আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জনসমক্ষে মতপ্রকাশের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম এক্স (আগের টুইটার)। যেখানে ব্যবহারকারীরা নির্দ্বিধায় তাঁদের চিন্তা, মতামত ও ভাইরাল ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তবে ২০২২ সালে ইলন মাস্ক এক্স কিনে নেওয়ার পর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে আরও ব্যক্তিগত ও বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। এই লক্ষ্যেই মাস্কের সাম্প্রতিক উদ্যোগ—নতুন মেসেজিং ফিচার ‘এক্সচ্যাট’।
গতকাল রোববার এক্সে দেওয়া এক পোস্টে মাস্ক বলেন, ‘একেবারে নতুন ফিচার এক্সচ্যাটে চালু হচ্ছে এনক্রিপশন, ভ্যানিশিং মেসেজ, যেকোনো ধরনের ফাইল পাঠানোর সুবিধা এবং অডিও ও ভিডিও কলিং সুবিধাসহ।’
মাস্ক আরও জানান, এই ফিচারে থাকবে ‘বিটকয়েন স্টাইলের’ এনক্রিপশন, যা সম্পূর্ণ নতুন আর্কিটেকচারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। তবে এই এনক্রিপশন কীভাবে কাজ করে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি মাস্ক।
নতুন ফিচারটি ইতিমধ্যেই কিছু পেইড সাবস্ক্রাইবারের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ। মেসেজ সুরক্ষার জন্য চার সংখ্যার একটি পাসকোড ব্যবহৃত হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।
গত এপ্রিল মাসে এক্সচ্যাটের ইউজার ইন্টারফেসের একটি স্ক্রিনশট পোস্ট করে প্রযুক্তি বিশ্লেষক নিমা ওজি বলেন, ‘এক্সচ্যাটে থাকবে আরও উন্নত গ্রুপ চ্যাট ও ভ্যানিশিং মোড।’
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চকে নিমা ওজি বলেন, নতুন ফিচারটি প্রকাশের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
২০২৩ সালের মে মাসে প্রথমবার এনক্রিপটেড মেসেজিং ফিচার চালু করেছিল এক্স। তবে গত সপ্তাহে এক্স জানিয়েছে, তারা আপাতত এই ফিচারের উন্নয়নে মনোযোগ দিতে গিয়ে এর কাজ বন্ধ রেখেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি এক্সচ্যাট চালুর অংশ হিসেবেই নেওয়া সিদ্ধান্ত।
কয়েক বছর ধরে এক্স চীনের উইচ্যাটের মতো একটি অল ইন ওয়ান প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরের চেষ্টায় রয়েছে। ২০২৩ সালে কোম্পানির এক বৈঠকে মাস্ক বলেছিলেন, তিনি ২০২৪ সালের মধ্যে এক্সকে একটি পূর্ণাঙ্গ ডেটিং অ্যাপ ও ডিজিটাল ব্যাংকে রূপ দিতে চান।
তবে শুধু মাস্কই নন, পশ্চিমা বিশ্বের জন্য ‘সুপার অ্যাপ’ তৈরির স্বপ্ন দেখছেন ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানও। অল্টম্যানের ফিউচারিস্টিক প্রজেক্ট ‘ওয়ার্ল্ড’ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ডিজিটাল প্রয়োজনে মানুষকে ভ্যারিফাই করার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছে।
চলতি বছরের মার্চে ওয়ার্ল্ড নিজস্ব ‘অ্যাপ স্টোর’ চালু করেছে এবং সেই সঙ্গে একটি ইনকিউবেটর প্রোগ্রাম চালু করেছে, যাতে মানুষকেন্দ্রিক দৈনন্দিন অ্যাপ তৈরি করা যায়। গত মে মাসে অনুষ্ঠিত একটি ইভেন্টে ওয়ার্ল্ড জানায়, তাদের প্ল্যাটফর্মে ২ কোটি ৬০ লাখ ব্যবহারকারী এবং ১ কোটি ২০ লাখ ‘ভেরিফায়েড’ ব্যবহারকারী রয়েছে। অন্যদিকে ২০২৪ সালের অক্টোবরে মাস্ক বলেছিলেন, এক্সের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী সংখ্যা ৬০ কোটি ছাড়িয়েছে।
ওয়ার্ল্ড সম্প্রতি ‘অরব’ নামের একটি ৯ ইঞ্চি যন্ত্র চালু করেছে, যা ব্যবহারকারীর চোখের মণির ছবি তুলে বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ করে। এ প্রসঙ্গে বিজনেস ইনসাইডারের সাংবাদিক লয়েড লি লিখেছেন, প্রক্রিয়াটি যেমন সহজ, তেমনি কিছুটা মজার আর খানিকটা ভীতিকরও।
মাস্ক সম্প্রতি আবার তাঁর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের (বিশেষ করে এক্স ও টেসলা) কার্যক্রমে মনোযোগ দিচ্ছেন। এর আগে তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে তাঁর কাজ কিছুটা কমিয়ে দিচ্ছেন।
জনসমক্ষে মতপ্রকাশের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম এক্স (আগের টুইটার)। যেখানে ব্যবহারকারীরা নির্দ্বিধায় তাঁদের চিন্তা, মতামত ও ভাইরাল ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তবে ২০২২ সালে ইলন মাস্ক এক্স কিনে নেওয়ার পর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে আরও ব্যক্তিগত ও বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। এই লক্ষ্যেই মাস্কের সাম্প্রতিক উদ্যোগ—নতুন মেসেজিং ফিচার ‘এক্সচ্যাট’।
গতকাল রোববার এক্সে দেওয়া এক পোস্টে মাস্ক বলেন, ‘একেবারে নতুন ফিচার এক্সচ্যাটে চালু হচ্ছে এনক্রিপশন, ভ্যানিশিং মেসেজ, যেকোনো ধরনের ফাইল পাঠানোর সুবিধা এবং অডিও ও ভিডিও কলিং সুবিধাসহ।’
মাস্ক আরও জানান, এই ফিচারে থাকবে ‘বিটকয়েন স্টাইলের’ এনক্রিপশন, যা সম্পূর্ণ নতুন আর্কিটেকচারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। তবে এই এনক্রিপশন কীভাবে কাজ করে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি মাস্ক।
নতুন ফিচারটি ইতিমধ্যেই কিছু পেইড সাবস্ক্রাইবারের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ। মেসেজ সুরক্ষার জন্য চার সংখ্যার একটি পাসকোড ব্যবহৃত হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।
গত এপ্রিল মাসে এক্সচ্যাটের ইউজার ইন্টারফেসের একটি স্ক্রিনশট পোস্ট করে প্রযুক্তি বিশ্লেষক নিমা ওজি বলেন, ‘এক্সচ্যাটে থাকবে আরও উন্নত গ্রুপ চ্যাট ও ভ্যানিশিং মোড।’
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চকে নিমা ওজি বলেন, নতুন ফিচারটি প্রকাশের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
২০২৩ সালের মে মাসে প্রথমবার এনক্রিপটেড মেসেজিং ফিচার চালু করেছিল এক্স। তবে গত সপ্তাহে এক্স জানিয়েছে, তারা আপাতত এই ফিচারের উন্নয়নে মনোযোগ দিতে গিয়ে এর কাজ বন্ধ রেখেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি এক্সচ্যাট চালুর অংশ হিসেবেই নেওয়া সিদ্ধান্ত।
কয়েক বছর ধরে এক্স চীনের উইচ্যাটের মতো একটি অল ইন ওয়ান প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরের চেষ্টায় রয়েছে। ২০২৩ সালে কোম্পানির এক বৈঠকে মাস্ক বলেছিলেন, তিনি ২০২৪ সালের মধ্যে এক্সকে একটি পূর্ণাঙ্গ ডেটিং অ্যাপ ও ডিজিটাল ব্যাংকে রূপ দিতে চান।
তবে শুধু মাস্কই নন, পশ্চিমা বিশ্বের জন্য ‘সুপার অ্যাপ’ তৈরির স্বপ্ন দেখছেন ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানও। অল্টম্যানের ফিউচারিস্টিক প্রজেক্ট ‘ওয়ার্ল্ড’ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ডিজিটাল প্রয়োজনে মানুষকে ভ্যারিফাই করার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছে।
চলতি বছরের মার্চে ওয়ার্ল্ড নিজস্ব ‘অ্যাপ স্টোর’ চালু করেছে এবং সেই সঙ্গে একটি ইনকিউবেটর প্রোগ্রাম চালু করেছে, যাতে মানুষকেন্দ্রিক দৈনন্দিন অ্যাপ তৈরি করা যায়। গত মে মাসে অনুষ্ঠিত একটি ইভেন্টে ওয়ার্ল্ড জানায়, তাদের প্ল্যাটফর্মে ২ কোটি ৬০ লাখ ব্যবহারকারী এবং ১ কোটি ২০ লাখ ‘ভেরিফায়েড’ ব্যবহারকারী রয়েছে। অন্যদিকে ২০২৪ সালের অক্টোবরে মাস্ক বলেছিলেন, এক্সের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী সংখ্যা ৬০ কোটি ছাড়িয়েছে।
ওয়ার্ল্ড সম্প্রতি ‘অরব’ নামের একটি ৯ ইঞ্চি যন্ত্র চালু করেছে, যা ব্যবহারকারীর চোখের মণির ছবি তুলে বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ করে। এ প্রসঙ্গে বিজনেস ইনসাইডারের সাংবাদিক লয়েড লি লিখেছেন, প্রক্রিয়াটি যেমন সহজ, তেমনি কিছুটা মজার আর খানিকটা ভীতিকরও।
মাস্ক সম্প্রতি আবার তাঁর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের (বিশেষ করে এক্স ও টেসলা) কার্যক্রমে মনোযোগ দিচ্ছেন। এর আগে তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে তাঁর কাজ কিছুটা কমিয়ে দিচ্ছেন।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জনসমক্ষে মতপ্রকাশের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম এক্স (আগের টুইটার)। যেখানে ব্যবহারকারীরা নির্দ্বিধায় তাঁদের চিন্তা, মতামত ও ভাইরাল ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তবে ২০২২ সালে ইলন মাস্ক এক্স কিনে নেওয়ার পর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে আরও ব্যক্তিগত ও বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। এই লক্ষ্যেই মাস্কের সাম্প্রতিক উদ্যোগ—নতুন মেসেজিং ফিচার ‘এক্সচ্যাট’।
গতকাল রোববার এক্সে দেওয়া এক পোস্টে মাস্ক বলেন, ‘একেবারে নতুন ফিচার এক্সচ্যাটে চালু হচ্ছে এনক্রিপশন, ভ্যানিশিং মেসেজ, যেকোনো ধরনের ফাইল পাঠানোর সুবিধা এবং অডিও ও ভিডিও কলিং সুবিধাসহ।’
মাস্ক আরও জানান, এই ফিচারে থাকবে ‘বিটকয়েন স্টাইলের’ এনক্রিপশন, যা সম্পূর্ণ নতুন আর্কিটেকচারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। তবে এই এনক্রিপশন কীভাবে কাজ করে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি মাস্ক।
নতুন ফিচারটি ইতিমধ্যেই কিছু পেইড সাবস্ক্রাইবারের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ। মেসেজ সুরক্ষার জন্য চার সংখ্যার একটি পাসকোড ব্যবহৃত হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।
গত এপ্রিল মাসে এক্সচ্যাটের ইউজার ইন্টারফেসের একটি স্ক্রিনশট পোস্ট করে প্রযুক্তি বিশ্লেষক নিমা ওজি বলেন, ‘এক্সচ্যাটে থাকবে আরও উন্নত গ্রুপ চ্যাট ও ভ্যানিশিং মোড।’
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চকে নিমা ওজি বলেন, নতুন ফিচারটি প্রকাশের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
২০২৩ সালের মে মাসে প্রথমবার এনক্রিপটেড মেসেজিং ফিচার চালু করেছিল এক্স। তবে গত সপ্তাহে এক্স জানিয়েছে, তারা আপাতত এই ফিচারের উন্নয়নে মনোযোগ দিতে গিয়ে এর কাজ বন্ধ রেখেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি এক্সচ্যাট চালুর অংশ হিসেবেই নেওয়া সিদ্ধান্ত।
কয়েক বছর ধরে এক্স চীনের উইচ্যাটের মতো একটি অল ইন ওয়ান প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরের চেষ্টায় রয়েছে। ২০২৩ সালে কোম্পানির এক বৈঠকে মাস্ক বলেছিলেন, তিনি ২০২৪ সালের মধ্যে এক্সকে একটি পূর্ণাঙ্গ ডেটিং অ্যাপ ও ডিজিটাল ব্যাংকে রূপ দিতে চান।
তবে শুধু মাস্কই নন, পশ্চিমা বিশ্বের জন্য ‘সুপার অ্যাপ’ তৈরির স্বপ্ন দেখছেন ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানও। অল্টম্যানের ফিউচারিস্টিক প্রজেক্ট ‘ওয়ার্ল্ড’ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ডিজিটাল প্রয়োজনে মানুষকে ভ্যারিফাই করার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছে।
চলতি বছরের মার্চে ওয়ার্ল্ড নিজস্ব ‘অ্যাপ স্টোর’ চালু করেছে এবং সেই সঙ্গে একটি ইনকিউবেটর প্রোগ্রাম চালু করেছে, যাতে মানুষকেন্দ্রিক দৈনন্দিন অ্যাপ তৈরি করা যায়। গত মে মাসে অনুষ্ঠিত একটি ইভেন্টে ওয়ার্ল্ড জানায়, তাদের প্ল্যাটফর্মে ২ কোটি ৬০ লাখ ব্যবহারকারী এবং ১ কোটি ২০ লাখ ‘ভেরিফায়েড’ ব্যবহারকারী রয়েছে। অন্যদিকে ২০২৪ সালের অক্টোবরে মাস্ক বলেছিলেন, এক্সের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী সংখ্যা ৬০ কোটি ছাড়িয়েছে।
ওয়ার্ল্ড সম্প্রতি ‘অরব’ নামের একটি ৯ ইঞ্চি যন্ত্র চালু করেছে, যা ব্যবহারকারীর চোখের মণির ছবি তুলে বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ করে। এ প্রসঙ্গে বিজনেস ইনসাইডারের সাংবাদিক লয়েড লি লিখেছেন, প্রক্রিয়াটি যেমন সহজ, তেমনি কিছুটা মজার আর খানিকটা ভীতিকরও।
মাস্ক সম্প্রতি আবার তাঁর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের (বিশেষ করে এক্স ও টেসলা) কার্যক্রমে মনোযোগ দিচ্ছেন। এর আগে তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে তাঁর কাজ কিছুটা কমিয়ে দিচ্ছেন।
জনসমক্ষে মতপ্রকাশের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম এক্স (আগের টুইটার)। যেখানে ব্যবহারকারীরা নির্দ্বিধায় তাঁদের চিন্তা, মতামত ও ভাইরাল ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তবে ২০২২ সালে ইলন মাস্ক এক্স কিনে নেওয়ার পর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে আরও ব্যক্তিগত ও বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। এই লক্ষ্যেই মাস্কের সাম্প্রতিক উদ্যোগ—নতুন মেসেজিং ফিচার ‘এক্সচ্যাট’।
গতকাল রোববার এক্সে দেওয়া এক পোস্টে মাস্ক বলেন, ‘একেবারে নতুন ফিচার এক্সচ্যাটে চালু হচ্ছে এনক্রিপশন, ভ্যানিশিং মেসেজ, যেকোনো ধরনের ফাইল পাঠানোর সুবিধা এবং অডিও ও ভিডিও কলিং সুবিধাসহ।’
মাস্ক আরও জানান, এই ফিচারে থাকবে ‘বিটকয়েন স্টাইলের’ এনক্রিপশন, যা সম্পূর্ণ নতুন আর্কিটেকচারের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। তবে এই এনক্রিপশন কীভাবে কাজ করে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি মাস্ক।
নতুন ফিচারটি ইতিমধ্যেই কিছু পেইড সাবস্ক্রাইবারের জন্য উন্মুক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ। মেসেজ সুরক্ষার জন্য চার সংখ্যার একটি পাসকোড ব্যবহৃত হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।
গত এপ্রিল মাসে এক্সচ্যাটের ইউজার ইন্টারফেসের একটি স্ক্রিনশট পোস্ট করে প্রযুক্তি বিশ্লেষক নিমা ওজি বলেন, ‘এক্সচ্যাটে থাকবে আরও উন্নত গ্রুপ চ্যাট ও ভ্যানিশিং মোড।’
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চকে নিমা ওজি বলেন, নতুন ফিচারটি প্রকাশের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
২০২৩ সালের মে মাসে প্রথমবার এনক্রিপটেড মেসেজিং ফিচার চালু করেছিল এক্স। তবে গত সপ্তাহে এক্স জানিয়েছে, তারা আপাতত এই ফিচারের উন্নয়নে মনোযোগ দিতে গিয়ে এর কাজ বন্ধ রেখেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি এক্সচ্যাট চালুর অংশ হিসেবেই নেওয়া সিদ্ধান্ত।
কয়েক বছর ধরে এক্স চীনের উইচ্যাটের মতো একটি অল ইন ওয়ান প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরের চেষ্টায় রয়েছে। ২০২৩ সালে কোম্পানির এক বৈঠকে মাস্ক বলেছিলেন, তিনি ২০২৪ সালের মধ্যে এক্সকে একটি পূর্ণাঙ্গ ডেটিং অ্যাপ ও ডিজিটাল ব্যাংকে রূপ দিতে চান।
তবে শুধু মাস্কই নন, পশ্চিমা বিশ্বের জন্য ‘সুপার অ্যাপ’ তৈরির স্বপ্ন দেখছেন ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানও। অল্টম্যানের ফিউচারিস্টিক প্রজেক্ট ‘ওয়ার্ল্ড’ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ডিজিটাল প্রয়োজনে মানুষকে ভ্যারিফাই করার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছে।
চলতি বছরের মার্চে ওয়ার্ল্ড নিজস্ব ‘অ্যাপ স্টোর’ চালু করেছে এবং সেই সঙ্গে একটি ইনকিউবেটর প্রোগ্রাম চালু করেছে, যাতে মানুষকেন্দ্রিক দৈনন্দিন অ্যাপ তৈরি করা যায়। গত মে মাসে অনুষ্ঠিত একটি ইভেন্টে ওয়ার্ল্ড জানায়, তাদের প্ল্যাটফর্মে ২ কোটি ৬০ লাখ ব্যবহারকারী এবং ১ কোটি ২০ লাখ ‘ভেরিফায়েড’ ব্যবহারকারী রয়েছে। অন্যদিকে ২০২৪ সালের অক্টোবরে মাস্ক বলেছিলেন, এক্সের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী সংখ্যা ৬০ কোটি ছাড়িয়েছে।
ওয়ার্ল্ড সম্প্রতি ‘অরব’ নামের একটি ৯ ইঞ্চি যন্ত্র চালু করেছে, যা ব্যবহারকারীর চোখের মণির ছবি তুলে বায়োমেট্রিক ডেটা সংগ্রহ করে। এ প্রসঙ্গে বিজনেস ইনসাইডারের সাংবাদিক লয়েড লি লিখেছেন, প্রক্রিয়াটি যেমন সহজ, তেমনি কিছুটা মজার আর খানিকটা ভীতিকরও।
মাস্ক সম্প্রতি আবার তাঁর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের (বিশেষ করে এক্স ও টেসলা) কার্যক্রমে মনোযোগ দিচ্ছেন। এর আগে তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে তাঁর কাজ কিছুটা কমিয়ে দিচ্ছেন।
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
৯ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
১৪ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
১৪ ঘণ্টা আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
