বিচিত্র

বিষয়টা নিয়ে প্রথম দিকে চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু শরীরে কোনো অসুবিধা হয় না, সে জন্য তেমন পাত্তা দেই না। তবে আমার মাথায় একসময় ঘন ও কালো চুল ছিল। কিন্তু ধোঁয়া ওঠার পর থেকে চুল ধীরে ধীরে উঠে টাক হয়ে গেছে...

চীনের হুয়ানের বেইলং এলিভেটরটির সঙ্গে এমনকি আধুনিক কোনো এলিভেটরেরও তুলনা হয় না। অনেক উঁচু এক পাহাড় থেকে একে খাড়া নেমে আসতে দেখলে বা নিচ থেকে পাহাড় বেয়ে উঠতে দেখলে শরীরে রোমাঞ্চের একটি শিহরণ বয়ে যাবে। ১০৭০ ফুট দীর্ঘ এলিভেটরটি অবশ্য রেকর্ড বুকে নিজের নাম লিখিয়েছে পৃথিবীর দীর্ঘতম আউটডোর এলিভেটর হিসেবে।

মানবসমাজে পাখির ডিম প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই মূল্যবান খাদ্য হিসেবে সমাদৃত। মানুষের গুহাবাসী শিকারি সমাজ এবং আধুনিক সংস্কৃতিতে পাখি গৃহপালিত প্রাণীদের অন্যতম। ফলে ধারণা করাই যায়, মানুষ পাখির ডিম পছন্দ করত অতি প্রাচীনকাল থেকেই।

ভারতের উত্তরাখণ্ডের দেরাদুনে সিটিহার্ট হাসপাতালের সামনে এক ট্রাফিক পুলিশ মজার কাণ্ড ঘটিয়েছেন। টুইটারে সংবাদ সংস্থা এএনআই এর পোস্ট করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়...

কী হয়েছিল সেই মানুষদের? তারা কি নাচ থামিয়েছিল? না। অনেকে নাচতে নাচতে মরে গিয়েছিল। কেউ হার্ট অ্যাটাকে, কেউ স্ট্রোকে, তবু নাচ থামেনি। কতজন মরেছিল? এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা জানাচ্ছে, নাচতে নাচতে মরে যাওয়া লোকের সংখ্যা ১০০-এর আশপাশে। ইতিহাসে এই ঘটনা ‘ড্যান্স প্লেগ’ নামে পরিচিত। 

এখন ‘পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর যমজ বোন’ বলা হচ্ছে তাদের। ক্যালিফোর্নিয়ার অরেঞ্জ কাউন্টিতে কেভিন ও জ্যাকি ক্লেমেন্ট দম্পতি ২০১০ সালের ৭ জুলাই দুটি সন্তান লাভ করেন। আভা মেরি ও লিয়াহ রোজ ক্লেমেন্ট...

সম্প্রতি দেশের নাম বদলে ফেলেছে তুরস্ক। নাম বদলের অনুরোধে জাতিসংঘের অনুমোদন পাওয়ায় দেশটি এখন ‘তুর্কিয়ে’ নামে বিশ্বে পরিচিত হবে। তুরস্ক ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশ তাদের নাম পরিবর্তন করেছে।

নেট দুনিয়ায় ভাইরাল এক অদ্ভুত ভিডিও! জলজ্যান্ত কাঁকড়া ঢুকেছে এক নারীর কানের ভেতর। সমুদ্রে ডুবসাঁতারের সময় কোনোভাবে কানে ঢুকে যায় ছোট্ট কাঁকড়াটি।

শীতের শেষে বসন্তের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে ফেব্রুয়ারি। বাহারি ফুল গায়ে মেখে চোখজুড়ানো সাজে নিজেকে সাজায় প্রকৃতি। আবার এই ফেব্রুয়ারিতেই ভালোবাসার নহর পায় নব উদ্যমের স্রোত। প্রতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি চকোলেটের বাক্স, প্রিয়জনের প্রিয় উপহার আর ভালোবাসার বার্তা নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভালোবাসার উৎসব উদ্‌যাপন

সবুজের সমারোহ নিয়ে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে আছে শত শত গাছ। তাতে বসে মনের সুখে গান গাইছে পাখি। ক্ষণে ক্ষণে নির্মল বাতাস এসে নাড়িয়ে যাচ্ছে গাছের পাতা। পিচঢালা পথ, ঘরের আঙিনা কিংবা অফিসের জানালার পাশে এমন দৃশ্য সবাইকেই বিমোহিত করে। কিন্তু মানুষের কারণেই এ সুন্দর পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। এর অন্যতম কারণ ‘বর্জ্য’ বা ‘আবর্জ

যেদিকে চোখ যায় সাদা আর সাদা। কোথাও বরফের স্তূপ, কোথাও বরফ গলা পানি। অ্যান্টার্কটিকার বরফে ঢাকা এমনই এক সাগর ওয়েডেল। ওয়েডেলের সেই বরফজলের মধ্য দিয়ে পাড়ি দিচ্ছিল জার্মান একটি জাহাজ। মেরু অঞ্চলের রহস্যের সন্ধান করতে ‘পোলারস্টার্ন’ নামক এ জাহাজে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন একদল গবেষক।

কথিত আছে সৃষ্টিশীল মানুষেরা হাতের কাছে যা-ই পান, তা দিয়েই নতুন কিছু বানাতে শুরু করেন। ঘানা ও কানাডার নাগরিক চিত্রশিল্পী একোও নিমাকোর বেলায় কথাটি পুরোপুরি মিলে যায়। তবে তাঁর বেছে নেওয়া উপাদান অন্যদের চেয়ে ব্যতিক্রম।

‘পিপীলিকা, পিপীলিকা/দলবল ছাড়ি একা/কোথা যাও, যাও ভাই বলি/শীতের সঞ্চয় চাই/খাদ্য খুঁজিতেছি তাই/ছয় পায়ে পিলপিল চলি’—‘কাজের লোক’ কবিতায় পরিশ্রমী পিপীলিকাকে কাজ থেকে থামাতে পারেননি কবি নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্য।

এখানের সবাই বেশ প্রাণবন্ত। বেষ্টনীর বাইরে দাঁড়িয়ে দর্শনার্থীরা আনন্দ নিচ্ছেন। আর ভেতরে ধনেশ, কালিম, সোয়ান ও ক্রাউন ক্রেইনদের সুখী পরিবার। টুনটুনির বাসায়ও এসেছে নতুন ছানা। দাপিয়ে বেড়াচ্ছে কবুতরের দল। তবে সব ছাপিয়ে এক পাখি নজরে আসবে। একদম স্থির হয়ে বসে আছে এটি, মাঝেমধ্যেই আবার উচ্চ শব্দে রেগে ডাকাডাকি

ক্যালেন্ডারের পাতা থেকে বিদায় নিল আরেকটি বছর। মহামারি, সংঘাত, সংকট আর বিপর্যয় কাটিয়ে মঙ্গলবার্তা নিয়ে নতুন বছর শুরু হবে—এটাই সবার প্রত্যাশা। সেই প্রত্যাশা নিয়ে বিশ্বের অনেক দেশে বিচিত্র আয়োজনে খ্রিষ্টীয় নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হয়। এসব প্রথা চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম গ্রিলি ট্রিবিউনে

ঠক! ঠক! ঠক! উৎসবের দিন দরজায় এমন কড়া নাড়ার শব্দ মুখে এক চিলতে হাসি নিয়ে আসে। এই বুঝি কাছের কোনো আত্মীয় খোঁজ নিতে এল। কিন্তু দরজা খুলেই দেখা মিলল কিম্ভূতকিমাকার এক দল লোকের।

পথঘাটে ক্ষুধার্ত কুকুর-বিড়াল দেখলে অনেকেই খেতে দেন। প্রাণী ও পাখিপ্রেমী অনেকে আবার নিয়মিতই এ ধরনের কাজ করে থাকেন। এ ধরনের কাজ সবার কাছে প্রশংসিতও হয়। তবে ভারতের এক নারী প্রশংসিত তো হনইনি, বরং জরিমানার মুখে পড়েছেন মালিকহীন কুকুরকে খাইয়ে। তাও আবার ১-২ রুপি নয়, ৮ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে তাঁকে।