কলকাতা প্রতিনিধি
ফের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় চরম অস্থিরতা। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে কেন সাসপেন্ড করা হলো—এ প্রশ্ন তুলে বিধানসভার বাইরে বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। বিধানসভার বিশেষ অধিবেশনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য চলাকালে বিজেপি বিধায়কেরা একযোগে স্লোগান দিতে শুরু করেন। এ সময় সরকারপক্ষ থেকে পাল্টা স্লোগান ওঠে। দুই পক্ষই একে অপরকে ‘চোর’ বলে কটাক্ষ করতে থাকে।
স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার বিরোধীদের অনুরোধ করেন মর্যাদা রক্ষা করতে এবং শৃঙ্খলা বজায় রাখতে।
এ সময় শঙ্কর ঘোষ আসনে দাঁড়িয়ে শুভেন্দু অধিকারীকে কেন সারা অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করা হলো, সে প্রশ্ন তোলেন। নির্দেশ অমান্য করে নিজের আসনে শুয়ে পড়েন তিনি এবং প্রতিবাদ জানান।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় সাত-আটজন মার্শাল বিধায়কের কাছে এগিয়ে যান এবং তাঁকে টেনেহিঁচড়ে সভা থেকে বের করে দেন। এ সময় বিজেপি বিধায়ক ও বিধানসভার নিরাপত্তারক্ষীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে।
বিজেপি বিধায়কেরা শঙ্কর ঘোষকে ঘিরে স্লোগান তুলতে থাকেন এবং মার্শালদের বাধা দেন। পরে শঙ্কর ঘোষকে সভার বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। এ দিন বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পালকেও সাসপেন্ড করা হয়েছে।
বিশেষ অধিবেশনে ‘বাঙালি হেনস্তার প্রতিবাদ’ নিয়ে বিজেপি আগেই প্রশ্নোত্তর পর্ব বয়কট করেছিল। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালে তাঁরা ‘ভোট চোর’, ‘গদি চোর’ স্লোগানে সরকারপক্ষকে আক্রমণ করেন।
পাল্টা মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় বিজেপিকে আক্রমণ করে বলেন, এরা বাংলাবিরোধী, বাংলার ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর অত্যাচার করে। বিজেপি দেশের লজ্জা। বাংলার ওপর অত্যাচার করলে একে একে সবকটা হারবে।
মুখ্যমন্ত্রী আরও অভিযোগ করেন, বিজেপি বিধায়কেরা সংসদীয় নিয়ম ভঙ্গ করছেন এবং বিধানসভায় কাগজ ছুড়ে মারছেন, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক।
নিজের দলের বিধায়কদের উদ্দেশে মমতা বলেন, ‘ওরা যখন চিৎকার করবে, তখন তোমরাও প্রতিবাদে সরব হবে।’
ঘটনার জেরে অধিবেশন একসময় স্থগিত করতে হয়।
ফের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় চরম অস্থিরতা। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে কেন সাসপেন্ড করা হলো—এ প্রশ্ন তুলে বিধানসভার বাইরে বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। বিধানসভার বিশেষ অধিবেশনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য চলাকালে বিজেপি বিধায়কেরা একযোগে স্লোগান দিতে শুরু করেন। এ সময় সরকারপক্ষ থেকে পাল্টা স্লোগান ওঠে। দুই পক্ষই একে অপরকে ‘চোর’ বলে কটাক্ষ করতে থাকে।
স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার বিরোধীদের অনুরোধ করেন মর্যাদা রক্ষা করতে এবং শৃঙ্খলা বজায় রাখতে।
