নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করযোগ্য আয় থাকার পরেও যাঁরা আয়কর রিটার্ন দাখিল করছেন না, তাঁদের রিটার্ন দাখিলের সব সেবা প্রদান করতে ব্যবসাস্থলে উপস্থিত হতে যাচ্ছে কর অফিস। করজাল বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন করে স্পট অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চল এ কার্যক্রম শুরু করেছে। বুধবার এ তথ্য নিশ্চিত করেন এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা আল আমিন শেখ।
আল-আমিন শেখ বলেন, ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চল এই কার্যক্রম শুরু করেছে; যা ব্যবসায়ী, পেশাজীবী এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে কর সচেতনতা বৃদ্ধি এবং কর প্রদানের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
এনবিআরের এই জনসংযোগ কর্মকর্তা বলেন, কর প্রদান ব্যবস্থাকে সহজ করে করদাতার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়ে কর জাল সম্প্রসারণের লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সারাদেশে নতুনভাবে স্পট অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম শুরু করেছে। যে সব করদাতার করযোগ্য আয় এবং রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা রয়েছে, অথচ আয়কর রিটার্ন দাখিল করছেন না, তাদের ব্যবসাস্থলে উপস্থিত হয়ে সরাসরি সেবা প্রদান করে সহজে রিটার্ন গ্রহণ করা হবে।
এনবিআর বলছে, এই কার্যক্রম নতুন করদাতাদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে আয়কর প্রদান করতে উৎসাহিত করছে। বর্তমানে কর অঞ্চলগুলো দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সক্রিয়ভাবে স্পট অ্যাসেসমেন্ট পরিচালনা শুরু করেছে। কর কমিশনাররা নিজ নিজ অধিক্ষেত্রে এই কার্যক্রম তদারকি করছেন এবং নির্ধারিত স্থানে ক্যাম্প স্থাপন করে, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী এবং সাধারণ করদাতাগণকে সরাসরি অনলাইনে রিটার্ন পূরণে সহায়তা প্রদান করে আয়কর রিটার্ন দাখিলের ব্যবস্থা নিচ্ছেন। একইসঙ্গে করদাতারা প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহণ করে আয়কর সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনের সুযোগ পাচ্ছেন।
চলমান স্পট অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম সফল করতে দেশের সব ব্যবসায়ী সংগঠন, চেম্বার অব কমার্স, ব্যবসায়ী নেতারা, স্থানীয় প্রশাসন, গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং করদাতাদের সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদানের জন্য আহ্বান জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর মনে করে, স্পট অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রমের মাধ্যমে করদাতাদের মধ্যে কর পরিশোধ প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে এবং কর ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে। এটি চলমান উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ অব্যাহত রেখে দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং অন্যান্য নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থায়নে প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা রাখবে।
করযোগ্য আয় থাকার পরেও যাঁরা আয়কর রিটার্ন দাখিল করছেন না, তাঁদের রিটার্ন দাখিলের সব সেবা প্রদান করতে ব্যবসাস্থলে উপস্থিত হতে যাচ্ছে কর অফিস। করজাল বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন করে স্পট অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চল এ কার্যক্রম শুরু করেছে। বুধবার এ তথ্য নিশ্চিত করেন এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা আল আমিন শেখ।
আল-আমিন শেখ বলেন, ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চল এই কার্যক্রম শুরু করেছে; যা ব্যবসায়ী, পেশাজীবী এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে কর সচেতনতা বৃদ্ধি এবং কর প্রদানের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
এনবিআরের এই জনসংযোগ কর্মকর্তা বলেন, কর প্রদান ব্যবস্থাকে সহজ করে করদাতার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়ে কর জাল সম্প্রসারণের লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সারাদেশে নতুনভাবে স্পট অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম শুরু করেছে। যে সব করদাতার করযোগ্য আয় এবং রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা রয়েছে, অথচ আয়কর রিটার্ন দাখিল করছেন না, তাদের ব্যবসাস্থলে উপস্থিত হয়ে সরাসরি সেবা প্রদান করে সহজে রিটার্ন গ্রহণ করা হবে।
এনবিআর বলছে, এই কার্যক্রম নতুন করদাতাদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে আয়কর প্রদান করতে উৎসাহিত করছে। বর্তমানে কর অঞ্চলগুলো দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সক্রিয়ভাবে স্পট অ্যাসেসমেন্ট পরিচালনা শুরু করেছে। কর কমিশনাররা নিজ নিজ অধিক্ষেত্রে এই কার্যক্রম তদারকি করছেন এবং নির্ধারিত স্থানে ক্যাম্প স্থাপন করে, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী এবং সাধারণ করদাতাগণকে সরাসরি অনলাইনে রিটার্ন পূরণে সহায়তা প্রদান করে আয়কর রিটার্ন দাখিলের ব্যবস্থা নিচ্ছেন। একইসঙ্গে করদাতারা প্রয়োজনীয় পরামর্শ গ্রহণ করে আয়কর সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনের সুযোগ পাচ্ছেন।
চলমান স্পট অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম সফল করতে দেশের সব ব্যবসায়ী সংগঠন, চেম্বার অব কমার্স, ব্যবসায়ী নেতারা, স্থানীয় প্রশাসন, গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং করদাতাদের সমর্থন ও সহযোগিতা প্রদানের জন্য আহ্বান জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর মনে করে, স্পট অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রমের মাধ্যমে করদাতাদের মধ্যে কর পরিশোধ প্রবণতা বৃদ্ধি পাবে এবং কর ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী হবে। এটি চলমান উন্নয়ন প্রকল্পে বিনিয়োগ অব্যাহত রেখে দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং অন্যান্য নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থায়নে প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা রাখবে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
২ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৬ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৬ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৯ ঘণ্টা আগে