নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এই ভালো, এই খারাপ—সৌম্য সরকারের অবস্থাটা যেন এমনই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার ৯ বছর পেরিয়ে গেছে, অথচ অফ ফর্মে তাঁকে ভুগতে দেখা যায় প্রায়ই। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটারকে ফর্মে ফেরার টোটকাই দিয়ে রাখলেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
ওপেনিং ব্যাটার হিসেবে সৌম্য ক্যারিয়ার শুরু করলেও তাঁর ব্যাটিং পজিশন নিয়ে নাড়াচড়া হয়েছে বারবার। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছেন সাতটি ভিন্ন পজিশনে। বিশেষ করে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে তাঁকে ফিনিশারের দায়িত্বও দেওয়া হয়। অনভ্যস্ত পজিশনে ব্যাটিং করায় খেই হারিয়েছেন অনেকবার, যার মধ্যে ২০২২-এর নভেম্বরের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার সুযোগ যেন একরকম হারিয়ে ফেলেন তিনি। ১০ মাস পর ২০২৩ এর সেপ্টেম্বরে সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি। জায়গা হারিয়েছেন ওয়ানডে বিশ্বকাপের দল থেকে।
বিশ্বকাপের পর নিউজিল্যান্ড সফরের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলে সুযোগ পান সৌম্য। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ওপেনিংয়ে নেমে খেলেন ১৬৯ রানের ইনিংস। এরপর তিনি পাঁচ ম্যাচে ওপেনিংয়ে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েও বলার মতো কিছুই করতে পারেননি, যার মধ্যে সদ্য সমাপ্ত শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৫০ রানের গণ্ডিও পেরোতে পারেননি। একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে আগামীকাল চট্টগ্রামে ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে আজ সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত। সৌম্যর ধারাবাহিকতার ঘাটতি নিয়ে জিজ্ঞেস করা হলে শান্তর ভাষ্য, ‘গত সিরিজে ওয়ানডেতে অনেক দিন পর ফিরল। তিনটা ম্যাচ খেলল, তার ভেতরে একটাতে বড় ইনিংস খেলল। ধারাবাহিকতা সবারই প্রয়োজন আছে। আলাদাভাবে সৌম্যের একার প্রয়োজন, সেটা বলব না। প্রত্যেক ব্যাটারকে এই জায়গায় উন্নতির দরকার আছে। সৌম্য নিজেও এটা নিয়ে কাজ করছে। গত সিরিজে যদি চিন্তা করা যায়, ওরকম কন্ডিশনে ওরকম একটা ইনিংস খেলা অবশ্যই আমাদের দলের জন্য অনেক বড় ব্যাপার। আশা করি, ও যদি সুযোগ পায় ওর যে জায়গায়, ওখানে ব্যাট করলে ভালো করবে।’
ব্যাটিংয়ে যেমনই হোক, সৌম্যর দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ের কথা যে সবারই জানা। দুর্দান্ত ক্যাচে তাক লাগিয়ে দেন প্রায়ই। কয়েক দিন আগে শেষ হওয়া লঙ্কানদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে চার ক্যাচ ধরেছেন। পাশাপাশি খণ্ডকালীন বোলার হিসেবে ডান হাতে পেস বোলিং করে থাকেন তিনি। শান্তর চাওয়া, তিন বিভাগেই যেন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেন সৌম্য। শান্ত বলেন, ‘ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—সবকিছু মিলিয়ে ওর কাছ থেকে শতভাগ পেতে চাই।’
এই ভালো, এই খারাপ—সৌম্য সরকারের অবস্থাটা যেন এমনই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার ৯ বছর পেরিয়ে গেছে, অথচ অফ ফর্মে তাঁকে ভুগতে দেখা যায় প্রায়ই। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটারকে ফর্মে ফেরার টোটকাই দিয়ে রাখলেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
ওপেনিং ব্যাটার হিসেবে সৌম্য ক্যারিয়ার শুরু করলেও তাঁর ব্যাটিং পজিশন নিয়ে নাড়াচড়া হয়েছে বারবার। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছেন সাতটি ভিন্ন পজিশনে। বিশেষ করে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে তাঁকে ফিনিশারের দায়িত্বও দেওয়া হয়। অনভ্যস্ত পজিশনে ব্যাটিং করায় খেই হারিয়েছেন অনেকবার, যার মধ্যে ২০২২-এর নভেম্বরের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার সুযোগ যেন একরকম হারিয়ে ফেলেন তিনি। ১০ মাস পর ২০২৩ এর সেপ্টেম্বরে সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি। জায়গা হারিয়েছেন ওয়ানডে বিশ্বকাপের দল থেকে।
বিশ্বকাপের পর নিউজিল্যান্ড সফরের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলে সুযোগ পান সৌম্য। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ওপেনিংয়ে নেমে খেলেন ১৬৯ রানের ইনিংস। এরপর তিনি পাঁচ ম্যাচে ওপেনিংয়ে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েও বলার মতো কিছুই করতে পারেননি, যার মধ্যে সদ্য সমাপ্ত শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৫০ রানের গণ্ডিও পেরোতে পারেননি। একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে আগামীকাল চট্টগ্রামে ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে আজ সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত। সৌম্যর ধারাবাহিকতার ঘাটতি নিয়ে জিজ্ঞেস করা হলে শান্তর ভাষ্য, ‘গত সিরিজে ওয়ানডেতে অনেক দিন পর ফিরল। তিনটা ম্যাচ খেলল, তার ভেতরে একটাতে বড় ইনিংস খেলল। ধারাবাহিকতা সবারই প্রয়োজন আছে। আলাদাভাবে সৌম্যের একার প্রয়োজন, সেটা বলব না। প্রত্যেক ব্যাটারকে এই জায়গায় উন্নতির দরকার আছে। সৌম্য নিজেও এটা নিয়ে কাজ করছে। গত সিরিজে যদি চিন্তা করা যায়, ওরকম কন্ডিশনে ওরকম একটা ইনিংস খেলা অবশ্যই আমাদের দলের জন্য অনেক বড় ব্যাপার। আশা করি, ও যদি সুযোগ পায় ওর যে জায়গায়, ওখানে ব্যাট করলে ভালো করবে।’
ব্যাটিংয়ে যেমনই হোক, সৌম্যর দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ের কথা যে সবারই জানা। দুর্দান্ত ক্যাচে তাক লাগিয়ে দেন প্রায়ই। কয়েক দিন আগে শেষ হওয়া লঙ্কানদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে চার ক্যাচ ধরেছেন। পাশাপাশি খণ্ডকালীন বোলার হিসেবে ডান হাতে পেস বোলিং করে থাকেন তিনি। শান্তর চাওয়া, তিন বিভাগেই যেন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেন সৌম্য। শান্ত বলেন, ‘ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—সবকিছু মিলিয়ে ওর কাছ থেকে শতভাগ পেতে চাই।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে