অনলাইন ডেস্ক
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ইউটিউব শুধু বিনোদন নয়, শিক্ষা, তথ্য ও সামাজিক যোগাযোগেরও অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে। দৈনন্দিন জীবনে অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা ইউটিউবে কাটান। তবে আমরা অনেকেই জানি না—কীভাবে কি–বোর্ড শর্টকাট ব্যবহার করে ইউটিউব আরও দ্রুত ও সহজভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
১. সময় সাশ্রয়
মাউস ব্যবহার করে ভিডিও নিয়ন্ত্রণ করতে সময় লাগে একটু বেশি। প্লে/পজ, ফরোয়ার্ড বা রিওয়াইন্ড করার জন্য বারবার স্ক্রিনে ক্লিক করতে হয়। তবে শর্টকাট ব্যবহার করলে এক ক্লিকেই কাজটি হয়ে যায়। বিশেষ করে, যাঁরা প্রতিদিন অনেক সময় ইউটিউবে কাটান, তাঁদের জন্য এটি একটি সময় সাশ্রয়ী অভ্যাস।
২. দ্রুত নিয়ন্ত্রণ ও সাবলীল ব্যবহার
কি–বোর্ড শর্টকাট ব্যবহারে ইউটিউব আরও সহজ ও সাবলীলভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। মাউস ছাড়াই ভিডিও থামানো, স্কিপ করা বা ভলিউম কমানো/বাড়ানো সম্ভব হয় মুহূর্তের মধ্যে, যা ব্যবহারকারীর ওপর পুরো নিয়ন্ত্রণ রেখে দেয়।
৩. মাল্টিটাস্কিং সহজ হয়
কেউ যদি একসঙ্গে অন্য কোনো কাজ করেন (যেমন: ব্রাউজিং বা গবেষণামূলক কাজ), তাহলে ভিডিও নিয়ন্ত্রণের জন্য কি–বোর্ড থেকে হাত না সরিয়েই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যায়। ফলে কাজের ধারাবাহিকতা নষ্ট না করেই ইউটিউবও উপভোগ করা যায়।
৪. পেশাদারদের জন্য কার্যকর
কনটেন্ট ক্রিয়েটর, শিক্ষক বা ভিডিও এডিটরদের জন্য শর্টকাট জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সেকেন্ড ও ক্লিক সেখানে হিসাবের বিষয়। ভিডিও বারবার রিওয়াইন্ড করে নির্দিষ্ট অংশ খুঁজে পাওয়া, সাবটাইটেল চালু/বন্ধ করা বা থিয়েটার মোডে যাওয়ার মতো কাজগুলো শর্টকাট দিয়েই দ্রুত করা যায়।
ইউটিউবে নেভিগেশন, প্লেব্যাক নিয়ন্ত্রণ ও অন্যান্য কাজের জন্য অনেক দরকারি কি–বোর্ড শর্টকাট রয়েছে। ইউটিউবের বিভিন্ন শর্টকাটগুলো তুলে ধরা হলো—
নেভিগেশন
1-9: ভিডিওর একটি নির্দিষ্ট অংশে। কি–বোর্ড 5 চাপলে ভিডিওটি সরাসরি ৫০% সময় পেরিয়ে মাঝামাঝি চলে যাবে।
J: ১০ সেকেন্ড রিওয়াইন্ড করে।
L: ১০ সেকেন্ড ফাস্ট ফরোয়ার্ড করে।
বামমুখী তির: ৫ সেকেন্ড রিওয়াইন্ড করে।
ডানমুখী তির: ৫ সেকেন্ড ফাস্ট ফরোয়ার্ড করে।
Shift+ N: পরবর্তী ভিডিওতে চালু হবে
Shift+ p: পূর্ববর্তী ভিডিওতে চালু হবে।
0: ভিডিওর প্রথম থেকে শুরু হবে।
ফুল স্টপ: ভিডিও বন্ধ থাকা অবস্থায় পরবর্তী ফ্রেমে যায়।
কমা: ভিডিও বন্ধ থাকা অবস্থায় পূর্ববর্তী ফ্রেমে ফিরে যায়।
প্লেব্যাক নিয়ন্ত্রণ
K অথবা স্পেসবার: ভিডিও চালু বা বন্ধ হবে
M: মিউট/আনমিউট করুন।
F: পূর্ণ-স্ক্রিন মোড চালু হবে।
T: থিয়েটার মোড চালু হবে।
I: মিনিপ্লেয়ার চালু হবে।
C: সাবটাইটেল চালু বা বন্ধ হবে।
Shift + >: প্লেব্যাকের গতি বাড়বে।
Shift + <: প্লেব্যাকের গতি কমবে।
অন্যান্য
ESC: মিনিপ্লেয়ার অথবা ডায়ালগ বক্স বন্ধ করুন।
Shift +? (প্রশ্নবোধক চিহ্ন): সমস্ত ইউটিউব কি–বোর্ড শর্টকাটের একটি তালিকা প্রদর্শন করে।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ইউটিউব শুধু বিনোদন নয়, শিক্ষা, তথ্য ও সামাজিক যোগাযোগেরও অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে। দৈনন্দিন জীবনে অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা ইউটিউবে কাটান। তবে আমরা অনেকেই জানি না—কীভাবে কি–বোর্ড শর্টকাট ব্যবহার করে ইউটিউব আরও দ্রুত ও সহজভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
১. সময় সাশ্রয়
মাউস ব্যবহার করে ভিডিও নিয়ন্ত্রণ করতে সময় লাগে একটু বেশি। প্লে/পজ, ফরোয়ার্ড বা রিওয়াইন্ড করার জন্য বারবার স্ক্রিনে ক্লিক করতে হয়। তবে শর্টকাট ব্যবহার করলে এক ক্লিকেই কাজটি হয়ে যায়। বিশেষ করে, যাঁরা প্রতিদিন অনেক সময় ইউটিউবে কাটান, তাঁদের জন্য এটি একটি সময় সাশ্রয়ী অভ্যাস।
২. দ্রুত নিয়ন্ত্রণ ও সাবলীল ব্যবহার
কি–বোর্ড শর্টকাট ব্যবহারে ইউটিউব আরও সহজ ও সাবলীলভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। মাউস ছাড়াই ভিডিও থামানো, স্কিপ করা বা ভলিউম কমানো/বাড়ানো সম্ভব হয় মুহূর্তের মধ্যে, যা ব্যবহারকারীর ওপর পুরো নিয়ন্ত্রণ রেখে দেয়।
৩. মাল্টিটাস্কিং সহজ হয়
কেউ যদি একসঙ্গে অন্য কোনো কাজ করেন (যেমন: ব্রাউজিং বা গবেষণামূলক কাজ), তাহলে ভিডিও নিয়ন্ত্রণের জন্য কি–বোর্ড থেকে হাত না সরিয়েই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যায়। ফলে কাজের ধারাবাহিকতা নষ্ট না করেই ইউটিউবও উপভোগ করা যায়।
৪. পেশাদারদের জন্য কার্যকর
কনটেন্ট ক্রিয়েটর, শিক্ষক বা ভিডিও এডিটরদের জন্য শর্টকাট জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সেকেন্ড ও ক্লিক সেখানে হিসাবের বিষয়। ভিডিও বারবার রিওয়াইন্ড করে নির্দিষ্ট অংশ খুঁজে পাওয়া, সাবটাইটেল চালু/বন্ধ করা বা থিয়েটার মোডে যাওয়ার মতো কাজগুলো শর্টকাট দিয়েই দ্রুত করা যায়।
ইউটিউবে নেভিগেশন, প্লেব্যাক নিয়ন্ত্রণ ও অন্যান্য কাজের জন্য অনেক দরকারি কি–বোর্ড শর্টকাট রয়েছে। ইউটিউবের বিভিন্ন শর্টকাটগুলো তুলে ধরা হলো—
নেভিগেশন
1-9: ভিডিওর একটি নির্দিষ্ট অংশে। কি–বোর্ড 5 চাপলে ভিডিওটি সরাসরি ৫০% সময় পেরিয়ে মাঝামাঝি চলে যাবে।
J: ১০ সেকেন্ড রিওয়াইন্ড করে।
L: ১০ সেকেন্ড ফাস্ট ফরোয়ার্ড করে।
বামমুখী তির: ৫ সেকেন্ড রিওয়াইন্ড করে।
ডানমুখী তির: ৫ সেকেন্ড ফাস্ট ফরোয়ার্ড করে।
Shift+ N: পরবর্তী ভিডিওতে চালু হবে
Shift+ p: পূর্ববর্তী ভিডিওতে চালু হবে।
0: ভিডিওর প্রথম থেকে শুরু হবে।
ফুল স্টপ: ভিডিও বন্ধ থাকা অবস্থায় পরবর্তী ফ্রেমে যায়।
কমা: ভিডিও বন্ধ থাকা অবস্থায় পূর্ববর্তী ফ্রেমে ফিরে যায়।
প্লেব্যাক নিয়ন্ত্রণ
K অথবা স্পেসবার: ভিডিও চালু বা বন্ধ হবে
M: মিউট/আনমিউট করুন।
F: পূর্ণ-স্ক্রিন মোড চালু হবে।
T: থিয়েটার মোড চালু হবে।
I: মিনিপ্লেয়ার চালু হবে।
C: সাবটাইটেল চালু বা বন্ধ হবে।
Shift + >: প্লেব্যাকের গতি বাড়বে।
Shift + <: প্লেব্যাকের গতি কমবে।
অন্যান্য
ESC: মিনিপ্লেয়ার অথবা ডায়ালগ বক্স বন্ধ করুন।
Shift +? (প্রশ্নবোধক চিহ্ন): সমস্ত ইউটিউব কি–বোর্ড শর্টকাটের একটি তালিকা প্রদর্শন করে।
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে