২৪ দল থেকে ইউরোর শিরোপার লড়াইটা নেমে এসেছে চার দলে। চার দলে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবের খেলোয়াড়দের সংখ্যাই বেশি। মজার ব্যাপার হচ্ছে, চ্যাম্পিয়নস লিগের দুই ফাইনালিস্ট ম্যানচেস্টার সিটি আর চেলসির লড়াইটা এখানেও চলছে। সেমিফাইনাল পর্যন্ত এই দুই দলের সর্বোচ্চ খেলোয়াড় আছে চার দলে।
ম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে ইউরোপ সেরার শিরোপা জিতেছিল চেলসি। ইউরোর শুরুতেও দলগুলোর খেলোয়াড় সংখ্যায় সিটিকে পেছনে ফেলেছিল চেলসি। গ্রুপ পর্ব-শেষ ষোলো-কোয়ার্টার ফাইনাল শেষ করে সেমিফাইনাল পর্যন্ত লড়াইটা অবশ্য সমান সমান। দুই দলেরই আছে সাতজন করে খেলোয়াড়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাঁচজন করে খেলোয়াড় আছে ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, সিরি-আ ক্লাব জুভেন্টাস ও বার্সেলোনার। স্প্যানিশ ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদের আছে তিনজন খেলোয়াড়। স্পেন দলে রিয়াল মাদ্রিদের কোনো খেলোয়াড় না থাকার প্রভাব পড়েছে এই তালিকায়। স্পেন সেমিফাইনালে উঠলেও স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়ালের কোনো খেলোয়াড় নেই। টুর্নামেন্টের শুরুতে অবশ্য তাদের ছয়জন খেলোয়াড় ছিল ইউরোতে। মন খারাপ হতে পারে বায়ার্ন মিউনিখ সমর্থকদেরও। টুর্নামেন্টের শুরুতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ খেলোয়াড় থাকলেও এখন একজনও নেই।
ম্যানচেস্টার সিটি-ফেরান টোরেস, রোদ্রি, আইমেরিক লাপোর্তে, কাইল ওয়াকার, রাহিম স্টার্লিং, ফিল ফোডেন, জন স্টোনস।
চেলসি-সিজার আজপিলেকুয়েতা, আন্দ্রেস ক্রিস্টেনসেন, ম্যাসন মাউন্ট, রিস জেমস, বেন চিলওয়েল, এমারসন, জর্জিনহো।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড-লুক শো, হ্যারি ম্যাগুয়ের, মার্কাস রাশফোর্ড, জাদন সানচো, ডেভিড ডি গিয়া।
জুভেন্টাস-জর্জো কিয়েলিনি, ফেদেরিকো কিয়েসা, লিওনার্দো বোনুচ্চি, ফেদেরিকো বার্নারদেসকি, আলভারো মোরাতা।
বার্সেলোনা-মার্টিন ব্রাথওয়েট, জর্ডি আলবা, পেদ্রি, সার্জিও বুসকেটস, এরিক গার্সিয়া।
প্যারিস সেন্ট জার্মেই-মার্কো ভেরাত্তি, আলেসান্দ্রো ফ্লোরেঞ্জি, পাবলো সারাবিয়া।
আতলেতিকো মাদ্রিদ-মার্কোস ইয়োরেন্তে, কোকে, কিয়েরেন ট্রিপিয়ার।
এসি মিলান-জিয়ানলুজি দোন্নারুম্মা, সিমন কায়ের।
ইন্টার মিলান-নিকোলা বারেল্লা (ইতালি), আলেসান্দ্রো বাসতোনি।
টটেনহাম-হ্যারি কেন, পিয়েরে এমিল হইবিয়া।
লিভারপুল-জর্ডান হেন্ডারসন, থিয়াগো আলসানতারা।
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড-জুড বেলিংহাম
আর্সেনাল-বুকোয়ো সাকা
২৪ দল থেকে ইউরোর শিরোপার লড়াইটা নেমে এসেছে চার দলে। চার দলে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবের খেলোয়াড়দের সংখ্যাই বেশি। মজার ব্যাপার হচ্ছে, চ্যাম্পিয়নস লিগের দুই ফাইনালিস্ট ম্যানচেস্টার সিটি আর চেলসির লড়াইটা এখানেও চলছে। সেমিফাইনাল পর্যন্ত এই দুই দলের সর্বোচ্চ খেলোয়াড় আছে চার দলে।
ম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে ইউরোপ সেরার শিরোপা জিতেছিল চেলসি। ইউরোর শুরুতেও দলগুলোর খেলোয়াড় সংখ্যায় সিটিকে পেছনে ফেলেছিল চেলসি। গ্রুপ পর্ব-শেষ ষোলো-কোয়ার্টার ফাইনাল শেষ করে সেমিফাইনাল পর্যন্ত লড়াইটা অবশ্য সমান সমান। দুই দলেরই আছে সাতজন করে খেলোয়াড়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাঁচজন করে খেলোয়াড় আছে ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, সিরি-আ ক্লাব জুভেন্টাস ও বার্সেলোনার। স্প্যানিশ ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদের আছে তিনজন খেলোয়াড়। স্পেন দলে রিয়াল মাদ্রিদের কোনো খেলোয়াড় না থাকার প্রভাব পড়েছে এই তালিকায়। স্পেন সেমিফাইনালে উঠলেও স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়ালের কোনো খেলোয়াড় নেই। টুর্নামেন্টের শুরুতে অবশ্য তাদের ছয়জন খেলোয়াড় ছিল ইউরোতে। মন খারাপ হতে পারে বায়ার্ন মিউনিখ সমর্থকদেরও। টুর্নামেন্টের শুরুতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ খেলোয়াড় থাকলেও এখন একজনও নেই।
ম্যানচেস্টার সিটি-ফেরান টোরেস, রোদ্রি, আইমেরিক লাপোর্তে, কাইল ওয়াকার, রাহিম স্টার্লিং, ফিল ফোডেন, জন স্টোনস।
চেলসি-সিজার আজপিলেকুয়েতা, আন্দ্রেস ক্রিস্টেনসেন, ম্যাসন মাউন্ট, রিস জেমস, বেন চিলওয়েল, এমারসন, জর্জিনহো।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড-লুক শো, হ্যারি ম্যাগুয়ের, মার্কাস রাশফোর্ড, জাদন সানচো, ডেভিড ডি গিয়া।
জুভেন্টাস-জর্জো কিয়েলিনি, ফেদেরিকো কিয়েসা, লিওনার্দো বোনুচ্চি, ফেদেরিকো বার্নারদেসকি, আলভারো মোরাতা।
বার্সেলোনা-মার্টিন ব্রাথওয়েট, জর্ডি আলবা, পেদ্রি, সার্জিও বুসকেটস, এরিক গার্সিয়া।
প্যারিস সেন্ট জার্মেই-মার্কো ভেরাত্তি, আলেসান্দ্রো ফ্লোরেঞ্জি, পাবলো সারাবিয়া।
আতলেতিকো মাদ্রিদ-মার্কোস ইয়োরেন্তে, কোকে, কিয়েরেন ট্রিপিয়ার।
এসি মিলান-জিয়ানলুজি দোন্নারুম্মা, সিমন কায়ের।
ইন্টার মিলান-নিকোলা বারেল্লা (ইতালি), আলেসান্দ্রো বাসতোনি।
টটেনহাম-হ্যারি কেন, পিয়েরে এমিল হইবিয়া।
লিভারপুল-জর্ডান হেন্ডারসন, থিয়াগো আলসানতারা।
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড-জুড বেলিংহাম
আর্সেনাল-বুকোয়ো সাকা
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে