নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে শতাধিক প্রতিনিধিসহ অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগের কর্তৃত্ববাদী সরকারের বিব্রতকর চর্চা অব্যাহত রেখেছে বলে মন্তব্য করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। এ ঘটনায় হতাশা প্রকাশ করে সংস্থাটি বলেছে, জনগণের করের টাকায় বিদেশ সফরে এত বড় প্রতিনিধিদল পাঠানোর যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার অধিকার সাধারণ মানুষের রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, পতিত কর্তৃত্ববাদী সরকারের আমলে জাতিসংঘ অধিবেশনে বিশাল প্রতিনিধিদল পাঠানো ‘স্বাভাবিকতায়’ পরিণত হয়েছিল। কখনো কখনো এই সংখ্যা দুই শতাধিক পর্যন্ত পৌঁছেছিল। অথচ ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে এ ধরনের চর্চা বন্ধ হবে—এমন প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু দুঃখজনকভাবে সরকার একই পথ অনুসরণ করেছে।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পর সরকার অহেতুক বিদেশ সফর রোধে একটি পরিপত্র জারি করেছিল। কিন্তু শতাধিক প্রতিনিধি নিয়ে নিউইয়র্ক যাওয়া সেই অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এতে সরকার নিজেই নিজের প্রতি আস্থাহীনতার বার্তা দিয়েছে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীনের মতো দেশগুলো বহুমাত্রিক কূটনৈতিক ভূমিকা বজায় রাখতে তুলনামূলক বড় দল পাঠায়। তবু শতাধিক প্রতিনিধি পাঠানো বিরল ঘটনা। আর নাইজেরিয়ার মতো কিছু সুশাসন-বর্জিত দেশের প্রতিনিধিদল বড় হওয়ার পেছনে ‘ভ্রমণবিলাস’ ছাড়া আর কোনো যুক্তি মেলে না।
গত বছরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধির সংখ্যার কথা উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, গত বছর অন্তর্বর্তী সরকার ৫৭ জনের প্রতিনিধি পাঠিয়েছিল। এতে আশাবাদ তৈরি হয়েছিল যে এবার সংখ্যা আরও কমবে। কিন্তু বাস্তবে হয়েছে উল্টোটা।
টিআইবির প্রশ্ন, প্রতিনিধিদের দায়িত্ব কী, কারা কোন আলোচনায় অংশ নেবেন, জাতীয় স্বার্থে তাঁদের ভূমিকা কীভাবে নিশ্চিত করা হবে—এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে কি দলটি গঠিত হয়েছে? নাকি জনগণের করের টাকায় শুধু বিদেশ ভ্রমণই লক্ষ্য?
গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকারের জন্য এ ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ দৃষ্টান্ত ‘বিব্রতকর ও হতাশাজনক’ বলেও মন্তব্য করেছে টিআইবি।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে শতাধিক প্রতিনিধিসহ অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগের কর্তৃত্ববাদী সরকারের বিব্রতকর চর্চা অব্যাহত রেখেছে বলে মন্তব্য করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। এ ঘটনায় হতাশা প্রকাশ করে সংস্থাটি বলেছে, জনগণের করের টাকায় বিদেশ সফরে এত বড় প্রতিনিধিদল পাঠানোর যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার অধিকার সাধারণ মানুষের রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, পতিত কর্তৃত্ববাদী সরকারের আমলে জাতিসংঘ অধিবেশনে বিশাল প্রতিনিধিদল পাঠানো ‘স্বাভাবিকতায়’ পরিণত হয়েছিল। কখনো কখনো এই সংখ্যা দুই শতাধিক পর্যন্ত পৌঁছেছিল। অথচ ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে এ ধরনের চর্চা বন্ধ হবে—এমন প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু দুঃখজনকভাবে সরকার একই পথ অনুসরণ করেছে।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পর সরকার অহেতুক বিদেশ সফর রোধে একটি পরিপত্র জারি করেছিল। কিন্তু শতাধিক প্রতিনিধি নিয়ে নিউইয়র্ক যাওয়া সেই অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এতে সরকার নিজেই নিজের প্রতি আস্থাহীনতার বার্তা দিয়েছে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীনের মতো দেশগুলো বহুমাত্রিক কূটনৈতিক ভূমিকা বজায় রাখতে তুলনামূলক বড় দল পাঠায়। তবু শতাধিক প্রতিনিধি পাঠানো বিরল ঘটনা। আর নাইজেরিয়ার মতো কিছু সুশাসন-বর্জিত দেশের প্রতিনিধিদল বড় হওয়ার পেছনে ‘ভ্রমণবিলাস’ ছাড়া আর কোনো যুক্তি মেলে না।
গত বছরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিনিধির সংখ্যার কথা উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, গত বছর অন্তর্বর্তী সরকার ৫৭ জনের প্রতিনিধি পাঠিয়েছিল। এতে আশাবাদ তৈরি হয়েছিল যে এবার সংখ্যা আরও কমবে। কিন্তু বাস্তবে হয়েছে উল্টোটা।
টিআইবির প্রশ্ন, প্রতিনিধিদের দায়িত্ব কী, কারা কোন আলোচনায় অংশ নেবেন, জাতীয় স্বার্থে তাঁদের ভূমিকা কীভাবে নিশ্চিত করা হবে—এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে কি দলটি গঠিত হয়েছে? নাকি জনগণের করের টাকায় শুধু বিদেশ ভ্রমণই লক্ষ্য?
গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকারের জন্য এ ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ দৃষ্টান্ত ‘বিব্রতকর ও হতাশাজনক’ বলেও মন্তব্য করেছে টিআইবি।
প্রকাশ্যে জোর করে এক বৃদ্ধের চুল ও চুলের জট কেটে দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। এ ধরনের আচরণ ‘বেআইনি ও মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ এবং ‘ব্যক্তির মর্যাদার ওপর সরাসরি আঘাত’ বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনটি।
৩১ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘অনেক জায়গায় শোনা যাচ্ছে, কেউ গিয়ে মূর্তির হাত কিংবা মাথা নষ্ট করছে। আমরা খবর পেলেই সঙ্গে সঙ্গে তা অ্যাড্রেস করছি। কোথাও বিচ্যুতি হলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পূজা ঘিরে এখন পর্যন্ত বড় কোনো আশঙ্কা নেই। তবে তুচ্ছ কারণে ছোটখাটো ঘটনা ঘটছে। এসবকেও গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।’
১ ঘণ্টা আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, শ্রমিকদের মর্যাদা ও শ্রমিককেন্দ্রিক নীতি প্রতিষ্ঠা ছাড়া ন্যায্য রূপান্তর সম্ভব নয়। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে আয়োজিত ‘ফ্রম ডায়লগ টু অ্যাকশন: টুয়ার্ডস
২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এবার দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে টানা চার দিন (১-৪ অক্টোবর) সরকারি ছুটি থাকবে। এ ছাড়া ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের সব সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। দীর্ঘ এই ছুটিতে বাড়তি যাত্রীর চাপ সামলাতেই ট্রেনের সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে