আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের কর্ণাটক হাইকোর্ট ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এর দায়ের করা একটি মামলা খারিজ করে দিয়েছে। এক্সের অভিযোগ ছিল, ভারত সরকারের ‘সহযোগ’ নামের পোর্টাল ব্যবহার করে তাদের প্ল্যাটফর্মে নির্বিচারে কনটেন্ট সেন্সর করা হচ্ছে, যা বাক স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরোধী।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার কর্ণাটক হাইকোর্টের একক বেঞ্চের বিচারক রায়ে বলেন, সহযোগ পোর্টালের বিরুদ্ধে এক্সের করা চ্যালেঞ্জটি ‘ভিত্তিহীন।’ তবে পুরো রায় এখনো প্রকাশিত হয়নি। এক্স এখনো জানায়নি যে, তারা এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে কি না।
দুই বছরে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ভারতের সরকারের ক্ষমতা চ্যালেঞ্জ করে হেরে গেল এক্স। এর ফলে দেশটিতে বাক্স্বাধীনতা ও ডিজিটাল অধিকার নিয়ে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। ভারতে এক্সের ব্যবহারকারী আনুমানিক আড়াই কোটি।
প্রযুক্তি নীতিবিষয়ক গবেষক প্রতীক ওয়াঘরে বিবিসিকে বলেন, ‘এ রায় উদ্বেগজনক। এতে সরকারিভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে সরাসরি কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ পাঠানো বৈধতা পেল। তবে পুরো প্রভাব বোঝা যাবে রায় প্রকাশ হলে।’
এক্সের আইনজীবী বিবিসিকে জানিয়েছেন, আপাতত কোম্পানি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাইছে না। বিবিসি ভারতের স্বরাষ্ট্র ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে।
চলতি বছরের মার্চে সহযোগ পোর্টালের বিরুদ্ধে মামলা করে এক্স। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত এ পোর্টালকে বলা হয়, সরকার থেকে নোটিশ পাঠানোর প্রক্রিয়াকে স্বয়ংক্রিয় করার একটি মাধ্যম। সহযোগ চালুর পর গুগল, আমাজন, মেটার মতো মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টরা এতে যুক্ত হলেও এক্স যোগ দেয়নি।
মামলায় এক্স অভিযোগ করে, সহযোগ আসলে ‘সেন্সরশিপ পোর্টাল।’ এর মাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তারা নিয়ম এড়িয়ে কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ দিতে পারছেন, যেখানে নিয়ম অনুসারে শুনানির সুযোগ ও সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার ব্যবস্থা থাকা উচিত।
এক্সের দাবি, এর ফলে অসংখ্য সরকারি কর্মকর্তা, এমনকি ‘দশ হাজারেরও বেশি স্থানীয় পুলিশ সদস্যও’ একতরফাভাবে কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ দিতে পারছেন। গত জুলাইয়ে আদালতে এক্সের আইনজীবী বলেছিলেন, এতে ‘যে কোনো টম, ডিক আর হ্যারি’ অর্থাৎ, অযথা অনেক কর্মকর্তাকে এমন ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। সরকারের পক্ষের আইনজীবীরা এ মন্তব্যে আপত্তি তোলেন।
ভারতীয় আইন অনুসারে, যদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কোম্পানিগুলো ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে সরকারের নির্দেশ মান্য না করে, তবে তারা ‘ইন্টারমিডিয়ারি স্ট্যাটাস’ এবং ‘সেফ হারবার প্রোটেকশন’ হারানোর ঝুঁকিতে পড়ে। এ সুরক্ষা থাকায় প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহারকারীদের পোস্ট করা কনটেন্টের দায় থেকে মুক্ত থাকে।
ভারত সরকার সহযোগ পোর্টালের পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘অবৈধ ও ক্ষতিকর কনটেন্টের’ ক্রমবর্ধমান পরিমাণের কারণে এটি প্রয়োজনীয়। তাদের দাবি, এ পোর্টাল ব্লক করার নির্দেশ দেওয়ার জন্য নয়, বরং শুধু অবৈধ কনটেন্ট সম্পর্কে প্ল্যাটফর্মগুলোকে জানানোই এর উদ্দেশ্য।
বুধবার মামলার রায় খারিজ করতে গিয়ে কর্ণাটক হাইকোর্টের বিচারক বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে ‘অরাজক স্বাধীনতার মধ্যে ছেড়ে দেওয়া যায় না’, তাই ‘নিয়ন্ত্রণ জরুরি।’ তিনি সহযোগকে ‘জনসাধারণের জন্য কল্যাণমূলক একটি উদ্যোগ’ হিসেবেও আখ্যা দেন।
বিচারক আরও মন্তব্য করেন, এক্স যুক্তরাষ্ট্রে কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ মেনে চলে, কিন্তু ভারতে ‘একই ধরনের নির্দেশ মানতে অস্বীকার করে।’ তিনি ইঙ্গিত দেন, চলতি বছরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রে পাস হওয়া ‘টেক ইট ডাউন অ্যাক্ট’—এর দিকে। ওই আইনে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তির সম্মতি ছাড়া তার বাস্তব কিংবা কৃত্রিম (এআই-জেনারেটেড) ঘনিষ্ঠ ছবি বা ভিডিও অনলাইনে পোস্ট করা ফৌজদারি অপরাধ। এ ছাড়া প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কনটেন্ট সরিয়ে ফেলতে হবে। এক্স এ আইনকে সমর্থন জানিয়েছে।
মামলা দায়েরের সময় ডিজিটাল অধিকার বিশেষজ্ঞরা বিবিসিকে বলেছিলেন, সহযোগ চালুর ফলে ‘সর্বব্যাপী সেন্সরশিপ’ বেড়েছে। আদালতের নথিতে দেখা যায়, বিভিন্ন সরকারি সংস্থা সরাসরি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে কনটেন্ট সরাতে বলেছে—যেমন দিল্লিতে ১৮ জন নিহতের ঘটনায় ভিড়ের ভিডিও থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতো প্রভাবশালী নেতাদের সুনাম ক্ষুণ্ন করছে এমন কনটেন্ট পর্যন্ত।
বিগত বছরগুলোতে ভারতের সরকারের কনটেন্ট ব্লক করার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করা একমাত্র প্ল্যাটফর্ম এক্স। বহু আইনি বিশেষজ্ঞ এ ব্যবস্থাকে অস্বচ্ছ ও স্বেচ্ছাচারী হিসেবে আখ্যা দেন।
২০২২ সালে, ইলন মাস্ক কোম্পানিটি কেনার আগেই, এক্স প্রথমবারের মতো কয়েকটি টুইট মুছে ফেলার ও কিছু অ্যাকাউন্ট ব্লক করার সরকারি নির্দেশের বিরুদ্ধে যায়। এক বছর পর কর্ণাটক হাইকোর্ট এক্সের বিরুদ্ধেই রায় দেয় এবং নির্দেশ মানতে বিলম্ব করায় পাঁচ মিলিয়ন রুপি (প্রায় ৫৬ হাজার ডলার বা ৪২ হাজার পাউন্ড) জরিমানা করে। এ রায়ের বিরুদ্ধে এক্সের করা আপিল এখনো আদালতে বিচারাধীন।
আরও খবর পড়ুন:
ভারতের কর্ণাটক হাইকোর্ট ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এর দায়ের করা একটি মামলা খারিজ করে দিয়েছে। এক্সের অভিযোগ ছিল, ভারত সরকারের ‘সহযোগ’ নামের পোর্টাল ব্যবহার করে তাদের প্ল্যাটফর্মে নির্বিচারে কনটেন্ট সেন্সর করা হচ্ছে, যা বাক স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরোধী।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার কর্ণাটক হাইকোর্টের একক বেঞ্চের বিচারক রায়ে বলেন, সহযোগ পোর্টালের বিরুদ্ধে এক্সের করা চ্যালেঞ্জটি ‘ভিত্তিহীন।’ তবে পুরো রায় এখনো প্রকাশিত হয়নি। এক্স এখনো জানায়নি যে, তারা এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে কি না।
দুই বছরে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ভারতের সরকারের ক্ষমতা চ্যালেঞ্জ করে হেরে গেল এক্স। এর ফলে দেশটিতে বাক্স্বাধীনতা ও ডিজিটাল অধিকার নিয়ে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। ভারতে এক্সের ব্যবহারকারী আনুমানিক আড়াই কোটি।
প্রযুক্তি নীতিবিষয়ক গবেষক প্রতীক ওয়াঘরে বিবিসিকে বলেন, ‘এ রায় উদ্বেগজনক। এতে সরকারিভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে সরাসরি কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ পাঠানো বৈধতা পেল। তবে পুরো প্রভাব বোঝা যাবে রায় প্রকাশ হলে।’
এক্সের আইনজীবী বিবিসিকে জানিয়েছেন, আপাতত কোম্পানি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাইছে না। বিবিসি ভারতের স্বরাষ্ট্র ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে।
চলতি বছরের মার্চে সহযোগ পোর্টালের বিরুদ্ধে মামলা করে এক্স। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত এ পোর্টালকে বলা হয়, সরকার থেকে নোটিশ পাঠানোর প্রক্রিয়াকে স্বয়ংক্রিয় করার একটি মাধ্যম। সহযোগ চালুর পর গুগল, আমাজন, মেটার মতো মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টরা এতে যুক্ত হলেও এক্স যোগ দেয়নি।
মামলায় এক্স অভিযোগ করে, সহযোগ আসলে ‘সেন্সরশিপ পোর্টাল।’ এর মাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তারা নিয়ম এড়িয়ে কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ দিতে পারছেন, যেখানে নিয়ম অনুসারে শুনানির সুযোগ ও সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার ব্যবস্থা থাকা উচিত।
এক্সের দাবি, এর ফলে অসংখ্য সরকারি কর্মকর্তা, এমনকি ‘দশ হাজারেরও বেশি স্থানীয় পুলিশ সদস্যও’ একতরফাভাবে কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ দিতে পারছেন। গত জুলাইয়ে আদালতে এক্সের আইনজীবী বলেছিলেন, এতে ‘যে কোনো টম, ডিক আর হ্যারি’ অর্থাৎ, অযথা অনেক কর্মকর্তাকে এমন ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। সরকারের পক্ষের আইনজীবীরা এ মন্তব্যে আপত্তি তোলেন।
ভারতীয় আইন অনুসারে, যদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কোম্পানিগুলো ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে সরকারের নির্দেশ মান্য না করে, তবে তারা ‘ইন্টারমিডিয়ারি স্ট্যাটাস’ এবং ‘সেফ হারবার প্রোটেকশন’ হারানোর ঝুঁকিতে পড়ে। এ সুরক্ষা থাকায় প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহারকারীদের পোস্ট করা কনটেন্টের দায় থেকে মুক্ত থাকে।
ভারত সরকার সহযোগ পোর্টালের পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘অবৈধ ও ক্ষতিকর কনটেন্টের’ ক্রমবর্ধমান পরিমাণের কারণে এটি প্রয়োজনীয়। তাদের দাবি, এ পোর্টাল ব্লক করার নির্দেশ দেওয়ার জন্য নয়, বরং শুধু অবৈধ কনটেন্ট সম্পর্কে প্ল্যাটফর্মগুলোকে জানানোই এর উদ্দেশ্য।
বুধবার মামলার রায় খারিজ করতে গিয়ে কর্ণাটক হাইকোর্টের বিচারক বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে ‘অরাজক স্বাধীনতার মধ্যে ছেড়ে দেওয়া যায় না’, তাই ‘নিয়ন্ত্রণ জরুরি।’ তিনি সহযোগকে ‘জনসাধারণের জন্য কল্যাণমূলক একটি উদ্যোগ’ হিসেবেও আখ্যা দেন।
বিচারক আরও মন্তব্য করেন, এক্স যুক্তরাষ্ট্রে কনটেন্ট সরানোর নির্দেশ মেনে চলে, কিন্তু ভারতে ‘একই ধরনের নির্দেশ মানতে অস্বীকার করে।’ তিনি ইঙ্গিত দেন, চলতি বছরের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রে পাস হওয়া ‘টেক ইট ডাউন অ্যাক্ট’—এর দিকে। ওই আইনে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তির সম্মতি ছাড়া তার বাস্তব কিংবা কৃত্রিম (এআই-জেনারেটেড) ঘনিষ্ঠ ছবি বা ভিডিও অনলাইনে পোস্ট করা ফৌজদারি অপরাধ। এ ছাড়া প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কনটেন্ট সরিয়ে ফেলতে হবে। এক্স এ আইনকে সমর্থন জানিয়েছে।
মামলা দায়েরের সময় ডিজিটাল অধিকার বিশেষজ্ঞরা বিবিসিকে বলেছিলেন, সহযোগ চালুর ফলে ‘সর্বব্যাপী সেন্সরশিপ’ বেড়েছে। আদালতের নথিতে দেখা যায়, বিভিন্ন সরকারি সংস্থা সরাসরি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোকে কনটেন্ট সরাতে বলেছে—যেমন দিল্লিতে ১৮ জন নিহতের ঘটনায় ভিড়ের ভিডিও থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতো প্রভাবশালী নেতাদের সুনাম ক্ষুণ্ন করছে এমন কনটেন্ট পর্যন্ত।
বিগত বছরগুলোতে ভারতের সরকারের কনটেন্ট ব্লক করার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করা একমাত্র প্ল্যাটফর্ম এক্স। বহু আইনি বিশেষজ্ঞ এ ব্যবস্থাকে অস্বচ্ছ ও স্বেচ্ছাচারী হিসেবে আখ্যা দেন।
২০২২ সালে, ইলন মাস্ক কোম্পানিটি কেনার আগেই, এক্স প্রথমবারের মতো কয়েকটি টুইট মুছে ফেলার ও কিছু অ্যাকাউন্ট ব্লক করার সরকারি নির্দেশের বিরুদ্ধে যায়। এক বছর পর কর্ণাটক হাইকোর্ট এক্সের বিরুদ্ধেই রায় দেয় এবং নির্দেশ মানতে বিলম্ব করায় পাঁচ মিলিয়ন রুপি (প্রায় ৫৬ হাজার ডলার বা ৪২ হাজার পাউন্ড) জরিমানা করে। এ রায়ের বিরুদ্ধে এক্সের করা আপিল এখনো আদালতে বিচারাধীন।
আরও খবর পড়ুন:
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রাম পৌঁছে গেল এক নতুন উচ্চতায়। প্ল্যাটফর্মটির মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা পেরিয়ে গেছে ৩০০ কোটির গণ্ডি। গতকাল বুধবার মেটা চ্যানেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সিইও মার্ক জাকারবার্গ।
৩ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে রীতিমতো ঝড় তুলেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনির নতুন ন্যানো ব্যানানা টুল। প্রচলিত ইমেজ জেনারেটরের চেয়ে ভিন্নভাবে কাজ করে এই এআই। খুব সহজেই সাধারণ ছবি থেকে বাস্তবধর্মী ৩ডি মডেলের ছবি তৈরি করে।
৩ ঘণ্টা আগেআমাদের আধুনিক জীবনের মূল চালিকা শক্তিই যেন এখন ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ। শিক্ষা, অফিস, চিকিৎসা, বিনোদন—সবকিছুই এককভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে এই দুইটির ওপর। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যান্ত্রিক ত্রুটি, সাইবার হামলা কিংবা জাতীয় সংকটের কারণে দীর্ঘমেয়াদি ইন্টারনেট বা বিদ্যুৎ বিভ্রাট অস্বাভাবিক নয়।
৫ ঘণ্টা আগেটেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্কের পরে এখন বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী ব্যক্তি হলেন ওরাকলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন। ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ারস ইনডেক্স অনুযায়ী, বর্তমানে তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৭৩ বিলিয়ন ডলারে। গত কয়েক মাসে ওরাকলের শেয়ারমূল্যের ব্যাপক বৃদ্ধির কারণে এলিসনের...
৭ ঘণ্টা আগে