টিএইচ মাহির
হাসপাতাল যেখানে বিশেষায়িত হয়ে যাচ্ছে, সেখানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নয় কেন? ফেসবুক, ইউটিউব, এক্স কিংবা টিকটকের মতো জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বৈচিত্র্যময় কনটেন্টের অবাধ প্রবাহে, ভাইরাল না হলে প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন। ফলে নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে বিশেষায়িত প্ল্যাটফর্মের কথা ভাবছেন অনেকে। তেমনি একটি প্ল্যাটফর্ম ‘প্রতিরোধ’।
অপরাধবিষয়ক তথ্য নিয়ে এই প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন কলেজপড়ুয়া চার তরুণ। দেশের যেকোনো জায়গা থেকে এই প্ল্যাটফর্মে যেকোনো অপরাধের তথ্য প্রকাশ করা যাবে। সেসব তথ্য নিউজফিডে দেখা যাবে।
যেভাবে কাজ করে
অপরাধ নির্মূলে কাজ করবে প্রতিরোধ নামের এই প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রবেশ করলেই দেখা মিলবে একটি নিউজফিডের। এটির হোম পেজে অপরাধের তথ্য বা অপরাধীর ছবি পোস্ট করা যাবে। পোস্ট করতে প্রতিরোধে আইডি খুলতে হবে। তবে নিজের পরিচয় গোপন করেও পোস্ট করা যাবে এখানে। প্রতিটি পোস্টের নিচে ‘বিচার চাই’ নামে একটি রিয়েক্ট বাটন আছে। দেওয়া যাবে মতামত। শেয়ার অপশনে ক্লিক করে ছড়িয়ে দেওয়া যাবে পোস্ট। হোম পেজে অপরাধের তথ্য খোঁজার জন্য আছে সার্চ বাটন। আবার বিভিন্ন রিঅ্যাক্টভিত্তিক অপরাধের তথ্য দেখা যাবে ট্যাগ অপশনে। হোম পেজে কোনো অপরাধের রিপোর্ট করতে চাইলে প্লাস আইকনে ক্লিক করে তা করা যাবে।
হোম পেজের পাশাপাশি প্রতিরোধে আছে সাসপেক্ট নামের আরেকটি পেজ। সেখানে সন্দেহভাজন অপরাধীদের দেখা যাবে। কোনো অপরাধে তারা অভিযুক্ত, তা-ও জানা যাবে। সন্দেহভাজনদের কেউ গ্রেপ্তার হলে তার নামের নিচে গ্রেপ্তার দেখাবে। প্রতিরোধের সাসপেক্ট পেজে দেওয়া সন্দেহভাজন অপরাধীদের ছবি দেখে তাদের ধরতে বা শনাক্ত করতে সহায়তা করবে ব্যবহারকারীরা।
কলেজপড়ুয়া চার তরুণ
ফাতিন সাদাব লিয়ান, ইশতিয়াক জামান, শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ বায়জিদ ও মাশরাফ চৌধুরী আয়মান চার বন্ধু। কলেজ পড়ুয়া এই শিক্ষার্থীরা তৈরি করেছে প্রতিরোধ নামে দেশের প্রথম এই ক্রাইম রিপোর্টিং সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম। চালুর পর অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে এটি প্রায় দুই লাখ মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে। প্রথম চার দিনে ২ হাজার ৫০০ এর বেশি ব্যবহারকারী এসেছে এ প্ল্যাটফর্মে। এর উদ্ভাবকেরা জানান, প্রতিরোধের বর্তমান অবস্থায় দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্যোক্তা, সামাজিক কর্মী ও আইনজীবীদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাঁরা এই উদ্যোগের ব্যাপারে আশাবাদী।
ছয় হাজারের বেশি ব্যবহারকারী প্রতিরোধের ওয়েব অ্যাপ ব্যবহার করছেন নিয়মিত। ৩০টির বেশি কেস এসেছে ইতিমধ্যে। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধ ও অপরাধীর ধরন, পরিবেশ, বয়স, সময় বিশ্লেষণ করে অ্যাডভান্স সিস্টেম তৈরির ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছেন এর উদ্যোক্তারা।
হাসপাতাল যেখানে বিশেষায়িত হয়ে যাচ্ছে, সেখানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নয় কেন? ফেসবুক, ইউটিউব, এক্স কিংবা টিকটকের মতো জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বৈচিত্র্যময় কনটেন্টের অবাধ প্রবাহে, ভাইরাল না হলে প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন। ফলে নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে বিশেষায়িত প্ল্যাটফর্মের কথা ভাবছেন অনেকে। তেমনি একটি প্ল্যাটফর্ম ‘প্রতিরোধ’।
অপরাধবিষয়ক তথ্য নিয়ে এই প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন কলেজপড়ুয়া চার তরুণ। দেশের যেকোনো জায়গা থেকে এই প্ল্যাটফর্মে যেকোনো অপরাধের তথ্য প্রকাশ করা যাবে। সেসব তথ্য নিউজফিডে দেখা যাবে।
যেভাবে কাজ করে
অপরাধ নির্মূলে কাজ করবে প্রতিরোধ নামের এই প্ল্যাটফর্ম। এখানে প্রবেশ করলেই দেখা মিলবে একটি নিউজফিডের। এটির হোম পেজে অপরাধের তথ্য বা অপরাধীর ছবি পোস্ট করা যাবে। পোস্ট করতে প্রতিরোধে আইডি খুলতে হবে। তবে নিজের পরিচয় গোপন করেও পোস্ট করা যাবে এখানে। প্রতিটি পোস্টের নিচে ‘বিচার চাই’ নামে একটি রিয়েক্ট বাটন আছে। দেওয়া যাবে মতামত। শেয়ার অপশনে ক্লিক করে ছড়িয়ে দেওয়া যাবে পোস্ট। হোম পেজে অপরাধের তথ্য খোঁজার জন্য আছে সার্চ বাটন। আবার বিভিন্ন রিঅ্যাক্টভিত্তিক অপরাধের তথ্য দেখা যাবে ট্যাগ অপশনে। হোম পেজে কোনো অপরাধের রিপোর্ট করতে চাইলে প্লাস আইকনে ক্লিক করে তা করা যাবে।
হোম পেজের পাশাপাশি প্রতিরোধে আছে সাসপেক্ট নামের আরেকটি পেজ। সেখানে সন্দেহভাজন অপরাধীদের দেখা যাবে। কোনো অপরাধে তারা অভিযুক্ত, তা-ও জানা যাবে। সন্দেহভাজনদের কেউ গ্রেপ্তার হলে তার নামের নিচে গ্রেপ্তার দেখাবে। প্রতিরোধের সাসপেক্ট পেজে দেওয়া সন্দেহভাজন অপরাধীদের ছবি দেখে তাদের ধরতে বা শনাক্ত করতে সহায়তা করবে ব্যবহারকারীরা।
কলেজপড়ুয়া চার তরুণ
ফাতিন সাদাব লিয়ান, ইশতিয়াক জামান, শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ বায়জিদ ও মাশরাফ চৌধুরী আয়মান চার বন্ধু। কলেজ পড়ুয়া এই শিক্ষার্থীরা তৈরি করেছে প্রতিরোধ নামে দেশের প্রথম এই ক্রাইম রিপোর্টিং সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম। চালুর পর অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে এটি প্রায় দুই লাখ মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে। প্রথম চার দিনে ২ হাজার ৫০০ এর বেশি ব্যবহারকারী এসেছে এ প্ল্যাটফর্মে। এর উদ্ভাবকেরা জানান, প্রতিরোধের বর্তমান অবস্থায় দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্যোক্তা, সামাজিক কর্মী ও আইনজীবীদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তাঁরা এই উদ্যোগের ব্যাপারে আশাবাদী।
ছয় হাজারের বেশি ব্যবহারকারী প্রতিরোধের ওয়েব অ্যাপ ব্যবহার করছেন নিয়মিত। ৩০টির বেশি কেস এসেছে ইতিমধ্যে। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধ ও অপরাধীর ধরন, পরিবেশ, বয়স, সময় বিশ্লেষণ করে অ্যাডভান্স সিস্টেম তৈরির ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছেন এর উদ্যোক্তারা।
আবুধাবির টেকনোলজি ইনোভেশন ইনস্টিটিউট (টিআইআই) ও মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতে একটি যৌথ গবেষণাগার চালু করেছে। আজ সোমবার টিআইআই জানিয়েছে, এই ল্যাব মূলত পরবর্তী প্রজন্মের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল ও রোবোটিকস প্ল্যাটফর্ম উন্নয়নে কাজ করবে।
৬ ঘণ্টা আগেবাক্শক্তিহীন ব্যক্তিদের মস্তিষ্কে চিপ বসানোর পরিকল্পনা করছে ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। চলতি বছরের অক্টোবর থেকে এই পরীক্ষা শুরু হতে যাচ্ছে। এই পরীক্ষার লক্ষ্য হলো বাক্শক্তিহীন ব্যক্তিদের চিন্তাকে সরাসরি পাঠ্যরূপে রূপান্তর করা।
৮ ঘণ্টা আগেঅ্যাপলের প্রথম ফোল্ডেবল আইফোন আসছে—এমন গুঞ্জন এখন আর তেমন নতুন কিছু নয়। তবে সম্প্রতি ব্লুমবার্গের বিশ্লেষক মার্ক গুরম্যান জানিয়েছেন, এই ফোনটির ডিজাইন হবে অনেকটা ‘দুই আইফোন এয়ার একসঙ্গে জোড়া লাগানোর’ মতো।
৯ ঘণ্টা আগেলিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ছয় বছরের ছেলে লুকার সঙ্গে হাসপাতালে হাঁটছিলেন মা মেগান ব্রাজিল-শিহান। করিডরে হঠাৎ তাদের সামনে এসে দাঁড়ায় চার ফুট লম্বা এক রোবট—রবিন। উচ্চ স্বরে শিশুকণ্ঠে রোবটটি বলে উঠল, ‘লুকা, কেমন আছ? অনেক দিন দেখা হয়নি!’
১০ ঘণ্টা আগে