অক্টোবরে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ। তবে দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে টুর্নামেন্টটি বাংলাদেশে সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করা যাবে কি না, তা নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে চলছিল অনিশ্চয়তা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরিয়েই নিল আইসিসি।
নিজেদের ওয়েবসাইটে আইসিসি আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ থেকে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে আইসিসির ইভেন্টটি হবে বলে নিশ্চিত করেছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা। দুবাই ও শারজা এই ভেন্যুতে হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ৩ থেকে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে টুর্নামেন্টটি। আইসিসি প্রধান নির্বাহী জিওফ অ্যালার্ডিস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বাংলাদেশে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন না করা লজ্জার ব্যাপার। যেহেতু আমরা জানিয়ে এই ইভেন্টটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আয়োজন করতে পারত।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাংলাদেশে সরকার পতন হয়েছে ৫ আগস্ট। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও গঠন হয়েছে। তবে দেশের পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি। অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশের সরকার এরই মধ্যে বাংলাদেশ ভ্রমণ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে। সেকারণেই নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অ্যালার্ডিস। আইসিসি প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘বিসিবিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যে তারা ইভেন্টটি বাংলাদেশে আয়োজন করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া দলগুলোর একাংশের সরকার বাংলাদেশে ভ্রমণ সীমিত করেছে। তাই সেটি আর সম্ভব হয়নি (বাংলাদেশে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন)। তবে তাদের (বাংলাদেশ) আয়োজক সত্ত্ব থাকবে। নিকট ভবিষ্যতে আইসিসির বৈশ্বিক ইভেন্ট বাংলাদেশে আয়োজন করতে মুখিয়ে আছি।’
সরকার পতনের পরই আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বিকল্প ভেন্যুর চিন্তাভাবনা শুরু করেছিল। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) দ্রুতই বিশ্বকাপ আয়োজনের কথা নাকচ করে দেয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত, শ্রীলঙ্কা—এশিয়ার এই দুই দেশকে ভাবা হচ্ছিল আইসিসির ইভেন্টটি আয়োজনের বিকল্প ভেন্যু। জিম্বাবুয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। অ্যালার্ডিস বলেছেন, ‘বিসিবির পক্ষ থেকে এগিয়ে আসার জন্য আমিরাত ক্রিকেট বোর্ডকে (ইসিবি) ধন্যবাদ জানাই । শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়েও এগিয়ে এসেছিল। ২০২৬ সালে আইসিসির বৈশ্বিক ইভেন্টগুলো এসব দেশে আয়োজন করতে মুখিয়ে আছি।’
সরকার পতনের পর পাপনের পরিবর্তে এখন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হলেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। আসিফ মাহমুদ বাংলাদেশে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ বাংলাদেশে আয়োজন করার ব্যাপারে যে শঙ্কা ছিল, সেটাই সত্যি প্রমাণিত হলো। আইসিসির এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য বড় একটা ধাক্কা হয়ে গেল।
আরও পড়ুন:
অক্টোবরে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ। তবে দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে টুর্নামেন্টটি বাংলাদেশে সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করা যাবে কি না, তা নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে চলছিল অনিশ্চয়তা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরিয়েই নিল আইসিসি।
নিজেদের ওয়েবসাইটে আইসিসি আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ থেকে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে আইসিসির ইভেন্টটি হবে বলে নিশ্চিত করেছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা। দুবাই ও শারজা এই ভেন্যুতে হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ৩ থেকে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে টুর্নামেন্টটি। আইসিসি প্রধান নির্বাহী জিওফ অ্যালার্ডিস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বাংলাদেশে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন না করা লজ্জার ব্যাপার। যেহেতু আমরা জানিয়ে এই ইভেন্টটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) আয়োজন করতে পারত।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাংলাদেশে সরকার পতন হয়েছে ৫ আগস্ট। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও গঠন হয়েছে। তবে দেশের পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি। অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশের সরকার এরই মধ্যে বাংলাদেশ ভ্রমণ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে। সেকারণেই নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অ্যালার্ডিস। আইসিসি প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘বিসিবিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই যে তারা ইভেন্টটি বাংলাদেশে আয়োজন করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া দলগুলোর একাংশের সরকার বাংলাদেশে ভ্রমণ সীমিত করেছে। তাই সেটি আর সম্ভব হয়নি (বাংলাদেশে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন)। তবে তাদের (বাংলাদেশ) আয়োজক সত্ত্ব থাকবে। নিকট ভবিষ্যতে আইসিসির বৈশ্বিক ইভেন্ট বাংলাদেশে আয়োজন করতে মুখিয়ে আছি।’
সরকার পতনের পরই আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বিকল্প ভেন্যুর চিন্তাভাবনা শুরু করেছিল। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) দ্রুতই বিশ্বকাপ আয়োজনের কথা নাকচ করে দেয়। সংযুক্ত আরব আমিরাত, শ্রীলঙ্কা—এশিয়ার এই দুই দেশকে ভাবা হচ্ছিল আইসিসির ইভেন্টটি আয়োজনের বিকল্প ভেন্যু। জিম্বাবুয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। অ্যালার্ডিস বলেছেন, ‘বিসিবির পক্ষ থেকে এগিয়ে আসার জন্য আমিরাত ক্রিকেট বোর্ডকে (ইসিবি) ধন্যবাদ জানাই । শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়েও এগিয়ে এসেছিল। ২০২৬ সালে আইসিসির বৈশ্বিক ইভেন্টগুলো এসব দেশে আয়োজন করতে মুখিয়ে আছি।’
সরকার পতনের পর পাপনের পরিবর্তে এখন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হলেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। আসিফ মাহমুদ বাংলাদেশে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ বাংলাদেশে আয়োজন করার ব্যাপারে যে শঙ্কা ছিল, সেটাই সত্যি প্রমাণিত হলো। আইসিসির এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য বড় একটা ধাক্কা হয়ে গেল।
আরও পড়ুন:
আগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
২ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপের ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে টিকে আছে পাকিস্তান। অলিখিত সেমিফাইনালে বাংলাদেশকে হারাতে পারলেই ভারতের বিপক্ষে শিরোপার লড়াইয়ে নামবে তারা। এরপরও পাকিস্তানের টপ অর্ডার ব্যাটারদের খারাপ ফর্ম ভাবাচ্ছে ভক্তদের। তাতেই বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ানদের দলে ফেরার গুঞ্জন ডালপালা মেলতে শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগেপাজরের বাঁ পাশের চোটের কারণে ভারতের বিপক্ষে খেলতে পারেননি লিটন দাস। আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালেও তাঁকে ছাড়াই মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। তিনি না থাকায় নেতৃত্বের ভার যথারীতি জাকের আলীর কাঁধে। গতকাল ভারতের কাছে ৪১ রানে হারের পর জাকের বলেছিলেন লিটনকে নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটেনি।
৩ ঘণ্টা আগে