সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটের বুরজান চা কোম্পানির আওতাধীন তিনটি চা–বাগান ও কারখানার শ্রমিকদের ১৪ সপ্তাহের বকেয়া বেতন, রেশনসহ ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন চা–শ্রমিকেরা। আজ সোমবার দুপুরে নগরের লাক্কাতুরা এলাকা থেকে মিছিলটি বের হয়ে বন্দরবাজারের সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। সেখানে অবস্থান নিয়ে বুরজান-ছড়াগাঙ-কালাগুল চা–বাগান ও বুরজান কারখানার শ্রমিকেরা দুই ঘণ্টাব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল করেন।
চা–শ্রমিকেরা জানিয়েছেন, ১৪ সপ্তাহ ধরে বকেয়া বেতন ও রেশন না পাওয়াতে খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছেন তাঁরা। বুরজান চা কোম্পানির অধীনে থাকা ২ হাজার ৫০০ শ্রমিকের বেতন-রেশন ও বোনাস বকেয়া পড়েছে। তাঁদের ছেলেমেয়েদের মুখে তিনবেলা খাবার তুলে দিতে পারছেন না। টাকা না থাকার কারণে স্কুলে পাঠাতে পারেননি। বাধ্য হয়ে আজ তাঁরা বের হয়েছেন বেতনের দাবিতে। মালিকপক্ষ বেতন দিচ্ছে-দিচ্ছে বলেই যাচ্ছে। কবে তাঁদের বেতন দেবে, তার ঠিক নেই।
বুরজান চা–বাগান কোম্পানির ম্যানেজার মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘যেসব চা–বাগানে সমস্যা রয়েছে, সেসব বাগানের লোকদের নিয়ে গতকাল রোববার চা বোর্ড কর্তৃপক্ষ মিটিং করেছে। চা বোর্ড কর্তৃপক্ষ আমাদের লোন দেওয়ার জন্য কৃষি ব্যাংককে সুপারিশ করবেন। আশা করছি, দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
বেলা ২টার দিকে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আনোয়ার উজ জামান শ্রমিকদের বিক্ষোভস্থলে যান। তিনি আগামী বৃহস্পতিবার চা–শ্রমিকদের খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে বলে জানান। আর শ্রমিকদের বকেয়া বেতনের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ঈদের পর শ্রমিকদের বকেয়া বেতন ও রেশনের সমস্যা সমাধান হবে।
বেতন বন্ধ থাকায় চা–শ্রমিকেরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন জানিয়ে বাংলাদেশ চা–শ্রমিক ইউনিয়নের সিলেট ভ্যালির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক রাজু গোয়ালা বলেন, ‘আজকে আমরা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেছি। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগামী বৃহস্পতিবার বুরজান কোম্পানির শ্রমিকদের খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে। আর ঈদের পর শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে মিটিংয়ে। জেলা প্রশাসক বাগান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন।’
সিলেটের বুরজান চা কোম্পানির আওতাধীন তিনটি চা–বাগান ও কারখানার শ্রমিকদের ১৪ সপ্তাহের বকেয়া বেতন, রেশনসহ ১১ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন চা–শ্রমিকেরা। আজ সোমবার দুপুরে নগরের লাক্কাতুরা এলাকা থেকে মিছিলটি বের হয়ে বন্দরবাজারের সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। সেখানে অবস্থান নিয়ে বুরজান-ছড়াগাঙ-কালাগুল চা–বাগান ও বুরজান কারখানার শ্রমিকেরা দুই ঘণ্টাব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল করেন।
চা–শ্রমিকেরা জানিয়েছেন, ১৪ সপ্তাহ ধরে বকেয়া বেতন ও রেশন না পাওয়াতে খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছেন তাঁরা। বুরজান চা কোম্পানির অধীনে থাকা ২ হাজার ৫০০ শ্রমিকের বেতন-রেশন ও বোনাস বকেয়া পড়েছে। তাঁদের ছেলেমেয়েদের মুখে তিনবেলা খাবার তুলে দিতে পারছেন না। টাকা না থাকার কারণে স্কুলে পাঠাতে পারেননি। বাধ্য হয়ে আজ তাঁরা বের হয়েছেন বেতনের দাবিতে। মালিকপক্ষ বেতন দিচ্ছে-দিচ্ছে বলেই যাচ্ছে। কবে তাঁদের বেতন দেবে, তার ঠিক নেই।
বুরজান চা–বাগান কোম্পানির ম্যানেজার মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘যেসব চা–বাগানে সমস্যা রয়েছে, সেসব বাগানের লোকদের নিয়ে গতকাল রোববার চা বোর্ড কর্তৃপক্ষ মিটিং করেছে। চা বোর্ড কর্তৃপক্ষ আমাদের লোন দেওয়ার জন্য কৃষি ব্যাংককে সুপারিশ করবেন। আশা করছি, দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
বেলা ২টার দিকে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আনোয়ার উজ জামান শ্রমিকদের বিক্ষোভস্থলে যান। তিনি আগামী বৃহস্পতিবার চা–শ্রমিকদের খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে বলে জানান। আর শ্রমিকদের বকেয়া বেতনের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ঈদের পর শ্রমিকদের বকেয়া বেতন ও রেশনের সমস্যা সমাধান হবে।
বেতন বন্ধ থাকায় চা–শ্রমিকেরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন জানিয়ে বাংলাদেশ চা–শ্রমিক ইউনিয়নের সিলেট ভ্যালির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক রাজু গোয়ালা বলেন, ‘আজকে আমরা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করেছি। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আগামী বৃহস্পতিবার বুরজান কোম্পানির শ্রমিকদের খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে। আর ঈদের পর শ্রমিকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে মিটিংয়ে। জেলা প্রশাসক বাগান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছেন।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২১ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩১ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে