বৈদ্যুতিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উড়ন্ত যান তৈরি করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেস। প্রতিষ্ঠানটির তৈরি ‘ভিএক্স-৪’ খাড়াখাড়িভাবে ওপরে উঠতে ও নামতে সক্ষম। শুধু তাই নয়, চার সিটের এই যান ঘণ্টায় ২৪০ কিলোমিটার গতিতে ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারবে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেসের ভিএক্স-৪ মডেলটি ঘণ্টায় ২৪০ কিলোমিটার গতিতে ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারে। এই হিসাবে এটি লন্ডনের ব্যাটারসি থেকে হিথ্রো বিমানবন্দরে মাত্র ১২ মিনিটে পৌঁছে যাবে। এই পথে গাড়িতে যেতে সময় লাগে ৫১ মিনিট। এটি একসঙ্গে চারজন যাত্রী বহন করতে পারে। প্রচলিত হেলিকপ্টারের তুলনায় ভিএক্স-৪ অনেক কম শব্দ করে এবং সম্পূর্ণ কার্বনমুক্ত।
ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেস এরই মধ্যে ১৫০০টি প্রি-অর্ডার পেয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য ৬ বিলিয়ন ডলার। এই অর্ডারগুলো এসেছে আমেরিকান এয়ারলাইনস, ভার্জিন আটলান্টিক, জাপান এয়ারলাইনস, এয়ারএশিয়া এবং অ্যাভোলনের মতো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে।
ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেস পরীক্ষিত প্রযুক্তি ব্যবহার করে উদ্ভাবনী যান তৈরি করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—উন্নত প্রপেলার প্রযুক্তি ও ব্যাটারি প্যাক, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও সেন্সর ব্যবহার করে ফ্লাইট কন্ট্রোল সিস্টেম, বায়ুগতিবিদ্যার উন্নত নকশা।
২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেস মুদ্রিক ক্যাপিটাল এবং প্রধান শেয়ারহোল্ডার স্টিফেন ফিৎসপ্যাট্রিকের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এর আগে নভেম্বরে ৫০ মিলিয়ন ডলার তহবিল সংগ্রহের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল।
প্রতিষ্ঠানটি জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার, রোলস-রয়েস, হানি ওয়েল এবং মাইক্রোসফটের মতো কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারত্ব গড়ে তুলেছে। এই অংশীদারত্ব ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেসকে উন্নত প্রযুক্তি এবং উৎপাদনদক্ষতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
বৈদ্যুতিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উড়ন্ত যান তৈরি করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেস। প্রতিষ্ঠানটির তৈরি ‘ভিএক্স-৪’ খাড়াখাড়িভাবে ওপরে উঠতে ও নামতে সক্ষম। শুধু তাই নয়, চার সিটের এই যান ঘণ্টায় ২৪০ কিলোমিটার গতিতে ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারবে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেসের ভিএক্স-৪ মডেলটি ঘণ্টায় ২৪০ কিলোমিটার গতিতে ১৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারে। এই হিসাবে এটি লন্ডনের ব্যাটারসি থেকে হিথ্রো বিমানবন্দরে মাত্র ১২ মিনিটে পৌঁছে যাবে। এই পথে গাড়িতে যেতে সময় লাগে ৫১ মিনিট। এটি একসঙ্গে চারজন যাত্রী বহন করতে পারে। প্রচলিত হেলিকপ্টারের তুলনায় ভিএক্স-৪ অনেক কম শব্দ করে এবং সম্পূর্ণ কার্বনমুক্ত।
ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেস এরই মধ্যে ১৫০০টি প্রি-অর্ডার পেয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য ৬ বিলিয়ন ডলার। এই অর্ডারগুলো এসেছে আমেরিকান এয়ারলাইনস, ভার্জিন আটলান্টিক, জাপান এয়ারলাইনস, এয়ারএশিয়া এবং অ্যাভোলনের মতো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে।
ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেস পরীক্ষিত প্রযুক্তি ব্যবহার করে উদ্ভাবনী যান তৈরি করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—উন্নত প্রপেলার প্রযুক্তি ও ব্যাটারি প্যাক, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও সেন্সর ব্যবহার করে ফ্লাইট কন্ট্রোল সিস্টেম, বায়ুগতিবিদ্যার উন্নত নকশা।
২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেস মুদ্রিক ক্যাপিটাল এবং প্রধান শেয়ারহোল্ডার স্টিফেন ফিৎসপ্যাট্রিকের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এর আগে নভেম্বরে ৫০ মিলিয়ন ডলার তহবিল সংগ্রহের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল।
প্রতিষ্ঠানটি জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার, রোলস-রয়েস, হানি ওয়েল এবং মাইক্রোসফটের মতো কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারত্ব গড়ে তুলেছে। এই অংশীদারত্ব ভার্টিক্যাল এয়ারোস্পেসকে উন্নত প্রযুক্তি এবং উৎপাদনদক্ষতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা এবার খেলোয়াড় ও স্পোর্টসপ্রেমীদের জন্য বাজারে আনছে নতুন প্রজন্মের পারফরম্যান্স এআই চশমা। জনপ্রিয় চশমার ব্র্যান্ড ওকলের সঙ্গে যৌথভাবে এটি তৈরি করেছে মেটা। খেলার সময় বিভিন্ন মুহূর্ত ধারণ করবে ‘ওকলে মেটা এইচএসটিএন’ নামে এই স্মার্ট গ্লাস।
১ মিনিট আগেইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে