ডলার।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টেলে ২ বিলিয়ন বা ২০০ কোটি ডলার ইক্যুইটি শেয়ারে বিনিয়োগ করছে জাপানের কোম্পানি সফটব্যাংক গ্রুপ। গতকাল সোমবার ঘোষিত এই বিনিয়োগের ফলে ইন্টেলের শীর্ষ ১০ শেয়ারহোল্ডারের মধ্যে জায়গা করে নেবে সফটব্যাংক। এদিকে অর্থনৈতিক সংকটে থেকে রক্ষা করতে টেক জায়ান্টটির পাশে দাঁড়ানোর...
৪ ঘণ্টা আগেদেশের একদল তরুণ শিক্ষার্থী যাচ্ছেন চীন সফরে। তাঁদের চোখ-মুখে উচ্ছ্বাস, কৌতূহল আর অজানা এক অভিজ্ঞতার প্রতীক্ষা। কারণ, এই সফরে তাঁদের ভবিষ্যতের প্রযুক্তির সঙ্গে সরাসরি পরিচিত হওয়ার সুযোগ মিলবে।
৪ ঘণ্টা আগে