সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ভ্যাট-ট্যাক্স নিয়ে স্টারলিংককে কিছু জটিলতায় পড়তে হয়েছে। এনবিআর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ ভ্যাট-ট্যাক্সের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে। সবার সঙ্গে একত্রে কাজ করতে গিয়ে কিছুটা সময় লাগে।
দেশের সব কর অঞ্চল মিলিয়ে ১৫ হাজার ৪৯৪ জন করদাতার ২০২৩-২৪ কর বছরের আয়কর রিটার্ন নিরীক্ষা বা অডিটের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। ওই রিটার্নগুলো র্যান্ডম সিলেকশন পদ্ধতির মাধ্যমে অডিটের জন্য নির্বাচন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
করযোগ্য আয় থাকা সত্ত্বেও যারা আয়কর রিটার্ন দাখিল করছেন না, তাদের জন্য এনবিআর (জাতীয় রাজস্ব বোর্ড) নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। করজাল সম্প্রসারণের লক্ষ্যে স্পট অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে, যার মাধ্যমে কর কর্মকর্তারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে রিটার্ন দাখিলের সহায়তা প্রদান করবেন। এনবিআর মনে করে
ভ্যাট-ট্যাক্সের হার সহনীয় পর্যায়ে রেখে সারা দেশে করদাতার সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ জন্য জেলা, উপজেলা ও গ্রামাঞ্চলের ব্যবসায়ী, চিকিৎসক, আইনজীবীসহ সরকারি-বেসরকারি কর্মজীবীদের মধ্যে যাঁরা আয়করের আওতায় পড়েন, তাঁদের তালিকা করতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।