শনিবার, ১০ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
জীবন অগাধ
মোহাম্মদ হোসেন খসরু
উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের এক দিকপাল এবং সুরসাধক ছিলেন ওস্তাদ মোহাম্মদ হোসেন খসরু। ডাকনাম ছিল ‘খুশু মিয়া’। ১৯০৩ সালের ২ এপ্রিল কুমিল্লা শহরে তাঁর জন্ম। তবে তাঁদের পৈতৃকনিবাস ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবার মঈনপুর গ্রামে।
রশিদ চৌধুরী
বাংলাদেশে শিল্পী রশিদ চৌধুরী চিত্রকলায় ‘ট্যাপেস্ট্রি’ বা তাপিশ্রীশিল্পের (একধরনের বয়নশিল্প) অন্যতম পথিকৃৎ। তিনি এ দেশের ব্যতিক্রম চিত্রকরদের একজন, যিনি আঙ্গিক ও রীতিতে ইউরোপীয় হয়েও বক্তব্য ও বিষয়বস্তুতে পুরোপুরি বাঙালি ছিলেন।
শহীদ সাবের
শহীদ সাবের সাংবাদিক ও সাহিত্যিক ছিলেন। তাঁর প্রকৃত নাম এ কে এম শহীদুল্লাহ। তাঁর জন্ম কক্সবাজারের ঈদগাঁও গ্রামে। এখানে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর তিনি পিতার কর্মস্থল কলকাতায় হেয়ার স্কুলে ভর্তি হন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর তাঁরা চট্টগ্রামে চলে আসেন।
গোবিন্দচন্দ্র দেব
গোবিন্দচন্দ্র দেব অসাম্প্রদায়িক, মানবতাবাদী দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ ছিলেন। তিনি জি সি দেব নামেই বেশি পরিচিত। তবে তাঁর প্রকৃত নাম গোবিন্দচন্দ্র দেব পুরকায়স্থ; জন্ম সিলেটের বিয়ানীবাজারের লাউতা গ্রামে।
বীরবল
বীরবল নিজে বীরও ছিলেন না, রাজাও ছিলেন না। কিন্তু মোগল সম্রাট আকবর তাঁকে ভালোবেসে বীরবল নাম ও রাজা উপাধি দিয়েছিলেন। বীরবলের প্রকৃত নাম ছিল মহেশ দাস।
কাজী নূর-উজ্জামান
মুক্তিযুদ্ধে কাজী নূর-উজ্জামান ছিলেন ৭ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি সরকার কর্তৃক বীর উত্তম উপাধি পেয়েছিলেন। কিন্তু ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রধান কৃতিত্ব গণমানুষের’—এই যুক্তিতে আজীবন অটল থেকে তিনি এই উপাধি গ্রহণ করেননি এবং কোথাও তা ব্যবহারও করেননি।
রফিক আজাদ
‘ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাব’—১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষের সময় লেখা এই পঙ্ক্তি কে না জানে! এর রচয়িতা কবি রফিক আজাদ। তিনি ছিলেন ষাটের দশকের অন্যতম প্রধান কবি।
আবুল কাশেম
আবুল কাশেম শিক্ষাবিদ, ভাষা আন্দোলনের পথিকৃৎ ও লেখক ছিলেন। ভাষা আন্দোলনের সূচনাপর্বে তিনি ছিলেন এই আন্দোলনের মধ্যমণি।তাঁর উদ্যোগে ১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ’।
সুবোধ ঘোষ
সুবোধ ঘোষ একজন বাঙালি লেখক ও বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক ছিলেন। বিহারের হাজারিবাগে জন্মগ্রহণ করলেও তাঁর আদি নিবাস ছিল বাংলাদেশের ঢাকা জেলার বিক্রমপুরের বহর গ্রামে।
হরিচাঁদ ঠাকুর
হরিচাঁদ ঠাকুর হিন্দু সম্প্রদায়ের নিম্নশ্রেণির মানুষের ধর্মীয় নেতা ও সাধক এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের গুরু ছিলেন। তিনি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ওড়াকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়
‘ঢাকার ভানু’ নামে পরিচিত ছিলেন কৌতুক অভিনেতা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর আসল নাম সাম্যময় বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকার সেন্ট গ্রেগরিজ হাইস্কুল এবং জগন্নাথ কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করেন।
সুকুমার সেন
বিখ্যাত ভাষাতাত্ত্বিক, সাহিত্যবিশারদ এবং রবীন্দ্র-গবেষক সুকুমার সেন। বৈদিক, ধ্রুপদি সংস্কৃত, পালি, প্রাকৃত, বাংলা ও প্রাচীন পারসিক ভাষায় তাঁর বিশেষ ব্যুৎপত্তি এবং পাণ্ডিত্য ছিল।
মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ
বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের অন্যতম মুসলমান বাঙালি চিন্তাবিদ ও সাহিত্যিক মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ। ১৮৯৮ সালের ২ মার্চ তৎকালীন পাবনা জেলা ও শাহজাদপুরের ঘোড়াশালে তাঁর জন্ম। তিনি শাহজাদপুর হাইস্কুল ও রাজশাহী কলেজে অধ্যয়ন করেন।
পলান সরকার
পলান সরকারকে কেউ বলতেন বইপ্রেমী, কেউ বলতেন বইপাগল, আবার শিশুরা বলত বইদাদু। তাঁর আসল নাম হারেজ উদ্দিন। তিনি নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার নূরপুর মালঞ্চী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সেখানে তিনি চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ পান। শৈশবে বাবাকে হারান। তারপর আর পড়াশোনা হয়নি। তখন থেকে রাজশাহীর বাঘা উপজে
ইভান পেত্রোভিচ পাভলভ
রুশ চিকিৎসক ও শারীরতাত্ত্বিক হিসেবে বিখ্যাত ছিলেন ইভান পেত্রোভিচ পাভলভ। শরীরের বস্তুবাদী গবেষণার জন্য তিনি প্রসিদ্ধ। চিকিৎসাবিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞানের আধুনিক রূপান্তরে তাঁর ব্যাপক অবদান রয়েছে।
মহাকবি কায়কোবাদ
১৯০৪ সালে প্রকাশিত ‘মহাশ্মশান’ মহাকাব্য রচনা করেই কায়কোবাদ পেয়েছেন মহাকবির খ্যাতি। তিনি কায়কোবাদ বা মুন্সী কায়কোবাদ নামে লিখলেও তাঁর প্রকৃত নাম কাজেম আল কোরায়শী। উনিশ শতকের কবিদের মধ্যে তিনিই প্রথম মুসলিম কবি, যিনি মহাকাব্য রচনা করেছিলেন এবং তিনিই প্রথম বাঙালি মুসলমান সনেট রচয়িতা।
ফয়েজ আহমদ
ফয়েজ আহমদ ছিলেন একাধারে সাংবাদিক, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও শিশুসাহিত্যিক। সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে যে কজন অনন্য কৃতিত্বের দাবিদার, তাঁদেরই অন্যতম একজন তিনি।