নিজের বেশির ভাগ সম্পদ ‘গিভিং প্লেজ’ নামক দাতব্য প্রতিষ্ঠানে বিলিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ওপেন এআইয়ের প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান। জনহিতকর কাজের জন্য ধনকুবদের নিজেদের সম্পদ দান করতে উৎসাহ দেয় এই দাতব্য প্রতিষ্ঠান। সিএনএনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
স্যাম অল্টম্যান ও তার স্বামী অলিভার মুলহেরিন যৌথভাবে সম্পদ দান করার প্রতিশ্রুতি দেন। এক চিঠির মাধ্যমে গত মঙ্গলবার তাঁরা বলেন, ‘উন্নত বিশ্বের ভিত তৈরিতে অনেক মানুষের কঠোর পরিশ্রম, বুদ্ধিমত্তা, উদারতা ও আত্মোৎসর্গ রয়েছে। তাঁদের জন্যই আমরা এই পর্যায়ে আসতে পেরেছি। এজন্য অপরিসীম কৃতজ্ঞতা জানানো এবং এটিকে এগিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই। ভিত আরও শক্ত করতে আমরা যা করতে পারি তা-ই করব।’
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়, স্যাম অল্টম্যানের মোট সম্পদের পরিমাণ ২০০ কোটি ডলার। তাঁর বেশির ভাগ আয় হয় বিভিন্ন স্টার্টআপ ও রেডিটে বিনিয়োগের মাধ্যমে। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক কোম্পানি ওপেনএআইতে তাঁর কোনো শেয়ার নেই।
গিভিং প্লেজ উদ্যোগটি ২০১০ সালে বিলিয়নিয়ার ওয়ারেন বাফেট ও সাবেক বিবাহিত দম্পতি বিল এবং মেলিন্ডা ফ্রেঞ্চ গেটস শুরু করেন। গিভিং প্লেজ কার্যক্রমের অন্যতম লক্ষ্য হলো বিলিয়নিয়ারদের তাঁদের সম্পদের অর্ধেকের বেশি মানবসেবায় দিতে উৎসাহিত করা। বিশ্বের ৩০টি দেশের ২৪৫ দম্পতি ও ব্যক্তি এই প্রতিশ্রুতিতে স্বাক্ষর করেছেন।
বিশ্বের অন্যতম ধনী ও সবচেয়ে বিশিষ্ট সমাজসেবী হলেন বিল গেটসের সাবেক স্ত্রী ফ্রেঞ্চ গেটস। গত মঙ্গলবার এক ঘোষণায় ফ্রেঞ্চ বলেন, বিশ্বজুড়ে নারীদের অধিকার এগিয়ে নিতে পিভোটাল ভেঞ্চারসের মাধ্যমে তিনি ২০১৬ সালের মধ্যে ১০০ কোটি ডলার দান করবেন।
বিল গেটসের সঙ্গে ডিভোর্সের কারণে এই মাসের শুরুতে ‘বিল ও মেলেন্ডা গেটেস ফাউন্ডেশন’ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। ডিভোর্সের চুক্তি অনুসারে ফাউন্ডেশন থেকে তিনি ১ হাজার ২৫০ কোটি ডলার পাবেন।
দানের প্রতিশ্রুতি চালু করার পর এ থেকে বিল গেটস ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য, শিক্ষা, জরুরি ত্রাণ, দারিদ্র্যসহ নানা বিষয়ে তহবিল গঠনের জন্য ৩৬ বিলিয়ন ডলারের (৩ হাজার ৬০০ কোটি ডলার) বেশি অনুদান দিয়েছেন। গিভিং প্লেজের মাধ্যমে ২০১৫ সালে মার্ক জাকারবার্গ ও প্রিসিলা চ্যান ফেসবুকের শেয়ারের ৯৯ শতাংশ দাতব্য প্রতিষ্ঠানের কাছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
নিজের বেশির ভাগ সম্পদ ‘গিভিং প্লেজ’ নামক দাতব্য প্রতিষ্ঠানে বিলিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ওপেন এআইয়ের প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান। জনহিতকর কাজের জন্য ধনকুবদের নিজেদের সম্পদ দান করতে উৎসাহ দেয় এই দাতব্য প্রতিষ্ঠান। সিএনএনের প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
স্যাম অল্টম্যান ও তার স্বামী অলিভার মুলহেরিন যৌথভাবে সম্পদ দান করার প্রতিশ্রুতি দেন। এক চিঠির মাধ্যমে গত মঙ্গলবার তাঁরা বলেন, ‘উন্নত বিশ্বের ভিত তৈরিতে অনেক মানুষের কঠোর পরিশ্রম, বুদ্ধিমত্তা, উদারতা ও আত্মোৎসর্গ রয়েছে। তাঁদের জন্যই আমরা এই পর্যায়ে আসতে পেরেছি। এজন্য অপরিসীম কৃতজ্ঞতা জানানো এবং এটিকে এগিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই। ভিত আরও শক্ত করতে আমরা যা করতে পারি তা-ই করব।’
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়, স্যাম অল্টম্যানের মোট সম্পদের পরিমাণ ২০০ কোটি ডলার। তাঁর বেশির ভাগ আয় হয় বিভিন্ন স্টার্টআপ ও রেডিটে বিনিয়োগের মাধ্যমে। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক কোম্পানি ওপেনএআইতে তাঁর কোনো শেয়ার নেই।
গিভিং প্লেজ উদ্যোগটি ২০১০ সালে বিলিয়নিয়ার ওয়ারেন বাফেট ও সাবেক বিবাহিত দম্পতি বিল এবং মেলিন্ডা ফ্রেঞ্চ গেটস শুরু করেন। গিভিং প্লেজ কার্যক্রমের অন্যতম লক্ষ্য হলো বিলিয়নিয়ারদের তাঁদের সম্পদের অর্ধেকের বেশি মানবসেবায় দিতে উৎসাহিত করা। বিশ্বের ৩০টি দেশের ২৪৫ দম্পতি ও ব্যক্তি এই প্রতিশ্রুতিতে স্বাক্ষর করেছেন।
বিশ্বের অন্যতম ধনী ও সবচেয়ে বিশিষ্ট সমাজসেবী হলেন বিল গেটসের সাবেক স্ত্রী ফ্রেঞ্চ গেটস। গত মঙ্গলবার এক ঘোষণায় ফ্রেঞ্চ বলেন, বিশ্বজুড়ে নারীদের অধিকার এগিয়ে নিতে পিভোটাল ভেঞ্চারসের মাধ্যমে তিনি ২০১৬ সালের মধ্যে ১০০ কোটি ডলার দান করবেন।
বিল গেটসের সঙ্গে ডিভোর্সের কারণে এই মাসের শুরুতে ‘বিল ও মেলেন্ডা গেটেস ফাউন্ডেশন’ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। ডিভোর্সের চুক্তি অনুসারে ফাউন্ডেশন থেকে তিনি ১ হাজার ২৫০ কোটি ডলার পাবেন।
দানের প্রতিশ্রুতি চালু করার পর এ থেকে বিল গেটস ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বিশ্ব স্বাস্থ্য, শিক্ষা, জরুরি ত্রাণ, দারিদ্র্যসহ নানা বিষয়ে তহবিল গঠনের জন্য ৩৬ বিলিয়ন ডলারের (৩ হাজার ৬০০ কোটি ডলার) বেশি অনুদান দিয়েছেন। গিভিং প্লেজের মাধ্যমে ২০১৫ সালে মার্ক জাকারবার্গ ও প্রিসিলা চ্যান ফেসবুকের শেয়ারের ৯৯ শতাংশ দাতব্য প্রতিষ্ঠানের কাছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে