নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের চা শিল্পে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের মূল মজুরি প্রতিবছর ৫ শতাংশ হারে বাড়াতে সম্মত হয়েছেন বাগানমালিকেরা। এ ছাড়া অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চা-বাগানের মালিকপক্ষ, শ্রমিক প্রতিনিধি ও প্রশাসনের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছর থেকে চা-শ্রমিকদের বেতন ৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
চুক্তিতে বাংলাদেশের চা-বাগানের মালিকদের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশি চা সংসদ (বিসিএস), বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) ও বাংলাদেশ চা শিল্পের কর্মচারীদের সিবিএ বাংলাদেশ টি এস্টেট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা স্বাক্ষর করেন।
চুক্তির আওতায় ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন ও মজুরি ৫ শতাংশ হারে বাড়বে। শুধু বেতনই নয়, অন্যান্য ভাতা ও সুযোগ-সুবিধাও সমন্বয় করা হবে।
এ ছাড়া চুক্তির আওতায় স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের মূল বেতন প্রতিবছর ৫ শতাংশ হারে বাড়বে। মূল বেতন ছাড়াও তাঁদের অন্যান্য আর্থিক সুযোগ-সুবিধাও বাড়বে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ছিলেন বিটিএ চেয়ারম্যান কামরান টি রহমান, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সালেক আহমেদ আবুল মাশরুর, বিটিএ লেবার সাবকমিটির কনভেনার তাহসিন আহমেদ চৌধুরী, বিটিএর কমিটি মেম্বার এম ওয়াহিদুল হক। এ ছাড়া চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মল্লিক টি রহমান, মহাসচিব কাজী মোজাম্মেল হক, বিভিন্ন বাগানের সাবকমিটির কনভেনার তপন চৌধুরী, সদস্য সেলিনা বেগম, শ্যামল কান্তি দাস, বাংলাদেশ টি এস্টেট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জাকারিয়া আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুর রহমানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিটিএ চেয়ারম্যান কামরান টি রহমান বলেন, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা মোকাবিলায় উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে সব শ্রমিক ও কর্মচারীকে চা শিল্পের উন্নয়নে একযোগে কাজ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ টি এস্টেট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জাকারিয়া আহমেদ জানান, চা-বাগানের উৎপাদনশীলতা ও শ্রমিকদের মধ্যে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এই চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। চুক্তির আওতায় শ্রমিক-কর্মচারীদের দক্ষতা উন্নয়ন ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাজী মোজাম্মেল হক বলেন, বর্ধিত মজুরি চা-শ্রমিকদের কর্মদক্ষতা বাড়ানো ও চা শিল্পের সার্বিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। চুক্তিটি চা শিল্পে স্থিতিশীলতা ও কার্যকর সম্পর্ক বজায় রাখতে সহায়ক হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
দেশের চা শিল্পে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের মূল মজুরি প্রতিবছর ৫ শতাংশ হারে বাড়াতে সম্মত হয়েছেন বাগানমালিকেরা। এ ছাড়া অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চা-বাগানের মালিকপক্ষ, শ্রমিক প্রতিনিধি ও প্রশাসনের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছর থেকে চা-শ্রমিকদের বেতন ৫ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
চুক্তিতে বাংলাদেশের চা-বাগানের মালিকদের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশি চা সংসদ (বিসিএস), বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএ) ও বাংলাদেশ চা শিল্পের কর্মচারীদের সিবিএ বাংলাদেশ টি এস্টেট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা স্বাক্ষর করেন।
চুক্তির আওতায় ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন ও মজুরি ৫ শতাংশ হারে বাড়বে। শুধু বেতনই নয়, অন্যান্য ভাতা ও সুযোগ-সুবিধাও সমন্বয় করা হবে।
এ ছাড়া চুক্তির আওতায় স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের মূল বেতন প্রতিবছর ৫ শতাংশ হারে বাড়বে। মূল বেতন ছাড়াও তাঁদের অন্যান্য আর্থিক সুযোগ-সুবিধাও বাড়বে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ছিলেন বিটিএ চেয়ারম্যান কামরান টি রহমান, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সালেক আহমেদ আবুল মাশরুর, বিটিএ লেবার সাবকমিটির কনভেনার তাহসিন আহমেদ চৌধুরী, বিটিএর কমিটি মেম্বার এম ওয়াহিদুল হক। এ ছাড়া চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মল্লিক টি রহমান, মহাসচিব কাজী মোজাম্মেল হক, বিভিন্ন বাগানের সাবকমিটির কনভেনার তপন চৌধুরী, সদস্য সেলিনা বেগম, শ্যামল কান্তি দাস, বাংলাদেশ টি এস্টেট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জাকারিয়া আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুর রহমানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিটিএ চেয়ারম্যান কামরান টি রহমান বলেন, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা মোকাবিলায় উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে সব শ্রমিক ও কর্মচারীকে চা শিল্পের উন্নয়নে একযোগে কাজ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ টি এস্টেট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জাকারিয়া আহমেদ জানান, চা-বাগানের উৎপাদনশীলতা ও শ্রমিকদের মধ্যে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এই চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। চুক্তির আওতায় শ্রমিক-কর্মচারীদের দক্ষতা উন্নয়ন ও উৎপাদনশীলতা বাড়াতেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাজী মোজাম্মেল হক বলেন, বর্ধিত মজুরি চা-শ্রমিকদের কর্মদক্ষতা বাড়ানো ও চা শিল্পের সার্বিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। চুক্তিটি চা শিল্পে স্থিতিশীলতা ও কার্যকর সম্পর্ক বজায় রাখতে সহায়ক হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রয়োজন না থাকা সত্ত্বেও অনুমোদন পাচ্ছে কৃষিবিদ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড নামে নতুন একটি নন-লাইফ বিমা কোম্পানি। মিরপুরের কাজীপাড়ায় সদর দপ্তর থাকা কোম্পানিটির চেয়ারম্যান ড. মো. আলী আফজাল। বর্তমানে দেশে ৪৬টি নন-লাইফ অর্থাৎ সাধারণ বিমা কোম্পানি রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেকরপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) খাতে দেশের ব্যাংকগুলোর ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে কমে গেছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত প্রথম ৬ মাসে ব্যাংকগুলোর যেখানে সিএসআর খাতে মোট খরচ হয়েছিল ৩০৭ কোটি, চলতি বছরের একই সময়ে সে ব্যয় অর্ধেকের বেশি কমে নেমেছে মাত্র ১৫০ কোটি ৫৬ লাখ টাকায়।
৭ ঘণ্টা আগেলন্ডনভিত্তিক বাণিজ্যিক আইন পরামর্শক সংস্থা এইচএফডব্লিউতে যুক্ত রয়েছেন আইনজীবী হেনরি ক্ল্যাক। সাগরপথে বিশ্বজুড়ে সাইবার হামলার শিকার শিপিং কোম্পানিগুলোর পক্ষে কাজ করেন তিনি। ক্লায়েন্টদের হয়ে কীভাবে তিনি অপরাধী চক্রকে মোকাবিলা করেন, তা নিয়ে বিবিসির সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে চীনের শিপইয়ার্ডে তৈরি দুটি নতুন জাহাজ কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি) লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। গতকাল বুধবার এক সভায় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন দেয়।
১৬ ঘণ্টা আগে