অনলাইন ডেস্ক
বর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে সাহায্য করে, যা পরোক্ষভাবে আয়ও বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখে। এ তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের জন্য ইউটিউবের শক্তিশালী টুল হলো—চ্যানেল অ্যানালাইটিকস।
এই টুলের মাধ্যমে ইউটিউবাররা তাঁদের ভিডিও কতবার দেখা হয়েছে, দর্শকেরা কতক্ষণ ভিডিও দেখছে, কোন ধরনের ভিডিও বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে এবং দর্শকেরা কোন ভৌগোলিক অবস্থান থেকে ভিডিওগুলো উপভোগ করছেন—এসব গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যান জানতে পারেন। ইউটিউব অ্যানালিটিকসের সাহায্যে তারা কনটেন্টের গুণগত মান বৃদ্ধি করতে পারেন এবং দর্শক বৃদ্ধি ও আয় বৃদ্ধি করার কৌশল অবলম্বন করতে পারেন।
ইউটিউব অ্যানালিটিকসের প্রয়োজনীয়তা
১. ভিউ বাড়ানোর কৌশল নির্ধারণে
ভিডিওগুলো কোন সময় আপলোড করলে বেশি ভিউ আসে, কোন থাম্বনেইল বেশি ক্লিক হয়—এসব তথ্য পেলে ভবিষ্যতের ভিডিও আরও ভালোভাবে পরিকল্পনা করা যায়।
২. দর্শকের পছন্দ বুঝে কনটেন্ট তৈরি
দর্শক ‘রিটেনশন’ (retention) বা ‘ওয়াচ টাইম’ (watch time) দেখে বোঝা যায়, ভিডিওর কোন অংশ বেশি ভালো লেগেছে বা কোথায় দর্শক স্কিপ করে। এতে কনটেন্টে উন্নতি সম্ভব।
৩. আয়ের উৎস বিশ্লেষণ
অ্যাড রেভেনিউ, মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট ইত্যাদি ডেটা থেকে আয়ের পরিমাণ ও উৎস বিশ্লেষণ করা যায়।
৪. সাবস্ক্রাইবারদের আচরণ বুঝতে সাহায্য করে
কোন ভিডিও থেকে বেশি সাবস্ক্রাইবার আসছে, আর কোন ভিডিওর পর তারা চলে যাচ্ছে—এই বিশ্লেষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৫. শর্টস বনাম বড় ভিডিও
বর্তমানে ইউটিউবে শর্টস খুব জনপ্রিয়। তবে সব চ্যানেলের জন্য উপযুক্ত নয়। অ্যানালিটিকস থেকে বোঝা যায়, শর্টস বা নাকি বড় দৈর্ঘ্যের ফরম্যাটে দর্শক বেশি যুক্ত হচ্ছে।
ইউটিউব অ্যানালিটিকসে বর্তমানে চারটি ট্যাব দেখা যায়। এসব ট্যাব থেকে যা দেখতে পারবেন—
ওভারভিউ রিপোর্ট
ইউটিউব অ্যানালিটিকসের প্রথম রিপোর্ট ট্যাব হলো ওভারভিউ। এটি আপনার কনটেন্ট কেমন করছে তার একটি সার্বিক ও উচ্চস্তরের সারাংশ প্রদান করে। এই রিপোর্টে ভিউ, দেখার সময় এবং সাবস্ক্রাইবারদের পরিসংখ্যান অন্তর্ভুক্ত থাকে। ওভারভিউ রিপোর্টে গত ৪৮ ঘণ্টায় আপনার সব ভিডিওর মোট ভিউ কাউন্ট দেখানো হয়। পাশাপাশি সাবস্ক্রাইবারদের রিয়েল টাইম আপডেটও পাওয়া যায়। সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বাড়তে দেখার জন্য এই ট্যাবটাই সেরা জায়গা।
কনটেন্ট
কনটেন্ট ট্যাবের নিচে আপনি আপনার চ্যানেলের ইমপ্রেশন, ভিউ এবং আরও অনেক তথ্য দেখতে পারবেন। এখানে আপনি জানতে পারবেন আপনার চ্যানেলের ট্রাফিক সোর্সগুলো (যেমন—সার্চ, বাহ্যিক লিংক, সাজেস্টেড ভিডিও ইত্যাদি) কতগুলো ইমপ্রেশন থেকে কতটুকু সময় ভিডিও দেখা হয়েছে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট একটি সময়কালের মধ্যে আপনার সবগুলো শীর্ষ ভিডিওগুলোর তালিকাও দেখতে পারবেন।
অডিয়েন্স
অডিয়েন্স ট্যাবটি আপনার দর্শকদের ডেমোগ্রাফিক তথ্য বিশ্লেষণ করে। এখানে আপনি দেখতে পাবেন তাদের বয়স, লিঙ্গ এবং অবস্থান (ভৌগোলিক) সম্পর্কে তথ্য। এই অংশটি সাবস্ক্রাইবার ও নন-সাবস্ক্রাইবারদের দেখার সময়ের পার্থক্যও প্রদর্শন করে। এ ছাড়া, কোন কোন সাবটাইটেল ভাষা ব্যবহার করা হচ্ছে, তা-ও এখানে দেখা যায়।
ট্রেন্ডস
ট্রেন্ডস ট্যাব আপনার দর্শক ও পুরো ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে কী ধরনের বিষয় ও ভিডিও জনপ্রিয় হচ্ছে, তা বুঝতে সাহায্য করে। এটি নতুন কনটেন্ট আইডিয়া খুঁজে বের করতে এবং কনটেন্ট পরিকল্পনায় সহায়তা করে। কোন সার্চ ও ভিডিও আইডিয়ায় দর্শকদের বেশি আগ্রহ আছে, তা জানা যায়।
ইউটিউব চ্যানেলের অ্যানালিটিকস খুঁজে পাবেন যেভাবে
প্রতিটি ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে যুক্ত থাকে ইউটিউব স্টুডিও। এটি দেখেই আপনি আপনার চ্যানেলের অ্যানালিটিকস দেখতে পারেন।
১. ব্রাউজার থেকে আপনার ইউটিউব অ্যাকাউন্টে লগইন করুন এবং ওপরের ডান দিকে আপনার প্রোফাইল ছবি নির্বাচন করুন।
২. এরপর ইউটিউব স্টুডিও নির্বাচন করুন।
৩. বাঁ পাশের প্যানেলে অ্যানালিটিকস অপশনটিতে ক্লিক করুন। এই অপশন দেখতে একটি গ্রাফের মতো দেখায়।
৪. এই ট্যাব থেকেই ভিডিও দর্শকদের সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের পরিসংখ্যানের ট্যাব দেখাবে।
বর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে সাহায্য করে, যা পরোক্ষভাবে আয়ও বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখে। এ তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণের জন্য ইউটিউবের শক্তিশালী টুল হলো—চ্যানেল অ্যানালাইটিকস।
এই টুলের মাধ্যমে ইউটিউবাররা তাঁদের ভিডিও কতবার দেখা হয়েছে, দর্শকেরা কতক্ষণ ভিডিও দেখছে, কোন ধরনের ভিডিও বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে এবং দর্শকেরা কোন ভৌগোলিক অবস্থান থেকে ভিডিওগুলো উপভোগ করছেন—এসব গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যান জানতে পারেন। ইউটিউব অ্যানালিটিকসের সাহায্যে তারা কনটেন্টের গুণগত মান বৃদ্ধি করতে পারেন এবং দর্শক বৃদ্ধি ও আয় বৃদ্ধি করার কৌশল অবলম্বন করতে পারেন।
ইউটিউব অ্যানালিটিকসের প্রয়োজনীয়তা
১. ভিউ বাড়ানোর কৌশল নির্ধারণে
ভিডিওগুলো কোন সময় আপলোড করলে বেশি ভিউ আসে, কোন থাম্বনেইল বেশি ক্লিক হয়—এসব তথ্য পেলে ভবিষ্যতের ভিডিও আরও ভালোভাবে পরিকল্পনা করা যায়।
২. দর্শকের পছন্দ বুঝে কনটেন্ট তৈরি
দর্শক ‘রিটেনশন’ (retention) বা ‘ওয়াচ টাইম’ (watch time) দেখে বোঝা যায়, ভিডিওর কোন অংশ বেশি ভালো লেগেছে বা কোথায় দর্শক স্কিপ করে। এতে কনটেন্টে উন্নতি সম্ভব।
৩. আয়ের উৎস বিশ্লেষণ
অ্যাড রেভেনিউ, মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট ইত্যাদি ডেটা থেকে আয়ের পরিমাণ ও উৎস বিশ্লেষণ করা যায়।
৪. সাবস্ক্রাইবারদের আচরণ বুঝতে সাহায্য করে
কোন ভিডিও থেকে বেশি সাবস্ক্রাইবার আসছে, আর কোন ভিডিওর পর তারা চলে যাচ্ছে—এই বিশ্লেষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৫. শর্টস বনাম বড় ভিডিও
বর্তমানে ইউটিউবে শর্টস খুব জনপ্রিয়। তবে সব চ্যানেলের জন্য উপযুক্ত নয়। অ্যানালিটিকস থেকে বোঝা যায়, শর্টস বা নাকি বড় দৈর্ঘ্যের ফরম্যাটে দর্শক বেশি যুক্ত হচ্ছে।
ইউটিউব অ্যানালিটিকসে বর্তমানে চারটি ট্যাব দেখা যায়। এসব ট্যাব থেকে যা দেখতে পারবেন—
ওভারভিউ রিপোর্ট
ইউটিউব অ্যানালিটিকসের প্রথম রিপোর্ট ট্যাব হলো ওভারভিউ। এটি আপনার কনটেন্ট কেমন করছে তার একটি সার্বিক ও উচ্চস্তরের সারাংশ প্রদান করে। এই রিপোর্টে ভিউ, দেখার সময় এবং সাবস্ক্রাইবারদের পরিসংখ্যান অন্তর্ভুক্ত থাকে। ওভারভিউ রিপোর্টে গত ৪৮ ঘণ্টায় আপনার সব ভিডিওর মোট ভিউ কাউন্ট দেখানো হয়। পাশাপাশি সাবস্ক্রাইবারদের রিয়েল টাইম আপডেটও পাওয়া যায়। সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা বাড়তে দেখার জন্য এই ট্যাবটাই সেরা জায়গা।
কনটেন্ট
কনটেন্ট ট্যাবের নিচে আপনি আপনার চ্যানেলের ইমপ্রেশন, ভিউ এবং আরও অনেক তথ্য দেখতে পারবেন। এখানে আপনি জানতে পারবেন আপনার চ্যানেলের ট্রাফিক সোর্সগুলো (যেমন—সার্চ, বাহ্যিক লিংক, সাজেস্টেড ভিডিও ইত্যাদি) কতগুলো ইমপ্রেশন থেকে কতটুকু সময় ভিডিও দেখা হয়েছে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট একটি সময়কালের মধ্যে আপনার সবগুলো শীর্ষ ভিডিওগুলোর তালিকাও দেখতে পারবেন।
অডিয়েন্স
অডিয়েন্স ট্যাবটি আপনার দর্শকদের ডেমোগ্রাফিক তথ্য বিশ্লেষণ করে। এখানে আপনি দেখতে পাবেন তাদের বয়স, লিঙ্গ এবং অবস্থান (ভৌগোলিক) সম্পর্কে তথ্য। এই অংশটি সাবস্ক্রাইবার ও নন-সাবস্ক্রাইবারদের দেখার সময়ের পার্থক্যও প্রদর্শন করে। এ ছাড়া, কোন কোন সাবটাইটেল ভাষা ব্যবহার করা হচ্ছে, তা-ও এখানে দেখা যায়।
ট্রেন্ডস
ট্রেন্ডস ট্যাব আপনার দর্শক ও পুরো ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে কী ধরনের বিষয় ও ভিডিও জনপ্রিয় হচ্ছে, তা বুঝতে সাহায্য করে। এটি নতুন কনটেন্ট আইডিয়া খুঁজে বের করতে এবং কনটেন্ট পরিকল্পনায় সহায়তা করে। কোন সার্চ ও ভিডিও আইডিয়ায় দর্শকদের বেশি আগ্রহ আছে, তা জানা যায়।
ইউটিউব চ্যানেলের অ্যানালিটিকস খুঁজে পাবেন যেভাবে
প্রতিটি ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে যুক্ত থাকে ইউটিউব স্টুডিও। এটি দেখেই আপনি আপনার চ্যানেলের অ্যানালিটিকস দেখতে পারেন।
১. ব্রাউজার থেকে আপনার ইউটিউব অ্যাকাউন্টে লগইন করুন এবং ওপরের ডান দিকে আপনার প্রোফাইল ছবি নির্বাচন করুন।
২. এরপর ইউটিউব স্টুডিও নির্বাচন করুন।
৩. বাঁ পাশের প্যানেলে অ্যানালিটিকস অপশনটিতে ক্লিক করুন। এই অপশন দেখতে একটি গ্রাফের মতো দেখায়।
৪. এই ট্যাব থেকেই ভিডিও দর্শকদের সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের পরিসংখ্যানের ট্যাব দেখাবে।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১০ ঘণ্টা আগে