৫১ বছর পরে জানা গেল বিদ্যালয়ের নিজস্ব জমিই নেই
বর্তমানে বিদ্যালয়ের দখলে থাকা ৫০ শতাংশ জমির মধ্যে ১৫ শতাংশ সহকারী শিক্ষক ফাতেমা খাতুন স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। তিনি দাবি করেন, এই জমি তার চাচা শ্বশুর জাফর আলীর কাছ থেকে কেনা। অন্যদিকে, বিদ্যালয়ের বাকি ২৫ শতাংশ জমি এবং ভবন তার শ্বশুর আশ্রব আলীর নামে রয়েছে।