
বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে আসা হিন্দু, জৈন, শিখ, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ ও পারসি ধর্মাবলম্বীদের জন্য তৈরি আইনটি ২০১৯ সালে পাস হলেও নিয়ম প্রকাশিত হয় ২০২৪ সালের মার্চে। তার পর থেকে আসাম সরকার বিদেশি ট্রাইব্যুনালে চলমান অসংখ্য মামলায় নির্দেশ দিয়েছে, ২০১৫ সালের আগে রাজ্যে প্রবেশ করা অমুসলিম

আসামে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে নতুন করে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আজ শনিবার দুপুরে গুয়াহাটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, এবার থেকে কেবল সীমান্তে ধরা পড়া লোকজনকে ফেরত পাঠিয়ে দায়িত্ব শেষ করা হবে না। ১৯৭১ সালের পর থেকে যারা বেআইনিভাবে আসামে বসবাস করছে,

ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের সাম্ভল জেলায় গত বছরের নভেম্বরে সংঘটিত সহিংসতার তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন ঘিরে নতুন করে রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। গতকাল শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে দাবি করেন...

ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্য আসাম থেকে ২৬ জনকে বাংলাদেশে পুশ ইন করা হয়েছে। এই পুশ ইনের বিষয়টি উল্লেখ করে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা ‘অবৈধ অভিবাসন’ নিয়ে কড়া অবস্থান জানিয়েছেন।