Ajker Patrika

বিশাল পরাজয়ের পর ‘বিতর্কিত’ আউট নিয়ে ক্ষুব্ধ অস্ট্রেলিয়া 

বিশাল পরাজয়ের পর ‘বিতর্কিত’ আউট নিয়ে ক্ষুব্ধ অস্ট্রেলিয়া 

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে গতকাল লক্ষ্ণৌর শ্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে দুমড়ে মুচড়ে গেছে অস্ট্রেলিয়া। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং-তিন বিভাগেই প্রোটিয়াদের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার ছিল আকাশ-পাতাল পার্থক্য। ১৩৪ রানে হেরে পয়েন্ট টেবিলের ৯ নম্বরে নেমে গেছে তারা।

অস্ট্রেলিয়ার বিশাল পরাজয় ছাপিয়েও দুটি ‘বিতর্কিত’ উইকেট নিয়ে চলছে আলাপ আলোচনা। স্টিভ স্মিথ, মার্কাস স্টয়নিস-অস্ট্রেলিয়ার এই দুই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটারের উইকেট দক্ষিণ আফ্রিকা নিয়েছে রিভিউর সাহায্যে। দশম ওভারের পঞ্চম বলে স্মিথের বিপক্ষে এলবিডব্লুর আবেদন করেন কাগিসো রাবাদা। অনফিল্ড আম্পায়ার সাড়া না দেওয়ায় রিভিউ নেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা। মনে হচ্ছিল যে বল লেগ সাইডের বাইরে দিয়ে চলে যাবে। বড়জোর আম্পায়ার্স কল হতে পারে। তাতে তো স্মিথ বেঁচে যাবেন। কিন্তু ডিআরএস প্রযুক্তিতে দেখা যায়, স্টাম্পে বল আঘাত করেছে ও তিনটা লাল দাগ ছিল রিভিউতে। তাতে আউট হয়ে যান স্মিথ। অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার পুরো হতভম্ব হয়ে যান।

স্মিথের পর স্টয়নিসের উইকেটও নিয়েছেন রাবাদা। ১৮ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে স্টয়নিসের বিপক্ষে কট বিহাইন্ডের আপিল হয়েছিল। যেখানে বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে দুর্দান্তভাবে বল ধরেছেন কুইন্টন ডি কক। অনফিল্ড আম্পায়ার প্রথমে সাড়া দেননি। রিভিউ নেওয়ার পর তৃতীয় আম্পায়ার আল্ট্রা এজ স্পাইক দেখে আউট দিয়েছেন। স্পাইক থাকলেও দেখা গেছে, বল লেগেছে ব্যাটের হাতলে। স্টয়নিসও আম্পায়ারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করছিলেন। তবে তাতে কোনো লাভ হয়নি। অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বলেন, ‘প্রযুক্তির সঙ্গে পেরে ওঠা কঠিন। বলটা লেগ স্টাম্পের বাইরে পিচ করার সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু প্রযুক্তিতে দেখা গেছে, বল স্টাম্পে লেগেছে। স্মিথ-স্টয়নিস থাকলে সুযোগ থাকত। তারা দুজনই দারুণ খেলোয়াড়। সুযোগ পেলে তারা ম্যাচটা আরও কাছে নিয়ে যেতে পারত। এমন মুহূর্তে আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত আপনার মেনে নিতে হবে। আমি নিশ্চিত আইসিসির থেকে কোনো ব্যাখ্যা পাব।’

মারনাস লাবুশেন বলেন, ‘আমরা এর স্পষ্ট ব্যাখ্যা চাইব কারণ এটা বিশ্বকাপ। কী হচ্ছিল, আম্পায়াররা তা বুঝতে পারছিলেন না। কারণ আম্পায়ার শুধু স্পাইকটা চেক করে দেখেছে। তারা জুম করে দেখেনি। এটা দেখে বোঝা যাচ্ছিল যে দুই গ্লাভস আর হ্যান্ডেলের মাঝে অনেক ব্যবধান। তৃতীয় আম্পায়ারের রুমে গিয়ে যখন দেখলাম তখন ব্যাপারটা আরও পরিষ্কারও হলো। যে কথাবার্তা হচ্ছে, তাতে বোঝা যাচ্ছে ব্যাটের হাতলে লেগেছে বল।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মেসিকে মায়ামির ‘অন্যরকম’ সম্মাননা

ক্রীড়া ডেস্ক    
মেসির হাতে মায়ামি শহরের চাবি তুলে দেন মেয়র ফান্সিস সুয়ারেজ। ছবি: এক্স
মেসির হাতে মায়ামি শহরের চাবি তুলে দেন মেয়র ফান্সিস সুয়ারেজ। ছবি: এক্স

যোগ দেওয়ার পর থেকেই ইন্টার মায়ামির চিত্র বদলে দিয়েছেন লিওনেল মেসি। তারকা ফরোয়ার্ডকে পেয়ে ব্র্যান্ড ভেল্যু বেড়ে গেছে ফ্লোরিডার ক্লাবটির। বিজ্ঞাপনে আসছে একের পর এক চমক। যাঁর জন্য এত প্রাপ্তি সেই মেসিকে বরাবরই মাথার মুকুট করে রাখার চেষ্টা করেছে মায়ামি। তারই ধারাবাহিকতায় এবার অন্যরকম এক সম্মাননা পেলেন মেসি।

মায়ামিতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল আমেরিকা বিজনেস ফোরাম। সেখানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত হন মেসি। অনুষ্ঠানে আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের হাতে মায়ামি শহরের প্রতীকী চাবি তুলে দেন মেয়র ফান্সিস সুয়ারেজ।

অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে মেসি বলেন, ‘এই সম্মাননা দেওয়ায় ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি নিজেকে সম্মানিত মনে করছি। এই শহরে আমরা অনেক ভালোবাসা পাচ্ছি। এখানে থাকতে পেরে আমি খুবই খুশি। এই স্বীকৃতি আমার জন্য সম্মানের। আবারও সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’

অসংখ্য প্রাপ্তির ভীড়ে কেবল একটি বিশ্বকাপ জেতা বাকি ছিল মেসির। সে অপূর্ণতা প্রাপ্তিতে রূপ নিয়েছে ২০২২ বিশ্বকাপে। তাই ক্যারিয়ার থেকে আর কিছু চাওয়া সেই তাঁর, ‘আমার মনে হয় একজন ফুটবলার হিসেবে বিশ্বকাপ জেতার চেয়ে আর বড় কিছু হতে পারে না। তাই এটা জিতে গেলে আর কিছু চাওয়ার থাকে না।’

মেসির হাতে চাবি তুলে দেওয়ার পর মায়ামি শহরের মেয়র বলেন, ‘এই শহর, দেশ ও বিশ্ব ফুটবলের জন্য আপনি (মেসি) যা করেছেন, সেসবের কৃতজ্ঞতাস্বরূপ আপনাকে এই চাবি দেওয়ার ইচ্ছা ছিল আমার। সবকিছু জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’

পিএসজি অধ্যায় শেষে ২০২৩ সালে মায়ামিতে নাম লেখান মেসি। নতুন চুক্তিতে ২০২৮ সাল পর্যন্ত এই ক্লাবটিতে থাকবেন তিনি। মেসির হাত ধরেই নিজেদের ইতিহাসের প্রথম শিরোপা (লিগস কাপ) জেতে মায়ামি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

‘ক্রিকেটে রাজনীতি পছন্দ করি না’ ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আকরাম

ক্রীড়া ডেস্ক    
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে চলমান সংকট সমাধানের জন্য আইসিসির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম। ছবি: এক্স
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে চলমান সংকট সমাধানের জন্য আইসিসির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম। ছবি: এক্স

ভারত ও পাকিস্তানের রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের প্রভাব পড়েছে ক্রিকেটেও। তাতে দুই দেশের মাঠের লড়াই থেকে বঞ্চিত হওয়ার পথে ভক্তরা। বিষয়টি নিয়ে নাখোশ পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটার ওয়াসিম আকরাম। সাফ জানিয়ে দিলেন, ক্রিকেটে রাজনীতি পছন্দ করেন না তিনি।

উইজডেন ক্রিকেটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আকরাম বলেন, ‘আমি দুঃখিত। ক্রিকেটে রাজনীতি আমার পছন্দ না। এক কথায় বলতে গেলে, খেলাধুলাকে সব সময়ই রাজনীতি মুক্ত রাখা উচিত। যেকোনো লিগেই সব দেশের ক্রিকেটারদের নেওয়া উচিত।’

রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের জেরে প্রথম আসরের পর থেকে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা খেলতে পারেন না। বিষয়টি নিয়ে অতীতেও কথা বলেছেন সাবেক ক্রিকেটাররা। সবশেষ পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের আইপিএল খেলতে না পারা নিয়ে কথা বললেন আকরাম। সাবেক তারকা পেসারের কাছে এটা বাড়াবাড়িই মনে হচ্ছে।

আকরাম বলেন, ‘ক্রিকেটে ভারত ও পাকিস্তানের দ্বন্দ্ব সমাধানে আইসিসিকে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে হবে। সাহসী ভূমিকা রাখতে হবে। কিন্তু সেটা হচ্ছে না। ফ্র্যাঞ্চাইজি বা টুর্নামেন্ট কার মালিকানায় তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। আসল কথা হলো, সব দেশের খেলোয়াড়দেরই সুযোগ দেওয়া উচিত।’

ভারত ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে সম্পর্ক বরাবরই তিক্ত। সবশেষ এশিয়া কাপে বেশকিছু ইস্যুতে সে তিক্ততা বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। এর শুরুটা হয়েছিল পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে সূর্যকুমার যাদবদের হাত না মেলানো দিয়ে। শেষটা হয়েছে পিসিবির চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির হাত থেকে ভারতীয় দল ট্রফি নিতে অস্বীকৃতি জানানোয়। এই কাণ্ডে টুর্নামেন্ট শেষ হওয়ার এক মাসের বেশি সময় পরও ট্রফি বুঝে পায়নি ভারত।

সব মিলিয়ে পিসিবি ও বিসিসিআইয়ের মধ্যে সম্পর্ক এখন চরমে। রাজনৈতিক টানাপোড়েন লম্বা সময় ধরে দ্বিপাক্ষীক সিরিজ খেলে না পাকিস্তান ও ভারত। এশিয়া কাপ ইস্যুতে সামনের দিনগুলোতে বৈশ্বিক টুর্নামেন্টেও দুই দলের খেলা শঙ্কায় পড়ে যাচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আর্জেন্টিনার ২০২৬ বিশ্বকাপ জার্সির দাম কত, কোথায় পাওয়া যাবে

ক্রীড়া ডেস্ক    
প্রকাশ্যে এল আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জার্সি। ছবি: এক্স
প্রকাশ্যে এল আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জার্সি। ছবি: এক্স

ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় আর্জেন্টিনাকে নিয়ে এমনিতেই ভক্তদের মাতামাতির শেষ নেই। ২০২৬ বিশ্বকাপেও ফেবারিট হিসেবেই খেলতে যাবে লিওনেল মেসির দল। এরই মধ্যে প্রকাশ্যে এল বিশ্ব ফুটবলের ২৩ তম আসরের জন্য লা আলবিসেলেস্তেদের জার্সি। তাতে ভক্তদের উন্মাদনা বেড়ে গেল দ্বিগুণ।

২০২৬ বিশ্বকাপের আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডা। আগামী ১১ জুন বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। তার সাত মাস আগেই ২২টি দেশের জার্সি উন্মোচন করেছে ক্রীড়া সরঞ্জামাদি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাডিডাস। যেখানে আছে তিনবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার জার্সি।

২০২২ সালের আগে ১৯৭৮ ও ১৯৮৬ সালে বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা। অনুমিতভাবেই ল্যাটিন আমেরিকানদের বিশ্বকাপ জার্সিতে আছে তিন তারকার উপস্থিতি। তিন তারকা করা হয়েছে সোনালী রঙে।

ঐতিহ্যকে ধারণ করতে বরাবরই মতো এবারও আর্জেন্টিনার জার্সিতে প্রাধান্য পেয়েছে সাদা ও আকাশি নীল। আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এএফএ) প্রতিষ্ঠা সালকে ইঙ্গিত করে জার্সির ঘাড়ের পেছনে খোদাই করে ‘১৮৯৩’ সাল লেখা হয়েছে। ২০২২ বিশ্বকাপ জয়ের প্রতীক হিসেবে বুকে সোনালি প্যাঁচ রাখা হয়েছে।

অ্যাডিডাস জানিয়েছে, আপাতত চুক্তিবদ্ধ থাকা দেশগুলোর জার্সি প্রকাশ করেছে তারা। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জার্সি উন্মোচনে উপস্থিত ছিলেন দলটির অধিনায়ক এবং ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজন মেসি। তিনবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের জার্সি পাওয়া যাবে অ্যাডিডাসের ওয়েবসাইট ও নির্দিষ্ট কিছু দোকানে। এই জার্সি কিনতে খরচ করতে হবে ১০০ থেকে ১৮০ ডলার। অর্থাৎ ১২ থেকে ২২ হাজার টাকার মতো।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ড্র করে অজুহাত দিচ্ছেন না বার্সা কোচ

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১২: ৪২
৩-৩ গোল ড্র করেছে বার্সা। ছবি: এক্স
৩-৩ গোল ড্র করেছে বার্সা। ছবি: এক্স

আক্ষরিক অর্থে বলতে গেলে ব্রাগার সহায়তায় পয়েন্ট ভাগ করেছে বার্সেলোনা। স্প্যানিশ জায়ান্টদের বিপক্ষে তিনবার এগিয়ে গেলেও আত্মঘাতী গোলে জয় হাতছাড়া করেছে বেলজিয়ান ক্লাবটি। হার সমতুল্য এই ড্রয়ের পর কোনো ধরনের অজুহাত দাঁড় করাচ্ছেন না কাতালানদের প্রধান কোচ হান্সি ফ্লিক।

জ্যান ব্রেদেল স্টেডিয়ামে ৭৬ মিনিট পর্যন্ত ৩-২ গোলে এগিয়ে ছিল ব্রাগা। পরের মিনিটেই ভুলটা করে বসেন ক্রিস্তোস জোলিস। লামিনে ইয়ামালের বাড়ানো বল স্বাগতিকদের এই ডিফেন্ডারের মাথায় লেগে জালের ঠিকানা খুঁজে নেয়। বাকি সময়ে আর কোনো গোল না হওয়ায় দুই দল একটি করে পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়ে।

লা লিগায় নিজেদের সর্বশেষ ম্যাচে ৩ নভেম্বর দারুণ ফুটবল খেলে এলচেকে ৩-১ গোলে হারায় বার্সা। সেই ম্যাচের শুরুর একাদশ থেকে কোনো পরিবর্তন আনেননি ফ্লিক। শক্তির বিচারে পিছিয়ে থাকা দলটির বিপক্ষে আক্রমণে আধিপত্য দেখালেও জয় তুলে নিতে পারেনি সফরকারীরা। যেটা মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে বার্সা কোচের।

ফ্লিক বলেন, ‘নিজের জায়গায় সবাইকে সেরাটা দিতে হবে এবং প্রতিপক্ষকে চাপ প্রয়োগ করতে হবে। এলচের বিপক্ষে লিগ ম্যাচে ছেলেরা ভালো খেলেছে। ব্রাগার বিপক্ষে ম্যাচে আমাদের জন্য ভালো সময় খুব কমই ছিল। আমাদের অজুহাত দেখানো উচিত নয়। কারণ, আমরা একই রকম শুরুর একাদশ নিয়ে খেলতে নেমেছিলাম। আমাদের দলের জন্য এটা সেরা মুহূর্ত ছিল। আমরা ভালো ফুটবল খেলতে পারি।’

ড্র করলেও নিজেদের খেলার ধরনে কোনো রকম পরিবর্তন আনতে চান না ফ্লিক, ‘আমরা হয়তো কিছু জায়গায় জিনিস পরিবর্তন করতে পারি। তবে আমাদের দর্শনেও অটল থাকতে হবে। আমাদের খেলার ধরন পরিবর্তন করতে হবে না।’

ব্রাগার পারফরম্যান্স মুগ্ধ করেছে বার্সা কোচকে, ‘ক্লাব ব্রাগা খুব ভালো ফুটবল খেলেছে। আমরা এটাকে সম্মান করি। ৩-৩ গোলে ড্র আমাদের জন্য ভালো ফলাফল নয়। ম্যাচটা আমাদের জন্য সহজ ছিল না। আমরা সুযোগ তৈরি করেছি, কিন্তু প্রতিপক্ষ দল আমাদের ভালোভাবে ঠেকিয়ে দিয়েছে। তারা আক্রমণাত্মক ছিল। আমরা মাঝমাঠে তাদের কাছে বল হারিয়েছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত