ক্রীড়া ডেস্ক
এবি ডি ভিলিয়ার্স কি তবে অবসর ভেঙে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন? সেটা কি হবে তাঁর দীর্ঘদিনের সতীর্থ বিরাট কোহলির সঙ্গে আইপিএলের মাধ্যমে? আসলে তা নয়। চার বছর আগে যে ডি ভিলিয়ার্স ক্রিকেট ছেড়েছেন, তিনি আর ক্রিকেটে ফিরছেন না।
আইপিএলে এলে এবি ডি ভিলিয়ার্স ভিন্ন ভূমিকায় আসতে চান বলে বার্তা সংস্থা আইএএনএসকে জানিয়েছেন। সেক্ষেত্রে তাঁর পছন্দের দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)। কারণ, ২০০৮ থেকে ২০২১ পর্যন্ত আইপিএলে ১৭৪ ম্যাচ খেলেছেন ডি ভিলিয়ার্স। যার মধ্যে কোহলির দল বেঙ্গালুরুতে ডি ভিলিয়ার্স খেলেছেন ১৫৬ ম্যাচ। ১০ বছরে (২০১১ থেকে ২০২১ পর্যন্ত) আরসিবিতে খেলায় কোহলির সঙ্গে ডি ভিলিয়ার্সের অনেক স্মৃতি রয়েছে। এ বছর জুনে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে কোহলি যখন প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছেন, সেটা কাছ থেকে দেখেছেন ডি ভিলিয়ার্স। ভারতীয় তারকাকে নিয়ে সেদিন অনেক কথাই ডি ভিলিয়ার্স বলেন।
ক্রিকেটার না হয়ে আইপিএল কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে ভিন্ন কোনো পদ খালি আছে ডি ভিলিয়ার্সের জন্য, সেই ভূমিকায় কাজ করতে প্রস্তুত তিনি। বার্তা সংস্থা আইএএনএসকে ডি ভিলিয়ার্স বলেন, ‘আমার হৃদয় আরসিবির সঙ্গে থাকছে। সব সময় থাকবে। তাই ফ্র্যাঞ্চাইজি যদি মনে করে কোনো ধরনের পদ আমার জন্য খালি থাকে (কোচ-পরামর্শক), আমার সময় যখন ঠিক থাকবে, তখন প্রস্তুত থাকব। সেটা অবশ্যই হবে আরসিবি।’
বিশ্বজুড়ে টি-টোয়েন্টি, টি-টেন চলার কারণে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই বেশির ভাগ সময় স্থায়ীভাবে কোচ পাওয়া যায় না। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে তো আরও সম্ভব না। ডি ভিলিয়ার্সও সেই বাস্তবতা মেনে নিয়ে আইএএনএসকে বলেন, ‘আইপিএলে ভবিষ্যতে যেকোনো ভূমিকায় কাজ করতে পারি। তবে পূর্ণ মৌসুমের জন্য প্রতিশ্রুতি দেওয়া কঠিন। আমার মনে হয় সেই দিনগুলো আর ফিরে পাওয়া সম্ভব না। মানে ‘না’ মানে পুরোপুরি ‘না’।’
আইপিএলে ২০১১, ২০১৬ সালে দুইবার ফাইনাল খেলেছেন ডি ভিলিয়ার্স। দুইবারই রানার্সআপ হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল তাঁকে। যার মধ্যে ২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের কাছে মাত্র ৮ রানে হেরে শিরোপা জেতার আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল। আইপিএল ক্যারিয়ারে ৫১৬২ রানের মধ্যে ৪৪৯১ রান করেছেন আরসিবির জার্সিতেই। কোহলিদের দলের হয়ে করেছেন দুই সেঞ্চুরি।
এবি ডি ভিলিয়ার্স কি তবে অবসর ভেঙে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন? সেটা কি হবে তাঁর দীর্ঘদিনের সতীর্থ বিরাট কোহলির সঙ্গে আইপিএলের মাধ্যমে? আসলে তা নয়। চার বছর আগে যে ডি ভিলিয়ার্স ক্রিকেট ছেড়েছেন, তিনি আর ক্রিকেটে ফিরছেন না।
আইপিএলে এলে এবি ডি ভিলিয়ার্স ভিন্ন ভূমিকায় আসতে চান বলে বার্তা সংস্থা আইএএনএসকে জানিয়েছেন। সেক্ষেত্রে তাঁর পছন্দের দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)। কারণ, ২০০৮ থেকে ২০২১ পর্যন্ত আইপিএলে ১৭৪ ম্যাচ খেলেছেন ডি ভিলিয়ার্স। যার মধ্যে কোহলির দল বেঙ্গালুরুতে ডি ভিলিয়ার্স খেলেছেন ১৫৬ ম্যাচ। ১০ বছরে (২০১১ থেকে ২০২১ পর্যন্ত) আরসিবিতে খেলায় কোহলির সঙ্গে ডি ভিলিয়ার্সের অনেক স্মৃতি রয়েছে। এ বছর জুনে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে কোহলি যখন প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছেন, সেটা কাছ থেকে দেখেছেন ডি ভিলিয়ার্স। ভারতীয় তারকাকে নিয়ে সেদিন অনেক কথাই ডি ভিলিয়ার্স বলেন।
ক্রিকেটার না হয়ে আইপিএল কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে ভিন্ন কোনো পদ খালি আছে ডি ভিলিয়ার্সের জন্য, সেই ভূমিকায় কাজ করতে প্রস্তুত তিনি। বার্তা সংস্থা আইএএনএসকে ডি ভিলিয়ার্স বলেন, ‘আমার হৃদয় আরসিবির সঙ্গে থাকছে। সব সময় থাকবে। তাই ফ্র্যাঞ্চাইজি যদি মনে করে কোনো ধরনের পদ আমার জন্য খালি থাকে (কোচ-পরামর্শক), আমার সময় যখন ঠিক থাকবে, তখন প্রস্তুত থাকব। সেটা অবশ্যই হবে আরসিবি।’
বিশ্বজুড়ে টি-টোয়েন্টি, টি-টেন চলার কারণে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই বেশির ভাগ সময় স্থায়ীভাবে কোচ পাওয়া যায় না। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে তো আরও সম্ভব না। ডি ভিলিয়ার্সও সেই বাস্তবতা মেনে নিয়ে আইএএনএসকে বলেন, ‘আইপিএলে ভবিষ্যতে যেকোনো ভূমিকায় কাজ করতে পারি। তবে পূর্ণ মৌসুমের জন্য প্রতিশ্রুতি দেওয়া কঠিন। আমার মনে হয় সেই দিনগুলো আর ফিরে পাওয়া সম্ভব না। মানে ‘না’ মানে পুরোপুরি ‘না’।’
আইপিএলে ২০১১, ২০১৬ সালে দুইবার ফাইনাল খেলেছেন ডি ভিলিয়ার্স। দুইবারই রানার্সআপ হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল তাঁকে। যার মধ্যে ২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের কাছে মাত্র ৮ রানে হেরে শিরোপা জেতার আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল। আইপিএল ক্যারিয়ারে ৫১৬২ রানের মধ্যে ৪৪৯১ রান করেছেন আরসিবির জার্সিতেই। কোহলিদের দলের হয়ে করেছেন দুই সেঞ্চুরি।
র্যাকেটের ওপর এত ক্ষোভ দানিল মেদভেদেভের! ইউএস ওপেনে হারের পর সেটিকে ভেঙেই ফেললেন। বাছাই তারকা হয়েও তিনি প্রথম রাউন্ডে ৩ ঘণ্টা ৪৫ মিনিটের লড়াইয়ে হেরে গেছেন অবাছাই প্রতিযোগী ফ্রান্সের বেনজামিন বঁজির কাছে। হেরেছেন ৬-৩, ৭-৫, ৬-৭ (৫/৭), ০-৬, ৬-৪ গেমে।
৪১ মিনিট আগেরেফারির শেষ বাঁশি বাজার পরও তেমন কোনো উচ্ছ্বাস নেই আনসার ও ভিডিপির মেয়েদের। অবশ্য শিরোপা জেতাটা অভ্যাসে পরিণত হয়েছে তাদের। তাই উদ্যাপনে দেখা গেল সাদামাটা ছাপ। জাতীয় নারী হ্যান্ডবলে ৩৬ বারের মধ্যে ২৪ বারই চ্যাম্পিয়ন হলো তারা।
৪৩ মিনিট আগেএকপ্রকার ঘুমিয়ে আছে জেলা ফুটবল। নিয়মিত হচ্ছে না লিগ। বাফুফের নতুন কমিটি ১০ মাসেও লিগের জট খুলতে পারেনি। তৃণমূল থেকেও তাই সেভাবে উঠে আসছে না ফুটবলার। ঘুমিয়ে পড়া সেই ফুটবলকে জাগাতে ৩০ আগস্ট থেকে শুরু হবে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে সঙ্গে নিয়ে যা আয়োজন করবে বাফুফে।
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে এক রকম ব্রাত্য হয়ে পড়েছিলেন চেতেশ্বর পূজারা। সামাজিক মাধ্যমে গতকাল আবেগঘন এক বার্তায় ভারতীয় ক্রিকেট দলকে বিদায় জানিয়েছেন পূজারা। তাঁর এমন আকস্মিক অবসর ঘোষণায় কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) ধুয়ে দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে