
গত ২৮ মার্চ মিয়ানমারে সংঘটিত ভূমিকম্পে ব্যাপক প্রাণহানি ও অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হয়। ওই ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে ১ এপ্রিল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর তত্ত্বাবধানে বিশেষ উদ্ধার ও চিকিৎসা সহায়তা দল মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে পাঠানো হয়।

ভূমিকম্পের পর ত্রাণ কার্যক্রম সহজ করতে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর জোট অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করলেও সংঘাত অব্যাহত রয়েছে। গত ২৮ মার্চের ভূমিকম্পের পর থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকলেও উভয় পক্ষ একে অপরের বিরুদ্ধে চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে। ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত সাড়ে ৩ হাজারের বে

মিয়ানমারে সাম্প্রতিক বিধ্বংসী ভূমিকম্পের পর বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে পরিচালিত উদ্ধার, চিকিৎসা ও ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রম টানা দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রবেশ করেছে। দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে পাঠানো এই বিশেষ দল উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রমে নিবেদিতভাবে অংশগ্রহণ করছে...

যুক্তরাষ্ট্র আর বিশ্বব্যাপী মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে এককভাবে সবচেয়ে বেশি ভার বহন করবে না। যেহেতু চীন ও ভারত ধনী দেশ, তারাও অংশগ্রহণ করুক। এমনটাই মন্তব্য করেছে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। পাশাপাশি, তিনি মিয়ানমারে ভূমিকম্পের পর অন্যান্য ধনী দেশগুলোকেও দেশটিতে সহায়তা দিতে এগিয়ে আসার...