স্প্যাম মেসেজ দিয়ে ফোন ভরে গেলে, তা বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। জরুরি মেসেজগুলো খুঁজে পেতেও বেগ পেতে হয়। এছাড়া এসব মেসেজে ক্ষতিকর কনটেন্টেও থাকতে পারে, যা আপনার ডিভাইসের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পারে। স্প্যাম মেসেজগুলো রিপোর্টের মাধ্যমে ফিশিং, ভাইরাস থেকে নিজের ও অন্যান্য ব্যবহারকারীদের ডিভাইসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।
গুগল মেসেজ অ্যাপ ও ওয়েবের মাধ্যমে এই কাজটি করা যাবে।
গুগল মেসেজে যেভাবে রিপোর্ট করবেন
১. গুগল মেসেজ অ্যাপ চালু করুন।
২. স্প্যাম মেসেজের থ্রেডটি খুঁজে বের করুন।
৩. থ্রেডটি ট্যাপ করুণ ও ধরে রাখুন।
৪. এবার ওপরের ডান দিকের কোনায় তিনটি ডটের একটি মেনু দেখতে পাবেন।
৫. মেনুর ‘ব্লক ও রিপোর্ট স্প্যামে’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৬. এরপর স্ক্রিনে একটি পপ আপ মেনু দেখা যাবে। সেখানে ‘ওকে’ অপশনে ক্লিক করুন।
এই পদ্ধতির মাধ্যমে স্প্যাম মেসেজগুলো শুধু ব্লকই হবে না, সেই সঙ্গে রিপোর্টও করা হবে। এটি গুগলকে স্প্যাম মেসেজগুলো ফিল্টার করতে সাহায্য করবে ও একই ধরনের স্প্যাম থেকে অন্যান্য গ্রাহকদেরও সুরক্ষা দেবে।
ওয়েবের মাধ্যমে যেভাবে রিপোর্ট করবেন
১. যেকোনো ব্রাউজার থেকে https://messages.google.com/ — এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
২. মেসেজের তালিকা থেকে স্প্যাম মেসেজের থ্রেড খুঁজে বের করুন।
৩. মেসেজের পাশে ‘মোর’ অপশন বাটনে ক্লিক করুন।
৪. ‘স্প্যাম ও ব্লক’ অপশন নির্বাচন করুন।
৫. যে কনটাক্টের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করতে চান, সেই কন্টাক্ট খুঁজে বের করুন।
৬. এরপর ‘ব্লক ও রিপোর্ট স্প্যামে’ ক্লিক করুন।
স্প্যাম মেসেজ রিপোর্ট করার আগে যেসব বিষয় মনে রাখা জরুরি
মেসেজের থ্রেডের অভ্যন্তরে আলাদাভাবেও একটি একটি করে স্প্যাম মেসেজ রিপোর্ট করতে পারবেন। নির্দিষ্ট স্প্যাম মেসেজে ওপর চেপে ধরুন ও ‘রিপোর্ট স্প্যাম’ নির্বাচন করুন। রিপোর্ট করার পর মেসজগুলো ডিলিট করে দিন।
যেসব মেসেজে ব্যক্তিগত তথ্য ও টাকা সম্পর্কিত তথ্য জানতে চাওয়া হয় সেগুলো সাধারণত স্প্যাম মেসেজ হয়। প্রতিনিয়ত গুগল মেসেজের সর্বশেষ সংস্করণ ডাউনলোড করা উচিত। এর ফলে অ্যাপটিতে গুগলের সর্বশেষ স্প্যাম ফিল্টার ও নিরাপত্তার ফিচার যুক্ত থাকবে।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস নাও
স্প্যাম মেসেজ দিয়ে ফোন ভরে গেলে, তা বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। জরুরি মেসেজগুলো খুঁজে পেতেও বেগ পেতে হয়। এছাড়া এসব মেসেজে ক্ষতিকর কনটেন্টেও থাকতে পারে, যা আপনার ডিভাইসের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে পারে। স্প্যাম মেসেজগুলো রিপোর্টের মাধ্যমে ফিশিং, ভাইরাস থেকে নিজের ও অন্যান্য ব্যবহারকারীদের ডিভাইসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।
গুগল মেসেজ অ্যাপ ও ওয়েবের মাধ্যমে এই কাজটি করা যাবে।
গুগল মেসেজে যেভাবে রিপোর্ট করবেন
১. গুগল মেসেজ অ্যাপ চালু করুন।
২. স্প্যাম মেসেজের থ্রেডটি খুঁজে বের করুন।
৩. থ্রেডটি ট্যাপ করুণ ও ধরে রাখুন।
৪. এবার ওপরের ডান দিকের কোনায় তিনটি ডটের একটি মেনু দেখতে পাবেন।
৫. মেনুর ‘ব্লক ও রিপোর্ট স্প্যামে’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৬. এরপর স্ক্রিনে একটি পপ আপ মেনু দেখা যাবে। সেখানে ‘ওকে’ অপশনে ক্লিক করুন।
এই পদ্ধতির মাধ্যমে স্প্যাম মেসেজগুলো শুধু ব্লকই হবে না, সেই সঙ্গে রিপোর্টও করা হবে। এটি গুগলকে স্প্যাম মেসেজগুলো ফিল্টার করতে সাহায্য করবে ও একই ধরনের স্প্যাম থেকে অন্যান্য গ্রাহকদেরও সুরক্ষা দেবে।
ওয়েবের মাধ্যমে যেভাবে রিপোর্ট করবেন
১. যেকোনো ব্রাউজার থেকে https://messages.google.com/ — এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
২. মেসেজের তালিকা থেকে স্প্যাম মেসেজের থ্রেড খুঁজে বের করুন।
৩. মেসেজের পাশে ‘মোর’ অপশন বাটনে ক্লিক করুন।
৪. ‘স্প্যাম ও ব্লক’ অপশন নির্বাচন করুন।
৫. যে কনটাক্টের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করতে চান, সেই কন্টাক্ট খুঁজে বের করুন।
৬. এরপর ‘ব্লক ও রিপোর্ট স্প্যামে’ ক্লিক করুন।
স্প্যাম মেসেজ রিপোর্ট করার আগে যেসব বিষয় মনে রাখা জরুরি
মেসেজের থ্রেডের অভ্যন্তরে আলাদাভাবেও একটি একটি করে স্প্যাম মেসেজ রিপোর্ট করতে পারবেন। নির্দিষ্ট স্প্যাম মেসেজে ওপর চেপে ধরুন ও ‘রিপোর্ট স্প্যাম’ নির্বাচন করুন। রিপোর্ট করার পর মেসজগুলো ডিলিট করে দিন।
যেসব মেসেজে ব্যক্তিগত তথ্য ও টাকা সম্পর্কিত তথ্য জানতে চাওয়া হয় সেগুলো সাধারণত স্প্যাম মেসেজ হয়। প্রতিনিয়ত গুগল মেসেজের সর্বশেষ সংস্করণ ডাউনলোড করা উচিত। এর ফলে অ্যাপটিতে গুগলের সর্বশেষ স্প্যাম ফিল্টার ও নিরাপত্তার ফিচার যুক্ত থাকবে।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস নাও
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রাম পৌঁছে গেল এক নতুন উচ্চতায়। প্ল্যাটফর্মটির মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা পেরিয়ে গেছে ৩০০ কোটির গণ্ডি। গতকাল বুধবার মেটা চ্যানেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সিইও মার্ক জাকারবার্গ।
১৮ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে রীতিমতো ঝড় তুলেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনির নতুন ন্যানো ব্যানানা টুল। প্রচলিত ইমেজ জেনারেটরের চেয়ে ভিন্নভাবে কাজ করে এই এআই। খুব সহজেই সাধারণ ছবি থেকে বাস্তবধর্মী ৩ডি মডেলের ছবি তৈরি করে।
১৮ ঘণ্টা আগেভারতের কর্ণাটক হাইকোর্ট ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এর দায়ের করা একটি মামলা খারিজ করে দিয়েছে। এক্সের অভিযোগ ছিল, ভারত সরকারের ‘সহযোগ’ নামের পোর্টাল ব্যবহার করে তাদের প্ল্যাটফর্মে নির্বিচারে কনটেন্ট সেন্সর করা হচ্ছে, যা বাক স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরোধী।
১৮ ঘণ্টা আগেআমাদের আধুনিক জীবনের মূল চালিকা শক্তিই যেন এখন ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ। শিক্ষা, অফিস, চিকিৎসা, বিনোদন—সবকিছুই এককভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে এই দুইটির ওপর। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যান্ত্রিক ত্রুটি, সাইবার হামলা কিংবা জাতীয় সংকটের কারণে দীর্ঘমেয়াদি ইন্টারনেট বা বিদ্যুৎ বিভ্রাট অস্বাভাবিক নয়।
২১ ঘণ্টা আগে