কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্য আসাম থেকে ২৬ জনকে বাংলাদেশে পুশ ইন করা হয়েছে। এই পুশ ইনের বিষয়টি উল্লেখ করে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা ‘অবৈধ অভিবাসন’ নিয়ে কড়া অবস্থান জানিয়েছেন।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, আসামসহ সমগ্র উত্তর-পূর্ব অঞ্চলকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশের জন্য করিডর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি মনে করেন, এ ধরনের প্রবণতা বাড়তে থাকলে রাজ্যের সামাজিক কাঠামো ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।
হিমন্ত বিশ্বশর্মা দীর্ঘদিন ধরেই আসামে অনুপ্রবেশ নিয়ে সরব। তাঁর মতে, বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোতে গোপনে ঢুকে পড়া লোকজন শুধু জনসংখ্যার ভারসাম্য নষ্ট করছে না, বরং সন্ত্রাস, চোরাচালান ও আইনশৃঙ্খলা ভাঙনের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলছে। সম্প্রতি গুয়াহাটিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি জানান, ‘আমাদের অবস্থান স্পষ্ট—যে কেউ অবৈধভাবে ঢুকবে, তাকে ফেরত পাঠানো হবে। আসামের জমি কেবল আসামবাসীর।’
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সীমান্ত অরক্ষিত থাকলে উত্তর-পূর্ব রাজ্যের ভৌগোলিক সংবেদনশীলতা আরও জটিল হবে। এজন্য সীমান্তে নজরদারি ও ‘পুশ ব্যাক’ কার্যক্রম আরও কঠোর করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, বিগত দুই বছরে বহু বাংলাদেশিকে আসাম থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং আগামীতেও এ ধারা চলবে।
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোতে অবৈধ অনুপ্রবেশ ইস্যুটি দীর্ঘদিন ধরে আলোচিত। শিলচর, করিমগঞ্জ, ধুবরিসহ বিভিন্ন জেলায় স্থানীয়দের মধ্যে এ নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। বিজেপি সরকার বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, অনুপ্রবেশ ঠেকাতে তারা কোনো ছাড় দেবে না।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, আসামে অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গটি শুধু নিরাপত্তার নয়, রাজনীতিতেও বড় ইস্যু। রাজ্যের নির্বাচনে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয়, যার মাধ্যমে স্থানীয় জনমত বিজেপির দিকে টানা হয়। এ কারণে মুখ্যমন্ত্রী প্রায় প্রতিটি বক্তব্যেই এই ইস্যুটি তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের জন্য আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সীমান্ত সুরক্ষা। যদি উত্তর-পূর্বে ঢোকার প্রবণতা বন্ধ না হয়, তবে পুরো অঞ্চলের সামাজিক বন্ধন নষ্ট হবে।’
এই অবস্থানকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ–ভারত সীমান্ত রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনার ঝড় উঠেছে। যদিও এখন পর্যন্ত দুই দেশের কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি, তবে স্থানীয় রাজনীতিতে এই প্রসঙ্গ ফের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে।
ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্য আসাম থেকে ২৬ জনকে বাংলাদেশে পুশ ইন করা হয়েছে। এই পুশ ইনের বিষয়টি উল্লেখ করে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা ‘অবৈধ অভিবাসন’ নিয়ে কড়া অবস্থান জানিয়েছেন।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, আসামসহ সমগ্র উত্তর-পূর্ব অঞ্চলকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশের জন্য করিডর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি মনে করেন, এ ধরনের প্রবণতা বাড়তে থাকলে রাজ্যের সামাজিক কাঠামো ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।
হিমন্ত বিশ্বশর্মা দীর্ঘদিন ধরেই আসামে অনুপ্রবেশ নিয়ে সরব। তাঁর মতে, বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোতে গোপনে ঢুকে পড়া লোকজন শুধু জনসংখ্যার ভারসাম্য নষ্ট করছে না, বরং সন্ত্রাস, চোরাচালান ও আইনশৃঙ্খলা ভাঙনের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলছে। সম্প্রতি গুয়াহাটিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি জানান, ‘আমাদের অবস্থান স্পষ্ট—যে কেউ অবৈধভাবে ঢুকবে, তাকে ফেরত পাঠানো হবে। আসামের জমি কেবল আসামবাসীর।’
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সীমান্ত অরক্ষিত থাকলে উত্তর-পূর্ব রাজ্যের ভৌগোলিক সংবেদনশীলতা আরও জটিল হবে। এজন্য সীমান্তে নজরদারি ও ‘পুশ ব্যাক’ কার্যক্রম আরও কঠোর করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, বিগত দুই বছরে বহু বাংলাদেশিকে আসাম থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং আগামীতেও এ ধারা চলবে।
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোতে অবৈধ অনুপ্রবেশ ইস্যুটি দীর্ঘদিন ধরে আলোচিত। শিলচর, করিমগঞ্জ, ধুবরিসহ বিভিন্ন জেলায় স্থানীয়দের মধ্যে এ নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। বিজেপি সরকার বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, অনুপ্রবেশ ঠেকাতে তারা কোনো ছাড় দেবে না।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, আসামে অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গটি শুধু নিরাপত্তার নয়, রাজনীতিতেও বড় ইস্যু। রাজ্যের নির্বাচনে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয়, যার মাধ্যমে স্থানীয় জনমত বিজেপির দিকে টানা হয়। এ কারণে মুখ্যমন্ত্রী প্রায় প্রতিটি বক্তব্যেই এই ইস্যুটি তুলে ধরেন।
মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের জন্য আজ সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সীমান্ত সুরক্ষা। যদি উত্তর-পূর্বে ঢোকার প্রবণতা বন্ধ না হয়, তবে পুরো অঞ্চলের সামাজিক বন্ধন নষ্ট হবে।’
এই অবস্থানকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ–ভারত সীমান্ত রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনার ঝড় উঠেছে। যদিও এখন পর্যন্ত দুই দেশের কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি, তবে স্থানীয় রাজনীতিতে এই প্রসঙ্গ ফের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে।
বিমানের টেক-অফের পর ল্যান্ডিং গিয়ার গুটিয়ে না আসায় পাইলট এটিকে আবারও নামাতে গেলে নোজ গিয়ার বাম দিকে বাঁক খেয়ে আটকে যায়। এরপর সমস্যার সমাধান খুঁজতে তিনি প্রায় ৫০ মিনিট ধরে আকাশেই লকহিড মার্টিনের পাঁচজন ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে কনফারেন্স কলে যুক্ত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তির ৮০ বছর পূর্তির প্যারেডে যোগ দিতে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো চীন সফরে যাচ্ছে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। আজ বৃহস্পতিবার, এ তথ্য জানিয়েছে দুই দেশ। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১১ সালে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতার দায়িত্ব নেওয়ার পর এবারই প্রথম
৩ ঘণ্টা আগেভারতে ২০১৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত চার বছরে যৌতুক সংক্রান্ত কারণে প্রায় ৩৬ হাজার নারীর মৃত্যু হয়েছে। দেশটির ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর জরিপে উঠে এসেছে এই ভয়াবহ তথ্য। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত যৌতুক সংক্রান্ত নির্যাতনে মোট ৩৫ হাজার ৪৯৩ জন নারী নিহত হয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের মহারাষ্ট্রের ভবন ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ জনে। গতকাল বুধবার স্থানীয় সময় গভীর রাতে ভেঙে পড়ে ‘রামাবাই অ্যাপার্টমেন্ট’ নামের চারতলা ভবনটি। টানা দ্বিতীয় দিনের মতো সেখানে অব্যাহত রয়েছে উদ্ধারকাজ। কর্মীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়া মানুষদের উদ্ধারে একসঙ্গে কাজ করছে ভারতের জাতীয় বিপর
৬ ঘণ্টা আগে