ক্রীড়া ডেস্ক
আহমেদ শরিফের হাতে ক্যাচ দিয়ে আফিফ হোসেন ফিরলে ষষ্ঠ উইকেট হারায় খুলনা। তাদের স্কোরবোর্ডে তখন জমা হয়েছে ৩০ রান। এই অবস্থায় বোধহয় জয়ের আশাই ছেড়ে দিয়েছিল দলটি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অভিষেক দাস ও নাহিদুল ইসলামের টর্নেডো ব্যাটিংয়ে বৃষ্টি আইনে ৪ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে খুলনা। সেই সঙ্গে প্রথম দল হিসেবে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ফাইনালে পা রেখেছে তারা।
সিলেটে আগে ব্যাট করে ১৪৮ রানের পুঁজি পায় চট্টগ্রাম। জবাব দিতে নেমে খুলনার ইনিংসের শুরুতেই বৃষ্টি নামলে খেলা লম্বা সময় বন্ধ থাকে। বৃষ্টির পর ফের খেলা শুরু হলে খুলনার সামনে ৯ ওভারে ৭৮ রানের নতুন লক্ষ্য দেওয়া হয়। লক্ষ্য তাড়ায় এনামুল হক বিজয়, মোহাম্মদ মিঠুন, জিয়াউর রহমান, আফিফ, সৌম্যদের ব্যর্থতায় কঠিন সমীকরণ দাঁড়ায় খুলনার সামনে। ৪ উইকেট হারে রেখে শেষ ২৩ বলে তাদের হতো ৪৮ রান।
লেজের ব্যাটারদের জন্য যেটা বেশ কঠিন। তবে এই কঠিন সমীকরণ সহজ করে ফেলেন অভিষেক ও নাহিদুল। চট্টগ্রামের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে সপ্তম উইকেটে ৫১ রানের নিরবচ্ছিন্ন জুটি গড়েন তারা। ৩ বল হাতে রেখে দলকে এনে দেন মনে রাখার মতো এক জয়। ১১ বলে ২৭ রানে অপরাজিত থাকেন অভিষেক। তার ইনিংস সাজানো ৩ চার ও ২ ছয়ের মারে। ৯ বলে ২ চার ও এক ছয়ের সাহায্যে ২১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন নাহিদুল।
এর আগে ইয়াসির আলী, ইরফান শুক্কুর, শাহাদাত হোসেন দিপুদের ব্যাটে ভর দিয়ে এই সংগ্রহ দাঁড় করায় চট্টগ্রাম। ৩৭ বলে ৪৫ রান এনে দেন ইয়াসির আলী। ৩৯ রান আসে ইরফান শুক্কুরের ব্যাট থেকে। ৩৩ বল খেলেন তিনি। এছাড়া ১৯ বলে ২৫ রান করেন শাহাদাত হোসেন দিপু। খুলনার কাছে হারলেও ফাইনালের আশা শেষ হয়ে যায়নি চট্টগ্রামের। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে রংপুরের বিপক্ষে মাঠে নামবে ইয়াসিরের দল। সে ম্যাচ যারা জিতবে, তারা শিরোপার লড়াইয়ে খুলনার বিপক্ষে মাঠে নামবে।
আহমেদ শরিফের হাতে ক্যাচ দিয়ে আফিফ হোসেন ফিরলে ষষ্ঠ উইকেট হারায় খুলনা। তাদের স্কোরবোর্ডে তখন জমা হয়েছে ৩০ রান। এই অবস্থায় বোধহয় জয়ের আশাই ছেড়ে দিয়েছিল দলটি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অভিষেক দাস ও নাহিদুল ইসলামের টর্নেডো ব্যাটিংয়ে বৃষ্টি আইনে ৪ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে খুলনা। সেই সঙ্গে প্রথম দল হিসেবে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ফাইনালে পা রেখেছে তারা।
সিলেটে আগে ব্যাট করে ১৪৮ রানের পুঁজি পায় চট্টগ্রাম। জবাব দিতে নেমে খুলনার ইনিংসের শুরুতেই বৃষ্টি নামলে খেলা লম্বা সময় বন্ধ থাকে। বৃষ্টির পর ফের খেলা শুরু হলে খুলনার সামনে ৯ ওভারে ৭৮ রানের নতুন লক্ষ্য দেওয়া হয়। লক্ষ্য তাড়ায় এনামুল হক বিজয়, মোহাম্মদ মিঠুন, জিয়াউর রহমান, আফিফ, সৌম্যদের ব্যর্থতায় কঠিন সমীকরণ দাঁড়ায় খুলনার সামনে। ৪ উইকেট হারে রেখে শেষ ২৩ বলে তাদের হতো ৪৮ রান।