রাজ্য সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, উপকূলীয় শহর বিশাখাপত্তনমে গুগল ১ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ডেটা সেন্টার ক্যাম্পাস নির্মাণ করবে। সেখানে এআই অবকাঠামো, বৃহৎ পরিসরের জ্বালানি উৎস এবং উন্নত ফাইবার-অপটিক নেটওয়ার্ক একত্রে থাকবে। আজ মঙ্গলবার এই প্রকল্পে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা।
বিশ্বজুড়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্যে এখন তীব্র প্রতিযোগিতা চলছে। এআই পরিষেবার বাড়তি চাহিদা মেটাতে তারা নতুন নতুন ডেটা সেন্টার নির্মাণে ব্যাপক অর্থ বিনিয়োগ করছে।
অন্ধ্রপ্রদেশে গুগলের ১০ বিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণে কর-সংক্রান্ত সব বাধা দূর করতে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্র একযোগে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রনিকস ও যোগাযোগমন্ত্রী নারা লোকেশ।
অন্ধ্রপ্রদেশের আইটি মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘যে সময়ে ডেটা নতুন তেলের মতো মূল্যবান, এ ধরনের উদ্যোগ রাজ্যের জন্য কৌশলগত সুবিধা বয়ে আনবে।’
মানিকন্ট্রোলকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে লোকেশ বলেন, ‘ডেটা সেন্টার তৈরিতে কোনো প্রকার “রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্সেশন” বা অতীতের ভিত্তিতে কর আরোপের ঝুঁকি যাতে না থাকে, সে বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করেছি। যেহেতু এই কেন্দ্রগুলোতে তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা হবে, তাই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে আমরা কর-সংক্রান্ত স্পষ্টতা পেয়েছি।’
মন্ত্রী জানান, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি প্রথমবার গুগল কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের নিয়ে বিশাখাপত্তনমে প্রস্তাবিত সাইটটি পরিদর্শনে যান। লোকেশের ভাষায়, ‘এটি হতে যাচ্ছে ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ।’
মানিকন্ট্রোলের প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রস্তাবিত ‘রাইডেন ইনফোটেক’ (গুগলের সহযোগী প্রতিষ্ঠান) প্রকল্পে মোট বিনিয়োগ হবে ৮৭ হাজার ৫২০ কোটি রুপি বা প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। এতে প্রায় এক-দুই লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ২০২৮–২০৩২ মেয়াদে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্য মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জিএডিপি) প্রতিবছর ১০ হাজার ৫১৮ কোটি রুপি যোগ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘অন্ধ্রপ্রদেশে এখন আমাদের আছে দ্বৈত ইঞ্জিনের “বুলেট ট্রেন”। যা দিয়ে আমরা শুধু সর্বোত্তম প্রণোদনাই দিতে পারছি না, বরং নীতিগত দিক থেকেও সহায়তা দিচ্ছি। কেন্দ্রের যা যা দরকার, সেগুলোতেও আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ করছি।’
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
রাজ্য সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, উপকূলীয় শহর বিশাখাপত্তনমে গুগল ১ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ডেটা সেন্টার ক্যাম্পাস নির্মাণ করবে। সেখানে এআই অবকাঠামো, বৃহৎ পরিসরের জ্বালানি উৎস এবং উন্নত ফাইবার-অপটিক নেটওয়ার্ক একত্রে থাকবে। আজ মঙ্গলবার এই প্রকল্পে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা।
বিশ্বজুড়ে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্যে এখন তীব্র প্রতিযোগিতা চলছে। এআই পরিষেবার বাড়তি চাহিদা মেটাতে তারা নতুন নতুন ডেটা সেন্টার নির্মাণে ব্যাপক অর্থ বিনিয়োগ করছে।
অন্ধ্রপ্রদেশে গুগলের ১০ বিলিয়ন ডলারের ডেটা সেন্টার নির্মাণে কর-সংক্রান্ত সব বাধা দূর করতে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্র একযোগে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রনিকস ও যোগাযোগমন্ত্রী নারা লোকেশ।
অন্ধ্রপ্রদেশের আইটি মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘যে সময়ে ডেটা নতুন তেলের মতো মূল্যবান, এ ধরনের উদ্যোগ রাজ্যের জন্য কৌশলগত সুবিধা বয়ে আনবে।’
মানিকন্ট্রোলকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে লোকেশ বলেন, ‘ডেটা সেন্টার তৈরিতে কোনো প্রকার “রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্সেশন” বা অতীতের ভিত্তিতে কর আরোপের ঝুঁকি যাতে না থাকে, সে বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করেছি। যেহেতু এই কেন্দ্রগুলোতে তথ্য প্রক্রিয়াজাত করা হবে, তাই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে আমরা কর-সংক্রান্ত স্পষ্টতা পেয়েছি।’
মন্ত্রী জানান, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি প্রথমবার গুগল কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের নিয়ে বিশাখাপত্তনমে প্রস্তাবিত সাইটটি পরিদর্শনে যান। লোকেশের ভাষায়, ‘এটি হতে যাচ্ছে ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ।’
মানিকন্ট্রোলের প্রতিবেদনে জানা যায়, প্রস্তাবিত ‘রাইডেন ইনফোটেক’ (গুগলের সহযোগী প্রতিষ্ঠান) প্রকল্পে মোট বিনিয়োগ হবে ৮৭ হাজার ৫২০ কোটি রুপি বা প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। এতে প্রায় এক-দুই লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ২০২৮–২০৩২ মেয়াদে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজ্য মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে (জিএডিপি) প্রতিবছর ১০ হাজার ৫১৮ কোটি রুপি যোগ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
মন্ত্রী নারা লোকেশ বলেন, ‘অন্ধ্রপ্রদেশে এখন আমাদের আছে দ্বৈত ইঞ্জিনের “বুলেট ট্রেন”। যা দিয়ে আমরা শুধু সর্বোত্তম প্রণোদনাই দিতে পারছি না, বরং নীতিগত দিক থেকেও সহায়তা দিচ্ছি। কেন্দ্রের যা যা দরকার, সেগুলোতেও আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ করছি।’
জনসমক্ষে মতপ্রকাশের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম এক্স (আগের টুইটার)। যেখানে ব্যবহারকারীরা নির্দ্বিধায় তাঁদের চিন্তা, মতামত ও ভাইরাল ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তবে ২০২২ সালে ইলন মাস্ক এক্স কিনে নেওয়ার পর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে আরও ব্যক্তিগত ও বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
০২ জুন ২০২৫জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
১৪ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
১৪ ঘণ্টা আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ না করলে ওয়েবসাইটটি বাংলাদেশে ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সোমবার দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই তথ্য জানান।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ জানান, অনলাইন জুয়া, এর প্রচার-প্রচারণা বিজ্ঞাপন ইত্যাদি বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন, ২০২৫-এ নিষিদ্ধ।
ফয়েজ আহমদ উল্লেখ করেন, জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ খেলা অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বেশ কিছু দেশের ক্রিকইনফোর বিজ্ঞাপন পর্যালোচনা করে দেখেছে, সেখানে অনলাইন জুয়ার বিজ্ঞাপন শতভাগ অনুপস্থিত। শুধু বাংলাদেশে জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন ভঙ্গ করছে ক্রিকইনফো।
বিশেষ সহকারী আরও লেখেন, অবৈধ বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের ওপর ক্রিকইনফো আইন পাসের আগে বা পরে কোনো অর্থই বাংলাদেশ সরকারকে আয়কর কিংবা ভ্যাট হিসেবে দেয়নি।
অবৈধ জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করার জন্য ইতিমধ্যে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) ক্রিকইনফোকে ই-মেইল পাঠিয়েছে এবং পরে ডাকযোগে রেজিস্টার্ড চিঠি পাঠানো হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, যদি ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ না করে। তবে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত হবে কি না, এই বিষয়ে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি জনমত সংগ্রহ করবে।
আরও খবর পড়ুন:
জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ না করলে ওয়েবসাইটটি বাংলাদেশে ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সোমবার দিবাগত রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই তথ্য জানান।
ফেসবুক পোস্টে ফয়েজ আহমদ জানান, অনলাইন জুয়া, এর প্রচার-প্রচারণা বিজ্ঞাপন ইত্যাদি বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা আইন, ২০২৫-এ নিষিদ্ধ।
ফয়েজ আহমদ উল্লেখ করেন, জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ খেলা অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বেশ কিছু দেশের ক্রিকইনফোর বিজ্ঞাপন পর্যালোচনা করে দেখেছে, সেখানে অনলাইন জুয়ার বিজ্ঞাপন শতভাগ অনুপস্থিত। শুধু বাংলাদেশে জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন ভঙ্গ করছে ক্রিকইনফো।
বিশেষ সহকারী আরও লেখেন, অবৈধ বিজ্ঞাপন থেকে আয়ের ওপর ক্রিকইনফো আইন পাসের আগে বা পরে কোনো অর্থই বাংলাদেশ সরকারকে আয়কর কিংবা ভ্যাট হিসেবে দেয়নি।
অবৈধ জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করার জন্য ইতিমধ্যে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ) ক্রিকইনফোকে ই-মেইল পাঠিয়েছে এবং পরে ডাকযোগে রেজিস্টার্ড চিঠি পাঠানো হবে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, যদি ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ না করে। তবে বাংলাদেশে ক্রিকইনফো ব্লক করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত হবে কি না, এই বিষয়ে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি জনমত সংগ্রহ করবে।
আরও খবর পড়ুন:
জনসমক্ষে মতপ্রকাশের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম এক্স (আগের টুইটার)। যেখানে ব্যবহারকারীরা নির্দ্বিধায় তাঁদের চিন্তা, মতামত ও ভাইরাল ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তবে ২০২২ সালে ইলন মাস্ক এক্স কিনে নেওয়ার পর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে আরও ব্যক্তিগত ও বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
০২ জুন ২০২৫ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
৯ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
১৪ ঘণ্টা আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
১৫ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম মুক্ত জীবনের ডাক
ফিচার ডেস্ক
নিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
তবে আয়োজনটি অনলাইনে প্রচার করা হয়নি। অংশগ্রহণকারীরা বন্ধু কিংবা পরিচিতদের মুখে মুখে খবর পৌঁছে দিয়েছেন। পার্কের প্রবেশপথ সাজানো হয়েছিল চক দিয়ে লেখা বার্তায়। সেখানে লেখা ‘ডিলিট ইউর অ্যাপস অন দ্য গ্রাস’। কেউ নিজের মোবাইল ফোন থেকে ইনস্টাগ্রাম, টিকটক অথবা স্ন্যাপচ্যাট মুছে ফেলেছেন, কেউ আবার অন্যদের উৎসাহ দিয়েছেন একই কাজ করতে।
প্রায় ৮০ জন তরুণ অংশ নেন এই আয়োজনে। আয়োজকেরা বলছেন, এটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমবিরোধী প্রতিবাদ নয়। এর মধ্য দিয়ে মানুষকে ডিজিটাল-নির্ভরতা থেকে সাময়িক বিরতি নিতে উৎসাহ দেওয়াই উদ্দেশ্য।
এই আয়োজনে অংশ নিয়েছিলেন ২৫ বছর বয়সী তরুণ নিক প্ল্যান্ট। তিনি বলেন, ‘আমরা স্ক্রিনে আসক্ত হয়ে পড়েছি। এখন এই অবস্থা থেকে সরে এসে সবাই মিলে ভিন্নভাবে সময় কাটাতে চাই।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে, বাস্তব জীবনে ফেরার চেষ্টা
‘ডিলিট ডে’-তে অংশ নেন বিভিন্ন তরুণ সংগঠনের সদস্যরা। তাঁরা মুখে মুখে প্রচার চালিয়েছেন, পোস্টার এবং লিফলেট বিলি করেছেন। কেউ কেউ রাস্তায় টেবিল বসিয়ে মানুষকে আহ্বান জানিয়েছেন।
আয়োজকদের একজন গ্যাব্রিয়েলা নগুয়েন। তিনি বলেন, ‘আমাদের চাওয়া, মানুষ যেন এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিরতি নেয়। কারণ, আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সময় কাটিয়ে দিয়েছি। নিজেরাই দেখেছি, এখানে কীভাবে মনোযোগ ও সময় নষ্ট হয়।’
‘দ্য অ্যানক্সিয়াস জেনারেশন’বইয়ের প্রভাব
এই উদ্যোগের পেছনে রয়েছে ‘টাইম টু রিফিউজ’ নামের একটি বৈশ্বিক প্রচারণা। এর সঙ্গে যুক্ত আছেন মনোবিজ্ঞানী ও লেখক জোনাথান হেইডট। তাঁর বই ‘দ্য অ্যানক্সিয়াস জেনারেশন’-এ বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহার তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে। বইটি প্রকাশের পর যুক্তরাষ্ট্রের অনেক স্কুলে স্মার্টফোন ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়।
‘ডিলিট ডে’ অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ছবি ও পোস্ট নিয়ে ক্রমাগত চিন্তা করতে করতে তরুণেরা মানসিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলেই ভাবতে হয়, এটা ইনস্টাগ্রামে কেমন দেখাবে। এমন মানসিক চাপ থেকে মুক্তির উদ্দেশ্যে আমাদের এই আয়োজন।
বিকল্প যোগাযোগ
অংশগ্রহণকারীরা অ্যাপ মুছে ফেলার পর মোবাইল ফোন ব্যাগে রেখে একসঙ্গে সময় কাটান। কেউ নতুন বন্ধু বানান, কেউবা গল্প করেন। টেক প্রতিষ্ঠান লাইট সেখানে অংশগ্রহণকারীদের ‘লাইট ফোন’ উপহার দেয়। সে মোবাইল ফোন দিয়ে শুধু কল করা এবং মেসেজ দেওয়া যায়। তাতে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। সে কারণে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমও ব্যবহার করা সম্ভব নয়।
‘ডিলিট ডে’-তে অংশগ্রহণকারী জুডি লিউ বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ছাড়ার পর আমি ভাষা শেখা এবং নতুন শখে সময় দিচ্ছি।’ আরেকজন অংশগ্রহণকারী কণিকা মেহরা বলেন, ‘বাস্তব জীবনের আনন্দ যখন কেউ পায়, তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না।’
সারা বিশ্বে নিয়মিত ‘ডিলিট ডে’ আয়োজন করার ইচ্ছা আছে আয়োজকদের। এরই মধ্যে ফিলাডেলফিয়া, যুক্তরাজ্য ও কেনিয়ায় পরবর্তী ইভেন্টের প্রস্তুতি চলছে।
সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার
নিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
তবে আয়োজনটি অনলাইনে প্রচার করা হয়নি। অংশগ্রহণকারীরা বন্ধু কিংবা পরিচিতদের মুখে মুখে খবর পৌঁছে দিয়েছেন। পার্কের প্রবেশপথ সাজানো হয়েছিল চক দিয়ে লেখা বার্তায়। সেখানে লেখা ‘ডিলিট ইউর অ্যাপস অন দ্য গ্রাস’। কেউ নিজের মোবাইল ফোন থেকে ইনস্টাগ্রাম, টিকটক অথবা স্ন্যাপচ্যাট মুছে ফেলেছেন, কেউ আবার অন্যদের উৎসাহ দিয়েছেন একই কাজ করতে।
প্রায় ৮০ জন তরুণ অংশ নেন এই আয়োজনে। আয়োজকেরা বলছেন, এটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমবিরোধী প্রতিবাদ নয়। এর মধ্য দিয়ে মানুষকে ডিজিটাল-নির্ভরতা থেকে সাময়িক বিরতি নিতে উৎসাহ দেওয়াই উদ্দেশ্য।
এই আয়োজনে অংশ নিয়েছিলেন ২৫ বছর বয়সী তরুণ নিক প্ল্যান্ট। তিনি বলেন, ‘আমরা স্ক্রিনে আসক্ত হয়ে পড়েছি। এখন এই অবস্থা থেকে সরে এসে সবাই মিলে ভিন্নভাবে সময় কাটাতে চাই।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে, বাস্তব জীবনে ফেরার চেষ্টা
‘ডিলিট ডে’-তে অংশ নেন বিভিন্ন তরুণ সংগঠনের সদস্যরা। তাঁরা মুখে মুখে প্রচার চালিয়েছেন, পোস্টার এবং লিফলেট বিলি করেছেন। কেউ কেউ রাস্তায় টেবিল বসিয়ে মানুষকে আহ্বান জানিয়েছেন।
আয়োজকদের একজন গ্যাব্রিয়েলা নগুয়েন। তিনি বলেন, ‘আমাদের চাওয়া, মানুষ যেন এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিরতি নেয়। কারণ, আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ছোটবেলা থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সময় কাটিয়ে দিয়েছি। নিজেরাই দেখেছি, এখানে কীভাবে মনোযোগ ও সময় নষ্ট হয়।’
‘দ্য অ্যানক্সিয়াস জেনারেশন’বইয়ের প্রভাব
এই উদ্যোগের পেছনে রয়েছে ‘টাইম টু রিফিউজ’ নামের একটি বৈশ্বিক প্রচারণা। এর সঙ্গে যুক্ত আছেন মনোবিজ্ঞানী ও লেখক জোনাথান হেইডট। তাঁর বই ‘দ্য অ্যানক্সিয়াস জেনারেশন’-এ বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহার তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে। বইটি প্রকাশের পর যুক্তরাষ্ট্রের অনেক স্কুলে স্মার্টফোন ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়।
‘ডিলিট ডে’ অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ছবি ও পোস্ট নিয়ে ক্রমাগত চিন্তা করতে করতে তরুণেরা মানসিকভাবে ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন। কোনো অনুষ্ঠানে গেলেই ভাবতে হয়, এটা ইনস্টাগ্রামে কেমন দেখাবে। এমন মানসিক চাপ থেকে মুক্তির উদ্দেশ্যে আমাদের এই আয়োজন।
বিকল্প যোগাযোগ
অংশগ্রহণকারীরা অ্যাপ মুছে ফেলার পর মোবাইল ফোন ব্যাগে রেখে একসঙ্গে সময় কাটান। কেউ নতুন বন্ধু বানান, কেউবা গল্প করেন। টেক প্রতিষ্ঠান লাইট সেখানে অংশগ্রহণকারীদের ‘লাইট ফোন’ উপহার দেয়। সে মোবাইল ফোন দিয়ে শুধু কল করা এবং মেসেজ দেওয়া যায়। তাতে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। সে কারণে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমও ব্যবহার করা সম্ভব নয়।
‘ডিলিট ডে’-তে অংশগ্রহণকারী জুডি লিউ বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ছাড়ার পর আমি ভাষা শেখা এবং নতুন শখে সময় দিচ্ছি।’ আরেকজন অংশগ্রহণকারী কণিকা মেহরা বলেন, ‘বাস্তব জীবনের আনন্দ যখন কেউ পায়, তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না।’
সারা বিশ্বে নিয়মিত ‘ডিলিট ডে’ আয়োজন করার ইচ্ছা আছে আয়োজকদের। এরই মধ্যে ফিলাডেলফিয়া, যুক্তরাজ্য ও কেনিয়ায় পরবর্তী ইভেন্টের প্রস্তুতি চলছে।
সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার
জনসমক্ষে মতপ্রকাশের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম এক্স (আগের টুইটার)। যেখানে ব্যবহারকারীরা নির্দ্বিধায় তাঁদের চিন্তা, মতামত ও ভাইরাল ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তবে ২০২২ সালে ইলন মাস্ক এক্স কিনে নেওয়ার পর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে আরও ব্যক্তিগত ও বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
০২ জুন ২০২৫ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
৯ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
১৪ ঘণ্টা আগেছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
১৫ ঘণ্টা আগেমুহাম্মদ শফিকুর রহমান
ছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
কিন্তু এখানেই লুকিয়ে থাকে এক অদৃশ্য বিপদ। এই গ্যালারিতে থাকা ব্যক্তিগত ছবি অজান্তেই হ্যাক হয়ে যেতে পারে। এতে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়া থেকে ব্ল্যাকমেলের শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে এই ঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব।
এ জন্য যা করবেন—
অ্যাপ পারমিশনে সতর্ক থাকুন
গুরুত্বপূর্ণ ও বিশ্বস্ত অ্যাপ ছাড়া মোবাইল ফোনে ইনস্টল করতে গিয়ে গ্যালারিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া যাবে না। তাতে ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও হ্যাকারদের হাতে চলে যেতে পারে।
অপরিচিত কারও সঙ্গে ছবি শেয়ার করবেন না
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বা কোনো অ্যাপের মাধ্যমে অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তিগত ছবি শেয়ার করা যাবে না। একবার শেয়ার করা ছবি আপনি আর নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবেন না।
সন্দেহজনক লিংক থেকে দূরে থাকুন
ভাইরাল ভিডিও কিংবা কোনো লোভনীয় অফারসহ সন্দেহজনক লিংকে ক্লিক করবেন না। ক্লিক করার তীব্র আকর্ষণে ছবি হয়ে যেতে পারে বেহাত। সাইবার বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এমন লিংকে ক্লিক করে অনেকে অজান্তে প্রবেশ করেন টেলিগ্রাম চ্যানেলে। এরপর সেখান থেকে আরেকটি লিংকে ক্লিক করলে সেই ব্যবহারকারীকে নিয়ে যাওয়া হয় একটি ক্লাউড স্টোরেজে। সেখানে অ্যাকসেস পেতে গেলে দিতে হয় গ্যালারিতে প্রবেশের অনুমতি বা এক্সেস। এর ফলে ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও কিংবা গুরুত্বপূর্ণ ফাইল চলে যেতে পারে হ্যাকারদের হাতে।
অজানা কিংবা ফ্রি অ্যাপ ইনস্টল এড়িয়ে চলুন
ফ্রি এডিটিং অ্যাপ, গেম ইত্যাদির মতো অজানা অ্যাপ ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন। প্লেস্টোর থেকে অ্যাপ ইনস্টল করা কম ঝুঁকিপূর্ণ। অ্যাপটি ইনস্টল করার আগে রিভিউসহ বিস্তারিত পড়ে নিন।
ফ্রি ওয়াই-ফাই ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে
শপিং মল, রেস্টুরেন্ট, স্টেশন কিংবা অন্যান্য পাবলিক স্থানের ফ্রি ওয়াই-ফাই ব্যবহার করবেন না। এর মাধ্যমে হ্যাকার আপনার ফোনে প্রবেশ করে গ্যালারি, স্টোরেজ এমনকি ব্যক্তিগত তথ্যেও হাত বসাতে পারে। তবে প্রয়োজন হলে ঘরের বাইরে মোবাইল ডেটা ব্যবহার করুন।
সন্দেহজনক মেসেজে ক্লিক নয়
লোভনীয় কোনো অফারের মেসেজে ক্লিক করবেন না। তাতে আপনার মোবাইল ফোনে ট্রোজান বা ম্যালওয়্যার ইনস্টল হয়ে যেতে পারে। এতে ট্রোজান আপনার অজান্তেই মোবাইল ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেবে। এর মাধ্যমে আপনার গোপন তথ্য, গ্যালারি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও চলে যেতে পারে হ্যাকারদের হাতে।
হ্যাক হলে করণীয়
অ্যাপ ভুয়া চেনার উপায়
ছবি তুলতে কে না ভালোবাসে! হাতের কাছে মোবাইল ফোন থাকলেই হলো, মুহূর্তে বন্দী করে ফেলা যায় প্রিয় দৃশ্য বা স্মৃতি। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ভ্রমণের স্মৃতি কিংবা একান্ত মুহূর্ত—সবই জমা হয় মোবাইল ফোনের গ্যালারিতে।
কিন্তু এখানেই লুকিয়ে থাকে এক অদৃশ্য বিপদ। এই গ্যালারিতে থাকা ব্যক্তিগত ছবি অজান্তেই হ্যাক হয়ে যেতে পারে। এতে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়া থেকে ব্ল্যাকমেলের শিকার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে এই ঝুঁকি থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব।
এ জন্য যা করবেন—
অ্যাপ পারমিশনে সতর্ক থাকুন
গুরুত্বপূর্ণ ও বিশ্বস্ত অ্যাপ ছাড়া মোবাইল ফোনে ইনস্টল করতে গিয়ে গ্যালারিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া যাবে না। তাতে ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও হ্যাকারদের হাতে চলে যেতে পারে।
অপরিচিত কারও সঙ্গে ছবি শেয়ার করবেন না
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বা কোনো অ্যাপের মাধ্যমে অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তিগত ছবি শেয়ার করা যাবে না। একবার শেয়ার করা ছবি আপনি আর নিয়ন্ত্রণ
করতে পারবেন না।
সন্দেহজনক লিংক থেকে দূরে থাকুন
ভাইরাল ভিডিও কিংবা কোনো লোভনীয় অফারসহ সন্দেহজনক লিংকে ক্লিক করবেন না। ক্লিক করার তীব্র আকর্ষণে ছবি হয়ে যেতে পারে বেহাত। সাইবার বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এমন লিংকে ক্লিক করে অনেকে অজান্তে প্রবেশ করেন টেলিগ্রাম চ্যানেলে। এরপর সেখান থেকে আরেকটি লিংকে ক্লিক করলে সেই ব্যবহারকারীকে নিয়ে যাওয়া হয় একটি ক্লাউড স্টোরেজে। সেখানে অ্যাকসেস পেতে গেলে দিতে হয় গ্যালারিতে প্রবেশের অনুমতি বা এক্সেস। এর ফলে ব্যক্তিগত ছবি, ভিডিও কিংবা গুরুত্বপূর্ণ ফাইল চলে যেতে পারে হ্যাকারদের হাতে।
অজানা কিংবা ফ্রি অ্যাপ ইনস্টল এড়িয়ে চলুন
ফ্রি এডিটিং অ্যাপ, গেম ইত্যাদির মতো অজানা অ্যাপ ইনস্টল করা থেকে বিরত থাকুন। প্লেস্টোর থেকে অ্যাপ ইনস্টল করা কম ঝুঁকিপূর্ণ। অ্যাপটি ইনস্টল করার আগে রিভিউসহ বিস্তারিত পড়ে নিন।
ফ্রি ওয়াই-ফাই ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে
শপিং মল, রেস্টুরেন্ট, স্টেশন কিংবা অন্যান্য পাবলিক স্থানের ফ্রি ওয়াই-ফাই ব্যবহার করবেন না। এর মাধ্যমে হ্যাকার আপনার ফোনে প্রবেশ করে গ্যালারি, স্টোরেজ এমনকি ব্যক্তিগত তথ্যেও হাত বসাতে পারে। তবে প্রয়োজন হলে ঘরের বাইরে মোবাইল ডেটা ব্যবহার করুন।
সন্দেহজনক মেসেজে ক্লিক নয়
লোভনীয় কোনো অফারের মেসেজে ক্লিক করবেন না। তাতে আপনার মোবাইল ফোনে ট্রোজান বা ম্যালওয়্যার ইনস্টল হয়ে যেতে পারে। এতে ট্রোজান আপনার অজান্তেই মোবাইল ফোনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেবে। এর মাধ্যমে আপনার গোপন তথ্য, গ্যালারি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, এমনকি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও চলে যেতে পারে হ্যাকারদের হাতে।
হ্যাক হলে করণীয়
অ্যাপ ভুয়া চেনার উপায়
জনসমক্ষে মতপ্রকাশের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম এক্স (আগের টুইটার)। যেখানে ব্যবহারকারীরা নির্দ্বিধায় তাঁদের চিন্তা, মতামত ও ভাইরাল ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানান। তবে ২০২২ সালে ইলন মাস্ক এক্স কিনে নেওয়ার পর থেকে প্ল্যাটফর্মটিকে আরও ব্যক্তিগত ও বহুমুখী ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
০২ জুন ২০২৫ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে বিশাল এক ডেটা সেন্টার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হাব গড়ে তুলতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল। দক্ষিণ ভারতের এই রাজ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এটি হবে দক্ষিণ এশিয়ায় অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গুগলের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। রয়টার্সের এক প্রতিব
৯ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো ডটকম এককভাবে বাংলাদেশের সাইবার স্পেসে সবচেয়ে বেশি জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এই তথ্য জানিয়ে বলেছেন
১৪ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের টম্পকিনস স্কয়ার পার্কে সম্প্রতি এক ভিন্নধর্মী আয়োজন হয়ে গেল। এর শিরোনাম দেওয়া হয়েছিল ‘ডিলিট ডে’। তরুণ প্রজন্ম; বিশেষ করে জেন-জিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল, নিজেদের জীবনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাব থেকে মুক্তি নেওয়া।
১৪ ঘণ্টা আগে