আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক ভিডিও তৈরির সুবিধা নিয়ে নতুন সোশ্যাল ভিডিও অ্যাপ ‘সোরা’ (Sora) চালু করেছে ওপেনএআই। আপাতত এটি কেবল যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে আমন্ত্রণভিত্তিক (invite-only) পদ্ধতিতে এটি ব্যবহার করা যাবে।
অ্যাপটিতে যারা প্রাথমিকভাবে অ্যাপে প্রবেশাধিকার পাচ্ছেন, তারা আরও চারজন বন্ধুকে আমন্ত্রণ জানানোর সুযোগ পাবেন। তবে এখনই অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণের বিষয়ে কিছু নিশ্চিত করেনি ওপেনএআই।
অ্যাপটির মূল আকর্ষণ হলো ‘ক্যামিও’ নামের একটি ফিচার। এই ফিচারের মাধ্যমে স্বল্প দৈর্ঘ্যের একটি ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন ব্যবহারকারী। অন্য ব্যবহারকারীরা চাইলে এই ভিডিও ব্যবহার করে নতুন ক্লিপ তৈরি করতে পারবেন। এসব ভিডিও তৈরিতে ওপেনএআই-এর উন্নত সোরা ২ মডেল ব্যবহার করা যাবে।
তবে, যাঁর চেহারা ব্যবহার করা হবে, তিনিই ভিডিওটির সহ-মালিক (co-owner) হিসেবে বিবেচিত হবেন। প্রয়োজনে ভিডিও মুছে ফেলার বা কারও অ্যাকসেস বাতিল করার পূর্ণ অধিকার থাকবে তাঁর হাতে।
অ্যাপে রয়েছে ‘রিমিক্স’ নামের একটি ফিচার। এটি ব্যবহারকারীদের চলমান ট্রেন্ড এবং ক্লিপগুলোর সঙ্গে সংযোগ গড়ে তুলতে উৎসাহিত করে। তবে প্রতিটি ভিডিওর দৈর্ঘ্য সীমা এখন ১০ সেকেন্ড।
নিরাপত্তার জন্য ওপেনএআই কিছু কড়াকড়ি আরোপ করেছে। অ্যাপটিতে সহিংস, অশ্লীল বা চরম কনটেন্ট তৈরির সুযোগ নেই। সেই সঙ্গে জনপ্রিয় ব্যক্তিদের চেহারাও ব্যবহার করা নিষিদ্ধ। তবে ব্যবহারকারীর নিজে ‘ক্যামিও’ আপলোড করে সম্মতি দিলে অন্যরা তা ব্যবহার করতে পারবেন।
এই অ্যাপের উন্মোচনের সঙ্গেই এসেছে ‘সোরা ২.০’ মডেল। এটি আগের মডেলের তুলনায় বাস্তবধর্মী ভিডিও তৈরি করতে পারে। সেই সঙ্গে শব্দ ও ভিডিওর সামঞ্জস্য করে একাধিক দৃশ্যসহ জটিল কাহিনি তৈরি করতে পারে। ওপেনএআই বলছে, এটি ভিডিও নির্মাণে চ্যাটজিপিটির মতো বিপ্লব ঘটাতে পারে।
তবে অ্যাপটি ঘিরে সমালোচনাও শুরু হয়েছে। এক প্রতিবেদনে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানায়, ওপেনএআই ইতিমধ্যেই স্টুডিও এবং ট্যালেন্ট এজেন্সিগুলোকে সতর্ক করেছে। ওপেনএআই বলছে, তারা যদি আলাদা করে ‘অপ্ট-আউট’ না করে, তাহলে তাদের কপিরাইট কনটেন্টও সোরা-তে ব্যবহৃত হতে পারে।
এ বিষয়ে ওপেনএআই বলছে, এটি ভক্তদের সৃষ্টিশীল অংশগ্রহণ হিসেবে বিবেচিত, যেভাবে মানুষ মিম বা ছবি রিমিক্স করে।
তবে কারও চেহারার ব্যবহার নিয়ে কড়া সীমারেখা টেনেছে প্রতিষ্ঠানটি। কেউ নিজের ‘ক্যামিও’ আপলোড না করলে, তাঁর মুখ এআই দিয়ে তৈরি করে ভিডিও বানানো যাবে না।
ওপেনএআই নিশ্চিত করেছে, অ্যাপটি ভবিষ্যতে সবার জন্য উন্মুক্ত হবে। পাশাপাশি প্রো সংস্করণ, ওয়েব অ্যাকসেস ও ডেভেলপার এপিআই চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়া টুডে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক ভিডিও তৈরির সুবিধা নিয়ে নতুন সোশ্যাল ভিডিও অ্যাপ ‘সোরা’ (Sora) চালু করেছে ওপেনএআই। আপাতত এটি কেবল যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডার আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে আমন্ত্রণভিত্তিক (invite-only) পদ্ধতিতে এটি ব্যবহার করা যাবে।
অ্যাপটিতে যারা প্রাথমিকভাবে অ্যাপে প্রবেশাধিকার পাচ্ছেন, তারা আরও চারজন বন্ধুকে আমন্ত্রণ জানানোর সুযোগ পাবেন। তবে এখনই অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণের বিষয়ে কিছু নিশ্চিত করেনি ওপেনএআই।
অ্যাপটির মূল আকর্ষণ হলো ‘ক্যামিও’ নামের একটি ফিচার। এই ফিচারের মাধ্যমে স্বল্প দৈর্ঘ্যের একটি ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন ব্যবহারকারী। অন্য ব্যবহারকারীরা চাইলে এই ভিডিও ব্যবহার করে নতুন ক্লিপ তৈরি করতে পারবেন। এসব ভিডিও তৈরিতে ওপেনএআই-এর উন্নত সোরা ২ মডেল ব্যবহার করা যাবে।
তবে, যাঁর চেহারা ব্যবহার করা হবে, তিনিই ভিডিওটির সহ-মালিক (co-owner) হিসেবে বিবেচিত হবেন। প্রয়োজনে ভিডিও মুছে ফেলার বা কারও অ্যাকসেস বাতিল করার পূর্ণ অধিকার থাকবে তাঁর হাতে।
অ্যাপে রয়েছে ‘রিমিক্স’ নামের একটি ফিচার। এটি ব্যবহারকারীদের চলমান ট্রেন্ড এবং ক্লিপগুলোর সঙ্গে সংযোগ গড়ে তুলতে উৎসাহিত করে। তবে প্রতিটি ভিডিওর দৈর্ঘ্য সীমা এখন ১০ সেকেন্ড।
নিরাপত্তার জন্য ওপেনএআই কিছু কড়াকড়ি আরোপ করেছে। অ্যাপটিতে সহিংস, অশ্লীল বা চরম কনটেন্ট তৈরির সুযোগ নেই। সেই সঙ্গে জনপ্রিয় ব্যক্তিদের চেহারাও ব্যবহার করা নিষিদ্ধ। তবে ব্যবহারকারীর নিজে ‘ক্যামিও’ আপলোড করে সম্মতি দিলে অন্যরা তা ব্যবহার করতে পারবেন।
এই অ্যাপের উন্মোচনের সঙ্গেই এসেছে ‘সোরা ২.০’ মডেল। এটি আগের মডেলের তুলনায় বাস্তবধর্মী ভিডিও তৈরি করতে পারে। সেই সঙ্গে শব্দ ও ভিডিওর সামঞ্জস্য করে একাধিক দৃশ্যসহ জটিল কাহিনি তৈরি করতে পারে। ওপেনএআই বলছে, এটি ভিডিও নির্মাণে চ্যাটজিপিটির মতো বিপ্লব ঘটাতে পারে।
তবে অ্যাপটি ঘিরে সমালোচনাও শুরু হয়েছে। এক প্রতিবেদনে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানায়, ওপেনএআই ইতিমধ্যেই স্টুডিও এবং ট্যালেন্ট এজেন্সিগুলোকে সতর্ক করেছে। ওপেনএআই বলছে, তারা যদি আলাদা করে ‘অপ্ট-আউট’ না করে, তাহলে তাদের কপিরাইট কনটেন্টও সোরা-তে ব্যবহৃত হতে পারে।
এ বিষয়ে ওপেনএআই বলছে, এটি ভক্তদের সৃষ্টিশীল অংশগ্রহণ হিসেবে বিবেচিত, যেভাবে মানুষ মিম বা ছবি রিমিক্স করে।
তবে কারও চেহারার ব্যবহার নিয়ে কড়া সীমারেখা টেনেছে প্রতিষ্ঠানটি। কেউ নিজের ‘ক্যামিও’ আপলোড না করলে, তাঁর মুখ এআই দিয়ে তৈরি করে ভিডিও বানানো যাবে না।
ওপেনএআই নিশ্চিত করেছে, অ্যাপটি ভবিষ্যতে সবার জন্য উন্মুক্ত হবে। পাশাপাশি প্রো সংস্করণ, ওয়েব অ্যাকসেস ও ডেভেলপার এপিআই চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়া টুডে
হলিউডে এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি এক ‘অভিনেত্রী’। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নিয়মিত পোস্ট করা ‘টিলি নরউড’ নামের চরিত্রটি নিয়ে শুরু হয়েছে তীব্র সমালোচনা, ক্ষুব্ধ হয়েছেন হলিউডের খ্যাতিমান তারকারাও। মানুষের তৈরি কাজ চুরি ও ভবিষ্যতে অভিনেতাদের প্রতিস্থ
১৭ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে তুমুল প্রতিযোগিতার মধ্যে চ্যাটজিপিটির নির্মাতা ওপেনএআই তাদের বাজারমূল্যে নতুন রেকর্ড গড়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মূল্য এখন ৫০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স। ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি।
১৯ ঘণ্টা আগেনতুন এক সাইবার হুমকির মুখে বিশ্বব্যাপী বহু প্রতিষ্ঠান। প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল সতর্ক করেছে, একটি সংঘবদ্ধ হ্যাকার গ্রুপের সদস্যরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহীদের লক্ষ্য করে র্যাননামওয়্যার ইমেইল পাঠাচ্ছে। ওই হ্যাকাররা দাবি করছে, ওরাকল ব্যবসায়িক অ্যাপ্লিকেশন থেকে সংবেদনশীল তথ্য চুরি করেছে।
২১ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট ‘মেটা এআই’-এর সঙ্গে ব্যবহারকারীদের কথোপকথনের ভিত্তিতে আরও ব্যক্তিগতকৃত বিজ্ঞাপন দেখানোর পরিকল্পনা করছে ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটা। আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এই পরিবর্তন কার্যকর হবে। এর ফলে ব্যবহারকারীরা চ্যাটবটে যেসব বিষয়ে কথা বলবেন, সে অনুযায়ী তাদের কাছে বিজ্ঞাপন পৌঁছ
১ দিন আগে