টেক জায়ান্ট অ্যাপল ফোল্ডেবল আইপ্যাড ও ফোল্ডেবল আইফোন নিয়ে কাজ করছে বলে অনেকদিন ধরেই শোনা যাচ্ছে। তবে স্ক্রিনে ভাঁজের অংশে ‘ক্রিজ’ (দাগ) নেই এমন নতুন ফোল্ডেবল আইপ্যাড তৈরি করতে চায় অ্যাপল। নতুন ডিভাইসে প্রায় অদৃশ্য একটি ক্রিজ থাকবে বলে জানিয়েছে ব্লুমবার্গের প্রযুক্তি প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যান।
গত রবিবার নিজের ‘পাওয়ার অন’ নিউজলেটারে গুরম্যান বলেন, ২০২৮ সালের মধ্যে নতুন ফোল্ডেবল আইপ্যাড বাজারে আনার পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। ভাঁজ খোলার পর এই আইপ্যাডের আকার দুটি আইপ্যাড প্রো–এর সমান হবে।
ফোল্ডেবল আইফোন বাজারে আনার জন্য আরও সময় লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ব্লুমবার্গ এবং দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, ২০২৬ সালের আগে এটি বাজারে আসবে না।
ফোল্ডেবল ডিভাইসগুলোর তৈরিতে বেশ কিছু বাধার মুখে পড়েছ অ্যাপল। বিশেষ করে হিঞ্জ মেকানিজম এবং ডিসপ্লে স্ক্রিন প্রোটেকশন কভার তৈরিতে কিছু সমস্যার কারণে অ্যাপলের ফোল্ডেবল ডিভাইসের তৈরির প্রক্রিয়া ধীর হচ্ছে।
উল্লেখ্য, হিঞ্জ হলো একটি যান্ত্রিক উপাদান যা দুটি বস্তুকে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত করে, যাতে সেগুলো একে অপরের কাছে খোলা এবং বন্ধ করা যেতে পারে। সাধারণত এটি একটি গেট, দরজা বা ফোল্ডেবল ডিভাইসের মতো বস্তুতে ব্যবহৃত হয়।
মাইক্রোসফট সারফেস প্রো এবং লেনোভোর থিংকপ্যাড এক্স ১ ফোল্ডের মতো ফোল্ডেবল ডুয়াল-স্ক্রিন ডিভাইসগুলো ইতিমধ্যে বাজারে রয়েছে। তবে ফোল্ডেবল ডিভাইস বাজারে, অ্যাপল ছাড়া অন্য কোনও বড় স্মার্টফোন কোম্পানি এখনও এই ধরনের ডিভাইস নিয়ে আসেনি। গত কয়েক বছর ধরে ফোল্ডেবল আইফোনের প্রোটোটাইপ নিয়ে বেশ কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। অ্যাপল এই প্রযুক্তির জন্য এলজি ও স্যামসাংয়ের সঙ্গে কাজ করছে বলে জানা গেছে।
এছাড়া আগামী বছর অ্যাপল তাদের নতুন আইফোনে আরও পাতলা ডিজাইন নিয়ে আসতে চায় বলে জানা গেছে। গুরম্যান গত জুনে জানিয়েছেন, অ্যাপল বিশ্বের ‘সবচেয়ে পাতলা এবং হালকা’ পণ্যগুলো বাজারে আনতে চায়।
কোম্পানিটির সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে অ্যাপল বলেছে, তাদের ভবিষ্যৎ পণ্যগুলো আইফোন ব্যবসার মতো লাভজনক নাও হতে পারে, যেটি তাদের মোট আয়ের প্রায় অর্ধেক তৈরি করে।
অ্যাপল বলছে, নতুন পণ্য, সেবা এবং প্রযুক্তি পুরোনো পণ্যগুলোর জায়গা নিতে পারে বা সেগুলোর পরিবর্তে আসতে পারে, যার ফলে আয় এবং লাভ কম হতে পারে।
তবে অ্যাপল ফোল্ডেবল আইফোন বা আইপ্যাড নিয়ে এখনো কোনো স্পষ্ট তথ্য জানায়নি।
টেক জায়ান্ট অ্যাপল ফোল্ডেবল আইপ্যাড ও ফোল্ডেবল আইফোন নিয়ে কাজ করছে বলে অনেকদিন ধরেই শোনা যাচ্ছে। তবে স্ক্রিনে ভাঁজের অংশে ‘ক্রিজ’ (দাগ) নেই এমন নতুন ফোল্ডেবল আইপ্যাড তৈরি করতে চায় অ্যাপল। নতুন ডিভাইসে প্রায় অদৃশ্য একটি ক্রিজ থাকবে বলে জানিয়েছে ব্লুমবার্গের প্রযুক্তি প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যান।
গত রবিবার নিজের ‘পাওয়ার অন’ নিউজলেটারে গুরম্যান বলেন, ২০২৮ সালের মধ্যে নতুন ফোল্ডেবল আইপ্যাড বাজারে আনার পরিকল্পনা করছে অ্যাপল। ভাঁজ খোলার পর এই আইপ্যাডের আকার দুটি আইপ্যাড প্রো–এর সমান হবে।
ফোল্ডেবল আইফোন বাজারে আনার জন্য আরও সময় লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ব্লুমবার্গ এবং দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, ২০২৬ সালের আগে এটি বাজারে আসবে না।
ফোল্ডেবল ডিভাইসগুলোর তৈরিতে বেশ কিছু বাধার মুখে পড়েছ অ্যাপল। বিশেষ করে হিঞ্জ মেকানিজম এবং ডিসপ্লে স্ক্রিন প্রোটেকশন কভার তৈরিতে কিছু সমস্যার কারণে অ্যাপলের ফোল্ডেবল ডিভাইসের তৈরির প্রক্রিয়া ধীর হচ্ছে।
উল্লেখ্য, হিঞ্জ হলো একটি যান্ত্রিক উপাদান যা দুটি বস্তুকে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত করে, যাতে সেগুলো একে অপরের কাছে খোলা এবং বন্ধ করা যেতে পারে। সাধারণত এটি একটি গেট, দরজা বা ফোল্ডেবল ডিভাইসের মতো বস্তুতে ব্যবহৃত হয়।
মাইক্রোসফট সারফেস প্রো এবং লেনোভোর থিংকপ্যাড এক্স ১ ফোল্ডের মতো ফোল্ডেবল ডুয়াল-স্ক্রিন ডিভাইসগুলো ইতিমধ্যে বাজারে রয়েছে। তবে ফোল্ডেবল ডিভাইস বাজারে, অ্যাপল ছাড়া অন্য কোনও বড় স্মার্টফোন কোম্পানি এখনও এই ধরনের ডিভাইস নিয়ে আসেনি। গত কয়েক বছর ধরে ফোল্ডেবল আইফোনের প্রোটোটাইপ নিয়ে বেশ কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। অ্যাপল এই প্রযুক্তির জন্য এলজি ও স্যামসাংয়ের সঙ্গে কাজ করছে বলে জানা গেছে।
এছাড়া আগামী বছর অ্যাপল তাদের নতুন আইফোনে আরও পাতলা ডিজাইন নিয়ে আসতে চায় বলে জানা গেছে। গুরম্যান গত জুনে জানিয়েছেন, অ্যাপল বিশ্বের ‘সবচেয়ে পাতলা এবং হালকা’ পণ্যগুলো বাজারে আনতে চায়।
কোম্পানিটির সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে অ্যাপল বলেছে, তাদের ভবিষ্যৎ পণ্যগুলো আইফোন ব্যবসার মতো লাভজনক নাও হতে পারে, যেটি তাদের মোট আয়ের প্রায় অর্ধেক তৈরি করে।
অ্যাপল বলছে, নতুন পণ্য, সেবা এবং প্রযুক্তি পুরোনো পণ্যগুলোর জায়গা নিতে পারে বা সেগুলোর পরিবর্তে আসতে পারে, যার ফলে আয় এবং লাভ কম হতে পারে।
তবে অ্যাপল ফোল্ডেবল আইফোন বা আইপ্যাড নিয়ে এখনো কোনো স্পষ্ট তথ্য জানায়নি।
কয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১৪ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রযুক্তি চ্যাটজিপিটি মানুষের মস্তিষ্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে প্রমাণ পেয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)-এর বিজ্ঞানীরা। প্রতিষ্ঠানটির খ্যাতনামা মিডিয়া ল্যাব পরিচালিত এক নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, যারা লেখালেখির কাজে...
১৬ ঘণ্টা আগে