
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। সরকার জানিয়েছে, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ নানা মানবাধিকার লঙ্ঘন, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিল, যার বিচার আন্তর

সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগকেও স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করার এবং দলটির রাজনৈতিক নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানায় জুলাই ঐক্য। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গ সংগঠনও নিষিদ্ধ করার দাবি জানানো হয়।

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখার কৃষি বিষয়ক সম্পাদক সায়মুম খাঁনকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার প্রসঙ্গে একটি রাজনৈতিক দল সরাসরি অবস্থান না নিয়ে ইনিয়ে-বিনিয়ে কথা বলছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম (চরমোনাই পীর)।