এ সময় শঙ্কর ঘোষ আসনে দাঁড়িয়ে শুভেন্দু অধিকারীকে কেন সারা অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করা হলো, সে প্রশ্ন তোলেন। নির্দেশ অমান্য করে নিজের আসনে শুয়ে পড়েন তিনি এবং প্রতিবাদ জানান।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রায় সাত-আটজন মার্শাল বিধায়কের কাছে এগিয়ে যান এবং তাঁকে টেনেহিঁচড়ে সভা থেকে বের করে দেন। এ সময় বিজেপি বিধায়ক ও বিধানসভার নিরাপত্তারক্ষীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে।
বিজেপি বিধায়কেরা শঙ্কর ঘোষকে ঘিরে স্লোগান তুলতে থাকেন এবং মার্শালদের বাধা দেন। পরে শঙ্কর ঘোষকে সভার বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। এ দিন বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পালকেও সাসপেন্ড করা হয়েছে।
বিশেষ অধিবেশনে ‘বাঙালি হেনস্তার প্রতিবাদ’ নিয়ে বিজেপি আগেই প্রশ্নোত্তর পর্ব বয়কট করেছিল। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালে তাঁরা ‘ভোট চোর’, ‘গদি চোর’ স্লোগানে সরকারপক্ষকে আক্রমণ করেন।
পাল্টা মুখ্যমন্ত্রী বিধানসভায় বিজেপিকে আক্রমণ করে বলেন, এরা বাংলাবিরোধী, বাংলার ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর অত্যাচার করে। বিজেপি দেশের লজ্জা। বাংলার ওপর অত্যাচার করলে একে একে সবকটা হারবে।
মুখ্যমন্ত্রী আরও অভিযোগ করেন, বিজেপি বিধায়কেরা সংসদীয় নিয়ম ভঙ্গ করছেন এবং বিধানসভায় কাগজ ছুড়ে মারছেন, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক।
নিজের দলের বিধায়কদের উদ্দেশে মমতা বলেন, ‘ওরা যখন চিৎকার করবে, তখন তোমরাও প্রতিবাদে সরব হবে।’
ঘটনার জেরে অধিবেশন একসময় স্থগিত করতে হয়।
মতুয়ারা দীর্ঘদিন ধরে বাংলার রাজনীতিতে প্রভাবশালী ফ্যাক্টর, বিশেষ করে, উত্তর ২৪ পরগনা ও নদীয়ার মতো জেলায় তাঁদের ভোট যেকোনো দলকে সাফল্যের দিকে নিয়ে যেতে পারে। বিজেপি ইতিমধ্যে মতুয়া ভোটব্যাংক ধরে রাখতে শান্তনু ঠাকুরকে মন্ত্রিত্ব দিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে মতুয়াদের আস্থায় তা সেভাবে কাজে আসছে না।
৫ মিনিট আগেআমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপানো অতিরিক্ত শুল্কে ভারতীয় অর্থনীতি যে বড়সড় চাপে পড়েছে তা আর গোপন নেই। একের পর এক আক্রমণ করে চলেছেন ট্রাম্প। রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার জেরে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছেন তিনি, ফলে কার্যত ৫০ শতাংশে পৌঁছে গেছে আমেরিকার শুল্ক-শাস্তি।
১৮ মিনিট আগেজনপ্রিয় টিভি অভিনেতা আশিস কাপুরকে ধর্ষণের মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জানা গেছে, দিল্লির সিভিল লাইনস থানায় অভিযোগ দায়ের হওয়ার পর থেকে পুলিশ এই অভিনেতার খোঁজ শুরু করে। অবশেষে তাঁকে পুনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৩ মিনিট আগে২০২১ সালে মোদির জনপ্রিয়তা ছিল ৭০ শতাংশ, ২০২৫ সালে এসে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৫৮ শতাংশে। শুধু তাই নয়, এনডিএ সরকারের কাজকর্মে সন্তুষ্টির হার গত ছয় মাসে কমেছে ১০ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে যেখানে ৬২ শতাংশ মানুষ সন্তুষ্ট ছিল, এখন তা দাঁড়িয়েছে ৫২ শতাংশে। বিশ্লেষকদের মতে, এটা একটা দীর্ঘমেয়াদি পতনের ধারা, যা ভবিষ্যতে
১ ঘণ্টা আগে