লেজের ব্যাটারদের জন্য যেটা বেশ কঠিন। তবে এই কঠিন সমীকরণ সহজ করে ফেলেন অভিষেক ও নাহিদুল। চট্টগ্রামের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে সপ্তম উইকেটে ৫১ রানের নিরবচ্ছিন্ন জুটি গড়েন তারা। ৩ বল হাতে রেখে দলকে এনে দেন মনে রাখার মতো এক জয়। ১১ বলে ২৭ রানে অপরাজিত থাকেন অভিষেক। তার ইনিংস সাজানো ৩ চার ও ২ ছয়ের মারে। ৯ বলে ২ চার ও এক ছয়ের সাহায্যে ২১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন নাহিদুল।
এর আগে ইয়াসির আলী, ইরফান শুক্কুর, শাহাদাত হোসেন দিপুদের ব্যাটে ভর দিয়ে এই সংগ্রহ দাঁড় করায় চট্টগ্রাম। ৩৭ বলে ৪৫ রান এনে দেন ইয়াসির আলী। ৩৯ রান আসে ইরফান শুক্কুরের ব্যাট থেকে। ৩৩ বল খেলেন তিনি। এছাড়া ১৯ বলে ২৫ রান করেন শাহাদাত হোসেন দিপু। খুলনার কাছে হারলেও ফাইনালের আশা শেষ হয়ে যায়নি চট্টগ্রামের। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে রংপুরের বিপক্ষে মাঠে নামবে ইয়াসিরের দল। সে ম্যাচ যারা জিতবে, তারা শিরোপার লড়াইয়ে খুলনার বিপক্ষে মাঠে নামবে।
শেষ মুহূর্তে রক্ষণ সামলাতে না পারার পুরোনো রোগই আবার কাল হয়ে দাঁড়াল। বাংলাদেশের মুখের কাছ থেকে জয়ের সমান এক ড্র কেড়ে নিয়ে দিনশেষে উৎসবে মেতে উঠল হংকং। এক হিসেবে জয়টা বরং উপহার দিয়েছে বাংলাদেশই। রক্ষণের ভুলগুলো তাই মেনে নিতে পারছেন না কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
১ ঘণ্টা আগেঘরের মাঠে পয়েন্ট হারাতে হলো আবারও। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচটি যদি আক্ষেপ হয়ে থাকে, তাহলে গতকাল হংকংয়ের বিপক্ষে ৪–৩ গোলের হারটি চরম হতাশার। দুই গোলের ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে বাংলাদেশ যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল তাতে ড্র মনে হচ্ছিল অবশ্যম্ভাবী। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশের ভেঙে পড়ার অভ্যাস আর গেল কই।
২ ঘণ্টা আগেফুটবলে ভালো করার পূর্বশর্ত দলগত পারফরম্যান্স। বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের ক্ষেত্রে কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। তাই ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে ফুটবলারদের ঐক্যের ডাক দিয়েছেন ইংল্যান্ডের কোচ টমাস টুখেল। তাঁর বিশ্বাস, দলীয় বন্ধন থাকলে বিশ্বকাপে দারুণ কিছু করতে পারবে ইংলিশরা।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রথমার্ধের উত্তাপ দ্বিতীয়ার্ধে বেড়ে উঠল আরও। হামজা-শমিতদের ঘাড়ে চড়ে জয়ের স্বপ্নই দেখছিল বাংলাদেশ। সেই স্বপ্ন দিন শেষে রূপ নিল চরম হতাশায়। হামজা চৌধুরী হয়ে পড়লেন বিমর্ষ, শমিত শোমও যেন বলার কিছু খুঁজে পাচ্ছিলেন না। ফাহামিদুল ইসলাম তো কেঁদেই ফেললেন। এভাবেও হারা যায়!
৪ ঘণ্টা আগে