চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
ক্রীড়া ডেস্ক
এবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটা পাকিস্তানের জন্য ছিল ভুলে যাওযার মতোই। নিউজিল্যান্ড, ভারতের কাছে বাজেভাবে হেরে গ্রুপ পর্বেই বিদায় নেয় মোহাম্মদ রিজওয়ানের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান। এমনকি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) ক্ষতি হয়েছে ৩৫০ কোটির বেশি টাকা।
১৯৯৬ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দিয়েই আইসিসি ইভেন্ট ফিরেছে পাকিস্তানে। হাইব্রিড মডেলে পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে আয়োজন করা হলেও মূল আয়োজক ছিল পাকিস্তান। বিদেশি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে আজ প্রকাশিত খবরে জানা গেছে, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করতে গিয়ে পিসিবির ক্ষতি হয়েছে ৮৬৯ কোটি পাকিস্তানি রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩৭৭ কোটি টাকা। এত ক্ষতির ধাক্কা ক্রিকেটারদেরই সামলাতে হচ্ছে। পাকিস্তানে চলমান জাতীয় টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচ ফি ৯০ শতাংশ কমানো হয়েছে। রিজার্ভ ক্রিকেটারদের বেতন কমানো হয়েছে ৮৭.৫ শতাংশ। পাকিস্তানি দৈনিক ‘দ্য ডন’ জানিয়েছে, কোন অফিশিয়াল ঘোষণা ছাড়াই ৪০০০০ পাকিস্তানি রুপি থেকে ১০০০০ পাকিস্তানি রুপিতে কমিয়ে আনা হয়েছে খেলোয়াড়দের ম্যাচ ফি।
নিরাপত্তা ইস্যুতে পাকিস্তান সফরে না যেতে চাওয়ায় ভারত তাদের পাঁচ ম্যাচ খেলেছে দুবাইয়ে। ফলে পাকিস্তান নিজেদের মাঠে আয়োজন করতে পেরেছে ১০ ম্যাচ। এই ১০ ম্যাচের মধ্যে তিনটিতে বৃষ্টি ফল হতে দেয়নি। যার মধ্যে দুটিতে বৃষ্টির বাগড়ায় টসই হতে পারেনি। এই দুটি ম্যাচই হওয়ার কথা ছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। ২৫ ফেব্রুয়ারি হওয়ার কথা ছিল অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ এবং ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল। বাংলাদেশ-পাকিস্তান দুই দলই ১ নম্বর পেয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করলেও পাকিস্তান শেষ করেছে সাত নম্বরে থেকে। কোনো ম্যাচ না জিতেই আইসিসি থেকে পেয়েছে ৩ কোটি ২১ লাখ পাকা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’-এর প্রতিবেদনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে পাকিস্তানের আয়-ব্যয়ের একটা হিসেব দেখানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে জানা গেছে, টুর্নামেন্ট আয়োজনে তিন স্টেডিয়ামের(লাহোর, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি) জন্য ১৮০০ কোটি রুপি (৭৮০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা)। এটা তাদের মোট বাজেটের চেয়েও ৫০ শতাংশ বেশি ছিল। এর বাইরে ইভেন্টের প্রস্তুতির জন্য ৪ কোটি ডলার খরচ করেছিল পিসিবি। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৪৮৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা। তবে আয়োজনের খরচ, টিকিট বিক্রি ও স্পন্সর স্বত্ব থেকে মাত্র ৬ কোটি ডলার (৭২৯ কোটি ২২ লাখ টাকা) আয় করতে পেরেছে পিসিবি। তাতে বোর্ডের ৮৫ শতাংশ ক্ষতি হয়েছে।
এবারের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটা পাকিস্তানের জন্য ছিল ভুলে যাওযার মতোই। নিউজিল্যান্ড, ভারতের কাছে বাজেভাবে হেরে গ্রুপ পর্বেই বিদায় নেয় মোহাম্মদ রিজওয়ানের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান। এমনকি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) ক্ষতি হয়েছে ৩৫০ কোটির বেশি টাকা।
১৯৯৬ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দিয়েই আইসিসি ইভেন্ট ফিরেছে পাকিস্তানে। হাইব্রিড মডেলে পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে আয়োজন করা হলেও মূল আয়োজক ছিল পাকিস্তান। বিদেশি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে আজ প্রকাশিত খবরে জানা গেছে, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করতে গিয়ে পিসিবির ক্ষতি হয়েছে ৮৬৯ কোটি পাকিস্তানি রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩৭৭ কোটি টাকা। এত ক্ষতির ধাক্কা ক্রিকেটারদেরই সামলাতে হচ্ছে। পাকিস্তানে চলমান জাতীয় টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়নশিপের ম্যাচ ফি ৯০ শতাংশ কমানো হয়েছে। রিজার্ভ ক্রিকেটারদের বেতন কমানো হয়েছে ৮৭.৫ শতাংশ। পাকিস্তানি দৈনিক ‘দ্য ডন’ জানিয়েছে, কোন অফিশিয়াল ঘোষণা ছাড়াই ৪০০০০ পাকিস্তানি রুপি থেকে ১০০০০ পাকিস্তানি রুপিতে কমিয়ে আনা হয়েছে খেলোয়াড়দের ম্যাচ ফি।
নিরাপত্তা ইস্যুতে পাকিস্তান সফরে না যেতে চাওয়ায় ভারত তাদের পাঁচ ম্যাচ খেলেছে দুবাইয়ে। ফলে পাকিস্তান নিজেদের মাঠে আয়োজন করতে পেরেছে ১০ ম্যাচ। এই ১০ ম্যাচের মধ্যে তিনটিতে বৃষ্টি ফল হতে দেয়নি। যার মধ্যে দুটিতে বৃষ্টির বাগড়ায় টসই হতে পারেনি। এই দুটি ম্যাচই হওয়ার কথা ছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। ২৫ ফেব্রুয়ারি হওয়ার কথা ছিল অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ এবং ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল। বাংলাদেশ-পাকিস্তান দুই দলই ১ নম্বর পেয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করলেও পাকিস্তান শেষ করেছে সাত নম্বরে থেকে। কোনো ম্যাচ না জিতেই আইসিসি থেকে পেয়েছে ৩ কোটি ২১ লাখ পাকা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘দ্য টেলিগ্রাফ’-এর প্রতিবেদনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে পাকিস্তানের আয়-ব্যয়ের একটা হিসেব দেখানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে জানা গেছে, টুর্নামেন্ট আয়োজনে তিন স্টেডিয়ামের(লাহোর, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি) জন্য ১৮০০ কোটি রুপি (৭৮০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা)। এটা তাদের মোট বাজেটের চেয়েও ৫০ শতাংশ বেশি ছিল। এর বাইরে ইভেন্টের প্রস্তুতির জন্য ৪ কোটি ডলার খরচ করেছিল পিসিবি। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৪৮৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা। তবে আয়োজনের খরচ, টিকিট বিক্রি ও স্পন্সর স্বত্ব থেকে মাত্র ৬ কোটি ডলার (৭২৯ কোটি ২২ লাখ টাকা) আয় করতে পেরেছে পিসিবি। তাতে বোর্ডের ৮৫ শতাংশ ক্ষতি হয়েছে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে