আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শূন্য কার্বন নিঃসরণ বা ‘জিরো এমিশন’ প্রযুক্তির নতুন সম্ভাবনা হাজির করেছে জাপানি গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি টয়োটা। হাইড্রোজেন কমবাশন প্রযুক্তির একটি নতুন প্রোটোটাইপ গাড়ি তৈরি করেছে তারা। নাম দেওয়া হয়েছে ‘করোলা ক্রস হাইড্রোজেন কনসেপ্ট।’
টয়োটা জানিয়েছে, হাইড্রোজেন কমবাশন বা দাহ প্রযুক্তি হতে পারে পরিবেশবান্ধব গাড়ির ভবিষ্যৎ। এ জন্য একযোগে দুটি পথে কাজ করছে টয়োটা। একটি হলো—হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল প্রযুক্তি, যা আগে থেকেই মিরাই নামক টয়োটার একটি মডেলে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর দ্বিতীয় পথ হলো—হাইড্রোজেন কমবাশন প্রযুক্তি। যার বাস্তব উদাহরণ হলো করোলা ক্রস হাইড্রোজেন কনসেপ্ট।
এই প্রযুক্তি দ্রুত উন্নয়নের লক্ষ্যে জাপানের সুপার টাইকু ইনডিউরেন্স রেসকে বেছে নিয়েছে টয়োটা। পুরো ২০২২ মৌসুমে হাইড্রোজেন চালিত ‘জিআর করোলা এইচ২’ গাড়ি নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় প্রতিষ্ঠানটি। টয়োটার দাবি, এই প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়েই প্রযুক্তির উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন হয়েছে।
এক বছরের পরীক্ষায় গাড়িটির ইঞ্জিনের সক্ষমতা ২৪ শতাংশ বেড়েছে এবং টর্ক বেড়েছে ৩৩ শতাংশ। গাড়ির রেঞ্জ বা গতি পরিসীমা ৩০ শতাংশ বেড়েছে। শুধু তাই নয়, হাইড্রোজেন জ্বালানি ভরার সময় ৫ মিনিট থেকে কমে মাত্র ৯০ সেকেন্ডে নেমে এসেছে।
এরই ধারাবাহিকতায় টয়োটার প্রকৌশলীরা জিআর করোলার ১ দশমিক ৬ লিটার ৩-সিলিন্ডার টার্বো ইঞ্জিনের সঙ্গে হাইপ্রেশার হাইড্রোজেন ডাইরেক্ট ইনজেকশন প্রযুক্তি সংযোজন করেছেন। পাশাপাশি মিরাই মডেল থেকে নেওয়া হয়েছে হাইড্রোজেন ট্যাংক সংযোজনের কৌশল।
ফলাফল হিসেবে তৈরি হয়েছে ‘করোলা ক্রস হাইড্রোজেন কনসেপ্ট।’ এই গাড়িটি পাঁচজন যাত্রী ও লাগেজ বহনে সক্ষম। বর্তমানে গাড়িটির বাস্তব পরিস্থিতিতে পরীক্ষামূলক চালনা চলছে। খুব শিগগিরই এটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার মুখোমুখি হবে।
টয়োটার দাবি, হাইড্রোজেন কমবাসশন প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো—এতে প্রচলিত ইঞ্জিনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা যায়। দ্রুত জ্বালানি ভরা সম্ভব হয়। পাশাপাশি লিথিয়াম ও নিকেলের মতো মূল্যবান ও দুষ্প্রাপ্য উপাদানের ওপর নির্ভরতা কমে আসে।
পরিবেশ সুরক্ষায় বড় ধরনের অবদান রাখার পাশাপাশি এই প্রযুক্তির বড় সম্ভাবনা রয়েছে মোটরস্পোর্টেও। টয়োটা মনে করছে, হাইড্রোজেন কমবাসশন হতে পারে সবার জন্য সহজলভ্য ও দ্রুত কার্বন নির্গমন কমানোর কার্যকর সমাধান।
তথ্যসূত্র: টয়োটা. ইইউ
শূন্য কার্বন নিঃসরণ বা ‘জিরো এমিশন’ প্রযুক্তির নতুন সম্ভাবনা হাজির করেছে জাপানি গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি টয়োটা। হাইড্রোজেন কমবাশন প্রযুক্তির একটি নতুন প্রোটোটাইপ গাড়ি তৈরি করেছে তারা। নাম দেওয়া হয়েছে ‘করোলা ক্রস হাইড্রোজেন কনসেপ্ট।’
টয়োটা জানিয়েছে, হাইড্রোজেন কমবাশন বা দাহ প্রযুক্তি হতে পারে পরিবেশবান্ধব গাড়ির ভবিষ্যৎ। এ জন্য একযোগে দুটি পথে কাজ করছে টয়োটা। একটি হলো—হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল প্রযুক্তি, যা আগে থেকেই মিরাই নামক টয়োটার একটি মডেলে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর দ্বিতীয় পথ হলো—হাইড্রোজেন কমবাশন প্রযুক্তি। যার বাস্তব উদাহরণ হলো করোলা ক্রস হাইড্রোজেন কনসেপ্ট।
এই প্রযুক্তি দ্রুত উন্নয়নের লক্ষ্যে জাপানের সুপার টাইকু ইনডিউরেন্স রেসকে বেছে নিয়েছে টয়োটা। পুরো ২০২২ মৌসুমে হাইড্রোজেন চালিত ‘জিআর করোলা এইচ২’ গাড়ি নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় প্রতিষ্ঠানটি। টয়োটার দাবি, এই প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়েই প্রযুক্তির উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন হয়েছে।
এক বছরের পরীক্ষায় গাড়িটির ইঞ্জিনের সক্ষমতা ২৪ শতাংশ বেড়েছে এবং টর্ক বেড়েছে ৩৩ শতাংশ। গাড়ির রেঞ্জ বা গতি পরিসীমা ৩০ শতাংশ বেড়েছে। শুধু তাই নয়, হাইড্রোজেন জ্বালানি ভরার সময় ৫ মিনিট থেকে কমে মাত্র ৯০ সেকেন্ডে নেমে এসেছে।
এরই ধারাবাহিকতায় টয়োটার প্রকৌশলীরা জিআর করোলার ১ দশমিক ৬ লিটার ৩-সিলিন্ডার টার্বো ইঞ্জিনের সঙ্গে হাইপ্রেশার হাইড্রোজেন ডাইরেক্ট ইনজেকশন প্রযুক্তি সংযোজন করেছেন। পাশাপাশি মিরাই মডেল থেকে নেওয়া হয়েছে হাইড্রোজেন ট্যাংক সংযোজনের কৌশল।
ফলাফল হিসেবে তৈরি হয়েছে ‘করোলা ক্রস হাইড্রোজেন কনসেপ্ট।’ এই গাড়িটি পাঁচজন যাত্রী ও লাগেজ বহনে সক্ষম। বর্তমানে গাড়িটির বাস্তব পরিস্থিতিতে পরীক্ষামূলক চালনা চলছে। খুব শিগগিরই এটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার মুখোমুখি হবে।
টয়োটার দাবি, হাইড্রোজেন কমবাসশন প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো—এতে প্রচলিত ইঞ্জিনের প্রযুক্তি ব্যবহার করা যায়। দ্রুত জ্বালানি ভরা সম্ভব হয়। পাশাপাশি লিথিয়াম ও নিকেলের মতো মূল্যবান ও দুষ্প্রাপ্য উপাদানের ওপর নির্ভরতা কমে আসে।
পরিবেশ সুরক্ষায় বড় ধরনের অবদান রাখার পাশাপাশি এই প্রযুক্তির বড় সম্ভাবনা রয়েছে মোটরস্পোর্টেও। টয়োটা মনে করছে, হাইড্রোজেন কমবাসশন হতে পারে সবার জন্য সহজলভ্য ও দ্রুত কার্বন নির্গমন কমানোর কার্যকর সমাধান।
তথ্যসূত্র: টয়োটা. ইইউ
সিস্টেমের মান উন্নয়নের কাজের জন্য গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা আগামীকাল শুক্রবার ১৩ থেকে বন্ধ থাকবে। এছাড়াও আরও কিছু ১৭ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে। তবে ভয়েস কল, এসএমএস ও ইন্টারনেট চালু থাকবে। ওয়েবসাইটে দেওয়া এক নোটিসে এ তথ্য জানায় দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর কোম্পানি।
১১ ঘণ্টা আগেকিশোর-কিশোরীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনছে ওপেনএআই। যুক্তরাষ্ট্রে ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরের আত্মহত্যার ঘটনায় হওয়া মামলার পর এই উদ্যোগ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ভবিষ্যতে চ্যাটজিপিটিতে প্রবেশের জন্য ব্যবহারকারীদের ওপেনএআইয়ের বয়স যাচাই প্রযুক্তির আওতায় আনা হবে অথবা জমা দিতে হতে পারে উপযুক্ত
১৬ ঘণ্টা আগেঅ্যাপল তার সর্বশেষ আইপ্যাডওএস ২৬ আপডেটে ব্যবহারকারীদের জন্য এক নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে। এই আপডেটে ‘লিকুইড গ্লাস’ নামে সম্পূর্ণ নতুন ডিজাইন দেখা যাবে, যা পুরো ইন্টারফেসকে আরও আধুনিক ও প্রাণবন্ত করে তুলেছে। এ ছাড়া মাল্টিটাস্কিং, ফাইল ব্যবস্থাপনা এবং এআই-ভিত্তিক ফিচারগুলোয় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেকনফারেন্সিং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান জুম কমিউনিকেশনস তাদের সর্বশেষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক টুল ‘জুম এআই কম্প্যানিয়ন ৩.০’ (এআই সহকারী) উন্মোচন করেছে। জুমটোপিয়া ২০২৫–এ এই ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি। এআই সহকারীর নতুন এই সংস্করণ ব্যবহারকারীদের মিটিং, কাজের তালিকা এবং গ্রাহকসেবা আরও দক্ষভাবে পরিচালনায় স
১৯ ঘণ্টা আগে